ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর নতুন কমিটিকে ছাত্রশিবিরের অভিনন্দন
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ১০ জুন ২০২৪, ১৯:০৩
ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর নবগঠিত কেন্দ্রীয় কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক যৌথ অভিনন্দন বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর নবগঠিত কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি খালেদ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রুম্মানকে শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন ‘ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। ব্যক্তিগঠন, ইসলামী শিক্ষা ও সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯২ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় সংগঠনটি। দেশের বিভিন্ন সংকট মোকাবিলায় ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জমিয়ত-এর গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান ও ভূমিকা রয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতিকে আলেম-ওলামা, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পর্যায়ে যোগ্যতাসম্পন্ন কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব উপহার দিয়েছে; যারা দেশ ও জাতি গঠনে অসামান্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। আমরা প্রত্যাশা করি নতুন নেতৃত্ব ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর চলমান গঠনমূলক কার্যক্রমসমূহকে আরো গতিশীল ও সমুন্নত করতে ভূমিকা রাখবেন, ইনশাআল্লাহ।’
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন,‘ইসলাম, তাহজিব-তামাদ্দুন ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব যখন হুমকির সম্মুখীন, দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা যখন বিপন্নপ্রায়, দেশের তরুণসমাজ যখন নৈতিক দিক থেকে বিপদগ্রস্ত, তখন তাঁরা ইসলাম, দেশ ও ছাত্রসমাজের জন্য গঠনমূলক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে সংগঠনের সামগ্রিক কার্যক্রম এগিয়ে নেবেন। এই সাহসী নেতৃত্ব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজকে গড়ে তুলতে সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে এগিয়ে যাবেন; মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দেশপ্রেমিক ইসলামী ছাত্রসংগঠনগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাবে, ইনশাআল্লাহ।’
ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সুস্থতা এবং ইহ ও পরকালীন সাফল্য কামনা করেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর নবগঠিত কেন্দ্রীয় কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির।
এক যৌথ অভিনন্দন বার্তায় ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় সভাপতি মঞ্জুরুল ইসলাম ও সেক্রেটারি জেনারেল জাহিদুল ইসলাম ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর নবগঠিত কমিটির কেন্দ্রীয় সভাপতি খালেদ মাহমুদ ও সাধারণ সম্পাদক ফেরদৌস রুম্মানকে শুভেচ্ছা ও প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন।
নেতৃবৃন্দ বলেন ‘ছাত্রসংগঠন বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। ব্যক্তিগঠন, ইসলামী শিক্ষা ও সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৯২ সালের ২৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত হয় সংগঠনটি। দেশের বিভিন্ন সংকট মোকাবিলায় ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জমিয়ত-এর গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান ও ভূমিকা রয়েছে। প্রতিষ্ঠার পর থেকে জাতিকে আলেম-ওলামা, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পর্যায়ে যোগ্যতাসম্পন্ন কাঙ্ক্ষিত নেতৃত্ব উপহার দিয়েছে; যারা দেশ ও জাতি গঠনে অসামান্য ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। আমরা প্রত্যাশা করি নতুন নেতৃত্ব ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর চলমান গঠনমূলক কার্যক্রমসমূহকে আরো গতিশীল ও সমুন্নত করতে ভূমিকা রাখবেন, ইনশাআল্লাহ।’
নেতৃবৃন্দ আরো বলেন,‘ইসলাম, তাহজিব-তামাদ্দুন ও দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব যখন হুমকির সম্মুখীন, দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা যখন বিপন্নপ্রায়, দেশের তরুণসমাজ যখন নৈতিক দিক থেকে বিপদগ্রস্ত, তখন তাঁরা ইসলাম, দেশ ও ছাত্রসমাজের জন্য গঠনমূলক কার্যক্রমের মধ্য দিয়ে সংগঠনের সামগ্রিক কার্যক্রম এগিয়ে নেবেন। এই সাহসী নেতৃত্ব কুরআন ও সুন্নাহর আলোকে বাংলাদেশের ছাত্রসমাজকে গড়ে তুলতে সকল বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে এগিয়ে যাবেন; মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠায় অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন। দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় দেশপ্রেমিক ইসলামী ছাত্রসংগঠনগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করে যাবে, ইনশাআল্লাহ।’
ছাত্রশিবির নেতৃবৃন্দ ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের সুস্থতা এবং ইহ ও পরকালীন সাফল্য কামনা করেন।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি