খালেদা জিয়াকে সাবেক বিএমএ নেতৃবৃন্দের অভিনন্দন
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ২২:১৯
তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী, গণতন্ত্রের জন্য নিবেদিত বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কানাডিয়ান হিউম্যন রাইটস ইন্টারন্যাশনাল অর্গানাইজেশন (সিএইচআরআইও) কর্তৃক ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’ এবং মানবাধিকার সংরক্ষণে ‘ডেমোক্রেসি হিরো’ পুরষ্কারে ভূষিত করায় বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক নেতৃবৃন্দের পক্ষে সংগঠনের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা: এ কে এম আজিজুল হক ও সাবেক মহাসচিব অধ্যাপক ডা: এ জেড এম জাহিদ হোসেন শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন।
সংবাদমাধ্যমে দেয়া এক বিবৃতিতে বিএমএর সাবেক নেতবৃন্দ বলেন, বাংলাদেশ ও বহির্বিশ্বে অনগ্রসর জনগণের জন্য গণতন্ত্র, মানবাধিকার, শান্তি ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, উন্নয়ন ও সংরক্ষণে বেগম খালেদা জিয়ার নিঃস্বার্থ আত্মত্যাগ ও সংগ্রামের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘মাদার অব ডেমোক্রেসি’ এবং ‘ডেমোক্রেসি হিরো’ পুরষ্কারে তাকে ভূষিত করা হয়েছে।
বিএমএর সাবেক নেতৃবৃন্দ কানাডিয়ান প্রতিষ্ঠানসমূহকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।
নেতৃবৃন্দ বলেন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজন্ম সংগ্রাম করে গেছেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে তিনি ছিলেন প্রথম নারী মুক্তিযোদ্ধা। তার স্বামী স্বাধীনতার মহান ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান-বীরউত্তমের নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর দীর্ঘ ৯ বছরের আপোষহীন সংগ্রামে ১৯৯০ সালে তিনি স্বৈরাচারের পতন ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। কিন্তু দেশবিরোধী ষড়যন্ত্রে ১/১১-এ গণতন্ত্র আবার ভুলন্ঠিত হয়। সে সময় থেকে আজ অবধি তিনি দেশের জনগণকে সাথে নিয়ে ভুলন্ঠিত গণতন্ত্র পুনঃরুদ্ধারে নিরলস সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে মিথ্যা, বানোয়াট মামলায় তাকে ২০১৮ সাল থেকে অন্যায়ভাবে কারাবন্দি করে রাখা হয়েছে। এরই মাঝে নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। সরকারের কাছে বারংবার দাবি জানানো সত্ত্বেও মানবাধিকারকে বৃদ্ধাঙলি দেখিয়ে তার চিকিৎসার সুব্যবস্থা না করে শুধুমাত্র জীঘাংসা চরিতার্থ করার জন্য তাকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা