১৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

আমাদের দু’টি বিজয় দিবস

-


১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর আর ২০২৪ সালে ৫ আগস্ট (যাকে জেন-জিরা বলছে ৩৬ জুলাই) এটা একটি নতুন কনোটেশন। অতীতে আমরা যা জানতাম, তাকে ছাপিয়ে গেছে বর্তমানকালের গণ-অভ্যুত্থান। ১৯৭১ সালের রক্তাক্ত মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে আমরা একটি ভূখণ্ডগত স্বাধীনতায় পৌঁছে গিয়েছিলাম। যাকে আজ আমরা বলছি সেই স্বাধীনতা ছিল বা চলমান আছে সীমানা নির্ধারিত। মানে একটি সীমানা নির্ধারিত স্বাধীনতা আমরা লাভ করি ১৯৭১-এ। আমরা স্বাধীন ভূখণ্ড অর্জন করেছি, কিন্তু প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জিত হয়নি। পাকিস্তান আমলে আমাদের ল্য ছিল সার্বিক স্বাধীনতা। সেটা হচ্ছে ভূখণ্ডগত স্বাধীনতার পাশাপাশি আমরা চেয়েছিলাম একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র, গণতান্ত্রিক সমাজ। সেই রাষ্ট্রের প্রধান চালিকাশক্তি হবে গণতান্ত্রিক সুশাসনব্যবস্থা। সাম্য ও স্বাধীনতা গলাগলি করে আমাদের মনন ও মেধা সৃষ্টি করবে। আমরা শিরদাড়া খাড়া করে বলবা আমরা পেয়েছি মৌলিক স্বাধীনতার সব উপাদান, উপকরণ যা সুশাসনের ভেতর দিয়ে প্রকাশ পাবে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হয়নি। আমরা বঞ্চিতই রয়ে গেছি যুগের পর যুগ ধরে। আন্দোলন করেছি দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর।

আমাদের সংবিধানে মানুষের সব কথা লেখা আছে। কিন্তু সেই লেখাগুলোর কোনো মূল্য দেয়নি দেশের প্রথম সরকার। শেখ মুজিব, যাকে বঙ্গের বন্ধু তকমা দেয়া হয়েছিল এই ভেবে যে তিনি ন্যায় প্রতিষ্ঠা করবেন। কিন্তু তিনি সেই সুশাসন কায়েম করতে চরমভাবে ব্যর্থ হয়েছিলেন। সাম্য সমাজ গড়ে তোলা দূরে থাক, শেখ মুজিব তৃণমূলের মানুষের প্রতি অবহেলা ও রাজনৈতিক তাচ্ছিল্য, তাদের সাংবিধানিক দাবিকে পুলিশ ও রীবাহিনীর মাধ্যমে রক্তাক্ত করেছিলেন। তিনি ও তার পা-চাটা সরকার হরণ করেছিল গণমানুষের সব অধিকার। তিনি চাপিয়ে দিয়েছিলেন বাকশাল নামক এক ফ্যাসিবাদী একনায়কতন্ত্র। গণমানুষ সেই শাসনের তলে পড়ে নিষ্পৃষ্ট হয়েছে। বামপন্থী রাজনৈতিক কর্মীরা হত্যার শিকার হয়েছে। এই সবই ছিল শেখ মুজিবের রাজনীতির ফসল। ওটাই ছিল মুজিবীয় ন্যায়ের নগ্নতা।
যুদ্ধ করে যারা দেশ স্বাধীন করল, শেখ মুজিব সব কিছুর আগে তাদের বাদ দিয়ে আওয়ামী সরকার গঠন করে বিভাজনের সূচনা করেছিলেন। বঞ্চিত মুক্তিযোদ্ধাদের সম্পদ কেড়ে নেয়ার ফলে ছাত্রলীগের মধ্যে যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিল তারা বিদ্রোহ করে বৈজ্ঞানিক ছাত্রলীগ গঠন করেন এবং নেতারা নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল, যাকে আমরা চিনি জাসদ নামে। এরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েমের স্বপ্ন দেখেছিলেন।

’৭১-এর বিজয় ছিনিয়ে নেয়ার এই রাজনৈতিক ঘটনা আওয়ামী নেতা শেখ মুজিবের পুরনো অভ্যাস।
এবার ২০২৪ এর নতুন যে বিজয় অর্জিত হয়েছে, সেই বিজয়ও ছিনিয়ে নেয়ার একটি পাঁয়তারা আমরা ল করছি। সূচনাতেই গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্র-জনতার রক্তাক্ত বিজয়কে একটি পুরনো ও প্রায় পরিত্যক্ত, ঘুণে ধরা ঔপনিবেশিক স্বৈরতান্ত্রিক সিস্টেমের জোয়ালের ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে। বিপ্লবীরা পরে নিয়েছেন সেই দুর্গন্ধময় চাষের জোয়াল, তাদের মুখে পরিয়ে দেয়া হয়েছে শপথের লাগাম। এবং যারা ওই প্রশাসনের শীর্ষে যোগদান করেছেন তিন/চারজন ছাড়া বিপ্লবের স্পিরিট তাদের মধ্যে নেই। যারা উপদেষ্টা হয়েছেন তারা এনজিও অভিজ্ঞতায় পুষ্ট এবং তারা পুঁজির ব্যবসায়ী। পুঁজি ও পুঁজির ধর্ম হচ্ছে নিজেরটা ছাড়া অন্যের ব্যাপারে তেমন কোনো আগ্রহ অনুভব করে না। যারা নেতৃত্ব দিয়ে বিপ্লব সাধন করল মানে হাসিনাকে বিতাড়িত করল, সেই সব সমন্বয়ক এখন পথে পথে আন্দোলনে হতাহতদের সেবাশুশ্রুষা দিয়ে চলছেন।

দুই হাজার মানুষ হত্যা আর ১৯-২০ হাজার লোককে বুলেটে, ছররাগুলিতে আহত করে হাসিনার সখ ছিল মতায় টিকে থাকা। কিন্তু বিধি বাম। বাম মানে বামপন্থী হওয়ায় তাকে পালাতে হলো তার বাবার নামে চালিয়ে দেয়া স্বাধীনতার ভূখণ্ড ছেড়ে। আমার বাবা দেশটা স্বাধীন করেছে, এই মিথ্যার বকবকানিতে অতিষ্ঠ গণমানুষ রাজপথে উচ্চারণ করেছিল দেশটা কারো বাবার না।
যারা জান দিয়েছে তারা তো শহীদের তকমা পেয়েছেন। যারা আহত হয়েছেন তাদের কপালে কী জুটবে, আমরা জানি না। কারণ বিপ্লবের পর বিপ্লবীরা মতার মসনদে যেতে না পারলে তারা যা চাইছে, তা বাস্তব করা যায় না। নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস হাল ধরেছেন, বিশ্বব্যাপী তিনি বাহবা পেয়েছেন। ওইটুকুই বাড়তি আয় আমাদের। বাদবাকিদের মধ্যে চার-পাঁচজনের পর কাউকেই বিপ্লবের উত্তরাধিকার বলে মনে হয়নি আমার। অথচ এবারকার স্বাধীনতা আমাদের সামাজিক ন্যায়, মানবাধিকার প্রতিষ্ঠা, মতপ্রকাশের প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জনের জন্য আত্ম বলিদানের রক্তাক্ত ইতিহাস।
২০২৪-এর ৫ আগস্টের বিজয় তাই ছিনতাই হয়ে যাচ্ছে বলেই আমার ধারণা। যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তাদের অনেকেই স্বৈরাচারী হাসিনার হাতে নিগৃহীত হয়েছেন। তাই কি তারা বিপ্লবের সুবিধাভোগী হতে পারেন? হাসিনার সাড়ে পনেরো বছরের চরম দুঃশাসনের সময় যারা সংবাদপত্রের পাতায় এবং ইলেকট্রনিকস মিডিয়ায় অবদান রেখেছেন, তারা কেন বেনিফিশিয়ারি হতে পারেননি? তারা তো গুম, খুনের ঝুঁকি নিয়ে জীবন বাজি রেখে হাসিনার অবৈধ দখলের সমালোচনা করে লিখেছেন, তারা কেন সুবিধাভোগী হতে পারলেন না?

২০২৪-এর বিজয় আমি মনে করি দলকচড়া হয়ে গেছে। এই দলকচড়া সরকার নিয়ে বেশি দূর এগোনো যাবে না। তারওপর কনভেনশন হচ্ছে বিপ্লবোত্তর সরকার বিপ্লবীরাই গঠন করবেন। কিন্তু সেটা হয়নি। এখন যারা উপদেষ্টা আছেন, তারা একেকজন একেকপন্থী। ড. আসিফ নজরুল একবার বলেছিলেন নতুন নির্বাচিত সরকার আমরা পেতে পারি ২০২৫-এ। সৈয়দা রেজোয়ানা চৌধুরী বলেছেন, ২০২৫-এ নির্বাচন হবে। কেউ কেউ বলেছেন সংস্কার কমিশনগুলো সংস্কারের রূপরেখা দিলেও অনেক সময় লাগবে। সেসব বাস্তবায়নে অনেক সময় প্রয়োজন। অর্থাৎ এত সহজে অনির্বাচিত অন্তর্র্বতী সরকার মতা ছাড়বে না। তারা তাদের দেয়া ওয়াদা পূরণ করেই তাদের রাজনৈতিক সরকারের জন্য প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচনের আয়োজন করবেন।
এই ধারণা বদ্ধমূল হওয়ার পরই রাজনৈতিক দলগুলো পর্য়ায়ক্রমে নির্বাচনের কথা বলছেন। চাইছেন নির্বাচনী রোডম্যাপ। তারা চাইছেন ভোটার জনগণের ভোটে নির্বাচিত সরকার এসেই সূচিত সংস্কারগুলো সম্পন্ন করবেন। আইডিয়াটি মন্দ না। তবে যারা জীবন দিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারকে সরালো, তারা তাদের দেয়া ওয়াদা বাস্তব করেই না সরে যাবেন। বাস্তব ও বাস্তবায়ন দুই ভিন্ন পরিপ্রেতি। টেরিটোরিয়াল বাউন্ডারি পেলেই তা যে স্বাধীনতার পূর্ণাঙ্গ রূপ না, তেমনি সংস্কার কমিশনের দেয়া তথ্য-উপাত্তসহ সত্য প্রকাশের পর, সেই ১৬ বছরের রাজনৈতিক আবর্জনা পরিষ্কার করাই কেবল স্বাধীনতা নয়। কমিশনগুলো বাস্তব সত্য প্রকাশ করছে, সেই বাস্তবের পথ ধরে বাস্তবায়ন এক দীর্ঘ প্রক্রিয়া ও সময় সাপে বিষয়। এখন অন্তর্র্বতীকালীন সরকার কোনটা বোঝাতে চাইছেন, দীর্ঘ না হ্রস্ব টাইম তারা চাইছেন, তা পরিষ্কার করে বলতে হবে।

সমালোচনা হচ্ছে অন্তর্র্বতী সরকার দুর্বল। বাজার নিয়ন্ত্রণে তারা কঠোর হতে পারছে না। ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভেঙে দিতে পারছে না। হলে নাগরিক সমাজের ভেতরে তাদের বিরুদ্ধে ক্ষোভ জমছে। কোথায় যে বাধা, সেটা কেউ বুঝতে পারছে না। চার-পাঁচটি সিন্ডিকেট চাল, ডাল ডিম, সয়াবিন তেল, চিনির নিয়ন্ত্রকদের মুদ্রাস্ফীতির সুযোগে জনগণের পকেট ফাঁকা করে দিচ্ছে। তাদের অতিলোভ থামাতে হবে। সরকার যদি জনতুষ্টির কাজ না করতে পারে, জনগণের পে নানান সংস্কার করেও কোনো লাভ হবে না।
এই যে নতুন সরকার চাওয়ার মানে হচ্ছে বর্তমান সরকার অনির্বাচিত। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে যারা মতায় বসলেন তারা জনগণেরই ম্যান্ডেট নিয়ে সেখানে আসীন। আমরা প্রচলের ধারণার বাইরে যেতে অভ্যস্ত নই। প্রচল ধারণা হচ্ছে ভোটাধিকারের মাধ্যমে যারা মতায় যাবেন, তাই নির্বাচিত সরকার। গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গেলে তারা নির্বাচিত নয়। এই ধারণা ও বিশ্বাসের মিথগুলোর শেকড় উপড়ে ফেলা উচিত। কারণ, ওই ধারণা ও মিথের সাথে মিথ্যাযুক্ত। আর সেই মিথ্যার প্রকাশ আমরা দেখেছি হাসিনার ১৫ বছর ছয় মাসের শাসনামলে তিনটি ভুয়া নির্বাচনে। আমার মনে হয়, ২০১৪, ২০১৮, ২০২৪ এই তিনটি নির্বাচনকে সাংবিধানিকভাবে বাতিল করে দেয়া উচিত। এগুলোকে ব্র্যাকেটবন্দী করে রেখে আগামী নির্বাচনটিকে দশম নির্বাচন বলে সাংবিধানিকভাবে লিখিত হোক। ওই তিনটি নির্বাচনকে বাংলাদেশের নির্বাচনী ইতিহাসের কালো অধ্যায় হিসেবে লিখিত হোক।

২.
প্রায় বেহাত হতে যাওয়া বিজয়কে করায়ত্ত করে ফিরিয়ে আনতে হলে নতুন করে আন্দোলন করতে হবে হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলমসহ দেশের সব সমন্বয়কদের। তা না হলে তারা মতার দণ্ডটি ছুঁতেও পারবেন না। রাজনৈতিক দল গঠন করলে তো তারাও প্রচলিত রাজনীতির খোলসের ভেতরেই ঢুকে পড়লেন। যখন তারা রাজনৈতিক দলের বাইরে থাকবেন, ততণ পর্যন্ত তারা গণমানুষের অংশ হিসেবে বিবেচিত হবেন। যখন তারা রাজনৈতিক দল গঠন করবেন, তখনই জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হবেন। এটা মনে রাখতে হবে যে ১৯৭১-এর পর থেকে বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর ইতিহাস জনগণ বিচ্ছিন্নতার। প্রেসিডেন্ট জিয়া যতণ পর্যন্ত দল গঠন করেননি, ততণ পর্যন্ত তিনি জনগণের কাছে পরমপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। দল গঠনের পর তিনি অনেক কিছু ছাড় দিয়ে বিভিন্ন দল থেকে লোক আনতে হয়েছে তাকে। আর তারা যার যার পয়েন্ট অব রাজনৈতিক ভিউ থেকে তাদের আদর্শ চাপিয়ে দিয়েছেন। ফলে সরকার প্রকৃতপে আর জনগণের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকতে পারেননি। সরকার তখন ছলছলা জলে খলবল করা ভাসমান মাছের মতো শব্দ তুলে জনগণের সেবায় নিয়োজিত থাকেন, যা আমরা হাসিনার দুঃশাসনেরই শেষ দিনগুলোতে দেখেছি। সেখানে আসলে গভীরতর কোনো জনসেবা হয় না। শেখ হাসিনা যেমন বিশাল ও মেগা প্রকল্প নিয়ে ও বাস্তবায়নের গল্প চালাচ্ছিলেন, তখন গরিব মানুষ হেসেছে। কারণ, তারা হয়তো সারা জীবনে পদ্মা সেতু দিয়ে একবারও যাবেন কি না সন্দেহ। তারা কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে কক্সবাজরের দিকে যাবেন কি না কে তা হলফ করে বলতে পারে? ওই সব উন্নতি তো মহানগরবাসী ও ধনিক শ্রেণীর জন্য, যারা মূলত সুযোগসন্ধানী ও সুবিধাভোগী।

৩.
হাসিনা সরকারের যারা সহযোগী সেই জাতীয় পার্টিকে বর্তমান সরকার জামাই আদরে রেখেছেন। তাদের বিরুদ্ধে কোনো আওয়াজ নেই। তারা এখন ফুঁসে উঠেছে। বলছে, আওয়ামী লীগ ছাড়া আগামী নির্বাচন হতে পারে না। যে হাসিনা সরকার এত মানুষ হত্যা করল সেই হাসিনার আওয়ামী লীগকে ছাড়া আগামী নির্বাচন কেমন করে হবে, যিনি বা যারা এটা মনে করে, তাদের বিরুদ্ধে সরকারের কর্তব্য কী তা তারাই ভাবুন। হাসিনা কেবল গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের সব ইনস্টিটিউশন ধ্বংসই করেনি, একক নিয়ন্ত্রণের ইতিহাস গড়েছিলেন। আর রাজনৈতিক পার্টিকে লেজুড় করেছিলেন। এ-কাজে হাসিনাকে প্রকাশ্যে, অপ্রকাশ্যে সহায়তা দিয়েছে ভারত সরকার। যারা হাসিনার হত্যাযজ্ঞ চালনার পরও তাকে সমর্থন জানায়, তারা সুপার হিউম্যান, তাদের মানবিকতা ও মানুষের তরিকায় ফেলা যায় না। এরাই হচ্ছে রাজনৈতিক খুনবাজ। ওই দলের নির্মাতা জেনারেল এরশাদও মানুষ খুনের ওস্তাদ ছিলেন।
মনে রাখতে হবে, ইতিহাস আর রাজনৈতিক ইতিহাস একই পাল্লায় মাপা যায় না। দু’টি ভিন্ন জায়গার ফসল। ইতিহাসের খলনায়কেরা কখনোই নায়ক হয়ে উঠতে পারে না, যতই মতায় দীর্ঘকাল থাকুক না কেন।

 

 

 


আরো সংবাদ



premium cement
কুষ্টিয়ায় ট্রেন থেকে সাড়ে ৬ কোটি টাকার মাদকদ্রব্য উদ্ধার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতকে কাঠাল গাছে ঝুলিয়ে মেরে ফেলার হুমকি ইউপি চেয়ারম্যানের সাবেক এমপি ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নদভী আটক মহাদেবপুরে রাস্তার পাশে থেকে যুবকের জবাই করা লাশ উদ্ধার মহাদেবপুরে রাস্তার পাশে থেকে যুবকের জবাই করা লাশ উদ্ধার শ্রমিকদের অবহেলিত রেখে কাঙ্ক্ষিত উন্নয়ন সম্ভব নয় : সেলিম উদ্দিন মহাদেবপুরে যুবকের লাশ উদ্ধার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জাতীয় নাগরিক কমিটির যুগ্ম মুখ্য সংগঠকসহ ৩ নেতাকে মারধর সিরিয়ায় ইসরাইলের অবৈধ আগ্রাসনের নিন্দা জানিয়েছে বাংলাদেশ ১২ বছর পর দামেস্কে আবার কার্যক্রম শুরু করল তুর্কি দূতাবাস দেশের মানুষকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য আমরাই যথেষ্ট : আসাদুজ্জামান রিপন

সকল