০২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৭ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

দুর্নীতি দমন কমিশনের স্বাধীন সত্তা স্ববিরোধিতায় আবদ্ধ

দুর্নীতি দমন কমিশন - প্রতীকী ছবি

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) আইন দ্বারা সৃষ্ট একটি সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এ স্পষ্টভাবে বলা আছে, এ কমিশন একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ কমিশন হবে। এ আইনে কমিশনার অর্থ- কমিশনের চেয়ারম্যান বা অন্য কোনো কমিশনার। আইনে বলা আছে, কমিশন তিনজন কমিশনার সমন্বয়ে গঠিত হবে এবং তাদের মধ্য থেকে রাষ্ট্রপতি একজনকে চেয়ারম্যান নিয়োগ করবেন। এর অর্থ দাঁড়ায়, কমিশনের চেয়ারম্যান মূলত একজন কমিশনার এবং কমিশনের সভায় সভাপতিত্ব করার নিমিত্ত তিনজন কমিশনারের মধ্য থেকে একজন রাষ্ট্রপতির আদেশ বলে চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।

দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের ধারা ১২(১) দফায় চেয়ারম্যানকে কমিশনের প্রধান নির্বাহী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। একই ধারার (২) দফায় কমিশনারদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, চেয়ারম্যানের সার্বিক তত্ত্ববধান ও নিয়ন্ত্রণে অন্যান্য কমিশনার তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন। এরূপ দায়িত্ব পালনে চেয়ারম্যানের কাছে কমিশনারদের জবাবদিহি থাকবে। অন্য দিকে দায়িত্ব পালনে স্বাধীনতা নামক ২৪ ধারায় বলা হয়েছে, এ আইনের বিধানাবলি সাপেক্ষে, কমিশনাররা এ আইনের অধীন দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন থাকবেন।

স্পষ্টত প্রতীয়মান হয়, ধারা ১২(২) ও ধারা ২৪ সাংঘর্ষিক। তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে আইনের স্বীকৃত বিধান ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অধস্তন কর্মকর্তার ওপর তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ থাকবে। সবসময় ধরে নেয়া হয় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষ অধস্তন কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষের চেয়ে উৎকৃষ্টতর। তাই বলা হয়ে থাকে, উৎকৃষ্টদের অধস্তনদের ওপর কর্তৃত্ব ও নিয়ন্ত্রণ থাকবে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগকে ওই বিভাগের অধস্তন সব আদালত ও ট্রাইব্যুনালের ওপর তত্ত্বাবধান এবং নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেয়া হয়েছে। সংবিধানের এ বিধান থেকে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায় যে, তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা প্রয়োগ করতে হলে যেকোনো কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষকে যে কর্মকর্তা বা কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগ করা হবে তার চেয়ে উৎকৃষ্টতর হতে হবে। কিন্তু কমিশন আইনে যেখানে বলা হয়েছে, কমিশনার অর্থ-কমিশনের চেয়ারম্যান বা অন্য কোনো কমিশনার সেখানে কি চেয়ারম্যানকে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বা উৎকৃষ্টতর ভাবার অবকাশ আছে? আর যদি অবকাশ থেকে থাকে তাহলে বলতে হবে- কমিশনাররা চেয়ারম্যানের অধস্তন। কমিশনাররা অধস্তন কর্মকর্তা হলে তারা কি স্বাধীন, নিরপেক্ষ মতামত দিতে পারেন? এখন প্রশ্ন- কমিশনাররা চেয়ারম্যানের অধস্তন হলে কমিশনকে কি স্বাধীন কমিশন বলা যাবে?
কমিশন আইনের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে প্রতীয়মান হয়, কমিশনকে একই সাথে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ বলা হয়েছে। যেকোনো কমিশনকে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ হতে হলে এর প্রতিটি সদস্যের স্বাধীন এবং নিরপেক্ষভাবে দায়িত্ব পালনে আইনের সমর্থন প্রয়োজন। কিন্তু এই আইনে এ ধরনের সমর্থন কতটুকু কার্যক্ষম তা কমিশনারদের ওপর চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ এবং চেয়ারম্যানের কাছে কমিশনারদের জবাবদিহির কারণে বলা যায় পরিপূর্ণ নয়।

আইনে যদিও বলা হয়েছে- কমিশনের সব সিদ্ধান্ত এর সভায় গৃহীত হবে এবং চেয়ারম্যানসহ দু’জন কমিশনারের উপস্থিতিতে সভার কোরাম গঠিত হবে কিন্তু সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে কমিশনাররা প্রকৃতই স্বাধীন কি না সে বিষয়ে অনেক আইনজ্ঞের মধ্যে সংশয় রয়েছে। কমিশন আইন অনুযায়ী, এ আইনের বিধানাবলি সাপেক্ষে কমিশনাররা এ আইনের অধীন দায়িত্বপালনের ক্ষেত্রে স্বাধীন। এখানে ‘বিধানাবলি সাপেক্ষে’ শব্দটি ব্যবহার করায় ধারা ১২(২) এ বিবৃত কমিশনারদের ওপর চেয়ারম্যানের তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণ এবং চেয়ারম্যানের কাছে তাদের জবাবদিহির প্রশ্নটি এসে যায়। প্রতিটি আইন প্রণয়নের কারণ ও উদ্দেশ্য থাকে। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন প্রণয়ন বিষয়ে আইনটির শিরোনামে বলা হয়েছে, এ আইনটি দেশের দুর্নীতি এবং দুর্নীতিমূলক কার্য প্রতিরোধের লক্ষ্যে দুর্নীতি ও অন্যান্য সুনির্দিষ্ট অপরাধের অনুসন্ধান এবং তদন্ত পরিচালনার জন্য একটি স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠা ও আনুষঙ্গিক বিষয়াদি সম্পর্কে বিধানকল্পে প্রণীত আইন।

বাংলাদেশ দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার শীর্ষে অবস্থান করায় অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে স্বাধীন ও নিরপেক্ষ দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভূত হয়।

দুর্নীতি দমন কমিশন সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান না হলেও এটিকে আধা-সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান বলা যায়। দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনারদের অপসারণ প্রদ্ধতি সুপ্রিম কোর্টের বিচারকদের অনুরূপ এবং তাদের মর্যাদা, বেতনভাতা ও সুবিধাদি দুর্নীতি দমন কমিশন আইনে সরকার কর্তৃক নির্ধারিত হবে মর্মে বলা আছে। দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ প্রণয়ন-পরবর্তী এ যাবৎকাল পর্যন্ত কমিশন গঠনে সরকারের পক্ষ থেকে মর্যাদা, বেতনভাতা ও সুবিধাদি নির্ধারণে সবসময় চেয়ারম্যানের ক্ষেত্রে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের বিচারক এবং কমিশনারদের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকের সমরূপ নির্ধারণ করা হয়েছে।

জাতীয় মানবাধিকার কমিশন দুর্নীতি দমন কমিশনের অনুরূপ একটি স্বাধীন সংবিধিবদ্ধ আধা-সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সার্বক্ষণিক সদস্যের বিষয়ে আইনে বলে দেয়া হয়েছে, চেয়ারম্যান সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের এবং সার্বক্ষণিক সদস্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারকের বেতনভাতা ও অন্যান্য সুবিধা প্রাপ্ত হবেন। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সার্বক্ষণিক সদস্যের অপসারণ পদ্ধতি সুপ্রিম কোর্টের একজন বিচারকের অপসারণ পদ্ধতির সমরূপ। দুর্নীতি দমন কমিশন ও জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের মধ্যে মৌলিক যে পার্থক্য পরিলক্ষিত হয় তা হলো- দুর্নীতি দমন কমিশনের কমিশনার পদে নিয়োগের জন্য যে বাছাই কমিটির কথা বলা হয়েছে ওই বাছাই কমিটির চেয়ারম্যান ও সদস্যরা অনির্বাচিত ব্যক্তির সমন্বয়ে গঠিত। পক্ষান্তরে জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান ও সদস্য নিয়োগের জন্য গঠিত বাছাই কমিটির সাতজন সদস্যের মধ্যে চারজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি এবং তাদের একজন বিরোধী দলের সংসদ সদস্য। জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভায় সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে প্রত্যেক সদস্যের একটি করে ভোট থাকলেও ভোটের সমতার ক্ষেত্রে সভায় সভাপতিত্বকারী ব্যক্তির দ্বিতীয় বা নির্ণায়ক ভোট প্রদানের অধিকার রয়েছে। সাধারণত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সভায় চেয়ারম্যান সভাপতিত্ব করেন এবং চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতিতে সার্বক্ষণিক সদস্য সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।

দুর্নীতি দমন কমিশনের মতো নির্বাচন কমিশনও একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ কমিশন। এ দু’টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পার্থক্য হচ্ছে- একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান এবং অপরটি আধা-সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। সংবিধান অনুযায়ী, নির্বাচন কমিশন একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন নির্বাচন কমিশনার সমন্বয়ে গঠিত। সংবিধানে উল্লেখ আছে- একাধিক নির্বাচন কমিশনার সমন্বয়ে নির্বাচন কমিশন গঠিত হলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার সভাপতিরূপে দায়িত্ব পালন করবেন। নির্বাচন কমিশন বলতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অনধিক চারজন কমিশনার সমন্বয়ে গঠিত কমিশনকে বোঝায়।

সংবিধানে বলা আছে- নির্বাচন কমিশন এ সংবিধান ও আইনের অধীন, স্বাধীনভাবে এর দায়িত্ব পালন করবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে কমিশনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন ব্যতীত কমিশনারদের ওপর কোনোরূপ তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেয়া হয়নি। নির্বাচন কমিশনারদের প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে কোনোরূপ জবাবদিহিও নেই। নির্বাচন কমিশনের সভায় উপস্থাপিত সাংবিধানিক বা প্রশাসনিক যেকোনো বিষয়ে সিদ্ধান্ত বলতে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্তকে বুঝায়। একই সাথে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কমিশন পরিচালিত হয়। সিদ্ধান্ত গ্রহণে ভিন্নমত পোষণের সুযোগ আছে এবং কমিশনের প্রতিটি সদস্য স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সাংবিধানিকভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে কমিশনকে স্বাধীন বলা হয়েছে।

