লিপুর সাথে দূরত্বেই অস্থির ছিলেন শান্ত
- ক্রীড়া প্রতিবেদক
- ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪০
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝ পথেই জানা যায় সিরিজ শেষেই তিন ফরম্যাটের নেতৃত্ব ছাড়ছেন নাজমুল হোসেন শান্ত। যদিও শেষ পর্যন্ত আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজেও অধিনায়ক হিসেবে টিকে গেছেন তিনি।
তাতে প্রশ্ন আরো বেশি জোরালো হয়, হঠাৎ কেন নেতৃত্ব ছাড়তে চাইলেন শান্ত, আবার কী কারণেই বা নেতৃত্বে দেখা যাচ্ছে তাকে। কোন ক্ষোভে-রাগে-অভিমানে সরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন তিনি। কেই বা তার সেই অভিমান ভাঙিয়ে নেতৃত্ব দিতে রাজি করাল? অবশেষে শান্তর অভিমানের নেপথ্যের কারণ জানা গেছে। যার কারণে বরফ গলেছে, সেটিও জানা গেছে।
দলের ব্যর্থতায় অধিনায়ক হিসেবে শান্তকে সমালোচনার মধ্যে দিয়ে যেতে হলেও দল নির্বাচনে কোনো ভূমিকাই ছিল না শান্তর। অধিনায়ক হিসেবে দল নির্বাচনে কোনো ইনপুট দিতে পারতেন না তিনি। প্রধান নির্বাচক গাজী আশরাফ হোসেন লিপুর সঙ্গে যা নিয়ে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল শান্তর। যে কারণে হতাশায় নেতৃত্ব থেকে সরে যেতে চেয়েছিলেন।
বিসিবি প্রধানের সঙ্গে শান্তর এই বৈঠক হয়েছে গত বৃহস্পতিবার চট্টগ্রাম টেস্ট শেষে। যেখানে বিদেশ থেকে দেশে ফেরার পর অধিনায়ক শান্তর কথা শোনেন ফারুক আহমেদ। পরে বিষয়গুলো বিসিবি প্রধানের কাছে মন খুলে শেয়ার করেছেন শান্ত। সভাপতির কাছে শান্তর অভিযোগ ছিল, দল গঠন ও পরিচালনার ক্ষেত্রে নির্বাচক প্যানেলের কাছ থেকে পূর্ণ সমর্থন পাচ্ছেন না তিনি। আর তাতেই গলেছে অভিমানের বরফ। নেতৃত্ব ইস্যুতে মত বদলেছেন শান্ত। আর সে কারণেই আফগানিস্তান সিরিজে অধিনায়ক হিসেবে রাখা হয়েছে শান্তকে।
সেই একই মিটিংয়ে ছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজও। এই অলরাউন্ডারকে বলা হয়েছিল, কোনো কারণে শান্ত নেতৃত্ব দিতে রাজি না থাকলে তিনিই হবেন দুই ফরম্যাটে বাংলাদেশের অধিনায়ক। তবে শান্তর মত বদল হওয়ায় সহ-অধিনায়ক করা হয়েছে মিরাজকে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা