পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ ও উদ্যোগ দুই-ই দরকার
- সালাহউদ্দিন বাবর
- ১৫ ডিসেম্বর ২০১৯, ২১:২৫
উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দমিত না হয়ে তা থেকে রক্ষা পেতে সম্ভাব্য উদ্যোগ নেয়াটাই হতে পারে সফল হওয়ার সোপান। বাংলাদেশে বৈরী আবহাওয়ার কারণে পরিবেশগত বিপর্যয় এই ভূখণ্ডের মানুষের জীবন ও জীববৈচিত্র্য হুমকির মুখে। তাই সর্বত্র উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা সৃষ্টি হয়েছে। আন্তর্জাতিক ফোরামে এই বিপর্যয় নিয়ে বাংলাদেশ কিছুটা সোচ্চার বটে। কিন্তু এ থেকে রক্ষা পেতে সম্ভাব্য যেসব উদ্যোগ দেশে নিজেদের নেয়া জরুরি সেটা এখনো কেবল পরিকল্পনা আলাপ-আলোচনার মধ্যে সীমিত। পরিবেশগত এই বিপর্যয় কাটাতে হুমকির মুখে পড়া বিশ্বের দেশগুলো যত সচেতন ও উদ্যোগী যে তুলনায় বাংলাদেশ তার কর্মনীতি গ্রহণের ক্ষেত্রে অনেক বেশি নির্লিপ্ত। অথচ ইতোমধ্যে পরিবেশগত বিপর্যয়ে এই জনপদের মানুষ আক্রান্ত হয়ে পড়েছে। যত তথ্য-উপাত্ত হাতের কাছে পাওয়া যায় তার বিশ্লেষণ শেষে পরিবেশবাদীরা উৎকণ্ঠিত। কিন্তু সে তুলনায় দেশের রাজনৈতিক নেতাদের কাছে বিষয়টি এখনো কোনো এজেন্ডা হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি। পরিবেশ হচ্ছে, কোনো একটি জীবের অস্তিত্ব বা বিকাশের ওপর ক্রিয়াশীল সামগ্রিক পরিপারির্শ্বকতা। যেমন- চারপাশের ভৌত অবস্থা, জলবায়ু ও প্রভাব বিস্তারকারী অন্যান্য জীব ও জৈব উপাদান। বিশ্ব পরিবেশের দ্রুত অবনতি হচ্ছে, বাংলাদেশে গত কয়েক দশকে এ অবনতি হয়েছে আরো দ্রুত। বাংলাদেশের পরিবেশ সংরক্ষণ আইন গৃহীত হয়। কিন্তু জনবিস্ফোরণ বনাঞ্চলের অবক্ষয় ও ঘাটতি এবং শিল্প ও পরিবহন নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার অভাবের দরুন দেশের পরিবেশ এক জটিল অবস্থার দিকে পৌঁছাতে যাচ্ছে।
আমাদের দেশের ব্যতিক্রমধর্মী ভৌগোলিক অবস্থানের এই জনপদ বিশ্বের মানচিত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান হিসেবে চিহ্নিত হয়ে আছে। প্রায় ১৫ লাখ বর্গকিলোমিটার এলাকার পানি নেমে আসে পদ্মা, ব্রাহ্মপুত্র ও মেঘনা নদী দিয়ে। এই পানির মাত্র শতকরা আট ভাগ নিষ্কাশন এলাকা বাংলাদেশের অন্তর্গত। বেশির ভাগ নিষ্কাশন অববাহিকা প্রতিবেশী দেশগুলোয় অবস্থিত। বাংলাদেশে ২৫০টিরও বেশি বড় নদ-নদী রয়েছে। এসব বড় নদীর মধ্যে পরিবর্তনশীল মেঘনা এবং খুব পরিবর্তনশীল পদ্মা ও যমুনাকে এ শ্রেণিভুক্ত করা যায়। এতে বোঝা যায়, বাংলাদেশের উন্নয়নে পানি বন্যার প্রধান বিবেচ্য বিষয়। নদীভাঙন এবং আকস্মিক বন্যায় নদী প্লাবিত তীর ভাঙা, জমি বিলীন হওয়ায় স্বাভাবিক পরিবেশ বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। বিশেষ করে নদীগুলোর তলদেশ ভরাট, অসংখ্য চর জেগে ওঠার কারণে নদী তার নাব্যতা হারিয়েছে। তাতে ঘনঘন আকস্মিক বন্যায় ফসলহানিসহ মানুষের জীবনে পরিবেশগত বিপর্যয় নেমে আসে। এসব বিপর্যয় ঠেকাতে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো তেমন সজাগ সচেতন নয়। তাছাড়া যেসব নদী বড় বড় শহরের পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে, সেগুলো ভয়াবহ দূষণের কবলে। এসব নদী রক্ষা নিয়ে কর্তৃপক্ষ মৌসুমি আলোচনায় লিপ্ত হয় এবং নানা সংস্কারের বহুমুখী পরিকল্পনার ফিরিস্তি শোনা যায়। কিন্তু বাস্তবে না নিয়ে কোনো পদক্ষেপ লক্ষ করা যায় না।
