২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

বৈশিষ্ট্যহীন একাদশ সংসদ

-

সংসদীয় গণতন্ত্রের আদর্শ উদাহরণ হচ্ছে যুক্তরাজ্য ও ভারত। সংসদীয় গণতন্ত্র অধিকতর গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা হিসেবে স্বীকৃত। বাংলাদেশ সে বিবেচনায় উৎকৃষ্ট গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা হিসেবে এটাকে বেছে নিয়েছে। দেশের গণমানুষের চেতনার সাথে এর সম্পর্ক নিবিড়। আর এই ব্যবস্থা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে কারো কোনো দ্বিধা দ্বন্দ্ব ছিল না। এই ব্যবস্থায় মুখ্য ভূমিকা রাখে জনপ্রতিনিধিত্বশীল জাতীয় সংসদ এবং সেই সংসদের বিরোধীদলীয় সদস্যরা। এই দুই প্রতিষ্ঠান যতটা বিকশিত হবে, সংসদীয় গণতন্ত্র ততটা শক্তিশালী ভিতের ওপর দাঁড়াবে। ব্রিটেন বা যুক্তরাজ্যে দীর্ঘকাল বিভিন্ন চড়াই উতরাই পার হয়ে গণতন্ত্র আজ এই উদাহরণের জায়গায় এসে উপস্থিত হয়েছে। একইভাবে, ভারত তার স্বাধীনতার পর থেকে সংসদীয় ব্যবস্থার চর্চা করে এসেছে। তাই ৭২ বছর পরে, এখন এই শাসনব্যবস্থার উদাহরণ হিসেবে বিশ্বে স্থান করে নিয়েছে। যারা বিশ্বে সংসদীয় গণতন্ত্র অনুসরণ করে তারা এই দুই দেশের কাছ থেকে এ ব্যাপারে অভিজ্ঞতা অর্জন করে।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর অতীতের গণতন্ত্র এবং মানুষের অধিকার সংক্রান্ত তিক্ত অভিজ্ঞতা স্মরণ করে সংসদীয় শাসনব্যবস্থা বেছে নেয়া হয়েছিল। ওপরে তা উল্লেখ করা হয়েছে। এই শাসনব্যবস্থায় মুখ্য ভূমিকা রাখে জনপ্রতিনিধিত্বশীল সংসদ এবং বিরোধী দল। অথচ পরিতাপের বিষয় হচ্ছে, গোড়া থেকেই আমাদের দেশে এই দুইয়ের কোনোটির কার্যকর উপস্থিতি নেই। ফলে এখানে সংসদীয় গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশ ঘটতে পারেনি। একটি রাষ্ট্রের শাসনব্যবস্থায় যদি এমন বড় ত্রুটি বিরাজ করে তবে সেখানে সর্বত্রই অপশাসন নাগরিকদের জীবনকে শত অনিয়ম অব্যবস্থায় দুর্বিষহ করে তোলে। বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতার পর প্রায় অর্ধশতাব্দী পার করলেও আজো তারা একটি নিয়মপদ্ধতি লাভ করতে পারেনি। কারণ দেশের কল্যাণ চেয়ে কেউই প্রশাসন পরিচালনা করেনি।

নিছক ক্ষমতা প্রতিপত্তি ও আত্মতৃপ্তি অর্জনের জন্য শাসন কার্যক্রম চালিয়েছেন তারা। এতে মুষ্টিমেয় মানুষের তরক্কি হয়েছে বটে; কিন্তু সব শ্রেণীর মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণ হয়নি। ক্রমাগতভাবে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠী বঞ্চনার শিকার হয়ে আজ তারা ক্ষুব্ধ ও হতাশ। এই বিপুল সংখ্যক মানুষ প্রশাসনের দৃষ্টির বাইরে পড়ে থাকায় দিন দিন তাদের সার্বিক অবস্থার অবনতি ঘটছে। দেশে ধনিক শ্রেণীর সংখ্যা বাড়ছে; কিন্তু তার চেয়ে অনেক বেশি সংখ্যায় বাড়ছে দরিদ্র মানুষের হার।

