১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`
উৎসের উচ্চারণ

পশ্চিমা বিশ্বের মতাদর্শিক নৈরাজ্য

-

পশ্চিমা বিশ্বের সব মতাদর্শ জন্ম নিয়েছে তার ঐতিহ্য, জীবনবোধ ও ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট থেকে। এসব মতবাদের সংখ্যা যতই বেশি হোক, প্রকৃতপক্ষে পশ্চিমা বিশ্ব গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান, উদারনৈতিক মূল্যবোধ এবং পুঁজিবাদী অর্থনৈতিক ব্যবস্থা দ্বারা পরিচালিত। রেনেসাঁ-রিফর্মেশন, প্রয়োগবাদী দৃষ্টিকোণ এবং ডারউইনের বিবর্তনবাদ মেকিয়াভেলির মতবাদ ও ফ্রয়েডের মনোবিশ্লেষণ গভীরভাবে কাজ করেছে তার বৃহত্তর মনের মর্মমূলে। পশ্চিমা জগত যদিও নিজেকে স্থিতিশীলতা এবং অগ্রগতির আলোকবর্তিকা হিসেবে তুলে ধরে, তবুও তার আপাত সঙ্গতির তলায় রয়েছে তীব্র অসঙ্গতি, মতাদর্শগুলোর জটিল কুস্তি এবং পরস্পরবিরোধী ল্যান্ডস্কেপ। বিশ্বাস এবং মূল্যবোধের বৈচিত্র্য এবং তরলতা পশ্চিমের একটি শক্তি এবং সমানমাত্রায় একটি দুর্বলতা। যা তার সামাজিক সংহতি রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং বৈশ্বিক সম্পর্ককে বিশেষ চরিত্র দিয়েছে। সঙ্কটের সেই চিত্রকে মোটা দাগে আমরা পাঠ করতে পারি।

১. মতাদর্শের বহুত্ব : পশ্চিমা বিশ্বের বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে একটি হলো এর মতাদর্শের বহুত্ব। যা প্রায়ই নৈরাজ্যের চরিত্রে ক্রিয়াশীল থাকে। পশ্চিমা চিন্তায় সাধারণত বিশ্বাসের বৈচিত্র্যকে অনুপ্রাণিত করা হয়। যা কখনো উদারতাবাদী, কখনো রক্ষণশীল, কখনো সমাজতান্ত্রিক, কখনো বিরাষ্ট্রবাদী। কিন্তু এসব ইজমের পাশাপাশি যেকোনো ইজমের প্রধান সমস্যা হলো তারা কোনো বিষয়ের ভারসাম্যহীন ছবি উপস্থাপন করে। যা তৈরি করে বহুমুখী দ্বন্দ্ব ও প্রান্তিকতা। বহু শতাব্দী ধরে এই দ্বন্দ্বময়তা পশ্চিমা সমাজের একটি বৈশিষ্ট্য, যার মূলে রয়েছে ব্যক্তিবাদ এবং চিন্তার স্বাধীনতা। ব্যক্তিবাদ চিন্তার স্বাধীনতার আশ্রয়ে সঙ্কীর্ণতা এবং স্বার্থপরতাকে ন্যায্য হিসেবে দেখায় এবং তাকে রাজনৈতিক চিন্তাধারায় যুক্ত করে আইনের সম্মান দেয়। পরিণতিতে সে সামাজিক কাঠামোকে অক্ষম করে তোলে। মুশকিল হলো এই ধারা প্রজন্মের পর প্রজন্ম অবধি চলমান।
২. ঐতিহাসিক দৃষ্টিকোণ : পশ্চিমে মতাদর্শগত বৈচিত্র্যের ঐতিহাসিক শিকড়গুলো খুঁজে পাওয়া যাবে এনলাইটেনমেন্টের যুগে। এ সময়ে জন লক, জ্যাঁ জাক রুশো এবং টমাস হবসের মতো দার্শনিকরা আধুনিক রাজনৈতিক চিন্তাধারার ভিত্তি স্থাপন করেন। তাদের প্রত্যেকেই সামাজিক চুক্তির তত্ত্ব (Social Contract) হাজির করেছেন যেগুলোর কোনো ঐতিহাসিক ভিত্তি ছিল না। এমনকি তাদের চুক্তিতত্ত্ব মেনে নিলেও এটি সত্য যে, কোনো একটি বিশেষ সময়ে কিছু মানুষ চুক্তি করে সমাজ গঠন করলেও পরবর্তী প্রজন্ম যে সেটারই অনুসরণ করছে, তার কোনো যুক্তি নেই।
কিন্তু তাদের চুক্তিতত্ত্বকে সমাজ ও রাষ্ট্র অধ্যয়নের কেন্দ্রে স্থাপন করা হলো। তাদের তত্ত্বগুলো ব্যক্তিগত অধিকার, সামাজিক চুক্তি এবং সরকারের ভূমিকা সম্পর্কে ধারণাগুলো প্রবর্তন করেছিল, যা বিভিন্ন মতাদর্শকে বিচিত্র খাতে প্রবাহিত করেছে। যার অভিঘাতে ন্যায়-অন্যায়, ভালো-মন্দের বোধ নিছক যুক্তি ও সামাজিক মতামতের ওপর ন্যস্ত হয়ে গেল।

