২২ অক্টোবর ২০২৪, ৬ কার্তিক ১৪৩১, ১৮ রবিউস সানি ১৪৪৬
`

পরিবেশের সঙ্কট ও যুব নেতৃত্ব

- সংগৃহীত

আবহাওয়া পরিবর্তন বিশ্বব্যাপী ক্রমবর্ধমান দুর্যোগকে আমন্ত্রণ করছে, যা সর্বত্রই শিশু এবং যুবকদের জন্য উল্লেখযোগ্য ঝুঁকি তৈরি করেছে। আবহাওয়া পরিবর্তনের প্রভাব শিশুদের ওপর পড়ছে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ দু’ভাবেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমান, সারা বিশ্বে বিদ্যমান রোগের মোট ৮৮ শতাংশ পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশুদের, যা আবহাওয়া পরিবর্তনের নিকৃষ্ট প্রভাব।

আবহাওয়ার বদল নতুন নতুন রোগ ডেকে আনে। প্রাকৃতিক দুর্যোগ উসকে দেয়। ফলে জীবনযাপন নানা সমস্যায় জর্জরিত হচ্ছে আরো বেশি মাত্রায়। এর মধ্যে অন্যতম হলো আর্থিক সমস্যা, যার প্রভাব সরাসরি শিশু-কিশোর ও তরুণদের ওপর পড়ে। এর ফলে তাদের স্বাভাবিক বিকাশে ব্যাঘাত ঘটে। তাদের সম্ভাবনা ও স্বাস্থ্যের ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।

ইউনিসেফ অনুমান করছে, আবহাওয়াগত প্রভাবের কারণে প্রায় এক বিলিয়ন (১০ লাখ) শিশু অত্যন্ত উচ্চ ঝুঁকিতে রয়েছে। ২০২২ সালে চাদ, গাম্বিয়া, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশের মতো দেশে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত শিশুর সংখ্যা ছিল ৩০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। ফলে শিক্ষা, পুষ্টি এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হয়েছে।

পৃথিবী ও পৃথিবীর মানুষ আবহাওয়ার সঙ্কটে ধুঁকছে, ধুঁকতে থাকবে। পুঁজিতান্ত্রিক বিশ্বে রাষ্ট্রনেতারা এর প্রতি নিদারুণ উপেক্ষা প্রদর্শন করছে। তরুণরা এখানে রাখতে পারেন গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা। তরুণরা ইতোমধ্যে পরিবর্তনের বহু গল্প তৈরি করেছেন এবং তাদের সাহস, নেতৃত্ব ও আত্মত্যাগের উজ্জ্বল চিত্র দেখা গেছে বাংলাদেশে।

বাংলাদেশে জুলাই অভ্যুত্থান এবং বন্যা-উদ্ধার ও ত্রাণপ্রচেষ্টায় তরুণ নেতৃত্ব সম্ভাবনার পরিসর বিস্তৃত করেছে। তাদের সক্রিয় অংশগ্রহণ সামাজিক ন্যায়বিচার এবং বৃহত্তর জনসমর্থন সংগঠিত করার ঐতিহাসিক নজির হাজির করেছে। সামাজিক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তরুণদের প্রতিশ্রুতি বিশ্বব্যাপী তাদের নেতৃত্বের সম্ভাবনা তুলে ধরে, যা সামাজিক স্থিতিস্থাপকতা এবং মানবিক ল্যান্ডস্কেপে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অবদানকে শক্তি জোগায়। বিশ্বব্যাপী পরিবেশের মতো বিপজ্জনক চ্যালেঞ্জের মুখে প্রত্যাশা ও আশাবাদের অনুভূতি জাগায়। রাষ্ট্রনেতারা যেখানে উদাসীন ও ঘুমন্ত, তরুণরা সেখানে পারবে ঝুঁকি নিতে, দায়িত্ব বহন করতে এবং সঙ্কটের সামনাসামনি দাঁড়াতে।

বাংলাদেশের দৃষ্টান্ত তাজা ও সাম্প্রতিক। বিগত বন্যায়, যুব-নেতৃত্বাধীন উদ্যোগগুলো আলোচনায় এসেছে কম। তারা অস্থায়ী আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন, ত্রাণসামগ্রী বিতরণ এবং প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের মাধ্যমে দুর্যোগের প্রভাব প্রশমনে ভূমিকা রেখেছেন। যদিও তথ্য সরবরাহ এবং শৃঙ্খলা-ব্যবস্থাপনায় তাদের ধীরগতি ছিল।

বাংলাদেশে শিশু ও যুবকদের ওপর জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগের প্রভাবের বিষয়টি তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ আমরা ঘন ঘন বন্যা এবং ঘূর্ণিঝড়ের মতো প্রাকৃতিক বিপদের সম্মুখীন হচ্ছি, যা শিক্ষাকে ব্যাহত করছে এবং সামাজিক-মানসিক স্বাভাবিকতা ও বিকাশকে বাধাগ্রস্ত করছে।

এসব ঘটনা অনাহার, অপুষ্টি এবং স্বাস্থ্য সমস্যার ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। বিশেষ করে প্রান্তিক যুবকদের জন্য হাজির করছে একগুচ্ছ জটিলতা। যে জনগোষ্ঠীর জন্য বিশুদ্ধ পানি এবং স্বাস্থ্যসেবা সুগম নয়, তাদের জন্য ব্যাপারটি অধিক মাত্রায় গুরুতর। চরম তাপপ্রবাহ বৃদ্ধি স্কুলের পড়ালেখা ব্যাহত করে এবং জীবিকা হুমকির মুখে ফেলে। দ্রব্যমূল্য প্রায়ই নাগালের বাইরে যেতে থাকে। ফলে পরিবারগুলো বাধ্য হচ্ছে শিশুশ্রম কিংবা শিক্ষা থেকে শিশুদের ঝরে পড়া কবুল করতে।

এই চ্যালেঞ্জগুলো বাংলাদেশের জন্য জটিল এক রণক্ষেত্র নির্দেশ করছে, যেখান থেকে সহজ উত্তরণের পথ নেই; বরং পরিবেশজাত অভিশাপের সাথে তাকে লড়ে যেতে হবে। বিশেষত অসহযোগিতামূলক প্রতিবেশীর পানিনীতির সাথে, যা প্রায়ই বাংলাদেশের নানা অঞ্চলকে ভাসিয়ে নিচ্ছে। ভারতের একতরফা বাঁধ ও উজানে পানি প্রত্যাহার এক দিকে শুকনো মৌসুমে খরা ও পানিশূন্যতা তৈরি করছে, অন্য দিকে বর্ষায় বাঁধ খুলে দেয়া জলীয় আগ্রাসনের রূপ নিচ্ছে। বহু জায়গায় অস্বাভাবিক বরফগলা, সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এখন অজানা নয়। সমুদ্র হয়ে উঠছে উত্তপ্ত। বাড়ছে সিডর, আইলা, আমফান, নিসর্গজাতীয় বড় বড় প্রাকৃতিক হুমকি, যার দ্বারা বড় অর্থে কবলিত বাংলাদেশ।

মানুষ ধ্বংস করছে পরিবেশ, হত্যা করছে বনজঙ্গল। প্রাণী-কীটপতঙ্গের বেঁচে থাকা করে তুলছে অসম্ভব। ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন হচ্ছে উজাড়। কক্সবাজারসহ উপক‚লীয় এলাকাগুলোতে বাজছে বিপদসাইরেন। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে, লবণাক্ত পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে কক্সবাজার শহরের গুরুত্বপূর্ণ বহু পর্যটন পয়েন্ট। কয়েক বছর পরে উপক‚লীয় এলাকার অসংখ্য মানুষ গৃহহীন হওয়ার আশঙ্কায়। কৃষি, খাদ্যব্যবস্থা, ফসলের মাঠ, বসবাসের জনপদ সবই বিপদে। মানুষ হারাতে থাকবে আয়ের উৎস, কাজের জায়গা, বেঁচে থাকার অবলম্বন।

এই পরিস্থিতিতে তরুণরা পরিবর্তনের গুরুত্বপূর্ণ এজেন্ট হিসেবে আবির্ভূত হতে পারেন। পরিবেশজাত সমস্যার প্রেক্ষিতে তাদেরকে পরিবেশ সচেতনতা এবং স্থিতিস্থাপকতা নির্মাণের উদ্যোগের পক্ষে দাঁড়াতে হবে, কাজ করতে হবে। দেশ ও জনগণের জন্য আরো টেকসই ভবিষ্যৎ তৈরি করার পথে তাদের সম্ভাবনা প্রদর্শন করতে হবে।

দুর্যোগঝুঁকি হ্রাসের জন্য প্রণীত সেন্ডাই ফ্রেমওয়ার্ক তরুণদের ভূমিকা মুখ্য হিসেবে উপস্থাপন করে, যা দুর্যোগঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় তরুণদের নেতৃত্ব কামনা করে। পরিবেশজাত স্থিতিস্থাপকতা নির্মাণে তরুণরা এক দিকে জনমত গঠনকারী, অন্য দিকে একে তারা চালনাও করতে পারেন, যা সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় তাদের অন্তর্ভুক্তির জরুরত সামনে নিয়ে আসে। তাদের উদ্ভাবনী ধারণাগুলো দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনার আকার গঠন করবে।

বিশেষত প্রযুক্তি এবং সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পরিবেশ সচেতনতা, প্রশিক্ষণ, পরিবেশের সাথে উচিত আচরণ এবং আগাম সতর্কবার্তার প্রচারে তরুণরা নেতৃত্ব দিতে পারেন। জটিল তথ্যকে সহজলভ্য করার জন্য গবেষণা ও প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করতে পারেন। জলবায়ুর প্রশ্নে ন্যায়বিচারের পক্ষে আন্তঃসীমান্ত গণঐক্য ও গণ-আন্দোলন সংগঠিত করতে পারেন। সরকারের নীতি ও আন্তর্জাতিক চুক্তিসমূহে পরিবেশের অনুকূলে স্থিতিরক্ষার এজেন্ট হিসেবে তারা কাজ করতে পারেন। তাদের ভূমিকার মধ্যে থাকতে পারে প্রস্তুতি এবং পুনরুদ্ধারের জন্য অন্তর্ভুক্তিমূলক কৌশল তৈরি করা, প্রতিটি প্রকল্পে শেষ পর্যন্ত প্রতিক্রিয়া চলমান রাখা, পরিকল্পনার কার্যকারিতা এবং ইক্যুইটি বাড়ানো। এই প্রচেষ্টার মাধ্যমে জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ মোকাবেলায় আরো টেকসই প্রক্রিয়া ও প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে পারে বাংলাদেশ।

আবহাওয়াজনিত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার মাধ্যমে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে তরুণদের ভূমিকার বিকল্প নেই। কিন্তু বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নীতি প্রণয়নে তরুণদের সক্রিয় অংশগ্রহণ প্রায়ই উপেক্ষিত, যার ফলে পরিবর্তনের এজেন্ট হিসেবে তরুণদের সম্ভাবনা বাধাগ্রস্ত হয়। দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নীতিগুলো তরুণদের সম্পৃক্ততার গুরুত্ব স্বীকার করলেও সাধারণত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়ায় তাদের অনুপস্থিত রাখা হয়। বাস্তবায়ন কৌশলগুলোতেও যুবকদের অংশগ্রহণের জন্য নির্দিষ্ট বিধানের অভাব রয়েছে। এটি এক জটিল সমস্যা, যার সমাধানে জরুরি মনোযোগ প্রয়োজন।

জরুরি ভিত্তিতে এমন সব শিক্ষামূলক প্রকল্প দরকার, যা পরিবেশজাত সমস্যার বিপরীতে সাময়িক ও দীর্ঘমেয়াদি দক্ষতা দিয়ে যুব শক্তিকে তৈরি করবে। এতে আরো বেশি বিনিয়োগ করা দরকার, যা কার্যকর দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া এবং জলবায়ু অভিযোজনের জন্য প্রয়োজনীয় সচেতনতা, সক্রিয়তা এবং জ্ঞান দিয়ে তরুণদের সজ্জিত করে।

এখানে সবুজায়ন, বেশি বেশি বৃক্ষরোপণকে আন্দোলনে পরিণত করতে হবে। ধ্বংসের মুখে পতিত জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ, জলবায়ু পরিবর্তনে সচেতনতা বৃদ্ধি ও বিচিত্র উদ্যোগ সংগঠিত করার ক্ষেত্রে, মস্তিষ্ক ও দক্ষতা, তরুণ হাত ও রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষের যৌথতার বিকল্প নেই। বিগত দশকগুলোতে উন্নয়নের নাম করে পরিবেশের সাথে শত্রুতা কম হয়নি। এখন উন্নয়নের প্রকৃতিকে নতুনভাবে বিন্যস্ত করতে হবে। আমাদেরকে বাঁচতে হবে পরিবেশ বাঁচানোর মধ্য দিয়ে। এ ক্ষেত্রে পরিবেশ বৈরী কর্মকাণ্ড ও আচার এবং উদ্যোগসমূহের বিপরীতে তারুণ্যের শক্তি বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
বিগত সরকারের আচরণ তরুণদের সক্ষমতার প্রতি সম্মান ও স্বীকৃতি দেয়নি। দেখনদারিমূলক নীতিগুলো যুবকদের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বহুমুখী প্রভাব মোকাবেলা করতে ব্যর্থ হয়েছে, যা একটি স্থিতিস্থাপক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সমাজ গঠনের বিপরীত বাস্তবতা রচনা করেছে। এখন সময় এসেছে রূপান্তরের।

