অপয়া তকমা ঘুচবে কি তৌহিদ হৃদয়ের
- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০২:১৬
তৌহিদ হৃদয়কে প্রতিশ্রুতবদ্ধ এক ক্রিকেটারই মনে হলো। সবার আগে এক থ্রোয়ারকে নিয়ে চলে যান একাডেমি মাঠের কোনায়। বরিশালের ঐচ্ছিক অনুশীলনে বেশ মনোযোগীই ছিলেন। তার জীবনে বিপিএলের তিনটি ফাইনালে খেলে ফেলেছেন। কিন্তু নামের সাথে যুক্ত হয়েছে অপয়া তকমাটি। অর্থাৎ ফাইনালে উঠেও শিরোপা ছুঁয়ে দেখা হয়নি। এবারো ফাইনালে উঠেছেন। চতুর্থবারে অপয়া তকমাটি ঘুচাতে প্রাণপণে চাচ্ছেন।
দুর্ভাগ্যের শুরুটা হয়েছিল ২০২২ সালে ফরচুন বরিশালের হয়ে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কাছে হেরে। পরের বছর হৃদয় যান সিলেট স্ট্রাইকার্সে। দুর্দান্ত খেলে দলকে ফাইনালেও তোলেন। কিন্তু সেবার তার দল আবার হারে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের কাছে। ২০২৪ সালে ওই কুমিল্লার হয়েই ফাইনালে খেলে হৃদয় হারেন বরিশালের কাছে। চক্রপূরণের মতো এবার আবার হৃদয় বরিশালের হয়ে বিপিএলের ফাইনালে। প্রতিপক্ষ হতে পারে খুলনা কিংবা চিটাগং। এবার কি হাসতে পারবেন হৃদয়?
অবশ্য ফাইনালের আগেই হেসেছে হৃদয়ের উইলো। লিগ পর্বের ১২ ম্যাচে মাত্র ১৯৮ রান এসেছে তার ব্যাট থেকে। তবে কোয়ালিফায়ারে ৫৬ বলে ৮২ রান করে দলকে জিতিয়েছেন তিনি। আগের ওই বাজে সময়টাতে সমর্থন জোগানোয় বরিশালের অধিনায়ক তামিম ও বাকিদের ফেসবুক পোস্টে ধন্যবাদও জানিয়েছেন হৃদয়। অনুশীলন শেষে হৃদয়কে ওই সময়ে সমর্থন দেয়ার কথা বলেছেন বরিশালের প্রধান কোচ মিজানুর রহমান বাবুলও, ‘তৌহিদ হৃদয়ের প্রতি সব সময় আমাদের বিশ্বাস ছিল। আমরা যখন তাকে নিয়েছি, সে বাংলাদেশের অন্যতম সেরা ব্যাটার। ওভাবেই তাকে বেছে নিয়েছি।’
বাবুল আরো বলেন, ‘শুরু থেকেই তার রানের ক্ষুধা ছিল, সে রান করতে চায় সব সময়। আমরা তাকে সব সময় ব্যাক করার চেষ্টা করেছি। এ ছাড়া সে যেন ডিমোরালাইজ বা এ রকম কিছু না হয়, সেটা আমাদের তরফ থেকে চেষ্টা করেছি। হৃদয় নিজের উদ্যোগে কিভাবে কোনো প্রক্রিয়ায় রান করবে সেটা সে বেছে নিয়েছে। আমরা তাকে অনুশীলনে, মানসিকভাবে সমর্থনগুলো দেয়ার চেষ্টা করেছি।’
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা