ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান বিশিষ্ট সংস্কৃতিজন সাঈদ আল নোমান বলেছেন, গভীরভাবে সংস্কৃতি চর্চার প্রয়োজন রয়েছে। নয়তো জাতিকে হোঁচট খেতে হবে। জাতি আবার কৃষ্ণগহ্বরে ঢুকে যাবে। গত বৃহস্পতিবার থিয়েটার ইনস্টিটিউট চট্টগ্রাম (টিআইসি) মিলনায়তনে ক্বণন শুদ্ধতম আবৃত্তি অঙ্গনের ছয়জন প্রশিক্ষিত সদস্য-আবৃত্তি-শিল্পীদের পরিবেশনায় ক্বণন ৬-জনার আবৃত্তি সন্ধ্যায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইস্ট ডেল্টা ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান সাঈদ আল নোমান। ক্বণন সভাপতি এবং আবৃত্তি শিল্পের শিক্ষক মোসতাক খন্দকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাচিক শিল্পী ও প্রশিক্ষক অরুণ ভদ্র ও আয়েশা হক শিমু। ক্বণন ৬-জনার আবৃত্তি সন্ধ্যায় আবৃত্তি পরিবেশন করেন ক্বণনের আবৃত্তি শিল্পী সৌভিক চৌধুরী, শরীফ মাহমুদ, প্রেমা চৌধুরী, শুভ্রা চক্রবর্তী, সুস্মিতা চৌধুরী ও ইব্রাহীম মাহমুদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি সাঈদ আল নোমান বলেন, জুলাই বিপ্লবের পর আমি ভেবেছিলাম একটা সাংস্কৃতিক বিপ্লব হয়ে গেল। কিন্তু এক বছরের মধ্যে হতাশ হতে হলো। এটা নেতৃত্বের দুর্বলতা। এটা আমাদের সামষ্টিক ব্যর্থতা। তিনি বলেন, সাংস্কৃতিক জাগরণ যদি না হয়, সাংস্কৃতিক বিপ্লব যদি এ দেশে সংঘটিত না হয় তাহলে বাংলাদেশের সামনে বিপদ আছে। বিজ্ঞপ্তি।