পরিবেশজাত উন্নয়নে রাষ্ট্র ও জনতার যৌথতা, সহযোগিতা, স্থায়িত্ব এবং জলবায়ু ন্যায়বিচারকে প্রাধান্য দিয়ে সাহসী পদক্ষেপ নিতে হবে। প্রকল্পগুলোকে হতে হবে জনমুখী।

বাংলাদেশকে অবশ্যই এমন নীতি গ্রহণ করতে হবে, যা এ দেশে পরিবেশ, প্রাণ-প্রকৃতি ও বাস্তুসংস্থানের ক্ষতির জন্য প্রকৃত দায়ীদের চিহ্নিত করে। দায়ীদের মধ্যে দেশীয় গোষ্ঠী ও প্রবণতা যেমন রয়েছে, তেমনি রয়েছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক নানা পক্ষ। এই প্রেক্ষিতে পরিবেশ ইস্যুতে বৃহত্তর ঐক্য জরুরি। কারণ পরিবেশের শত্রুদের সংখ্যা বিপুল। তাদের সামর্থ্যও ব্যাপক। বাংলাদেশের পরিবেশনীতিতে, সিদ্ধান্ত গ্রহণে যুবকদের অর্থপূর্ণ সম্পৃক্ততা এ কারণেই জরুরি। কারণ তাদের সবুজ ও তাজা মন পরিবেশকে তাজা ও সবুজ রাখার জন্য নিবেদিত থাকতে পারে। জীবাশ্ম জ্বালানির পর্যায় থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। জলবায়ু-স্থিতিস্থাপক কৃষিতে বিনিয়োগ, মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা এবং চাকরির প্রশিক্ষণের প্রতি জোর দিতে হবে। বাংলাদেশে, কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড যুবকদের শিক্ষা, প্রশিক্ষণ এবং সম্প্রদায়ের সাথে সম্পৃক্ততার মাধ্যমে ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করতে হবে। দুর্যোগ প্রস্তুতিতে যুবশক্তির দক্ষতা বৃদ্ধি করে নেতৃত্ব তৈরি করার কর্মসূচিকে তৃণমূলে ছড়িয়ে দিতে হবে। যুব ও স্থানীয় কর্তৃপক্ষের মধ্যে অংশীদারিত্ব বৃদ্ধি জরুরি।

একটি স্থিতিস্থাপক বাংলাদেশ গড়ার জন্য পরবর্তী প্রজন্মের ক্ষমতায়ন অপরিহার্য। কারণ জলবায়ু সঙ্কট, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবর্তন এবং সামাজিক বৈষম্যের মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তরুণরা উদ্ভাবন এবং পরিবর্তনের মূল চালিকাশক্তি। শিক্ষা, দক্ষতা প্রশিক্ষণ এবং নাগরিক সম্পৃক্ততার আরো সুযোগ উন্মুক্ত হলে তরুণরা টেকসই উন্নয়ন এবং স্থানীয় শাসনে অবদান রাখতে পারে। সিদ্ধান্ত গ্রহণে তাদের সম্পৃক্ততা গৃহীত কৌশলগুলোতে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের চাহিদা এবং আকাক্সক্ষাকে প্রতিফলিত করবে। যেহেতু তাদেরকেই দিন শেষে দুর্যোগ প্রস্তুতি, পরিবেশ সংরক্ষণ এবং অর্থনৈতিক বৈচিত্র্যের উদ্যোগে নেতৃত্ব দিতে হবে।

ফলে বাংলাদেশে যুবশক্তিকে আরো অভিযোজনযোগ্য এবং শক্তিশালী সমাজ তৈরিতে যথার্থ সহায়ক ভূমিকায় আসতে হবে।
লেখক : কবি, গবেষক
71.alhafij@gmail.com


আরো সংবাদ



premium cement
মিরসরাইয়ে ৩ দিন ধরে নিখোঁজ স্কুলশিক্ষার্থী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতদের জন্য কর্ণিয়াল টিস্যু পরিবহন করল বিমান সিরাজগঞ্জে মেলায় অশ্লীল নৃত্য, ১০ জনের কারাদণ্ড রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবিতে টাঙ্গাইলে মশাল মিছিল গণহত্যার দায়ে আ’লীগকে নিষিদ্ধের দাবি হেফাজতে ইসলামের বাংলাদেশের বিপক্ষে শক্তিশালী দল ঘোষণা করল আফগানিস্তান নোয়াখালীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী-আইনজীবীদের বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ রংপুরে সিন্ডিকেট ভেঙে ব্যবসা পরিচালনার ঘোষণা ব্যবসায়ীদের বিদেশে বসে সরকার, কী করা দরকার দ্বিতীয় ইনিংসে ৪০০ রানের লক্ষ্য বাংলাদেশের বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক কমিটি গঠন

সকল