২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ন ১৪৩০, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

ত্বকের যতেœ মধু

মডেল : অহনা রহমান ছবি : মোহসীন আহমেদ কাওছার -

মধুর গুণাগুণ কারইবা অজানা? রূপচর্চায় মধুর ব্যবহার চলে আসছে সেই আদিকাল থেকে। আর কেনইবা হবে না? তৈলাক্ত, শুষ্ক, মিশ্র, স্বাভাবিক, ব্রণপ্রবণÑ সব ধরনের ত্বকের যতেœ মধু বিস্ময়কর ফলাফল দিতে সম।
মধু প্রাকৃতিকভাবেই ব্যাকটেরিয়াবিরোধী, মধুতে আছে এন্টিসেপ্টিক, এন্টিব্যাক্টেরিয়াল ও এন্টিইনফেমেটরি উপাদান। তাই এটি ব্রণ সারায় এবং ব্রণ প্রতিরোধ করে। এটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করেও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়। এ ছাড়াও মধুতে আছে প্রচুর পরিমাণে এন্টিঅক্সিডেন্ট যা ত্বকের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে। ত্বকের লোমকূপের মুখ খুলে লোমকূপের গোড়ার ময়লা পরিষ্কারে সাহায্য করে।
ময়েশ্চারাইজার হিসেবে মধু
মধু ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে। ফাটা ও রু ত্বক মসৃণ করতে মধুর জুড়ি নেই। মধুতে থাকা চিনি হিউমেক্টেন্ট ও ইমোলিটেন্ট হিসেবে কাজ করে, যা ত্বকে পানির পরিমাণ বৃদ্ধি করে। ফলে ত্বকে মধুর ফেসমাস্ক লাগালে ত্বকের শুষ্কতা দূর হয়। ত্বকের রুতা ও শুষ্কতা দূর করার জন্য নিচের তিনটি মাস্কের যে কোনোটি ব্যবহার করতে পারেনÑ
ষ ১ টেবিল চামচ মধু ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন।
ষ ১ টেবিল চামচ টকদই, ১ টেবিল চামচ মধু ও অর্ধেক কলা একসাথে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে মুখ, গলা ও ঘাড়ে লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
ষ ৪ টেবিল চামচ কাঁচা দুধ, ৪ টেবিল চামচ টকদই, ২ টেবিল চামচ ওটস একসাথে মিশিয়ে ৪ ঘণ্টা রেখে দিন। ৪ ঘণ্টা পর ভালোভাবে ব্লেন্ড করে এর সাথে ২ টেবিল চামচ মধু মেশান। ত্বকে লাগিয়ে ২০ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি ত্বকের রুতা দূর করবে, পাশাপাশি ত্বক ফর্সাও করবে। ব্রণপ্রবণ ত্বকের অধিকারীরা এই মাস্কটি ব্যবহার করবেন না।
এক্সফলিয়েন্ট হিসেবে মধু
মধু এক্সফলিয়েন্ট হিসেবেও খুবই ভালো এবং এটি খুব কোমলতার সাথে ত্বক এক্সফলিয়েট করে। ত্বকের সংস্পর্শে এলে ত্বকের তাপে মধুর কণিকাগুলো ভেঙে যায় এবং তা ত্বককে এক্সফলিয়েট করে। বাজারে কিনতে পাওয়া যায় এমন স্ক্র্যাব আপনার ত্বকের তি করতে পারে, কিন্তু মধু কখনওই ত্বকের তি করবে না।
ষ হাতের তালুতে ১ টেবিল চামচ মধু নিন। দুই হাতের তালু একসাথে জোরে জোরে ঘষে মধু গরম করে নিন। এবার এটি সারামুখে বৃত্তাকার বা সার্কুলার মোশনে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে লাগান। কয়েক মিনিট লাগিয়ে রেখে তারপর ভেজা তোয়ালে দিয়ে মুছে নিন।
ষ হাত-পা এক্সফলিয়েট করার জন্য দুই চামচ মধু ও এক চামচ বেকিং সোডা একসাথে মিশিয়ে নিন। এবার হাত পায়ে লাগিয়ে হালকা হাতে মাসাজ করুন ৫-৭ মিনিট। এবার ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি শুধু হাত-পা নয়, বরং গলা, ঘাড় পিঠ, পেট, বগল অর্থাৎ পুরো শরীরে ব্যবহার করা যাবে, তবে এটি সপ্তাহে এক থেকে দুই দিনের বেশি ব্যবহার করা উচিত নয়।