সংসদীয়ব্যবস্থায় কার্যকর সংসদ এবং বিরোধী দল হচ্ছে প্রধান বৈশিষ্ট্য। অথচ গত এক দশক যাবৎ সংসদে কোনো বিরোধী দল নেই। তাই সংসদীয় ব্যবস্থা দেশে কতটা কার্যকর তা নিয়ে প্রশ্ন তোলায় যায়। তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে, সরকার কোনো প্রতিপক্ষ ছাড়া প্রশাসন চালালে তাদের ভুলত্রুটিগুলো কে চিহ্নিত করবে এবং শুধরে দেবে। এমনভাবে যদি সরকার চলতে থাকে, তাদের মধ্যে কর্তৃত্ববাদিতা সৃষ্টি হতে পারে। একটু পেছন দিকে তাকালে লক্ষ করা যাবে যে, বাংলাদেশের মানুষ তাদের অধিকার এবং দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রাম করেছে। তাতে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলেও তা স্থায়ী হতে পারেনি। বারবার একশ্রেণীর রাজনীতিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাকে ব্যর্থ করে দিয়ে কর্তৃত্ববাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন।

অথচ বাংলাদেশের সংবিধান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে। অথচ সংবিধানের এ নির্দেশের ব্যাপারে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না। ব্রিটেনে সরকারের প্রতিপক্ষদের বিশেষ গুরুত্ব এবং তাদের একটা ‘ছায়া মন্ত্রিসভা’ থাকে। এমনকি ভারতেও লোকসভায় বিরোধী দলের গুরুত্ব ও মর্যাদা স্বীকৃত। তাছাড়া পৃথিবীর অন্যান্য যেসব দেশে সংসদীয় ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সেখানেও সরকারের প্রতিপক্ষগুলোর গুরুত্ব সমধিক। অথচ বাংলাদেশে তার বিপরীত অবস্থা।

সংসদ আছে, সরকারি দল রয়েছে অথচ বিরোধী দল নেই- এ এক অভিনব ব্যাপার। এর মূল কারণ হচ্ছে এখানে নির্বাচনের সঠিক অনুশীলন হয়নি। ভোটব্যবস্থা নিয়ে মানুষ বীতশ্রদ্ধ। নির্বাচন যারা পরিচালনা করবেন, সেই নির্বাচন কমিশনকে সংবিধান পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছে যাতে তাদের সুষ্ঠুভাবে কাজ করতে কোনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে না হয় এবং কারো কাছে মুখাপেক্ষী হতে না হয়। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের গঠন প্রক্রিয়ায় ত্রুটি হচ্ছে- নির্বাহী বিভাগ তাদের নিয়োগ দিয়ে থাকে। আর নিয়োগের ক্ষেত্রে নির্বাহীরা নিজেদের পছন্দের ব্যক্তিদের বেছে নেয়, যোগ্যতা ও নিরপেক্ষতা নিয়ে ভাবে না। নিজেদের স্বার্থ রক্ষাটাই মুখ্য উদ্দেশ্য।

যেখানে গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা কায়েম রয়েছে সেখানে এর প্রধান অনুশীলন সুষ্ঠু নির্বাচনী ব্যবস্থার গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। জনপ্রতিনিধিত্বশীল প্রশাসন তখনই গঠিত হতে পারে যখন ভোটাভুটি সুষ্ঠু হবে এবং জনগণের রায় মোতাবেক প্রতিনিধিরা দায়িত্ব লাভ করবেন। এমন ব্যবস্থা শুধু তাদের দিয়েই সম্পন্ন হতে পারে যারা সৎ ও দক্ষ এবং রাষ্ট্রের কল্যাণ চিন্তাকে অগ্রাধিকার দিতে কঠোর নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবেন। কিন্তু আমাদের সংবিধান এমন নির্বাচন কমিশন গঠন করার কোনো রূপরেখা দেয়নি। তবে কমিশন যাতে পক্ষপাতহীন নির্বাচন করতে পারে সে নির্দেশনা রয়েছে। কিন্তু ক্ষমতাসীন মহলের হাতে কমিশন গঠনের সুযোগ থেকে গেছে।

