১৫ নভেম্বর ২০২৪, ৩০ কার্তিক ১৪৩১, ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`
সীরাতুন্নবী সা: উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীতে যুব উন্নয়ন সংসদের র‌্যালি

সমাজে ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠায় রাসূল সা:-এর সিরাতকে অনুসরণ করতে হবে : ড. আব্দুর রব

সীরাতুন্নবী সা: উদযাপন উপলক্ষে রাজধানীতে যুব উন্নয়ন সংসদের র‌্যালি। - ছবি : নয়া দিগন্ত

সিরাতুন্নবী সা: উপলক্ষে রোববার (৯ অক্টোবর) যুব উন্নয়ন সংসদ ঢাকার উদ্যোগে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিশাল যুব র‌্যালি অনুষ্ঠিত হয়েছে। যুব উন্নয়ন সংসদ ঢাকার এই যুব র‌্যালিতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাবেক ভাইস চ্যান্সেলর ড. আব্দুর রব।

ডা: মোয়াজ্জেম হোসেনের সভাপতিত্বে র‌্যালিতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএফইউজে) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী অধ্যাপক ডা: আতিয়ার রহমান, পরিবেশবিদ ও সমাজকর্মী অ্যাডভোকেট ড. হেলাল উদ্দীন, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মো: শহিদুল ইসলাম, শ্রমিক নেতা আব্দুস সালাম, যুবনেতা অ্যাডভোকেট শাহ মাহফুজুর রহমান, আশরাফুল আলম ইমন, শাহীন আহমদ খান, রেজাউল করিম, সোহেল রানা মিঠু, সমাজকর্মী রুহুল আমীন প্রমুখ।

র‌্যালির উদ্বোধনী সভায় বক্তারা বলেন, মহানবী হজরত মুহাম্মদ সা:-এর ১২ রবিউল আউয়ালের এই দিনেই জন্ম ও ওফাত হয়েছিল। আবার মদিনায় ইসলামী সাম্যের সমাজ প্রতিষ্ঠার সূচনা যে হিজরত, তাও সংঘটিত হয়েছিল এ মাসেই। আল্লাহর পক্ষ থেকে নবী মুহাম্মদ সা: তার রিসালাতের দায়িত্ব সম্পন্ন করেন দীর্ঘ ২৩ বছর জীবনে। তার জীবনাদর্শে রয়েছে পৃথিবীর সকল মানুষের জন্য সর্বোত্তম আদর্শ। ‘সিরাতুন্নবী সা: অর্থাৎ নবী সা”-এর জীবন চরিত থেকে আমাদের শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে। দ্বীন ইসলাম কায়েম অর্থাৎ সত্য ও ন্যায়-ইনসাফ প্রতিষ্ঠার জন্য রাসূল সা:-এর সিরাতকে অনুসরণ করে মুসলিম উম্মাহকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে প্রচেষ্টা চালাতে হবে।

বক্তারা আরো বলেন, মানুষ সৃষ্টির উদ্দেশ্য হলো মহান রবের পরিচয় ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করা। নবী-রাসূলগণ মানুষকে আল্লাহর পথে আহ্বান করেছেন। তাঁর দেয়া হুকুম-আহকামসমূহ সমাজে প্রতিষ্ঠা করার চেষ্টা করেছেন। মহাগ্রন্থ আল-কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন সমাজ ও রাষ্ট্রে শান্তি প্রতিষ্ঠার সঠিক পন্থা জানিয়ে দিয়েছেন। আর এই পন্থা অবলম্বন করেই রাসূল সা: একটি সমৃদ্ধ ও শান্তির সমাজ বিনির্মাণ করেছিলেন। তাই মানুষের অধিকার বা শান্তি প্রতিষ্ঠায় সমাজ, ব্যক্তি, সর্বক্ষেত্রে আমাদের রাসূলুল্লাহ সা:-এর আদর্শ অনুসরণ করতে হবে। অর্থাৎ তিনি যা করেছেন ও বলেছেন তা আমাদের করতে হবে এবং যা করতে নিষেধ করেছেন তা আমাদের বর্জন করতে হবে। এটাই একজন সত্যিকার মুসলমানের কাজ এবং এটাই ঈমানের মূল দাবি।

বক্তারা সূরা আল ইমরানের ৩১ নম্বর আয়াতের উদ্ধৃতি দিয়ে বলেন, জীবনের সকল ক্ষেত্রেই রাসূল সা:-এর অনুসরণই ইসলামের মূল শিক্ষা।


আরো সংবাদ



premium cement
জাতিসঙ্ঘ থেকে ইসরাইলের সদস্য পদ বাতিলের আহ্বান তুরস্কের ফ্যাসিস্ট শক্তির সব ষড়যন্ত্র ছাত্র-জনতা প্রতিহত করবে : ফখরুদ্দিন মানিক সিলেটে ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার কাতার সরকার ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে শান্তি চুক্তিতে কেন সফল হতে পারল না শ্রীলঙ্কার সংসদ নির্বাচন : দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় এনপিপির জয় দেশকে পরিবর্তন করতে সুশিক্ষিত নাগরিক প্রয়োজন : মুজিবুর রহমান বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত আব্দুল্লাহকে বেনাপোলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন জাপার সাবেক এমপি টিপু কারাগারে মির্জাপুরে সাবেক মন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাকের ৫ দিনের রিমান্ড শুরু আইসিটির চিফ প্রসিকিউটরকে নিয়ে নুরের বক্তব্য প্রত্যাহার ‘জামায়াত বিভাজন ও বৈষম্যমুক্ত ন্যায়ভিত্তিক নতুন বাংলাদেশ গড়তে চায়’

সকল