২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

টাকার শ্বেত-শুভ্রকরণ

-

বাংলাদেশে কালো টাকা নিয়ে আলোচনা, সমালোচনা ও কৌতূহলের অন্ত নেই। প্রতি বছর অর্থমন্ত্রীর বাজেট বক্তৃতায় এই কদর্য টাকা নিয়ে নাতিদীর্ঘ আলোচনা থাকে। এবারের প্রস্তাবিত বাজেটেও তার কোনো ব্যত্যয় ঘটেনি। প্রস্তাবিত বাজেটে ‘কালো টাকা’কে অর্থনীতির মূলধারায় আনার উদ্যোগ নেয়ার দাবি করা হয়েছে সরকারের পক্ষে। অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে শিল্প স্থাপনে কালো টাকা বিনিয়োগ করা যাবে বলে জানানো হয়েছে। এ ক্ষেত্রে ১০ শতাংশ আয়কর দিলেই অর্থের উৎস সম্পর্কে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) কোনো প্রশ্ন করবে না বলে অভয় বাণীও শোনানো হয়েছে।

আরো জানানো হয়েছে, ২০২৪ সালের জুন পর্যন্ত কালো টাকা ‘শ্বেত-শুভ্রকরণের সুযোগ’ বহাল থাকবে। অর্থ আইনের মাধ্যমে আয়কর অধ্যাদেশে নতুন ধারা যুক্ত করা হয়েছে। বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট ক্রয়ে কালো টাকা বিনিয়োগ করা যাবে। নির্ধারিত হারে ট্যাক্স পরিশোধ করলে, সে টাকার উৎস সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করবে না সরকার। অনেকের মতে, বিষয়টি বিয়ের আগেই প্রেম-রোমাঞ্চ-অভিসার-সন্তান জন্মদান; অতঃপর নিকাহ- এমন ঘটনার সাথে অনেকটাই সঙ্গতিপূর্ণ। কারণ, উভয় ক্ষেত্রে ভূতাপেক্ষ বৈধতার কারণে তা নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলার সুযোগ থাকে না।

কালো টাকা সাদা করা নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে আলোচনার মধ্যেই সে আগুনে ঘি ঢেলে দিয়েছে বহুজাতিক পরামর্শক সেবা প্রতিষ্ঠান পিডব্লিউসি। প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে কালো টাকা সাদাকরণের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) পক্ষে এই দাবিকে ‘অযৌক্তিক ও অযাচিত’ বলে নিন্দা জানানো হয়েছে। সংস্থাটি প্রস্তাবিত বাজেট পর্যবেক্ষণে পিডব্লিউসির বক্তব্য- ‘কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দেয়া ছাড়া সরকারের হাতে আর কোনো বিকল্প নেই’-এর কঠোর সমালোচনা করেছে।

অর্থশাস্ত্রে কালো টাকার কোনো সংজ্ঞা পাওয়া যায় না। অর্থনীতিবিদেরা একে অনানুষ্ঠানিক (ইনফরমাল), গোপন (আন্ডারগ্রাউন্ড), অপ্রদর্শিত (আনডিসক্লোজড), লুকানো (হিডেন) বা ছায়া (শ্যাডো) অর্থনীতি বলে থাকেন। আয়কর বিবরণীতে যে আয় প্রদর্শন করা হয়নি, সেটাই ‘অপ্রদর্শিত’। এই অপ্রদর্শিত অর্থ বৈধ বা অবৈধ দুভাবেই অর্জিত হতে পারে। যা-ই বলা হোক না কেন, এটি আসলে কালো বা অবৈধ টাকা।

সাধারণভাবে কালো টাকা বলতে বুঝানো হয় যার উৎস অবৈধ বা আইনসম্মত নয়। ঘুষ, দুর্নীতি, কালোবাজারি, চোরাকারবার, মাদক ও আগ্নেয়াস্ত্রসহ নিষিদ্ধ পণ্যের ব্যবসা কিংবা কোনো অন্যায় অপরাধের মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ হচ্ছে কালো টাকা। আয়কর আইন অনুসারে বৈধ উৎস থেকে অর্জিত অর্থও ‘কালো’ হতে পারে যদি টাকার মালিক তার আয়কর বিবরণীতে তার উল্লেখ না করেন; ওই টাকা করযোগ্য হলেও যদি কর না দেন। অবশ্য আয়কর আইনে কালো টাকা বলতে কিছু নেই। আইনের কোথাও শব্দটির উল্লেখ নেই। সেখানে অপ্রদর্শিত অর্থের উল্লেখ আছে।