তাদের পক্ষে নিজস্ব মতের ঊর্ধ্বে ওঠা সম্ভব হতে পারে না বিধায় তাদের নির্বাচিত কমিশন স্বাভাবিকভাবেই নিরপেক্ষ হয় না। এর প্রকৃষ্ট উদাহরণ আমাদের নির্বাচন কমিশন। তাদের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোর চেহারা দেখে এ দেশের ভোটারেরা আর এখন নির্বাচনে ভোট দেয়ার কোনো প্রয়োজন বোধ করেন না। গত কয়েকটি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের নির্বাচনে ভোটারেরা ভোট দিতে কেন্দ্রে উপস্থিত হননি। এমনিতেই দেশের গণতন্ত্র নিয়ে নানা সঙ্কট রয়েছে, তার ওপর এখন ভোটারেরা কেন্দ্রে গিয়ে ভোটই দিচ্ছেন না। এই নয়া সঙ্কট শুধু নির্বাচনের জন্যই অশুভ নয়, এটা পুরো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য হুমকি। একই নির্বাচন কমিশনের অবাঞ্ছিত ভূমিকা নিয়ে মানুষের গভীর অনাস্থার সৃষ্টি। তাই এখন বিষয়টি গুরুত্বের সাথে বিবেচনা করতে হবে। কেননা গণতন্ত্র ব্যর্থ হওয়ারই বড় আলামত এগুলো।

গণতন্ত্র ব্যর্থ হলে অবশ্যই তার পরিবর্তে ভালো কিছু হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এসব সমস্যার বিষয় বিবেচনায় নিয়ে দলীয় সরকারের অধীনে আর জাতীয় নির্বাচন না করে নির্বাচনকালীন নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিধান করা হয়েছিল সংবিধানে। এ ব্যবস্থার অধীনে যে ক’বার জাতীয় নির্বাচন হয়েছে এ দেশে, সেগুলো অবাধ নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়। সে সময় প্রশাসন ছিল পক্ষপাতহীন আর সন্ত্রাসীদের কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ ছিল না। নির্বাচনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্বে ছিল সেনাবাহিনী। এসব পদক্ষেপ নেয়ার ফলে নির্বাচন অনুষ্ঠানে সার্বিক অনুকূল পরিবেশ বজায় ছিল। এসব নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে যারা ক্ষমতায় এসেছিলেন তাদের নিয়ে কারো ক্ষোভ বা হতাশা ছিল না। দুঃখজনক হলেও এরপর এই সুন্দর ব্যবস্থাটা বজায় থাকেনি। এর ফলে নির্বাচনের আগেই শৃঙ্খলা রহিত হয় এবং সাবেক কায়দায় নির্বাচন হতে থাকে। এটা নির্বাহীদের অনুকূলেই নির্বাচনের ফল এনে দেয়। তখন ভোটারদের ইচ্ছা অনিচ্ছার কোনো প্রতিফলন ঘটে না। সে কারণে যারা এভাবে ক্ষমতায় আসেন তাদের জনমতের কোনো তোয়াক্কা করতে হয় না। এমন নির্বাচনের কারণে সংসদে কোনো প্রকৃত বিরোধী দল আসতে পারছে না।

তাই সংসদীয় ব্যবস্থায় যে বিরোধী দল সংসদে প্রাণ সঞ্চার করবে গত প্রায় দশ বছর থেকে তারা অনুপস্থিত। সে কারণে দেশে এখন কোনো জবাবদিহির ব্যবস্থা নেই। সুষ্ঠুভাবে প্রশাসন চলছে না। ফলে এই দেশ অনিয়ম দুর্নীতি ও অব্যবস্থায় ভরে গেছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যে ক’টি দেশ এখন অধিক মাত্রায় ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ হিসাবে চিহ্নিত, বাংলাদেশ সে তালিকায় শীর্ষে রয়েছে। এমন অবস্থার জন্য জনগণের চরম ভোগান্তি হচ্ছে। এ অবস্থা নিয়ে জাতীয় সংসদে কোনো আলাপ-আলোচনা নেই। নির্বাহী বিভাগ যেভাবে প্রশাসন পরিচালনা করুক না কেন, তাদের কারো কোনো দায় যেন নেই।

এমন পরিস্থিতি সত্ত্বেও ক্ষমতাসীনদের দাবি হচ্ছে, দেশে ‘প্রভূত উন্নতি’ ঘটছে। এমন দাবির বাস্তবতা খুঁজে পাওয়া যায় না। কেননা সাধারণ মানুষের দুর্ভোগ তো কমতে দেখা যাচ্ছে না। মূল্যস্ফীতি লাগামহীনভাবে বেড়ে চলেছে কিন্তু তার বিপরীতে মানুষের আয় রোজগার বাড়ছে না। ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি পেয়ে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ দারিদ্র্যসীমার মধ্যে পৌঁছে যাচ্ছে। রাষ্ট্রের দায়িত্ব দেশের প্রতিটি নাগরিকের অন্ন বস্ত্র শিক্ষা বাসস্থান ও চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করা। কিন্তু এসব মৌলিক চাহিদার ব্যাপারে কারো উদ্যোগ লক্ষ করা যায় না।

মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা সরকারের প্রধান দায়িত্বগুলোর একটি। অথচ কর্মসংস্থানের জন্য শিল্প গড়ার উপযোগী ব্যবস্থা নেই। এতে দেশে দিন দিন বেকারত্ব বৃদ্ধি পেয়ে চলেছে। বেকার জনগোষ্ঠী সমাজে নানা সমস্যার সৃষ্টি করছে। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলার ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে, যা মানুষের শান্তি ও স্বস্তির জন্য হুমকির সৃষ্টির করছে। তাছাড়া, উন্নয়নের পাশাপাশি চলে গণতন্ত্র। এ দু’টি ওতপ্রোতভাবে জড়িত। একটি ছাড়া অন্যটির অস্তিত্ব থাকতে পারে না। আর সেজন্য উন্নয়নের ধারণা ব্যাপক। পৃথিবীতে যাদের উন্নত দেশ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়, তাদের উন্নয়নের ধারণা মানে, নিছক স্বাচ্ছন্দ্য নয়। এর সাথে আছে স্বস্তি শান্তি গণতন্ত্র ও মানবাধিকার। বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা এখন এতটা সঙ্গিন যে, জনজীবনে নিরাপত্তা নেই এবং হত্যা নির্যাতন চলছে হরদম। আর অপকর্মের সাথে জড়িত দুর্বৃত্তরা রয়েছে প্রশাসনের ছত্রছায়ায়। তাই তাদের গায়ে টোকাটি পর্যন্ত পড়ে না। এই দুর্বৃত্তরা ক্ষমতাসীনদের পৃষ্ঠপোষকতা পেয়ে থাকে। ক্ষমতাসীনেরা প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করার জন্য এদের ব্যবহার করে। এভাবে ব্যবহৃত হয়ে তারা আইনের ঊর্ধ্বে বিরাজ করে থাকে।

গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় জবাবদিহিতার গুরুত্বের কথা বলা হয়েছে। জাতীয় সংবাদপত্র ও অন্যান্য গণমাধ্যম সমাজ জীবনে জবাবদিহি নেয়ার ভূমিকা পালন করে। তবে এটা করা তাদের তখনই সম্ভব যখন তারা বাধা ও চাপের বাইরে থেকে কাজ করতে পারে। কিন্তু এখানে সেই পরিবেশ নেই। বিধিবিধানে বাক ও মত প্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলা আছে বটে; কিন্তু তার চর্চা করতে গেলে নানা বিপদ ও ঝামেলার সম্মুখীন হতে হয়। অথচ একটি জনবান্ধব প্রশাসন সব সময় তাদের কাজের বস্তুনিষ্ঠ পর্যালোচনাই কামনা করে থাকে; যাতে সমাজের আনাচে কানাচে যেসব অনিয়ম অব্যবস্থা তাদের দৃষ্টি আড়ালে থেকে যায় তা দেখতে পেয়ে তার সমাধান দিয়ে জনভোগান্তি কমাতে পারে। কিন্তু এমন আলোচনা-সমালোচনাকে কখনোই স্বাগত জানানো হয় না, বরং এ দেশে তাদের একধরনের শত্রু হিসেবে গণ্য করা হয়।

ndigantababor@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা, অন্যদের কথা ব্যক্তিগত : প্রেস উইং সালাহর জোড়া গোলে জিতল লিভারপুল ১০ সাংবাদিকসহ ১১ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ টেকনোলজিস্ট ও ফার্মাসিস্টদের ৬ দফা মেনে নেয়ার আহবান হাসিনা-কন্যা পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক লেনদেন স্থগিত বুটেক্স-পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা হবে প্রধান উপদেষ্টার পক্ষ থেকে : প্রেস উইং ব্যর্থ টপ অর্ডার, মুমিনুলের ফিফটির পর পথ দেখাচ্ছেন লিটন তেজগাঁওয়ে বুটেক্স ও ঢাকা পলিটেকনিকের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ বেলজিয়ামের উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ বাড়ছে এসডিজি কার্যক্রমে যুক্ত হচ্ছে ড. ইউনূসের ‘থ্রি জিরো তত্ত্ব’

সকল