২১ নভেম্বর ২০২৪, ৬ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ১৮ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

খালেদা জিয়াবিহীন নির্বাচন

বেগম খালেদা জিয়া - ফাইল ছবি

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার অসুস্থতা নিয়ে উৎকণ্ঠা তৈরি হয়েছে। সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশের রাজনীতিতে নানা ধরনের তৎপরতা চলছে। এই নির্বাচনে বেগম জিয়ার ভূমিকা কী হবে তা নিয়েও আছে নানা আলোচনা। বিএনপি নেতাকর্মীদের কাছে নির্বাচনকেন্দ্রিক রাজনীতির চেয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তি বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বেগম খালেদা জিয়া এখন পরিত্যক্ত ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের নির্জন পরিবেশে অসুস্থ অবস্থায় বন্দী আছেন।

কারাগারে নেয়ার পর থেকে অসুস্থতার কথা বলে কারা কর্তৃপক্ষ তাকে একবারও আদালতে হাজির করেনি। এ দিকে সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তিনি কারাগারে ‘সুচিকিৎসা’ পাচ্ছেন। অপর দিকে বিএনপি নেতারা দীর্ঘ দিন ধরেই একটি বিশেষায়িত হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেয়ার দাবি জানিয়ে আসছে। সর্বশেষ, তার স্বাস্থ্যের চিত্র পাওয়া গেছে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় কারাগারের অভ্যন্তরে বসানো আদালতে হাজির করার পর। সে দিন তাকে আদালতে হাজির করা হয়েছিল হুইল চেয়ারে করে। আদালতে উপস্থিত সাংবাদিকরা তার শারীরিক অবস্থার বিবরণ দিয়েছেন।

গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, আদালতে উপস্থিত হয়ে বেগম জিয়া পুরো সময় প্রায় নড়চড়হীন বসেছিলেন। একপর্যায়ে খালেদা জিয়া আদালতের উদ্দেশে বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থাও ভালো না। এভাবে এখানে বসে থাকলে আমার পা ফুলে যেতে পারে। হাতেও প্রচণ্ড ব্যথা। এ অবস্থায় বারবার আদালতে আসা সম্ভব নয়। আমার সিনিয়র আইনজীবীদের কেউ এখানে নেই। এখানে প্রসিকিউশনের ইচ্ছায় সব হয়, ফলে ন্যায়বিচার হবে না। আপনাদের যা মন চায়, যত দিন ইচ্ছা সাজা দিন।’ নিজের শারীরিক অবস্থার বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছেও প্রকাশ করেছেন খালেদা জিয়া। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমার শারীরিক অবস্থা ভালো নয়। বাম পা ঠিকমতো বাঁকাতে পারি না, প্যারালাইজডের মতো হয়ে গেছে। বাম হাতও নাড়াতে পারি না। আমি খুবই অসুস্থ। এখানে বারবার আসতে পারব না। এখানে ন্যায়বিচার নেই। যা খুশি তাই করুক।’

খালেদা জিয়ার এই বক্তব্যের মাধ্যমে শুধু তার স্বাস্থ্যের অবনতির কথা জানা যাচ্ছে না; আদালতের ওপর তার অনাস্থার কথাও জানিয়ে দিয়েছেন। বাংলাদেশের বিচারব্যবস্থায় রাজনৈতিক প্রভাবের বিষয় এখন আর লুকানোর মতো নয়। দেশের বেশির ভাগ মানুষ মনে করে, বেগম খালেদা জিয়ার এসব বিচার প্রক্রিয়ার সাথে রাজনীতির গভীর সংযোগ আছে। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় নিম্ন আদালতে তার পাঁচ বছর কারাদণ্ডের সাজা হয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনি জামিন পাননি। শিগগিরই জামিন পাবেন, এর কোনো সম্ভাবনাও নেই। এখন জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় বিচার কার্যক্রম শুরু হয়েছে কারাগারে। হয়তো দ্রুত এই মামলাও নিষ্পত্তি হবে।