মানুষের প্রতিদিনের কর্মকাণ্ডের ফলে পরিবেশের উপাদানে অনাকাঙ্ক্ষিত যে পরিবর্তন ঘটছে সেটাই বস্তুত পরিবেশ দূষণ। আর এই দূষণ সম্পর্কে আরো বলতে গেলে সাধারণভাবে বোঝায়, মানুষের নিজস্ব স্বাভাবিক পরিবেশ ব্যাহত করা, যা প্রধানত বর্জ্য বা ক্ষতিকর পদার্থ দিয়ে বায়ু পানি ও মৃত্তিকার মাধ্যমে হয়ে থাকে। গত কয়েক দশকে জনসংখ্যা বিস্ফোরণ দূষণ গুরুতর করে তুলেছে। অধিক জনসংখ্যা মানে প্রাকৃতিক সম্পদের অধিকতর ব্যবহার, যার পরিণাম অধিক দূষণ। কঠিন বর্জ্যজনিত দূষণ দেশের একটি প্রধান সমস্যা। বাংলাদেশের বিভিন্ন শহরে বিপুল পরিমাণে কঠিন বর্জ্য জমা হয়। বেশ আগের এক তথ্যে জানা যায়, কেবল ঢাকা নগরীতে প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার টন কঠিন বর্জ্য তৈরি হচ্ছে। আর জনসংখ্যা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে এর পরিমাণও ক্রামগত বাড়ছে। বিভিন্ন ধরনের বর্জ্যরে মধ্যে রয়েছে খাদ্যের উচ্ছিষ্ট, ঘাস, লতাপাতা, গাছপালা, কাগজ, কাঠের টুকরো, কাপড়, প্লাস্টিক, পলিথিনজাতীয় পদার্থ, কাচ এবং নির্মাণসামগ্রীর অবশিষ্টাংশ। ঢাকায় প্রায় কয়েক হাজার ছোট বড় শিল্প-কারখানা রয়েছে। যেখানে বিপুল পরিমাণ বিষাক্ত এবং ক্ষতিকর বর্জ্য তৈরি হয়। যা কিনা ঢাকার পরিবেশের উল্লেখযোগ্য অবনতি ঘটায়। ঢাকার হাজারীবাগ এলাকায় এখনো বহু চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণ কারখানা রয়েছে। যেখানে বিপুল পরিমাণ তরল এবং কঠিন বর্জ্য জমা হয়। এসব বর্জ্য নিকটবর্তী নালা-নর্দমা ও বুড়িগঙ্গা নদীতে নিক্ষেপ করা হয়। এসব বর্জ্যরে মধ্যে সালফিউরিক এসিড, ক্রোমিয়াম, অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড, অ্যামোনিয়াম সালফেট, ক্যালসিয়াম অক্সাইড ইত্যাদি রয়েছে। এগুলো মাটিতে শোষিত হয়ে ভূ-গর্ভস্থ পানির দূষণ ঘটাতে পারে। এ ছাড়া তীব্র দুর্গন্ধ আশপাশের মানুষের স্বাস্থ্যের ওপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে থাকে। বায়ু, পানি, মাটি সব ক্ষেত্রেই দূষণ বাংলাদেশের মানুষের জীবনকে হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। কিন্তু এই দূষণের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে জনপদকে মানুষের বসবাসের জন্য উপযোগী করে তোলার সরকারি প্রয়াস তেমন একটা লক্ষ করা যায় না; যা কি না পরিতাপের বিষয়।
প্রতিটি দেশের রাজধানী তার গুরুত্বের কারণে পরিবেশগত দিক থেকে কর্তৃপক্ষের সতর্ক নজরদারিতে থাকে। কিন্তু এমন বিবেচনায় ঢাকাকে সেই গুরুত্ব নিয়ে নজরদারিতে রাখা হয় না। বিশেষজ্ঞদের অভিমত হচ্ছে, রাজধানী ঢাকার বায়ু এবং শব্দদূষণ অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। ঢাকা ঘিরে বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যাসহ অন্যান্য নদীর দূষণের মাত্রা প্রতিদিনই বেড়ে চলেছে। ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য বড় শহরগুলোতে বায়ু ও শব্দের দূষণের কারণে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশু ও বয়স্করা। তাদের মধ্যে শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমার মতো কষ্টকর রোগে আক্রান্তের সংখ্যা ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। এ ছাড়া পরিবেশ দূষণের কারণে হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে চলেছে বলে চিকিৎসকদের অভিমত। সম্প্রতি ঢাকার বায়ুদূষণ অসহনীয় পর্যায়ে চলে যায়। কিন্তু এসব নিয়ে সিটি করপোরেশনের তেমন কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যায়নি।
সম্প্রতি ঢাকার বায়ুদূষণ নিয়ে কিছু হইচই হয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সংবাদপত্রগুলো এ বিষয়ে বিভিন্ন প্রতিবেদন এবং বিশেষজ্ঞদের মতামত প্রকাশ করে। অথচ ঢাকাসহ দেশের বাতাসে দূষণ প্রতিদিন বেড়ে চলেছে। এ তথ্য নতুন না হলেও পত্রপত্রিকায় এটা আবারো তুলে ধরা হয়েছে। ঢাকা এখন বলতে গেলে বিশ্বের শীর্ষ বায়ুদূষণের শহরে পরিণত হয়েছে। এই দূষণের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দিয়েছে মাত্রাতিরিক্ত ধুলা। নগরের বিভিন্ন স্থানে খোঁড়াখুঁড়ির কারণে এটা হয়ে উঠেছে নিত্যসঙ্গী। একসময় বায়ুদূষণের শীর্ষে ছিল ভারতের দিল্লি শহর। এখন সে স্থান দখল করেছে ঢাকা। ১৯৯০ সাল থেকে এখন পর্যন্ত বিশ্বে বায়ুদূষণ সবচেয়ে বেশি বেড়েছে বাংলাদেশ ও ভারতে। এ ছাড়া ঢাকা শহরের দ্রুত বিস্তৃতি ঘটছে। নগরের এমন সম্প্রসারণ প্রকৃতপক্ষে কোনো পরিকল্পনার অধীনে নয়। ফলে এমন সম্প্রসারণ নানা জটিলতা সৃষ্টি করছে, যা প্রত্যক্ষভাবে পরিবেশের ব্যাঘাত সৃষ্টি করে চলেছে। সবচেয়ে অবাক হওয়ার বিষয়, একটি শহরকে পরিবেশবান্ধব করার নানা উদ্যোগ আয়োজন থাকে। সে ধরনের পরিকল্পনা থাকলেও দৃশ্যমান কিছু নেই। ঢাকা শহরের পৌর ব্যবস্থাপনা উন্নত করার জন্য দুটো সিটি করপোরেশন করা হয়েছে। তাতে কিছু পদপদবি বাড়লেও নাগরিক সুবিধা স্বাচ্ছন্দ্যের বাড়তি কিছু করা হয়নি।
ঢাকা মহানগরীর শব্দদূষণ মারাত্মক। শব্দদূষণের প্রকোপ ঢাকাসহ বাংলাদেশের জন্য এক সুদূরপ্রসারী পরিণতিবহ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। গাড়ির হর্ন ব্যবহার নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে ট্রাফিক আইন মান্য করার ক্ষেত্রে শিথিলতা থাকায় শহরের অনেকাংশে শব্দদূষণ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে। শব্দদূষণের যেসব উৎস তার মধ্যে রয়েছে মোটরগাড়ি, ট্রাক, বাস, উড়োজাহাজ, মোটরসাইকেল, ট্রেন বিভিন্ন ধরনের নির্মাণকাজ ও শিল্প কারখানা। ঢাকা শহরের শব্দদূষণ যে মাত্রায় রয়েছে তাতে নগরবাসীর শ্রবণশক্তি দ্রুত কমতে থাকবে। যেসব মানুষ শব্দদূষণের ক্ষেত্রে বেশি মাত্রায় ক্ষতিগ্রস্ত তাদের বধির হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে। এসব তথ্য থাকার পরও শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণের ব্যাপারে প্রশাসনের তেমন কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যায় না। বিশেষ করে দেশের শহরগুলোকে বাসযোগ্য করে তোলার জন্য পদক্ষেপ নেয়া জরুরি।
সুস্থ পরিবেশগত পরিস্থিতি সুরক্ষা তথা সংরক্ষণে গৃহীত পরিবেশনীতির আলোকে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার জন্য কালক্ষেপণের কোনো অবকাশ নেই। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে গোটা বিশ্বে পরিবেশগত অবক্ষয়ের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবেশবাদীদের আন্দোলনের কারণে উপযোগী পরিবেশনীতি প্রণয়ন ও তার নীতি ও লক্ষ্যগুলো কার্যকরভাবে বাস্তবায়নের গুরুত্ব বেশির ভাগ দেশই দেয়া শুরু করেছে। শিল্পোন্নত দেশগুলো যাতে তাদের পরিবেশগত সমস্যাগুলো ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে কমিয়ে আনে তার জন্য বিশ্বব্যাপী চাপ সৃষ্টি হয়েছে। উন্নয়নশীল দেশগুলো পরিবেশনীতি প্রণয়নের কৌশল অভিজ্ঞতাহীন একটি সাম্প্রতিক বিষয়। উন্নয়নশীল দেশগুলোর প্রশাসন ও পরিবেশগত অগ্রাধিকারগুলো শিল্পোন্নত বিশ্বের অনুরূপ বিষয় থেকে অনেকটা ভিন্ন। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের নীতি প্রণয়ন ও কার্যকর করা নিয়ে সমস্যায় রয়েছে। প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত এবং আন্তঃবিষয়ক জ্ঞানের তীব্র অভাব এই কাজটিকে কঠিনতর করেছে। ভৌত ও আর্থ-সামাজিক বৈশিষ্ট্যের নিরিখে বাংলাদেশকে টেকসই ব্যবস্থাপনার একটি পরীক্ষামূলক ক্ষেত্র হিসেবে অভিহিত করা যায়। অত্যন্ত সীমিত সম্পদের ওপর ১৬ কোটি জনসংখ্যার মাত্রাতিরিক্ত চাপ বস্তুত সম্পদ ও পরিবেশের সহনশীলতা উভয় বিবেচনায় দেশের ধারণ ক্ষমতাকে অতিক্রম করেছে। এমন অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে পরিবেশ নীতির গুরুত্ব ও তার বাস্তবায়ন করা কঠিন হলেও তা থেকে পিছপা হলে তা হবে আত্মঘাতী। কেননা বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বছরগুলোতে পরিবেশ সুরক্ষা পরিস্থিতির কারণে একটি অগ্রাধিকার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। শহুরে এবং গ্রামীণ জনপদে পরিবেশের দ্রুত অবক্ষয় অবনতি নিয়ে পরিবেশ আন্দোলনকারীদের উদ্বেগ উৎকণ্ঠা বেড়েছে। একে গুরুত্ব দিয়ে সরকারকে উদ্যোগী হতে হবে।
বিশ্বব্যাপী পরিবেশের গুরুতর অবনতির পরিপ্রেক্ষিতে সর্বত্র এখন এ বিষয়ে সাধারণ মানুষকে পরিবেশ সচেতন করে তোলার লক্ষ্যে শিক্ষাব্যবস্থায় এসব বিষয় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশ এখনো এ ক্ষেত্রে প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। জরুরি পরিস্থিতি মোকাবেলা এবং পরিবেশ বিপর্যয় ঘটার সাথে সাথে পুনর্বাসন ও পুনর্গঠনের ব্যাপারটি সাধারণের উপলব্ধিতে নিতে পরিবেশবাদীদের পক্ষ থেকে জোর দাবি উঠেছে। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পরিবেশ শিক্ষা কার্যক্রম অন্যান্য বিষয়ের সাথে যুক্ত করার বিষয়টি নিয়ে অধিকতর গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে। আমাদের সাধারণ উন্নয়নের যে ধারণা রয়েছে, সেখানে অবশ্যই পরিবেশ নিয়ে কথা থাকতে হবে।
ndigantababor@gmail.com
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা