২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

নতুন ভাবনা নিয়ে অগ্রসর হতে হবে

-

শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান রাজনীতি নিয়ে একটি উক্তি করেছিলেন, ‘আই উইল মেক দ্য পলিটিক্স ডিফিকাল্ট’। তবে তিনি তার সেই উক্তি নিয়ে কখনো কোনো ব্যাখ্যা দেননি। সে সময় তার কিছু কাজ স্মরণ করলে বোঝা যায়, আসলেই তিনি রাজনীতিকে কতটা ডিফিকাল্ট করে তুলেছিলেন। এর নমুনা হলো তিনি স্বেচ্ছাশ্রমে সারা দেশে শত শত খাল খনন ও সংস্কার শুরু করেছিলেন। লক্ষ্য বর্ষায় খালগুলোতে পানি সংরক্ষণ করা এবং খরা মৌসুমে সেসব খাল থেকে ফসলের ক্ষেতে পানি সিঞ্চন করা। আর বাড়তি লক্ষ্য ছিল মাছ চাষ। শহীদ জিয়া প্রায় সর্বত্র খাল সংস্কারকাজ উদ্বোধনের সময় ক্ষণিকের জন্য হলেও সেখানে উপস্থিত থাকতেন। সেই কর্মসূচি তখন গ্রামে-গঞ্জে দারুণ সাড়া জাগিয়েছিল। সেই ভাবনা ও কার্যক্রম মূলত তখন প্রচলিত রাজনীতির জন্য কঠিন হয়েছিল।

শহীদ জিয়া সম্পর্কে এখন এসব কথা বলার মানে অনেকে করতে পারেন তাকে ব্র্যান্ডিং করা হচ্ছে। তিনি কি এখন কোনো ব্র্যান্ডিং পর্যায়ে রয়েছেন। পৃথিবীর সব দেনা-পাওনা চুকিয়ে অতীত হয়ে গেছেন। এখন তাকে স্মরণ করা নিছক প্রাসঙ্গিতা আর ইতিহাসে তার পাওনাটুকু বুঝিয়ে দেয়া।

জিয়ার আমলে একজন রিপোর্টার হিসেবে তাকে যেভাবে দেখেছি এবং তার যেসব কথা শুনেছি, সে সব শুনলে অনেকে চমৎকৃত হবেন। হবেন শ্রদ্ধাবনত। অনেকে আবার ঈর্ষাকাতর হবেন, মরমে মরমে জ্বলবেন। সে সময় শহীদ জিয়ার দল বিএনপির বলতে গেলে একমাত্র প্রতিপক্ষ আওয়ামী লীগ। জিয়ার খাল সংস্কার কর্মসূচিতে হতভম্ব আওয়ামী লীগ, উপযুক্ত কোনো কর্মসূচিও ছিল না তাদের। তখন অবুঝের মতো হাস্যকর এক বয়ান দিয়েছিল তারা। তারা বলেছিল, জিয়া খাল কেটে কুমির আনছেন। তবে এ খাল খনন খুব দ্রুত তার প্রতিদান দিয়েছিল ফসলের মাঠে। পরবর্তীতে জিয়ার শাহাদতবরণের পর তার দলও এ কর্মসূচি জারি রাখতে ব্যর্থ হয়েছিল। বাংলাদেশে জীববৈচিত্র্যের সুরক্ষায় পানির যে কত বেশি প্রয়োজন, সে জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়া গঙ্গার পানিবণ্টন চুক্তি করেছিলেন। সে চুক্তিতে বাংলাদেশে অনুকূলে একটি গ্যারান্টি ক্লজও রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন তিনি। কিন্তু পরবর্তীতে এ ক্লজ বাংলাদেশের আর কোনো সরকার ভারতের কাছ থেকে আদায় করতে পারেনি।

নিবন্ধের সূচনা বক্তব্যের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে কেউ ভাবতে পারেন, জিয়াকে ব্র্যান্ডিং করার চেষ্টা হিসেবে। আবার কেউ এমন ধারণা পোষণ করেন জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর এ দেশের কোন কোন রাজনৈতিক দলের কাছে চলমান রাজনীতি কিছুটা ডিফিকাল্ট হয়ে গেছে। যেমন গত শতাব্দীর শেষ ধাপে শহীদ জিয়া যে নতুন ধারার ও চিন্তার রাজনীতির সূচনা করেছিলেন, এখন চব্বিশের বিপ্লবের পর পতিত স্বৈরাচারের দল ও তাদের রাজনীতি শুধু অপ্রাসঙ্গিক নয়, তা অচল হয়ে পড়েছে। নতুন রাজনীতির একটা আগমনী বার্তা মানুষ স্পষ্ট শুনতে পারছেন। এ রাজনীতিতে কে কতটা স্বস্তি বা অস্বস্তি অনুভর করবেন তা জানা নেই। তবে তার কিছু আভাস পাওয়া যাচ্ছে।

যাই হোক, এটি সবার জানা, আয়তনে ছোট দেশ এই বাংলাদেশ। এটার পাল্টা ও শক্ত জবাব হচ্ছে যে, এই জনপদে ১৮ কোটি মানুষের বসবাস, তাদের ছোট ভাবলে, দুর্বল মনে করলে একে স্রেফ বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ভুল ধারণা হিসেবে মনে করতে হবে। যে দেশের মানুষ অন্তত তিন তিনবার যুদ্ধ করে লক্ষ হাজার প্রাণ সর্বোচ্চ আত্মত্যাগের বিনিময়ে মাতৃভূমি স্বাধীন করেছেন তাকে ছোট ভাববে কে। ১৯৪৭, ১৯৭১ ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট। এই তৃতীয় দফায় এখন অতীতের মতো করে কারো সাথে বোঝাপড়া করে চলতে হবে না। এ ধারণা ও বোধ জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেছে। অটুট ঐক্য নির্মাণে সহায়তা দিচ্ছে। এ নিয়ে কারো কোনো দোদুল্যমানতা কেউ গ্রহণ করবেন না। জাতির কষ্টার্জিত এ চেতনাকে অবশ্যই সবাইকে পরিচর্যা করতে এগিয়ে আসতে হবে, না হয় ছিটকে পড়ার আশঙ্কা থাকবে। নতুন এ চেতনা জনগণ কিভাবে গ্রহণ করেছেন; তার একটি আভাস ইতোমধ্যে পাওয়া গেছে। ওই বার্তা স্পষ্ট। সে আলোকে এবার আপন আপন দলের প্রস্তুতি নেয়া জরুরি। প্রাচীন যদি নতুন চেতনা ধারণে সক্ষম হয় তবেই সে দল নবীনদের কাতারে দাঁড়াতে পারে। তখন আর কোনো সমস্যা থাকার কথা নয়। নতুন উদ্দীপনায় জোর কদমে চলতে পারে।

বাংলাদেশের উৎসুক মানুষ ও দলগুলো সম্প্রতি একটি নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে ধারণা পেয়েছে। দিনক্ষণ বিতর্ক আছে, থাকাটা অস্বাভাবিকও নয়। ইতঃপূর্বে গত সাড়ে ১৫ বছর দেশের মানুষ পরপর তিন তথাকথিত নির্বাচন দেখেছেন। তার একটিকেও নির্বাচন বলা যাবে না। সবই ছিল স্বেচ্ছাচারীর এক নেত্রীর একক সিলেকশন। অর্থের বিনিময়ে অনেক মাকাল ফলও সিলেকটেড হয়ে ইলেকটেড হয়েছেন। সেই সিলেকশনের প্রহসন দেখতে দেশের মানুষ কেউ ভোটকেন্দ্রে যায়নি। তবে কিছু পেটুয়া আর তৎকালীন পুলিশ লীগ ও হেলমেট বাহিনী ভোটকেন্দ্রগুলোতে উপস্থিত থাকত। ইলেকটেড সেই ফ্যাসিস্টদের অত্যাচারে তখন মানুষ ছিলেন অতিষ্ঠ। সংসদীয় গণতন্ত্রের সূতিকাগার ব্রিটেনের পার্লামেন্ট নিয়ে একটি মজার কথা আছে। সে পার্লামেন্ট পুরুষকে নারী বানানো আর নারীকে পুরুষ বানানো ছাড়া আর সব করতে পারে। শর্ত হলো সব এমপির সম্মতির ভিত্তিতে। আর বাংলাদেশে পতিত সেই সংসদের অধোপতিত নেত্রী একক সিদ্ধান্তে তা পরিণত করতে সক্ষম ছিলেন।

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন তথা সংসদ নির্বাচনের স্বাভাবিক সময় হচ্ছে, প্রতি পাঁচ বছর অন্তর। কিন্তু এখন কি নির্বাচন অনুষ্ঠানের সেই স্বাভাবিক সময়। নির্বাচন করাবে কোন কমিশন, যাদের হাতে আছে পতিত যুগের নির্বাচনী আইন। অথচ নির্বাচনী এলাকা নিয়ে বহু বিতর্ক আছে। নির্বাচনের অনুকূল পরিবেশ তৈরির দায়িত্ব কে পালন করবে? পতিত সরকারের পুলিশ, বর্তমান জাতীয় সংবিধান নিয়ে সবার রয়েছে ঘোরতর আপত্তি। অনেকে চাইছেন তার পুনর্লিখন, কেউ বা চান সংশোধন, সংযোজন। ইতোমধ্যে তার একটি কাঠামো দাঁড় করানোর কাজ অগ্রসর হচ্ছে। তাছাড়া প্রতিটি সব জাতীয়, সাংবিধানিক রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান এখন ভেঙে ছত্রখান, তার সংস্কার নিয়ে কাজ চলছে।

রাজনৈতিক দলগুলোরও নিজেদের দিকে তাকাতে হবে। দলের হাল অবস্থা গত ১৫ বছরে যেখানে নিয়ে যাওয়া হয়েছে, সেখানে ছিল জেল জুলুম আর নির্যাতন আর ফিউজিটিভ হয়ে যাওয়া। তাদের মধ্যে এখনো কোনো স্বস্তি ফেরেনি। কোনো দলের পক্ষে নিজেদের গোছানো সম্ভব হয়নি। তারপর আরো প্রশ্ন হচ্ছে, নির্বাচনে প্রার্থী করবেন কাদের। বড় দল বিএনপিতে এখন অনুপ্রবেশের ঢল সৃষ্টি হবে। বহু ইনফেলটেটার বিএনপিতে আসতে চাইবে। যেমন আগে ছিল শামসুল হুদা চৌধুরী, ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা, ডা: মতিন আরো শত বিট্রেয়ার। এই হুদা-মতিন গং বিচারপতি সাত্তার সরকারের পতন ঘটিয়েছিল জেনারেল এরশাদের সাথে হাত মিলিয়ে। এখন বিএনপিতে নতুনদের ঢোকানোর আগে তাদের ডিএনএ টেস্ট করা উচিত। তারা শহীদ জিয়ার সত্যিকার রাজনীতির উত্তরসূরি কি না। সেই রাজনীতিকে এগিয়ে নিতে সক্ষম এবং আন্তরিক, প্রতিশ্রুতিবদ্ধ কি না। বিএনপির টেলিমেকার্স তারেক জিয়াকে দ্রুত প্রবাস জীবন থেকে দেশে ফেরাতে হবে। দেশ ও মানুষ যে পাল্টেছে সে জন্য তাকে অনেক কিছু জানতে ও বুঝতে হবে। তাকে বেছে নিতে হবে কিছু যোগ্য, দক্ষ এবং বর্তমান সময়ের গতির সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে এমন কিছু পরামর্শক। দলের থিংক ট্যাংক গড়তে হবে।

জামায়াতকে নিয়েও কথা আছে। অবশ্য এ দলে অনুপ্রবেশ করা কিছুটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। কেননা, তারা বহু ফিল্টারাইজেশনের মধ্যে লোক বাছাই দলভুক্ত করেন। তারপরও সতর্ক থাকতে দোষ কোথায়। যাতে কোনো ব্লাকশিপের অনুপ্রবেশ না ঘটে। জামায়াত কিন্তু এখন অনেকের টার্গেট, বিষয়টি নিয়ে সজাগ থাকতে হবে। ভালো ও মন্দের বিচার বিশ্লেষণ করা জরুরি। জামায়াতের অবশ্যই বন্ধু বেড়েছে অনেক, কিন্তু শত্রু কি কমেছে! এদিকে পড়শি দেশ লীগকে হারিয়ে এখন দিশেহারা। লীগকে বা তাদের নেত্রীকে আবারো পুনর্বাসন করা কঠিন বটে। তাই তাদের নীতি এখন অবশ্য পাল্টেছে। দ্রুত বড় দলে বা ছোট মাঝারি দলে যেখানে হোক না কেন তাদের পছন্দের লোকদের ইনফেলট্রেশন করানো। উদ্দেশ্য, তাদের পায়রবি করতে।

বড় দুই দল বিএনপি ও জামায়াতের এখন সব বড় ঘাটতি হচ্ছে ‘ব্রান্ড ম্যানেজারের’। যেকোনো প্রতিষ্ঠান হোক, সেটি কোনো বিজনেস কনসার্ন বা রাজনৈতিক দল। সেখানে যারা প্রতিষ্ঠানের ব্র্যান্ডিং করার দায়িত্বে থাকেন তাদের শুধু চৌকস হলে চলবে না। জ্ঞান-গরিমায় ও আদর্শিক চেতনায় ষোল আনা স্মার্ট হতে হবে। আরো একটি বিষয় সম্পর্কে সতর্ক হতে হবে। কিছু মিস ইনফরমেশন ছড়িয়ে দিয়ে কোনো কোনো দলকে বা দলীয় ব্যক্তিকে ডিফিউজের অপচেষ্টা হচ্ছে। দলে দলে বিভেদ সৃষ্টির বহুদিন থেকে প্রয়াস চলছে। তার আলামত স্পষ্ট। বাংলাদেশ ও তার প্রত্যেক নাগরিককে এখন পড়শি দেশ নানাভাবে বিভ্রান্তের কোনো সুযোগ হাতছাড়া করবে না। বহুল প্রচলিত কথা, বেয়াকুব বন্ধুরাও বহু ক্ষেত্রে শত্রুর চেয়ে ক্ষতিকর হয়। যেসব কথা বলা হলো, দয়া করে কেউ ভাববেন না, এখানে কোনো পণ্ডিতি বা পরামর্শ দেয়ার খায়েশ থেকে কিছু বলা হয়েছে, এমন কোনো যোগ্যতা নেই বা ধৃষ্টতা দেখানোর মতো দুঃসাহসও নেই। ‘ক্ষুদ্র একজন আকবরওয়ালার’ (খবরের কাগজের মানুষ) হিসেবে শুধু নিজের অবজারভেশন থেকে কিছু প্রকাশ করাই প্রকৃত উদ্দেশ্য, আর কিছু নয়।

এখন দেশের যে পরিবর্তন ঘটেছে সেটি অনেকের কাছে ধোয়াশা মনে হতে পারে। তবে বাংলাদেশের পতিত সরকারের সুহৃদ এবং একমাত্র সমর্থক ভারত ঠিকই পরিবর্তনের বার্তাটি সঠিকভাবে বুঝতে পেরেছে। এতে তারা কিছুটা হতভম্ব বটে, তবে দিশেহারা নয়। বাংলাদেশে এখন যে সমস্ত অঘটন ঘটছে তার ঘটনপটিয়সী ভারত। তাদের আচরণে অনেকটা যে প্রতিশোধ স্পৃহার বহিঃপ্রকাশ সেটি অনেকে মনে করেন।