দেশের অপর সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান উচ্চাদালতের প্রতি আলোকপাত করলে দেখা যায়, উচ্চাদালতের আপিল বিভাগ ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকরা সংবিধানের বিধানাবলি সাপেক্ষে বিচারকার্য পরিচালনার ক্ষেত্রে স্বাধীন। সংবিধান প্রধান বিচারপতিকে উচ্চাদালতের অপরাপর বিচারকদের ওপর তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের কোনোরূপ ক্ষমতা প্রদান করেনি। প্রধান বিচারপতির সমন্বয়ে গঠিত আপিল বিভাগের কোনো বেঞ্চ সিদ্ধান্ত দেয়ার ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতি সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামতের সাথে ভিন্নতা পোষণ করলে এখানে সংখ্যাগরিষ্ঠের মতামত প্রাধান্য পাবে, প্রধান বিচারপতির মতামত নয়। একইভাবে বলা যায়, আপিল বিভাগ বা হাইকোর্ট বিভাগের কোনো বেঞ্চ জ্যেষ্ঠ ও কনিষ্ঠ বিচারক সমন্বয়ে গঠিত হলে সংখ্যাগরিষ্ঠের সিদ্ধান্ত আদালতের সিদ্ধান্ত বলে গণ্য হবে। এখানে জ্যেষ্ঠ বিচারকের সিদ্ধান্ত ভিন্নতর হলে তা কোনোভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিদ্ধান্তের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করতে পারে না।

উচ্চাদালত, নির্বাচন কমিশন ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে আইনে স্বাধীন বলা হলেও প্রথমোক্ত দু’টি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রধান বিচারপতি বা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে অপরাপর বিচারপতি বা অপরাপর নির্বাচন কমিশনারের ওপর কোনোরূপ তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের ক্ষমতা দেয়া হয়নি। এ ছাড়া দায়িত্ব পালনে প্রধান বিচারপতি বা প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে উচ্চাদালতের বিচারকদের এবং নির্বাচন কমিশনারদের কোনোরূপ জবাবদিহি নেই। তাই প্রথমোক্ত দু’টি প্রতিষ্ঠান যে আক্ষরিক অর্থে স্বাধীন এ বিষয়ে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। অন্য দিকে, শেষোক্ত আধা-সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির ক্ষেত্রে কমিশনারদের দায়িত্ব পালনের ওপর চেয়ারম্যানের সার্বিক তত্ত্বাবধান ও নিয়ন্ত্রণের শর্তারোপ করায় এবং এর পাশাপাশি দায়িত্ব পালনে চেয়ারম্যানের কাছে কমিশনারদের জবাবদিহির বিষয়টি যুক্ত করায় দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে কমিশনারদের স্বাধীনতা যে ক্ষুণ্ন করা হয়েছে; তা আইনের বিধানাবলি থেকে স্পষ্টত প্রতিভাত। আইনে একটি কমিশনকে স্বাধীন বলা হলেও সে স্বাধীনতাকে পরিপূর্ণ রূপ দিতে গিয়ে যদি দেখা যায়, প্রশাসনিক ও আইনগত ক্ষমতা প্রয়োগে কমিশনের সব সদস্যের ক্ষমতা সমরূপ নয়; তখন আক্ষরিক অর্থে এ কমিশনকে স্বাধীন বলার অবকাশ কোথায়? একটি স্বাধীন ও নিরপেক্ষ কমিশনের ক্ষেত্রে আইনের দু’জায়গায় দু’ধরনের বিপরীতধর্মী অবস্থান স্বাধীনতা ও নিরপেক্ষতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। তাই এ বিপরীতধর্মী অবস্থানের অপনোদন ব্যতীত এ কথা বলতে কোনো দ্বিধা নেই যে, স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন জনগণের প্রত্যাশার সাথে অসামঞ্জস্যপূর্ণ স্ববিরোধিতার বেড়াজালে আবদ্ধ।

লেখক : সাবেক জজ, সংবিধান, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষক
E-mail: [email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
আগরতলার বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা পূর্বপরিকল্পিত : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারতে বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলার প্রতিবাদে ইবিতে বিক্ষোভ রংপুরে ভারতীয় পণ্য ও মিডিয়া বর্জনের ডাক অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সহায়তা দিতে চায় জাতিসঙ্ঘ আজাদি আজাদি স্লোগানে উত্তাল ঢাবি মৌলভীবাজারে মোটরসাইকেল-পিকআপ সংঘর্ষে নিহত ২ বাংলাদেশী কূটনীতিকদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়েছে ভারত : চরমোনাই পীর বড় স্কোর না করাটা মানসিক সমস্যা : তানজিদ তামিম কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি শেকৃবির অধ্যাপক রাশেদুল ইসলাম মেরিন অ্যাকাডেমির মান ভালো বলেই বিদেশীদের আগ্রহ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত মাওলানা সা’দের উপস্থিতি ও জোড় ইজতেমার দাবিতে স্মারকলিপি

সকল