কেউ কেউ কালো টাকা ও অপ্রদর্শিত অর্থের মধ্যে একটা স্পষ্ট সীমারেখা টানার পক্ষে। তাদের মতে, ‘অপ্রদর্শিত অর্থের উৎস বৈধ হতে পারে, অবৈধও হতে পারে। কিন্তু কালো টাকার উৎস নিশ্চিতভাবেই অবৈধ। তাই বৈধ অপ্রদর্শিত অর্থের সাথে কালো টাকাকে গুলিয়ে ফেলা উচিত নয়।’ তবে নৈতিক মানদণ্ডে অসৎ উদ্দেশ্যে অপ্রদর্শিত বৈধ অর্থও অবৈধ হতে বাধ্য। কারণ, কর ফাঁকি দেয়াকে আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। আর যে কাজ শাস্তিযোগ্য, তা কোনোভাবেই বৈধ মনে করা যায় না। তাই কালো টাকার উৎস যা-ই হোক তা কোনোভাবেই বৈধ হতে পারে না।

কালো টাকা বিভিন্ন কারণে সমাজ ও অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। এ অর্থ অপ্রদর্শিত থেকে যায় বলে সমাজ ও রাষ্ট্রবিরোধী কাজ ও অপরাধে ব্যবহারের অনেক বেশি আশঙ্কা থাকে। এ অর্থ আয়কর বিবরণীতে প্রদর্শিত করা হয় না বলে রাষ্ট্র তা থেকে কোনো কর পায় না। অন্যদিকে, এ ধরনের অর্থ দুর্নীতিকে শুধু উৎসাহিত করে না বরং প্রাতিষ্ঠানিক ভিত্তিও দেয়।

পরিসংখ্যান থেকে দেখা যাচ্ছে, ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশে কালো টাকা ছিল মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ। এই হার বেড়ে ২০০৭ সালে দাঁড়িয়েছিল ৩৭ শতাংশ এবং সাম্প্রতিক সময়ে এর পরিসর আরো বৃদ্ধি পেয়ে তা ৪০ শতাংশ অতিক্রম করেছে। মূলত কালো টাকা সম্পর্কে রাষ্ট্রের আনুকূল্য ও পৃষ্ঠপোষকতা এর পরিসর বৃদ্ধিতে সহায়ক হয়েছে বলে মনে করা যায়। জানা গেছে, বিশ্বের ১৫১টি দেশের মধ্যে অনানুষ্ঠানিক বা ছায়া অর্থ, অর্থাৎ কালো টাকার পরিমাণের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা জর্জিয়ায়- সাড়ে ৭২ শতাংশ এবং সবচেয়ে কম সুইজারল্যান্ডে ৯ দশমিক ১ শতাংশ। সার্বিকভাবে সারা বিশ্বে কালো টাকার হার গড়ে ৩৪ দশমিক ৫ শতাংশ। গোটা বিশ্বে কী পরিমাণ কালো টাকা আছে তার সঠিক হিসাব পাওয়া বেশ দুষ্কর। অস্ট্রিয়ায় জোহানস কেপলার ইউনিভার্সিটি অব লিনজের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার ২০ বছর ধরে কালো টাকা নিয়ে কাজ করছেন। তার সর্বশেষ প্রতিবেদনে কালো টাকার এ হিসাব পাওয়া যায়।

সব দেশকে নিয়ে এ সংক্রান্ত কাজটি শুরু হয়েছিল বিশ্বব্যাংক ও ইন্টারন্যাশনাল ফাইন্যান্স করপোরেশনের (আইএফসি) সহায়তায়। এই সমীক্ষা প্রতিবেদনটি ছিল অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির ওপর নির্ভরযোগ্য সমীক্ষা। এটি করা হয়েছিল বিশ্বব্যাংকেরই ‘ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করার ব্যয়’ নামের প্রকল্পের অংশ হিসেবে। ১৯৯৯-২০০০ অর্থবছরের মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিএনপি) একটি দেশের অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির হার এতে তুলে ধরা হয়।

তবে অনানুষ্ঠানিক বা কালো টাকার হিসাব প্রতিনিয়ত বদল হচ্ছে। এ কারণেই অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডার বিশ্বব্যাংকের সহায়তায় কালো টাকাসংক্রান্ত সমীক্ষাকে হালনাগাদ করছেন। প্রতিবেদনটির নাম দেয়া হয়েছে ‘শ্যাডো ইকোনমিজ অল ওভার দ্য ওয়ার্ল্ড : নিউ এস্টিমেটস ফর ১৬২ কান্ট্রিজ ফ্রম ১৯৯৯-২০০৭।’ প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছায়া বা কালো অর্থনীতি সৃষ্টি হচ্ছে মূলত সরকারি কঠোর নিয়ন্ত্রণ এবং কর-কাঠামোর অব্যবস্থার কারণে।

মূলত কালো টাকার পরিমাণ বের করার কাজটি শুরু হয়েছিল ১১২টি দেশ নিয়ে। তথ্য দেয়া হয়েছিল ১৬২টি দেশের। তবে ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত সব ধরনের তথ্য সমন্বয় করে ১৫১টি দেশের ছায়া অর্থনীতির তালিকা তৈরি করা হয়েছে। সমীক্ষা অনুযায়ী, গড়ে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে লাতিন ও ক্যারিবীয় অঞ্চলে, ৪২ দশমিক ১ শতাংশ। সাব-সাহারান আফ্রিকায় এ হার ৪১ দশমিক ৩ এবং ইউরোপ ও মধ্য এশিয়ায় সাড়ে ৪০ শতাংশ। এর বাইরে সবচেয়ে বেশি কালো টাকা আছে দক্ষিণ এশিয়ায় ৩৪ শতাংশ এবং পূর্ব এশিয়া ও প্যাসিফিকে ৩৩ দশমিক ৩ শতাংশ। মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকায় এই হার সাড়ে ২৮ শতাংশ। তবে ধনী দেশগুলোতে কালো টাকার হার তুলনামূলকভাবে কম। ৩২টি ধনী দেশের সমন্বয়ে তৈরি করা ওইসিডির কালো টাকা ১৭ দশমিক ১ শতাংশ এবং এর বাইরের উচ্চ আয়ের দেশের কালো টাকা ২৩ দশমিক ৯ শতাংশ।

দেশ হিসাবে সবচেয়ে বেশি অনানুষ্ঠানিক অর্থের মালিক জর্জিয়া। এর পরের অবস্থান বলিভিয়ার, ৭০ দশমিক ৭ শতাংশ। শীর্ষ ১০-এর বাকি দেশগুলো যথাক্রমে আজারবাইজান (৬৯ দশমিক ৬ শতাংশ), পেরু (৬৬ দশমিক ৩), তানজানিয়া (৬৩), জিম্বাবুয়ে (৫৬ দশমিক ১), ইউক্রেন (৫৭ দশমিক ৫), গুয়াতেমালা (৫৩ দশমিক ৯ শতাংশ) প্রভৃতি।

সবচেয়ে ভালো অবস্থানে থাকা সুইজারল্যান্ডের পরই আছে যুক্তরাষ্ট্র, দেশটির ছায়া অর্থনীতির হার ৯ শতাংশ। এর পরের আটটি দেশ হলো যথাক্রমেÑ অস্ট্রিয়া (১০ দশমিক ১ শতাংশ), লুক্সেমবার্গ (১০ দশমিক ২), জাপান (১২ দশমিক ১), যুক্তরাজ্য (১৩ দশমিক ২), নেদারল্যান্ডস (১৩ দশমিক ২), নিউজিল্যান্ড (১৩ দশমিক ৬), সিঙ্গাপুর (১৪) ও চীন (১৪ দশমিক ৩ শতাংশ)।

১৯৯৯ সালে বাংলাদেশের কালো টাকা ছিল ৩৫ দশমিক ২ শতাংশ। ২০০০ সালে কালো টাকা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৩৫ দশমিক ৬ শতাংশ, ২০০১ সালে ৩৫ দশমিক ৭, ২০০২ সালে ৩৫ দশমিক ৫, ২০০৩ সালে ৩৫ দশমিক ৬, ২০০৪ সালে ৩৫ দশমিক ৭, ২০০৫ সালে ৩৬, ২০০৬ সালে ৩৬ দশমিক ৭ এবং ২০০৭ সালে আরো বেড়ে হয় ৩৭ শতাংশ। ক্রমবৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশে কালো টাকার পরিমাণ জিডিপি ৪০ শতাংশেরও ঊর্ধ্বে বলে মনে করেন অর্থনীতি সংশ্লিষ্টরা।

মূলত বিশ্বের প্রায় সব দেশেই অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির পরিমাণ উল্লেখযোগ্য পরিমাণে বাড়ছে। মানুষ নানাভাবে অনানুষ্ঠানিক অর্থনীতির প্রতি ঝুঁকছে। মূলত কর ও সরকারি নিয়ন্ত্রণের কারণেই এমনটি ঘটছে। আরেকটি উদ্বেগজনক দিক হচ্ছে, ধনী দেশগুলোতে অনানুষ্ঠানিক অর্থের পরিমাণ কম, দরিদ্র দেশগুলোতে বেশি।

ফ্রেডরিক স্নেইডার ২০ বছর ধরে ছায়া বা অনানুষ্ঠানিক অর্থ নিয়ে কাজ করছেন। তা সত্ত্বেও তিনি মনে করেন, এখনো ছায়া অর্থনীতি, এর পরিমাণ, কারণ এবং এর প্রভাব সম্বন্ধে নির্ভুল তথ্য পাওয়া সহজ নয় এবং তাই এসব নিয়ে বিতর্ক আছে। এ জন্য প্রয়োজন আরো বেশি গবেষণা। আর তাহলে বিশ্বব্যাপী কালো টাকা নিয়ে আরো নির্ভুল তথ্য পাওয়া যাবে বলে তিনি মনে করেন।

বাংলাদেশেও কালো টাকা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা থাকলেও এর পরিমাণ ও কারণ নিয়ে তেমন কোনো গবেষণা নেই। আশির দশকে ভারতে এ নিয়ে বড় ধরনের গবেষণা হয়েছিল। বাংলাদেশে একদম হয়নি। ফলে এদেশে আসলে কালো টাকার পরিমাণ কত, তা জানার এখন পর্যন্ত একমাত্র উপায় অধ্যাপক ফ্রেডারিক স্নেইডারের গবেষণা। কিন্তু দেশের মধ্যেই কালো টাকার পরিমাণ, উৎস এবং প্রভাব নিয়ে বড় আকারের সমীক্ষার প্রয়োজন রয়েছে।

সম্প্রতি টিআইবি দাবি করেছে, দেশে কালো টাকার পরিমাণ মোট জিডিপির শতকরা ২৪.১ শতাংশ। কালো টাকা নিয়ে টিআইবির জরিপে দু’টি পদ্ধতি অবলম্বন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। একটিতে কালো টাকার পরিমাণ জিডিপির ১০.১ এবং আরেকটিতে ৩৮.১ শতাংশ দেখান হয়েছে। দু’টির গড় করে জিডিপির ২৪.১ শতাংশ কালো টাকা নিরূপণ করা হয়। অর্থনীতিবিদেরা এ তথ্যের সাথে দ্বিমত পোষণ করে বলেছেন- এই হার ৪০ শতাংশের বেশি।

মূলত এসব কালো টাকার প্রধান উৎস দুর্নীতি। কালো টাকা যেমন আয় বৈষম্য বাড়ায়, তেমনি কালো টাকা প্রশ্নহীন থেকে গেলে দুর্নীতিও বাড়ে। আর ট্যাক্স ফাঁকিসহ নানা কারণে বৈধ আয়ও অনেক সময় কালো টাকায় পরিণত হয়। সম্প্রতি বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির এক গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, দেশে সাত লাখ কোটি টাকার বেশি কালো টাকা আছে যা সরকারের দু’টি অর্থবছরের বাজেটের সমান। এটা রীতিমতো উদ্বেগজনক নিঃসন্দেহে।

মূলত কালো টাকা নিয়ে যত কথাই বলা হোক বা তা বৈধ অবৈধ যেকোনো খাত থেকেই আসুক না কেন, তা কোনোভাবেই আসলে বৈধ হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। সরকারের পক্ষে কালো টাকা সাদা করার সুযোগ দানে গ্রহণযোগ্যতাও বেশ প্রশ্নবিদ্ধ। মূলত সরকারের উদাসীনতা, শ্রেণিতোষণ, সময়োপযোগী আর্থিক নীতিমালার অভাব এবং সংশ্লিষ্টদের অদক্ষতাও এর জন্য দায়ী। এই অশুভ বৃত্ত থেকে যত তাড়াতাড়ি বেরিয়ে আসা যায়- ততই সবার মঙ্গল।
smmjoy@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
বছরে ১.৩ ট্রিলিয়ন ডলার জলবায়ু অর্থায়নের দাবি বাংলাদেশ অরবিসের সাথে কাজ করতে আগ্রহী : অধ্যাপক ইউনূস ঢাবি সিন্ডিকেটে এখনো বহাল আওয়ামীপন্থী শিক্ষকরা হাসিনা বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ করতে দিগন্ত টেলিভিশনসহ অসংখ্য গণমাধ্যম বন্ধ করেছে : ফখরুল শীত শুরু হচ্ছে তবু কমেনি ডেঙ্গুর প্রকোপ ব্যয়বহুল তদন্তেও শনাক্ত হয়নি লাশটি কার ‘রহস্যজনক’ কারণে নেয়া হয়নি ডিএনএ নমুনা নবনির্মিত ওয়ামি কমপ্লেক্সের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন যুদ্ধবিরতির মার্কিন চেষ্টার মধ্যে লেবাননে ইসরাইলি হামলায় চিকিৎসাকর্মী নিহত অস্বস্তিতে ক্রেতারা : কমিয়ে দিতে হচ্ছে কেনাকাটা গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৪৪ হাজার ছাড়াল আমরা মানুষের সম্মিলিত প্রজ্ঞাকে সম্মান করি

সকল