৩. সমসাময়িক বৈচিত্র্য : সমসাময়িক পশ্চিমা সমাজে রাজনৈতিক দল, থিঙ্ক ট্যাঙ্ক এবং অ্যাডভোকেসি গ্রুপের বহুবিধ মতাদর্শের দ্বন্দ্ব স্পষ্ট। লোকেরা বিভিন্ন বিশ্বাস ও ব্যবস্থার সাথে নিজেদের যুক্ত করছে, তা দিয়ে পরস্পরকে শনাক্ত করছে। যা তাদের মূল্যবোধ, আচরণ এবং নীতি ও পছন্দের প্রতিনিধিত্ব করছে। অভ্যন্তরীণ এই নৈরাজ্য পশ্চিমা দুনিয়াকে আদর্শিক দেউলিয়াত্বের দিকেই আরো বেশি ধাবিত করছে।

৪. আদর্শিক বহুত্বের শক্তি : পশ্চিমা বিশ্বে আদর্শিক নৈরাজ্য একটি বাস্তবতা হলেও একে একাডেমিক চরিত্র দিয়ে বলতে গেলে একটি শক্তিতে পরিণত করা হয়েছে। যা পশ্চিমা সমাজকে কিছু ক্ষেত্রে সুবিধা প্রদান করছে। কিন্তু এই সুবিধা যদি মানব প্রকৃতির স্বাভাবিকতার পথ রুদ্ধ করে, তাহলে তা কতটা স্থায়ী হবে?

৫. বিতর্ক ও উদ্ভাবনের উৎসাহ : বিভিন্ন মতাদর্শের সহাবস্থান এমন একটি পরিবেশকে উৎসাহিত করছে, যেখানে ধারণাগুলো কঠোরভাবে বিতর্কের মধ্য দিয়ে বিকশিত হয় এবং সমালোচনার পথ পেরিয়ে অগ্রসর হয়। নিরন্তর এই বুদ্ধিবৃত্তিক বিনিময় উদ্ভাবন এবং অগ্রগতিকে জ্বালানি দিচ্ছে। এটি সম্ভব হচ্ছে চিন্তা ও গবেষণায় ভিন্নমতের প্রশ্নে কোমল মনোভাবের ফলে। কিন্তু মুশকিল হলো, এই ইতিবাচকতা শুধু পশ্চিমের নিজস্ব বা অনুকূল উপাদানগুলোর ক্ষেত্রে লক্ষ করা যায়। যা তার দৃষ্টিতে ‘তার’ নয়, কিংবা তার অনুকূল নয়, সেসব ক্ষেত্রে পশ্চিমা মন ন্যায্য বিতর্ক ও গ্রহিষ্ণু মানসিকতার প্রমাণ পেশে অক্ষম।

৬. নিরন্তর চেষ্টা, জবাবে শূন্যতা : পশ্চিমের আদর্শিক সঙ্কট ও দ্বান্দ্বিকতা যে সামাজিক চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে, তার নিরসনে প্রতিযোগিতামূলক মতাদর্শগুলো একের পর এক আসতে থাকে। প্রত্যেক চিন্তাকেই সমাজ চাপ দেয় ভালো সমাধানের জন্য। প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান থেকে শুরু করে পাবলিক পলিসি এবং সামাজিক নিয়ম-কানুন পর্যন্ত বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই বাস্তবতা স্পষ্ট হয়েছে। ভালো সমাধান পশ্চিম চায়, কিন্তু কোনোটি সেই ভালো সমাধান?

৭. ব্যক্তি অধিকারের সুরক্ষা : রেনেসাঁ ঘোষণা করেছিল ব্যক্তিরা তাদের নিজস্ব বিশ্বাস এবং মতাদর্শ বেছে নেবে, এ ক্ষেত্রে তারা স্বাধীন। বহুদলীয় ব্যবস্থা নাগরিকদের পছন্দের একটি উন্মুক্ত ময়দান। ব্যক্তি অধিকারের এই সুরক্ষা পশ্চিমা গণতন্ত্রের একটি ভিত্তিপ্রস্তর এবং এটি আইনি ও সাংবিধানিক কাঠামোর মধ্যে নিহিত। ফলে চিন্তা সকল পথে দৌড়েছে। কিন্তু ব্যক্তির উপলব্ধি যেকোনো ঊর্ধ্বতন নির্দেশনাকে অবজ্ঞা করেছে। ফলে তার চিন্তাগুলোকে চালনা করেছে খেয়াল, প্রবৃত্তি ও প্রবণতা। এর কাছ থেকে যা এসেছে, তা ব্যক্তির খেয়াল-খুশির মতোই বেপরোয়া, অস্থির, স্বার্থপর ও একদেশদর্শী।

৮. মতাদর্শগত বহুত্বের দুর্বলতা : আদর্শিক অস্থিরতার মধ্যে প্রশ্ন করার শক্তি থাকলেও তা উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ ও দুর্বলতা নিয়ে আসে।
একাধিক মতাদর্শের সহাবস্থান রাজনৈতিক মেরুকরণ ডেকে আনে এবং তা আদর্শিক ট্রাফিক জ্যাম তৈরি করে। যেখানে চলাচলের রাস্তা এত অস্পষ্ট ও সঙ্কীর্ণ, যাতে জীবনের যানবাহন নিয়ে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। এ পরিস্থিতিকে বলে গ্রিডলক। যা পশ্চিমের মতাদর্শিক জীবনে ক্রমেই ঘটে চলছে।
এমনতরো বাস্তবতায় প্রতিযোগী মতাদর্শগুলো ক্রমবর্ধমান চরম এবং আপসহীন হয়ে ওঠে, তখন সমালোচনামূলক বিষয়ে সাধারণ ভিত্তি খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। এটি সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়াকে পঙ্গু করে দিতে পারে এবং অগ্রগতিতে বাধা দিতে পারে। যা পশ্চিমা সভ্যতার প্রতি চোখ রাঙাচ্ছে।

৯. পরিচয়ের রাজনীতি : মতাদর্শের বিভক্তি পরিচয়ের রাজনীতির জন্ম দিয়েছে, যেখানে ব্যক্তিরা প্রাথমিকভাবে তাদের নির্দিষ্ট মতাদর্শগত বা সাংস্কৃতিক গোষ্ঠীর সাথে পরিচিত হচ্ছে এবং সমর্থন করছে। পরিচয়ে তারা আলাদা, যারা আদার, তাদের ঘৃণা করছে। এটি ঘৃণাবাদকে সম্প্রসারিত করছে এবং অমানবিকতার অনুশীলনকে ত্বরান্বিত করছে।
বিশেষত মুসলিম ঘৃণা পশ্চিমা রাজনীতির প্রধান সুরে পরিণত হচ্ছে। এই ঘৃণা সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের পার্থক্যের উপর জোর দিয়ে সেখানকার মৃতপ্রায় সামাজিক সংহতিকে আরো দুর্বল করছে।

১০. পপুলিজম এবং ডিসইনফরমেশন : আদর্শিক নৈরাজ্যের পরিবেশে, পপুলিস্ট নেতারা বিভাজনকে কাজে লাগাচ্ছে। ক্ষমতা লাভের জন্য বিভ্রান্তিকর প্রচারণা চালাচ্ছে। পশ্চিমা রাজনৈতিক ব্যবস্থা জনতুষ্টিবাদী আন্দোলনের উত্থান প্রতিরোধে ব্যর্থ। সেখানে পশ্চিমা শ্রেষ্ঠত্ববাদ হিংস্র চেহারার দিকে ধাবিত হয়েছে বারবার। এখনো হচ্ছে। মতাদর্শগুলোর জ্বালানি সরবরাহ করছে।

১১. বৈশ্বিক মঞ্চে আদর্শিক নৈরাজ্য : পশ্চিমা সমাজের মধ্যে মতাদর্শগত নৈরাজ্য বৈশ্বিক সম্পর্ক এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতিকেও অস্থির করছে, সঙ্কটাপন্ন করছে। প্রভাব ফেলছে।
মতাদর্শগত দৃষ্টিভঙ্গির পার্থক্যের কারণে পশ্চিমা দেশগুলো প্রায়ই তাদের বৈদেশিক নীতির পদ্ধতিকে ডাবল স্ট্যান্ডার্ডের নমুনায় পরিণত করে। অন্যদের অর্থনীতি, রাজনীতি, সংস্কৃতি, শিক্ষা, চিন্তা ও যাপনকে সে উদারতার ঘোষিত নীতির আলোকে বিচার করতে পারে না। তাকে বরং দেখে ঔপনিবেশিক সেই দৃষ্টি দিয়ে, যেখানে ‘অপর’ ও ‘অবন্ধু’ মানেই বর্বর। উদারবাদ, মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের প্রশ্নে ভিন্ন ভিন্ন সংস্কৃতি ও দেশের ক্ষেত্রে তার ভিন্ন ভিন্ন নীতি। যা আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে তার অসঙ্গতি ও বিভ্রান্তিকে উন্মুক্ত করে দিয়েছে।
ফলে ফিলিস্তিনে মানবতার ওপর চরম বর্বরতা পরিচালিত হলেও তা যেহেতু ঘটছে ইসরাইলের হাত দিয়ে, পশ্চিমা রাজনীতি তাতে বিচলিত হচ্ছে না। উল্টো বরং একে জারি রাখছে এবং ন্যায্যতা দিচ্ছে সম্ভাব্য সব উপায়ে। কিন্তু ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী লড়াকুদের হাতে দখলদারদের কোনো ক্ষতি হলে পশ্চিমাদের মাতমে আকাশ আচ্ছন্ন হয়ে যায়।

১২. গ্লোবাল গভর্নেন্সের ওপর প্রভাব : পশ্চিমা দেশগুলো জাতিসঙ্ঘ, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের মতো বৈশ্বিক নিয়ন্ত্রণের সংস্থাগুলোতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে আদর্শগত বৈচিত্র্য স্পষ্ট। যা জলবায়ু পরিবর্তন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ বৈশ্বিক বিষয়ে সহযোগিতা এবং ঐকমত্য-নির্মাণকে বাধাগ্রস্ত করছে।

১৩. পশ্চিমা নেতৃত্বের প্রতি চ্যালেঞ্জ : পশ্চিমা বিশ্বের মতাদর্শগত নৈরাজ্য বৈশ্বিক মঞ্চেও তার নেতৃত্বকে চ্যালেঞ্জের কবলে ফেলে দিয়েছে। যেহেতু পশ্চিমা দেশগুলো অভ্যন্তরীণ মতাদর্শগত বিভাজন এবং দেশীয় চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করছে, তাই বিশ্বব্যাপী সঙ্কট মোকাবেলায় কার্যকর নেতৃত্ব প্রদানের ক্ষমতায় ভাটার টান দেখা যাচ্ছে, আরো দেখা যাবে।

১৪. আদর্শিক নৈরাজ্যের ব্যবস্থাপনা : যদিও পশ্চিমা বিশ্বের মধ্যে আদর্শিক নৈরাজ্য নানা চ্যালেঞ্জ হাজির করে, তবুও চ্যালেঞ্জগুলো অপ্রতিরোধ্য নয়। এই সঙ্কটের কার্যকর মোকাবেলা জরুরি। সামাজিক সংহতির জন্য, রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের উন্নতির জন্য এবং বৈশ্বিক সম্পর্ক বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু কীভাবে এর মোকাবেলা সম্ভব?
পশ্চিমা বিশ্বের আদর্শিক নৈরাজ্য এক দুধারি তলোয়ার। যা বৈচিত্র্যময় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের সহাবস্থান নিশ্চিত করে। বৈচিত্র্যকে উদ্ভাবনের দিকে নিয়ে যায়, নিজেদের স্থির করা ব্যক্তি অধিকার রক্ষার চেষ্টা করে এবং রাজনৈতিক বহুত্ববাদকে উন্নীত করতে পারে।
অন্যদিকে এই বহুত্ব নৈরাজ্য ও মেরুকরণ বাড়ায়, পরিচয়ের রাজনীতিকে ধ্বংসাত্মক শক্তি দেয় এবং বিভাজন ও শোষণের মতো আকাক্সক্ষা তৈরি করে। যার প্রয়োগ ও চর্চা পশ্চিমের দীর্ঘমেয়াদি বৈশ্বিক নেতৃত্বকে হুমকির মুখে ফেলেছে।
লেখক : কবি, গবেষক
[email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে ৫৩ নাগরিকের উদ্বেগ ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে দুর্নীতি কে প্রশয় দেয়া হবে না : জাতীয় নাগরিক কমিটি ফতুল্লা থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশাল থেকে উদ্ধার মহানবী সা:-কে নিয়ে কটূক্তি করা শিক্ষককে চাকরিচ্যুতের দাবি টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তি ট্রাম্প আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য দিবসে রিকের র‌্যালি ও মানববন্ধন অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সভাপতি হাসান শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল চুয়েটে র‌্যাগিংয়ের দায়ে ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা তামিমের ঝড়ে জয় পেল চট্টগ্রাম তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা, কর্মকর্তা প্রত্যাহার

সকল