০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ২৬ মাঘ ১৪৩১, ৯ শাবান ১৪৪৬
`

রাজনৈতিক উত্তরসূরিরা তাকে কি ধারণ করছে

-

ক্ষণজন্মাদের ক্ষণে ক্ষণে স্মরণ করা নিয়ে কারো কারো ভাবনা, এটি নিছক অতীতে বিচরণ। প্রকৃত অর্থে এমন চিন্তা ইতিহাস থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ার শামিল। যার পরিণতি শেকড় ছিন্ন শেওলার মতো পানিতে ভেসে যাওয়া। বোধ, বিবেচনাসম্পন্নদের অভিমত, এসব শুধু স্মৃতি রোমন্থন নয়, ক্ষণজন্মাদের পুরো জীবন ধর্মেকর্মে জ্ঞানে-গরিমায়, নীতি-নৈতিকতায় সাজানো, প্রস্ফুটিত ফুলের মতো; যার প্রতিটি পাপড়ি অপরূপ সুগন্ধে ভরপুর। মৌমাছি যেমন ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করে, তেমনি মানুষ তাদের ইতিকথা শুনে-জেনে, জীবনের একটি নতুন দিকের সন্ধান পায়। অলক্ষ্যে, নীরবে নিভৃতে থাকা এমন প্রাতঃস্মরণীয়দের সংস্পর্শে এসে মানুষ পরিশুদ্ধ হওয়া এবং জীবন ও জগতের সাথে নতুনভাবে পরিচিত হতে পারে। স্মরণীয়-বরণীয়দের প্রাসঙ্গিকতা আজো সমাজ থেকে ফুরিয়ে যায়নি; বরং এখন প্রয়োজন আরো বেশি। কেননা, জাতির অনেক মানুষ আজ নীতি-নৈতিকতা হারিয়ে দেউলিয়াত্বের দ্বারপ্রান্তে। মনীষীদের জীবন ও কর্মের অনেক পাঠ আমাদের বিদ্যালয়ের পাঠ্যক্রমে, দিনলিপিতে সংযুক্ত হতে পারেনি নানা কারণে। সেটি হলে পাওয়া যেত সঠিক গন্তব্যে পৌঁছার নির্ভুল নিশানা। এমন ক্ষণজন্মাদের জন্ম প্রতিদিন, প্রতি বছরই হয় না। তাই তাদের অনেকের সম্পর্কে আমাদের অনেকেরই তেমন করে জানা হয়নি। তারা যেমন অতীতে ছিলেন, হয়তো এখনো আছেন। তবে নিভৃতে নেপথ্যে থাকাই তাদের স্বভাব। তারা প্রচারবিমুখ। যেভাবে ঝিনুুকের বক্ষে লুকানো থাকে অনিন্দ্য সুন্দর শুভ্র মুক্তার দানা। তাদের খোঁজার বা কাছে যাওয়ার, সান্নিধ্য পাওয়ার কোনো চেষ্টা আছে এমন খবর নেই। তবে এ জনপদে ক্ষণজন্মাদের খুঁজে পাওয়া না গেলেও এখনো অনেক গুণীজন আছেন যারা স্মরণীয় বরণীয়। সেই ব্যক্তিদের নাম উচ্চারণকালে নানা বিশেষণযুক্ত হয়ে থাকে। তাদের মধ্যে আছেন প্রথিতযশা রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, আইনবিদ, ইতিহাসবিদ, কৃষিবিদ, শিক্ষাবিদ, চিকিৎসাবিদ, সমরবিদ, বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, সমাজসেবী। তা ছাড়া আরো অনেক শৃঙ্খলার বহু শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব রয়েছেন। এখনো সমাজ যাদের সদ্বব্যবহার করতে পারছে না বা করতে চাচ্ছে না। এর হেতু হয়তো মাত্র একটি, যারা রাষ্ট্রাচারের সাথে সম্পৃক্ত, তারা নিজেদের গুরুত্ব নিয়ে শঙ্কিত। কেননা, গুণীজন সম্পৃক্ত হলে তাদের বিয়োগ ব্যথায় ভুগতে হতে পারে, তাতে রাষ্ট্রের গুরুত্ব বাড়ুক বা না বাড়ুক, ক্ষতি হোক বা না হোক তাদের কিছু যায় আসে না। নিজেদের গুরুত্ব যাতে না কমে সে চেষ্টাতে থাকেন সারাক্ষণ। তবে যারা জানেন এ দেশের সেসব মুষ্টিমেয় মানুষ তাদের বিনম্র শ্রদ্ধায় স্মরণ করে, কেননা, দেশের জন্য যতটুকু অবদান রাখতে সুযোগ পাচ্ছেন, তার চেয়ে বেশি অবদান তারা নিভৃতে থেকেই রাখছেন। সে কারণে তারা অবিস্মরণীয়, তাদের হাতেই সোনা ফলছে।

যা হোক, এ নিবন্ধের মূল প্রতিবাদ্য কিন্তু খুব বড় ল্যান্ডস্কেপ নিয়ে নয়, অর্থাৎ সব গুণীজনকে নিয়ে এ যাত্রায় লিখছি না। বক্তব্যটা হচ্ছে, এ জনপদের রাষ্ট্রনায়কের অনুসন্ধান করা। এই বাংলাদেশে অনেক অভাব অভিযোগ আছে। কিন্তু একজন রাষ্ট্রনায়কের যে শূন্যতা তা এখনো অপূরণীয়। তারপরও এ জনপদে এমন কেউ কি নেই, যাকে নিয়ে এ দেশ অগ্রসর হতে পারে, গর্ববোধ করতে পারে। এই উপমহাদেশে বাংলাদেশ ছাড়াও আরো অনেক দেশ আছে। প্রতিটি দেশে একাধিক রাষ্ট্রনায়ক আছেন। আমাদের মধ্যেও কি এমন কাউকে বা ক’জনকে খুঁজে পাওয়া যাবে না? আমাদের বিশ্বাস অবশ্যই পাওয়া যাবে। গুণীজনরা কখনো তাদের স্বীকৃতির জন্য সারিবদ্ধ হয়ে দাঁড়াতে চাইবেন না এবং স্বীকৃতির জন্য আবেদন নিবেদন করবেন না। তারা এমন বেলাজ-বেশরম নন, যে স্বীকৃতির জন্য বিক্ষোভ করবেন। শেরেবাংলা, ভাসানী ও শহীদ সোহরাওয়ার্দী এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তাদেরকে বাংলাদেশের রাষ্ট্রনায়কের প্রতীক হিসেবে কেন বরণ করে নিতে পারছি না? যথাযথ সম্মান শ্রদ্ধা জানাতে পারছি না, এটি কি আমাদের অক্ষমতা না ভিন্ন কিছু। আমাদের দক্ষতা আছে নির্বিশেষ মানুষের ছিদ্রান্বেষণ করার। এ ক্ষেত্রে আমরা যতটা পটু ঠিক ততটা অক্ষম গুণীদের গুজারিতে।

আসুন না আমরা শহীদ জিয়ার গুণগুজারি ও তার দুর্বলতাগুলো বিবেচনা করে দেখি। শেষে এই দুইয়ের ভারসাম্য কতটা তা পরিমাপ করি।

১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল বাতিল করে যখন বাংলাদেশের ঘাড়ে যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছিল পাকিস্তানের সামরিক এলিটরা তখন এ দেশের কোনো সন্তান প্রথমে ‘উই রিভোল্ট’ বলে গর্জে উঠেছিল এবং প্রতিরোধের ঘোষণা দিয়েছিলেন সেটি কি শহীদ জিয়া ছিলেন না! আর তখন পতিত লীগ গুহায় আশ্রয় নিয়েছিল। আর শহীদ জিয়া ৯ মাস অবিরাম যুদ্ধে নেতৃত্ব ও যোদ্ধা তৈরি করেছেন ও বনবাদাড়ে নির্ঘুম রজনী যাপন করেছেন। দেশ মুক্ত হলে একপর্যায়ে সেনাপ্রধানের কঠিন দায়িত্ব পালন করেছেন। পেশাদার সৈনিক হিসেবে শুধু দেশে নয়, পরদেশে ও নায়কোচিত দায়িত্ব পালন করেছেন। সে দেশের পক্ষ হয়ে যুদ্ধ করে প্রতিপক্ষের দম্ভচূর্ণ করে স্বীকৃতিস্বরূপ সম্মান লাভ করেছেন। এমন সমর নায়ককে দেশের মানুষ সম্মান-স্বীকৃতি দিলেও এ দেশের কেউ শহীদ জিয়াকে অসম্মান করেছে। তার কীর্তিকে মলিন করার শত চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে। শহীদ জিয়ার নাম কেবল কাগজে লেখা রয়েছে এমন নয়, দেশের মানুষের হৃদয়ে লেখা, সে নাম কখনো কি মুছে যাবে। ১৯৭৫ সালে গণতন্ত্র হত্যা করে কফিনে পেরেক মেরেছিল, পতিত হাসিনার রক্ত ও রাজনীতির পূর্বসূরি। কফিনের সে পেরেককে উপড়ে ফেলেছিলেন শহীদ জিয়া। জিয়নকাঠির স্পর্শে জেগে ওঠে গণতন্ত্র। একদল থেকে শতদল শতফুল ফুটেছিল। দেশের রাজনীতির অঙ্গনে হাজারো মতের সমাহারে সে অঙ্গন প্রাণবন্ত বিতর্কে মূর্ত হয়ে উঠেছিল। গণতন্ত্রকে পূর্ণতা দিয়ে শহীদ জিয়া দেশে ফিরতে দিয়েছিলেন পতিত স্বৈরাচারের অদ্বিতীয়া নেত্রী শেখ হাসিনাকে। ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনা দেশেন মাটিতে পা রাখার মাত্র কয়েক দিনের মধ্যে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে শাহাদাতবরণ করতে হয়। এটি তার ভুলের মাশুল না ষড়যন্ত্র, দেশের ইতিহাস সেটি নির্ণয় করবে। নেতৃত্বশূন্য করা এবং শেখ হাসিনাকে পরবর্তীকালে সরকারপ্রধান করা ও দেড় দশক পর্যন্ত স্বৈরশাসনের মওকা করে দেয়া হয়। শহীদ জিয়া অরাজনীতির হয়েও তিনি একটি জনপ্রিয় দল গঠন করতে সক্ষম হয়েছিলেন। রাজনৈতিক প্রক্রিয়া অনুসরণ না করে হেড হান্টিং করে স্বল্পসময়ে দল গঠন করতে পেরেছিলেন বটে। তবে সে দল সাত তারে বাঁধা ছিল বলে, জিয়ার অবর্তমানে তার গড়া সে তার তখন এক লয়ে এক সুরে বেজে ওঠেনি। ওয়ান-ইলেভেনের পর শহীদ জিয়ার দলে বিশৃঙ্খলা ছিল ভয়ঙ্কর। হেড হান্টিং করে দল গঠনের বিরূপ প্রতিক্রিয়া লক্ষ করা গেছে। দলের ভেতর দল, উপদলের আবির্ভাব ঘটে। শহীদ জিয়ার চেতনাকে যেমন আপসহীনভাবে ধরে রেখেছিলেন আবদুর রহমান বিশ্বাস, তেমনি নামকাওয়াস্তে শহীদ অনুসারী ছিলেন জনাব ইয়াজউদ্দিন। জনাব বিশ্বাস দলে দুর্যোগকালে পার্টির স্বার্থে ছিলেন অনড়। ইয়াজউদ্দিন ছিলেন দলের স্বার্থ নিয়ে উদাসীন। আর নামকাওয়াস্তে শহীদ জিয়ার অনুসারীদের আরো এক প্রতীক ছিলেন ইয়াজউদ্দিন। জিয়ার দল পাঁচমিশালী হলেও জিয়ার কেবিনেট ছিল ‘এভার বেস্ট কেবিনেট’। শহীদ জিয়া দায়িত্বে থাকাকালে নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছিল দ্বিতীয় পার্লামেন্ট। এ পর্যন্ত গঠিত সব সংসদের চেয়ে ওই সংসদ ছিল সব দিক থেকে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। দ্বিতীয় সংসদের পূর্বাপর যত সংসদ গঠিত হয়েছিল বা হয়েছে, সেখানে সংসদ পরিচালনা ছিল সংসদ নেতা বা নেত্রীর স্বেচ্ছাধীন। সংসদ পরিচালনার গাইডবুক তথা সংসদ কার্যপ্রণালী বিধির কোনো অনুসরণ অনুশীলন ছিল না। এর ফলে সংসদের কাছে সরকারগুলোর জবাবদিহির সঠিক কোনো শৈলী অনুসৃত হয়নি। এসব বাক্যবিন্যাস, পরের মুখে ঝাল খাওয়া নয়। সাক্ষাৎ অভিজ্ঞতা। শহীদ জিয়ার কেবিনেট ছিল ক্লিন ক্রিম অ্যান্ড থিন। অর্থাৎ তারা ছিলেন সৎ, বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন, সূক্ষ্ম ও দূরদর্শী। জিয়া কেবিনেটের প্রায় সব সদস্যের গুণমান সবাই অবহিত। তবে এমনও কেউ ছিলেন, যারা কাজ পছন্দ করতেন বেশি, আর নিজেকে জাহির করতেন কম। এমন এক ব্যক্তির নাম জামালউদ্দিন আহমদ। পেশায় তিনি ছিলেন চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট। শহীদ জিয়া তার কর্মপ্রিয়তার জন্য তাকে শিল্প মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়েছিলেন।

তৎকালীন একজন কেবিনেট সেক্রেটারির মুখ থেকে শুনেছি। মন্ত্রিসভার বৈঠকে সব মন্ত্রীর সবাই তাদের বোধ-বিবেচনা মতো বক্তব্য দিতেন বটে কিন্তু শিল্পমন্ত্রী জামালউদ্দিন আহমদের বক্তব্যে ধার-ভার এবং বুদ্ধিদীপ্তের স্ফুরণ ছিল অনন্য। মোট কথা, শহীদ জিয়ার মন্ত্রীরা একজনের চেয়ে অন্যজন কোনো অংশে কম নন।

আবারো ফিরছি, বাংলাদেশের দ্বিতীয় জাতীয় সংসদের ভূমিকা নিয়ে। যদিও দ্বিতীয় জাতীয় সংসদ ছিল প্রেসিডেন্সিয়াল সিস্টেমের অধীনে থাকা ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি। এমন সংসদকে খুব গুরুত্বপূর্ণ বলা যায় না রাষ্ট্রাচারে ব্যাকরণে।

পক্ষান্তরে, সংসসদীয় সরকারব্যবস্থা বহাল থাকলে, জাতীয় সংসদের দায়িত্ব রাষ্ট্রের তৃতীয় স্তম্ভ হিসেবে বহুগুণে বেড়ে যায়। অথচ দ্বিতীয় সংসদ, অন্যান্য সংসদের তুলনায় সব চেয়ে বেশি দায়িত্ব পালন করেছে। প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, বিগত সব সংসদই দ্বিতীয় সংসদের ভূমিকার শুধু ম্লান নয়, দ্বিতীয় সংসদ ছিল সজীব অন্যসব তুলনামূলকভাবে নিজের। এ কৃতিত্ব দ্বিতীয় সংসদের নেতা, স্পিকার ও বিরোধী নেতারই। খোদ শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়ার। তবে এটিও ঠিক, দ্বিতীয় সংসদের নেতা, স্পিকার ও বিরোধী দলের নেতার ভূমিকাও ছিল উল্লেখ করার মতো। বাকি সব সংসদের ওই তিনের ভূমিকা নিষ্প্রভ।

শহীদ জিয়া শুধু বাংলাদেশের নেতা ছিলেন ভাবা হলে ভুল হবে। তিনি গোটা মুসলিম বিশ্বের একজন গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন। নিশ্চয় অনেকেরই স্মরণ আছে, তিনি ইরাক-ইরানের মধ্যে ভ্রাতৃঘাতী যুদ্ধের অবসান ঘটাতে ভূমিকা রেখেছিলেন। ওআইসি সে যুদ্ধ থামাতে তিন সদস্যবিশিষ্ট আল-কুদস কমিটি গঠন করেছিল। সেই তিনে ছিলেন ইয়াসির আরাফাত, প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও প্রেসিডেন্ট আহমদ সেকুতুরে। ১৯৮০ সালের শেষপ্রান্তে বিপথগামী মুসলিম নামধারী কিছু সশস্ত্র ব্যক্তি পবিত্র মসজিদুল হারামের দখল নিয়েছিল। সৌদি সরকার শহীদ জিয়ার পরামর্শ নিয়ে দ্রুত পবিত্র কাবা শরীফকে দখল মুক্ত করেছিল। শহীদ জিয়া ভারতের সাথে গঙ্গার পানি চুক্তি করেছেন গ্যারান্টি ক্লজসহ, শেখ হাসিনা সেটি পর্যন্ত পারেনি। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চীন ও যুক্তরাষ্ট্র পতিপক্ষ ছিল। শহীদ জিয়া উভয় রাষ্ট্রের সাথে গভীর সখ্য তৈরি করেছিলেন। ওই দুই দেশ সফরকালে শহীদ জিয়াকে যথেষ্ট সম্মান দিয়েছিল। তার পররাষ্ট্রনীতির রসায়ন এক কথায় অদ্বিতীয়। শহীদ জিয়ার অসামান্য, এক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও প্রজ্ঞার বিষয় হচ্ছে, বাঙালি জাতীয়তাবাদ থেকে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের উত্তরণ। দেশের সব জাতিগোষ্ঠী ও নৃ-তাত্ত্বিক জাতি ও সমাজকে এক আমব্রেলার নিচে ঐক্যবদ্ধ করেছে। সাধারণ একটি প্রশ্ন শহীদ জিয়ার রাজনৈতিক উত্তসূরিরা কি তাকে সেভাবে মূল্যায়ন করেন, এমনকি বেগম খালেদা জিয়ার অবস্থান নিয়েও কি দল খুব উৎসাহী। তাকে ধারণ করতে পারছেন কি রাজনৈতিক উত্তরসূরিরা।

[email protected]


আরো সংবাদ



premium cement