বেগম জিয়ার পক্ষে আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হওয়া কিংবা নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেয়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। কারণ, উচ্চ আদালতে তার দণ্ড স্থগিত হয়নি। ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের আকাঙ্ক্ষা- খালেদা জিয়াকে বাইরে রেখেই নির্বাচনের আয়োজন করা। অর্থাৎ মাইনাস ওয়ান ফর্মুলাই ক্ষমতাসীন দলের নেতাকর্মীদের মাথায় ঘুরপাক খাচ্ছে।

রাজনৈতিক দল হিসেবে বিএনপির চেয়ে ব্যক্তি খালেদা জিয়াকে ক্ষমতাসীন দল নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার ক্ষেত্রে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা মনে করে। খালেদা যদি বিএনপির নির্বাচনী কার্যক্রম থেকে দূরে থাকেন, তাহলে দল হিসেবে বিএনপি অনেক দুর্বল হয়ে পড়বে। আর এ সুযোগই সরকার নিতে চায়। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, বেগম খালেদা জিয়া দেশের জাতীয়তাবাদী ইসলামপন্থী রাজনীতির প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছেন। খালেদা জিয়া ছাড়া নির্বাচন স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না।

খালেদা জিয়া শুধু দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের প্রধান হিসেবে নন, ব্যক্তিগতভাবেও তিনি বিপুল জনপ্রিয়। বিভিন্ন নির্বাচনে তিনি বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছেন। জানুয়ারি ১৯৯১, ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬, জুন ১৯৯৬ এবং অক্টোবর ২০০১ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় এমপি পদের জন্য পাঁচটি নির্বাচনী আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা যেত। এই চারটি সংসদ নির্বাচনেই খালেদা জিয়া পাঁচটি বিভিন্ন আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। ওয়ান-ইলেভেনে প্রচ্ছন্ন ক্যুর পর নির্বাচনী আইন বদলে সর্বোচ্চ তিনটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতার বিধান করা হয়। এরপর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ডিসেম্বর ২০০৮-এর নির্বাচনে বেগম খালেদা জিয়া তিনটি আসনে দাঁড়িয়ে তিনটিতেই বিজয়ী হন।

অর্থাৎ জানুয়ারি ১৯৯১ থেকে ডিসেম্বর ২০০৮ সালে সুদীর্ঘ ১৮ বছরে মোট পাঁচটি সাধারণ নির্বাচনে যে সর্বোচ্চ ২৩টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করা সম্ভব ছিল, তার সব ক’টিতেই খালেদা জিয়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সব ক’টিতেই বিজয়ী হয়েছেন। বাংলাদেশের অন্য কোনো রাজনীতিক এই সাফল্য পাননি। ২৩টি আসনে তার প্রাপ্ত ভোটের সংখ্যা ২৫ লাখের বেশি। সম্ভবত, এটি সংসদীয় নির্বাচনে একটি বিরল রেকর্ড। সন্দেহ নেই, বেগম জিয়া বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক নেত্রী। তার রাজনৈতিক উত্থান ঘটেছে নির্বাচনে, ভোটের রাজনীতির মাধ্যমে। আবার রাজনৈতিক কারণে তাঁকে বিপর্যয়ের মুখেও পড়তে হয়েছে।

একজন গৃহিণী থেকে রাজনীতির মাঠে বেগম খালেদা জিয়াকে অনেক চড়াই-উৎরাই অতিক্রম করতে হয়েছে। জেনারেল এরশাদের সামরিক শাসনের (১৯৮২-১৯৯০) বিরুদ্ধে বেগম খালেদা জিয়া প্রথমবার দেশব্যাপী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন এবং সফল হয়ে বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। রাজনীতিতে অনভিজ্ঞ অকালবিধবা এক গৃহিণী নিজেকে রূপান্তরিত করেছিলেন সফল নেত্রী হিসেবে। ১৯৯১ সালে দেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা তিনি বাস্তবায়ন করেছিলেন নির্বাচনে জয়ী হয়ে। ১৯৯৬-এ তিনি নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সাংবিধানিক ব্যবস্থা করেছিলেন এবং শান্তিপূর্ণভাবে সসম্মানে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিয়েছিলেন। বিরোধী দলের আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় ক্ষমতা থেকে বিদায় নিলেও মাত্র পাঁচ বছর পরই ২০০১ সালে জনগণ তার দল বিএনপিকে বিপুলভাবে ভোট দিয়ে তাকে দ্বিতীয়বার প্রধানমন্ত্রী করেছিল।

ব্যাটেলিং বেগম বলে বাংলাদেশের দুই নেত্রীকে পশ্চিমা গণমাধ্যমে তুলে ধরা হয়। কিন্তু দেশের দুই নেত্রীর জীবন সংগ্রামমুখর। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ব্যক্তিগত জীবনে নানাভাবে আত্মত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে। বাবা, মা, ভাই ও স্বজনদের হারাতে হয়েছে। নির্বাসন ও জেলজীবন কাটাতে হয়েছে। বেগম খালেদা জিয়াও তার স্বামী হারিয়েছেন মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডে। ২০০৮ সালে তার দুই ছেলেই সপরিবারে নির্বাসনে যেতে বাধ্য হন। নভেম্বর ২০১০-এ আদালতের এক রায়ের পর খালেদা জিয়াকে ৪০ বছরের বাসভবন ছেড়ে চলে যেতে হয়। রাজনৈতিক আন্দোলনে অবরুদ্ধ থাকা অবস্থার মধ্যে ২৪ জানুয়ারি ২০১৫ সালে তার ছোট ছেলে আরাফাত রহমান মালয়েশিয়ায় নির্বাসনে থাকা অবস্থায় মারা যান।

বেগম জিয়ার রাজনৈতিক উত্থান-পতনে গ্রেফতারের ঘটনাও নতুন নয়। এরশাদের স্বৈরশাসনামলে তিনি তিনবার গ্রেফতার হয়েছিলেন। খালেদা জিয়া প্রথম গ্রেফতার হন ১৯৮৩ সালের ২৭ নভেম্বর। দ্বিতীয়বার তাকে গ্রেফতার করা হয় ১৯৮৪ সালের ৩ মে। এ ছাড়া, ১৯৮৭ সালের ১০ নভেম্বর পূর্বাণী হোটেলে খালেদা জিয়া আশ্রয় নেয়ার পর পুলিশ তাকে টেনেহিঁচড়ে তুলে নিয়ে বাড়িতে অন্তরীণ করে রাখে। ২০০৭ সালের ৩ সেপ্টেম্বর তাকে সেনাসমর্থিত ফখরুদ্দীন সরকার গ্রেফতার করেছিল। এক বছর এক সপ্তাহ জেলবন্দী থাকার পর ২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর তিনি মুক্তি পান।

খালেদা জিয়া রাজনীতিতে আসবেন, তা কখনো কল্পনায়ও ছিল না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মতো রাজনৈতিক পরিবেশে তিনি বেড়ে ওঠেননি। কিন্তু দেশের ঘটনাপ্রবাহ তাকে রাজনীতিতে এনেছে। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৮১ সালে ব্যর্থ সেনা অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে নিহত হওয়ার পর তদানীন্তন উপরাষ্ট্রপতি বিচারপতি আবদুস সাত্তার অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি এবং বিএনপির চেয়ারপারসন হন। ১৯৮২ সালের ২৪ মার্চ ভোরে সশস্ত্রবাহিনীর প্রধান জেনারেল হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে বিচারপতি সাত্তারকে ক্ষমতাচ্যুত করেন। এরপর দলীয় রাজনীতিতে সাত্তার প্রভাবহীন হয়ে পড়েন। তখন থেকে বিএনপির মধ্যে চাপ সৃষ্টি হয় খালেদা জিয়াকে রাজনীতিমুখী করতে। বিচারপতি আবদুস সাত্তার রাজনীতি থেকে অবসর নিলে ১২ জানুয়ারি ১৯৮৪ সালে বেগম খালেদা জিয়া হন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন। ১ মে ১৯৮৪-তে তিনি হন বিএনপির চেয়ারপারসন।

১৯৮৩ সালে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি সাতদলীয় জোট গঠন করে এবং এরশাদের স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের নেতৃত্ব দেন। খালেদা জিয়া ৯ বছরব্যাপী আন্দোলনে এরশাদের অগণতান্ত্রিক সরকারের সাথে কখনো আপস করেননি। ফলে তিনি আপসহীন নেত্রী হিসেবে পরিচিতি পান। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি সংসদ নির্বাচনে বৃহত্তম দলরূপে বিএনপি আবির্ভূত হয়। বেগম জিয়া পাঁচটি আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং পাঁচটি আসনেই বিজয়ী হন। এই অসাধারণ সাফল্যের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে পরবর্তী সব নির্বাচনে।

১৯৯১ সালে বিএনপি নেতৃত্বাধীন সরকার সংবিধানের দ্বাদশ সংশোধনীর মাধ্যমে দেশে সংসদীয় গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনে। সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সমর্থনে বেগম খালেদা জিয়া হন বাংলাদেশের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী। এরপর ১৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৬ সালে ষষ্ঠ সংসদ নির্বাচনে বিএনপি বিজয়ী হয়। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবিতে আওয়ামী লীগ এই নির্বাচন বয়কট করেছিল। খালেদা জিয়া পরপর দ্বিতীয় মেয়াদের জন্য প্রধানমন্ত্রী হন। ১২ জুন ১৯৯৬-এ দেশে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ বিজয়ী হয়। ১১৬টি আসনে বিজয়ী হয়ে বিএনপি হলো দেশের সংসদীয় ইতিহাসে সবচেয়ে বড় বিরোধী দল। ১ অক্টোবর ২০০১-এর নির্বাচনে এই জোট সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে বিজয়ী হলে খালেদা জিয়া তৃতীয়বার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হন।

প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর পর বিএনপি নামের রাজনৈতিক দলটি বিলুপ্ত হতে পারত। কিন্তু খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক প্রজ্ঞা দলটিকে বারবার সামনে এগিয়ে নিয়েছে। ৭২ বছর বয়সী সাবেক প্রধানমন্ত্রী নিঃসন্দেহে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। তিনি যদি নির্বাচনের বাইরে থাকেন, তাহলে সেই নির্বাচন কখনো প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে না। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পাবে না গ্রহণযোগ্যতা। খালেদা জেলে আছেন বলে বিএনপি দুর্বল হয়ে পড়ছে এমন নয়; বরং সাধারণ মানুষের সহানুভূতি দলটির প্রতি বেড়েছে। এখন সাধারণ মানুষের সমর্থনকে বিএনপি দলের নেত্রীর মুক্তির আন্দোলন এবং নির্বাচনে কতটা কাজে লাগাতে পারে, তা দেখার বিষয়। সরকারের উচিত প্রকৃত অর্থে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের আয়োজন করা। বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়েই তা সম্ভব। 
alfazanambd@yahoo.com


আরো সংবাদ



premium cement
তামিমের নেতৃত্বে এশিয়া কাপে বাংলাদেশ খালেদা জিয়ার সাথে আসিফ, নাহিদ, মাহফুজের শুভেচ্ছা বিনিময় এত মানুষের রক্ত ও ত্যাগের সাথে বেইমানি করা যাবে না : নতুন সিইসি সেনাকুঞ্জে জামায়াতের আমির অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়তে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ায় পেট্রোল স্টেশনে প্রবাসীদের নতুন কাজের অনুমতি শিগগিরই দলে ফিরছেন সাকিব! পুলিশের ৫৪ কর্মকর্তাকে বদলি ইসরাইলের কাছে অস্ত্র বিক্রি বন্ধের প্রচেষ্টা আটকে দিল মার্কিন সিনেট আন্দোলনের মূল স্পিরিট হলো বৈষম্যমুক্ত নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ : কেন্দ্রীয় সভাপতি ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য সামাজিক মাধ্যম নিষিদ্ধ করবে অস্ট্রেলিয়া

সকল