আগামীতে নির্বাচনের পর যারাই ক্ষমতায় আসুন না কেন; তাদের বুঝতে হবে, ছাত্র-জনতার সৃষ্ট পরিবর্তিত এক নতুন বাংলাদেশে রাষ্ট্রক্ষমতায় নয়, রাষ্ট্রের দায়িত্ব তাদের কাঁধে এসেছে। ক্ষমতায় আসা আর দায়িত্ব পালন দুটো শব্দ একেবারে ভিন্ন, অর্থের ব্যবধানও বিস্তর। আগামীতে রাষ্ট্রের দায়িত্ব যাদের ওপর বর্তাবে তাদের রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালন নিয়ে এতটুকু ব্যত্যয় ঘটলে কেউ তা ক্ষমার চোখে দেখতে চাইবেন না। জনগণ তার অধিকার নিয়ে কারো কোনো হস্তক্ষেপ আর সহ্য করা হবে না। বঞ্চনা-বৈষম্য এখন রাষ্ট্রের অভিধান থেকে মুছে ফেলতে হবে। কোনো ফাঁকফোকর মানুষের চোখে পড়লে তাতে তুলকালাম কাণ্ড ঘটবে নতুন এ বাংলাদেশে। বাণিজ্য শব্দটি সঠিক অর্থের ব্যবহৃত হতে হবে। দখল-বেদখল, হাতবদলের বাণিজ্য, শব্দগুলো এখন শোনা হবে না।

পরিত্যাগ করতে হবে অতীতের সেই পতিত শক্তির উৎস। আমলাতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় সব বাহিনীর আমল সংস্কার করতে হবে। আদালতের ক্ষেত্রেও সংস্কার অপরিহার্য। আদালত এখন যত ভুয়া মামলা খারিজ করছে। এটি উদারতা নয়, আইনের সঠিক প্রয়োগ দরকার। ভবিষ্যতে তথ্যভিত্তিক এবং সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত কোনো ঘটনার রায় এধার-ওধার হবে না, প্রশাসন হবে রাষ্ট্রের, কোনো সরকারে নয়। অতএব স্বজনপ্রীতির অবকাশ আর থাকবে না।

এখানে রাষ্ট্রের, স্বরাষ্ট্র-বিষয়ক সংক্ষিপ্ত আলোচনা হলো দেশের পররাষ্ট্রনীতি অতীতে এমন ছিল সবাই আমাদের বন্ধু, কেউ একটু বেশি এটি সংশোধন করতে হবে। বন্ধু নির্বাচনে এটিই ভাবতে হবে ফ্রেন্ড ইন নিড, ফ্রেন্ড ইন ডিড। প্রথমে দেশের নিজের স্বার্থকে অগ্রাধিকার দিয়ে চলতে হবে। সবার সাথে চোখে চোখ রেখে কথা বলতে হবে।

[email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
ভারত না যাওয়ায় আরো ৩৮ কোটি রুপি পাচ্ছে পাকিস্তান পাকিস্তানে সন্ত্রাসীদের হামলায় ১৬ সৈন্য নিহত নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিয়োগ সিরিয়ায় বাংলাদেশ সীমান্তে অত্যাধুনিক ড্রোন মোতায়েন ভারতের হারের বৃত্তেই ম্যানসিটি কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে হেপাটাইটিস সি প্রতিরোধে ইইউ’র ১০ লাখ ইউরো বরাদ্দ গোলান মালভূমিতে শান্তিরক্ষার দায়িত্ব ৬ মাসের জন্য বাড়ালো জাতিসঙ্ঘ আইএসকে নির্মূল করার এখনই সময় : এরদোয়ান নির্বাচনী সময়ের বিষয়ে সরকারের ‘স্পষ্ট বক্তব্য’ চায় বিএনপির যুগপৎ সঙ্গীরাও রাবিতে ৬ শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, ৩৩ জনকে শাস্তি প্রকল্পের পুরো কাজ দেখতে ৯ জোনে তদারকি কমিটি

সকল