উজ্জ্বল ত্বক পেতে মধু
মধু ত্বকের ওপরের মৃত কোষের আবরণ সরিয়ে ফেলে, তা ছাড়া লোমকূপের গোড়া পরিষ্কার করে। ফলে ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। তাছাড়া বিভিন্ন মাস্কে মধুর ব্যবহার ত্বকের রঙ ফর্সা করে। তাই উজ্জ্বলতা পেতে নিচের যেকোনো মাস্ক ঘরে বানিয়ে ত্বকে লাগাতে পারেন।
ষ এক পিস পাকা পেঁপে (খোসা ও বীজ ছাড়া), ১ টেবিল চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে নিন। মুখমণ্ডলে লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। এবার ধুয়ে ফেলুন। চেহারার নতুন আভা অবশ্যই চোখে পড়বে।
ষ ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ কাঁচা হলুদ গুঁড়া একসাথে মিশিয়ে মুখ ও গলায় লাগান। ২০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই দিন লাগালে কিছু দিনের মধ্যেই গায়ের রঙ অনেক উজ্জ্বল হবে।
রোদে পোড়া দূর করতে মধু
রোদের প্রভাবে আমাদের ত্বক নিজস্ব রঙ ও উজ্জ্বলতা হারিয়ে ফেলে। তাছাড়া কড়া রোদ ত্বকে ছোপ ছোপ দাগের জন্ম দেয়। মধুর ফেসমাস্ক এই দুটো জিনিসই দূর করতে সম।
ষ ১ টেবিল চামচ ১ কমলার রস, আধা টেবিল চামচ মধু একসাথে মিশিয়ে সারা মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহার করলে রোদে পোড়া ত্বক আবার আগের মতো রঙ ফিরে পাবে।
ষ ২ টেবিল চামচ গুঁড়া দুধ, আধা টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ লেবুর রস একসাথে মিশিয়ে নিন। মুখে লাগিয়ে ৩০ মিনিট রাখুন। তারপর ধুয়ে ফেলুন। রোদে পোড়া দাগ দূর করতে এটি খুবই কার্যকরী একটি মাস্ক।
ষ ২ টেবিল চামচ টমেটো কুচি, ১ টেবিল চামচ মধু, কয়েক ফোঁটা লেবুর রস একসাথে ব্লেন্ড করে নিন। মুখে লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের রোদে পোড়া দাগ দূর হবে, ত্বক ফর্সা ও টানটান হবে।
ব্রণ ও ব্রণের দাগ দূর করতে মধু
মধুর এন্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান তিগ্রস্ত ত্বকের তিপূরণ করে যার ফলে ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর হয়। মধু ত্বকের নতুন কোষ বৃদ্ধির প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে ফলে পুরনো কোষের সাথে সাথে দাগও দূর হয়ে যায়। এমনকি মধু স্ট্রেচমার্কও হালকা করতে সম। ব্রণ সারাতেও মধু ভীষণ কার্যকরী। মধুর এন্টিইনফেমেটোরি উপাদান ব্রণের লালচে ও ফোলাভাব কমায়। তা ছাড়া মধুতে থাকা এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান ব্রণের জীবাণু ধ্বংস করে। মধু ত্বকে পানির অনুপাত স্বাভাবিক রাখে ফলে ত্বকের তেল উৎপাদনের মাত্রা সঠিক থাকে। যার ফলে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমে। ব্রণপ্রবণ ত্বকের জন্য এই মাস্কটি লাগাতে পারেনÑ
ষ ১ টেবিল চামচ মধু, ১ টেবিল চামচ দারুচিনি গুঁড়া একসাথে মিশিয়ে নিন। ব্রণ ও ব্রণের দাগের ওপর লাগিয়ে রাখুন ১ ঘণ্টা। তারপর ধুয়ে ফেলুন। এটি ব্রণের আকার ছোট করে ও ব্রণের দাগ দূর করে।
ষ যেকোনো দাগের ওপর শুধু মধু সার্কুলার মোশনে ২-৩ মিনিট ম্যাসাজ করে তারপর ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেললে ধীরে ধীরে দাগ দূর হয়।
সারা শরীরের ত্বকের যতেœ মধু
সারা শরীরের ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে ত্বক ঝলমলে রাখতে মধুর জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু সারা শরীরের ত্বকের যতœ? এ তো বেশ কঠিন কাজ। এত সময় কার আছে? শুনতে কঠিন মনে হলেও এটি বেশ সহজ একটি কাজ। তা ছাড়া এতে মধুও খুব কম পরিমাণ ব্যবহৃত হয়।
ষ গোসলের সময় এক কাপ গরম পানিতে বড় টেবিল চামচের দুই চামচ মধু গুলে নিন। এবার বাথটাবে কুসুম গরম পানিতে এই মিশ্রণটি ঢেলে দিন। এবার ২০ মিনিট এই পানিতে পুরো শরীর ডুবিয়ে রাখুন। পুরো শরীর ময়েশ্চারাইজ হয়ে যাবে, তা ছাড়া শরীরের বিভিন্ন দাগ ও কালচেভাবও ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে। এটি প্রতিদিন করতে পারলে ভালো, না পারলে সপ্তাহে যে ক’দিন সম্ভব হয় সেই ক’দিন করুন।
ষ পুরো শরীর এক্সফলিয়েট করার জন্য প্রথমে কুসুম গরম পানিতে মধু মিশিয়ে ১৫ মিনিট বাথটাবে শরীর ভিজিয়ে রাখতে হবে উপরের নিয়মে। তারপর আধাকাপ বেকিং সোডা অল্প পানিতে গুলে সারা শরীরে লাগিয়ে ৫ মিনিট ম্যাসাজ করে ধুয়ে ফেলতে হবে।
কিনজার হিসেবে মধু
মধু ত্বকের উপরের ময়লা, ধুলাবালি বা মেকআপ তুলে ত্বক পরিষ্কার করার কাজও খুব ভালোভাবে করে। মধুর সাথে নারকেল তেল মিশিয়ে নিলে দারুণ একটি মেকআপ রিমুভার তৈরি হয়ে যায়। নারকেল তেল ও মধু দুটোই ত্বক ময়েশ্চারাইজ করে, তাই শুষ্ক ত্বক যাদের তারা এক ঢিলে দুই পাখি মারতে পারেন এই মেকআপ রিমুভারটি ব্যবহার করে। একই সাথে মেকআপ তোলা ও ত্বক ময়েশ্চারাইজ করাÑ দুটোই হয়ে গেল।
ষ ১ টেবিল চামচ মধু ও ১ টেবিল চামচ নারকেল তেল মিশিয়ে নিন ভালোভাবে। এবার এই মিশ্রণটি ত্বকের ওপর ম্যাসাজ করুন আলতো হাতে। তারপর তুলার প্যাড দিয়ে হালকা হাতে মুছে নিন। প্রয়োজনে মিশ্রণটি দ্বিতীয়বার ম্যাসাজ করে লাগিয়ে আবার তুলার প্যাড দিয়ে মুছে নিন যাতে মেকআপের শেষ বিন্দুটুকুও ত্বকের ভেতর থেকে বের হয়ে যায়। তারপর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন।
তৈলাক্ত ত্বকের যতেœ মধু
মধুতে নানা এন্টিসেপ্টিক ও এন্টিব্যাক্টেরিয়াল উপাদান থাকার কারণে মধু ত্বকের তেল উৎপাদনের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে। এটি ত্বকের আর্দ্রতাও স্বাভাবিক রাখে ফলে অতিরিক্ত তেল নিঃসরণ হয় না।
ষ ১ টেবিল চামচ মধুতে ৫-৬ ফোঁটা লেবুর রস মেশান। এবার এটি চেহারায় লাগিয়ে ২০ মিনিট রাখুন। তারপর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ দিন এই প্যাকটি ব্যবহার করলে ত্বকের অতিরিক্ত তৈলাক্তভাব কমে আসবে, বোনাস হিসেবে পাবেন ফর্সা ত্বক।
বলিরেখা দূর করতে মধু
মধু একটি প্রাকৃতিক হিউমেক্ট্যান্ট অর্থাৎ এটি ত্বকের সবচেয়ে উপরের স্তরের আর্দ্রতা ধরে রাখে। এই আর্দ্রতার ফলে বলিরেখা কম দৃশ্যমান হয়। মধুর সাথে আরও কয়েকটি উপাদান যোগ করলে দারুণ কিছু ফেসমাস্ক তৈরি হয় যা বলিরেখা দূর করে।
ষ ১০ টি কাঠবাদাম ৮ ঘণ্টা কাঁচা দুধে ভিজিয়ে রাখুন। তারপর খোসা ছাড়িয়ে এতে ১ চা চামচ কাঁচা দুধ, ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে মিহি পেস্ট করে নিন। মুখে ও গলায় লাগিয়ে ২ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে ২ দিন লাগান এই মাস্কটি।
ষ শুধু মধু আলতো হাতে প্রতিদিন মুখে ও গলায় ম্যাসাজ করলে বেশ ভালো ফল পাওয়া যায়।
ষ সমপরিমাণ মধু ও খাঁটি নারকেল তেল মিশিয়ে ম্যাসাজ করে ৪০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলতে হবে। এটি সপ্তাহে ৩ দিন করতে হবে।
ষ আধাকাপ সবুজ আপেল ও ২ টেবিল চামচ মধু একসাথে ব্লেন্ড করে নিন। ১০ মিনিট রেখে দিন। তারপর পুরো চেহারা ও গলায় সার্কুলার মোশনে এই মিশ্রণটি লাগান। ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এই মাস্কটি সপ্তাহে ২ দিন লাগানো যাবে।
ষ একটি বেশি পাকা কলা ব্লেন্ড করে নিন, এতে ২ টেবিল চামচ টকদই ও ২ টেবিল চামচ মধু মেশান। এই পেস্টটি মুখ ও গলায় লাগিয়ে ২০ মিনিট রেখে ধুয়ে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২-৩ দিন লাগাতে হবে।
উপরের সব ফেসমাস্ক প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি তাই বয়স ও লিঙ্গভেদে সবাই এই মাস্কগুলো লাগাতে পারবেন, কিন্তু ত্বকের ধরন বুঝে ত্বকের সাথে মানানসই ফেসমাস্কটি বেছে নিতে হবে। তাছাড়া কোনো কোনো ফেসমাস্ক সপ্তাহে দুদিনের বেশি লাগানো উচিত নয়, কোনো ফেসমাস্ক তিন বা চার দিনের বেশি লাগানো ঠিক নয়। আবার কোনো মাস্ক প্রতিদিন লাগানো যায়। তাই ফেসমাস্ক লাগানোর আগে ভালোভাবে দেখে নিন সেটি সপ্তাহে ক’দিন লাগাতে পারবেন। মধু সাধারণত অ্যালারজি সৃষ্টি করে না, তবে আপনার যদি অ্যালারজির সমস্যা থেকে থাকে তাহলে মুখে বুভারের আগে প্যাচ টেস্ট করে নেয়া ভালো। আরেকটি ব্যাপার মনে রাখতে হবে যে, মধু ত্বকের উপকার ঠিকই করে কিন্তু তার মানে এই নয় যে বাজারের যেকোনো মধু আপনার ত্বকের উপকার করতে সম। প্রক্রিয়াজাত মধু ত্বকের তেমন উপকারে আসে না। প্রক্রিয়াজাত নয় ও পুরোপুরি খাঁটিÑ এমন মধু ত্বকে লাগাতে হবে, তবেই ত্বক সুন্দর হবে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
ববিতে ‘সোচ্চার স্টুডেন্টস নেটওয়ার্ক’ এর যাত্রা শুরু মতামত গ্রহণে ওয়েবসাইট চালু করেছে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন কপ-২৯ সম্মেলনে ক্ষুদ্র দ্বীপরাষ্ট্র ও এলডিসি’র ‘ওয়াকআউট’ আলোচনায় 'না' ভোট এবং 'ভোট রিকল' হাসানের জোড়া উইকেটের পরও ৩০০ পার করলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ খাসিয়াদের বর্ষবিদায় উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’ অনুষ্ঠিত শিক্ষার্থীদের বিতর্কিত করে অভ্যুত্থান ব্যর্থ প্রমাণের অপচেষ্টা চলছে : উপদেষ্টা নাহিদ ফরিদপুর জেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শামীম তালুকদার গ্রেফতার ঢাকাবাসীকে যেকোনো উপায়ে নিরাপদ রাখতে হবে : ডিএমপি কমিশনার স্বতন্ত্র ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষকদের দাবির যৌক্তিকতা রয়েছে : ধর্ম উপদেষ্টা বাংলাদেশী অনুপ্রবেশের ইস্যু তুলেও ঝাড়খণ্ডে জিততে পারেনি বিজেপি

সকল