১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১, ১০ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

সংবিধান সংশোধনের রাজনীতি : শেখ মুজিব ও হাসিনা

শেখ মুজিব ও হাসিনা - ছবি : সংগৃহীত

১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হওয়ার মাত্র তিন বছরের ব্যবধানে সংবিধানের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ সংশোধনী সম্পন্ন করা হয় শেখ মুজিবুর রহমানের শাসনকালে (১৯৭২-১৯৭৫)।

প্রথম সংশোধনী : ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান কার্যকরের মাত্র সাত মাসের ব্যবধানে ১৯৭৩ সালের ১৪ জুলাই সংবিধানের প্রথম সংশোধনী প্রস্তাব সংসদে পাস হয়। এ সংশোধনী মোতাবেক স্বাধীনতা সংগ্রামকালে যারা পাকিস্তানের পক্ষাবলম্বন করেছিলেন তাদের শাস্তি দিতে সংসদ আইন প্রণয়ন করতে পারবে। ওই আইনকে সংবিধান এবং মৌলিক অধিকারের পরিপন্থী বলে গণ্য করা যাবে না। শেখ মুজিবের জীবদ্দশায় বাংলাদেশে গণহত্যায় লিপ্ত পাকিস্তানি সৈন্যদের একজনেরও বিচার করা সম্ভব হয়নি। পরবর্তীতে হাসিনার শাসনামলে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সহযোগী রাজাকার, আল বদর সদস্য এবং পাকিস্তানপন্থী রাজনৈতিক নেতাদের বিচার করা হয়।

দ্বিতীয় সংশোধনী : প্রথম সংশোধনীর মাত্র দুই মাস পরে ১৯৭৩ সালের ২২ সেপ্টেম্বর সংবিধানের দ্বিতীয় সংশোধনীতে সংবিধানের কয়েকটি ধারা সংশোধন ও সংযোজন করা হয়। ওই সংশোধনীর মাধ্যমে মূল সংবিধানে উল্লিখিত নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের প্রতি বিরাট আঘাত করা হয়। বিশেষ ক্ষমতা আইন প্রণয়ন ও তার আওতায় নিবর্তনমূলক আটকাদেশের ব্যবস্থা করা হয়। এর মাধ্যমে আইনটির অপপ্রয়োগ তথা বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর মতো কালো আইনের প্রবর্তন ও এর রাজনৈতিক অপপ্রয়োগের সূচনাটি তখনকার ক্ষমতাসীন সরকার করেছিল। অথচ মুজিব নিজে পাকিস্তানি শাসকদের হাতে একই ধরনের কালো আইনের অধীনে নির্যাতিত ও নিগৃহীত হয়েছিলেন। তিনি পাকিস্তানের কালো আইনের কড়া সমালোচক ছিলেন। এ ছাড়াও দ্বিতীয় সংশোধনীতে যুদ্ধ ঘোষণা, জরুরি অবস্থা জারি ও সংসদ অধিবেশনের বিরতিকাল সম্পর্কে অতি প্রয়োজনীয় কয়েকটি সংযোজনী সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল।

তৃতীয় সংশোধনী : তৃতীয় সংশোধনীর দ্বারা ১৯৭৪ সালের ১৬ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিব ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ সীমানা সংক্রান্ত সম্পাদিত চুক্তিকে বৈধতা দান করা হয়। শেখ মুজিব ভারতের সাথে ১৬ মে ১৯৭৪ সালে এক চুক্তি করেন, যার আওতায় বেরুবাড়ি ইউনিয়ন ভূখণ্ড ভারতের কাছে হস্তান্তর করেন। একে বৈধতা দিতে সংবিধানে এই সংশোধনী আনা হয়। মুজিব-ইন্দিরা চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ ভারত থেকে যেসব ছিটমহল পাওয়ার কথা ছিল তা পেতে বহু বেগ পেতে হয়।

চতুর্থ সংশোধনী : ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর নতুন সংবিধান কার্যকরের পর মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী দেশের শাসনব্যবস্থায় আমূল পরিবর্তন আনে। ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদে সংশোধনী প্রস্তাবটি পাস হয়। চতুর্থ সংশোধনী আইনের বৈশিষ্ট্যগুলো ছিল : ক. রাষ্ট্রপতি শাসিত সরকার; খ. অদায়িত্বশীল মন্ত্রিপরিষদ; গ. নিষ্ক্রিয় আইন পরিষদ; ঘ. উপ-রাষ্ট্রপতির পদ সৃষ্টি; ঙ. মৌলিক অধিকার বলবৎ বাতিল; চ. বিচার বর্ধন; ছ. স্থানীয় সরকারের সংগঠন অনিশ্চিতকরণ। বিভাগের স্বাধীনতা খর্ব; ছ. একদলীয় ব্যবস্থা; জ. রাষ্ট্রপতি ও সংসদের আয়ু বৃদ্ধি।

সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনী ছিল শেখ মুজিব ও তার দল আওয়ামী লীগের আত্মপ্রবঞ্চনা ও জনগণের সাথে প্রতারণার বড় দলিল। গণতন্ত্রের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে একদলীয় স্বৈরতন্ত্রের পরিবর্তে বহুদলীয় রাজনৈতিক ব্যবস্থা। শেখ মুজিব আজীবন পাকিস্তানে গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করেছেন। অবশেষে তিনি স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। তিনি স্বল্প দিনের মধ্যে দেশের জন্য সংসদীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাসংবলিত একটি সংবিধান উপহার দিয়ে প্রশংসা অর্জন করেন। নতুন সংবিধানের অধীনে ১৯৭৩ সালে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই নির্বাচনের নিরপেক্ষতা নিয়ে তৎকালীন বিরোধী দলগুলো এন্তার অভিযোগ করেছিল; তথাপি আশা করা গিয়েছিল যে, ক্রমান্বয়ে সংসদীয় ব্যবস্থা ও সাংবিধানিক ধারা দেশে বিকশিত হবে। কিন্তু মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে সমগ্র জাতি বিস্মিত হয়ে শেখ মুজিবের আমূল পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করে।
১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় সূচিত হয়। ওই দিন পার্লামেন্টে সংবিধানে সংশোধনী অনুমোদিত হয়।

সংবিধানের মোট ১৫৩টি অনুচ্ছেদের ৩৭টিতে পরিবর্তন ও তিনটি নতুন অনুচ্ছেদ সংযোজন করা হয়। এ ছাড়া তিনটি তফসিলেও সংশোধন আনা হয়। এসব সংশোধনীর ফলে সংবিধানের মূল চরিত্র পাল্টিয়ে দেয়া হয়। বহুদলীয় সংসদীয় গণতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে একদলীয় রাষ্ট্রপতি শাসিত স্বৈরতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়। রাষ্ট্রপতিকে একচ্ছত্র ক্ষমতা দিয়ে নামমাত্র উপরাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পদ রাখা হয়। সব রাজনৈতিক দল বিলুপ্ত করে দেশের একমাত্র রাজনৈতিক দল হিসেবে ‘বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক আওয়ামী লীগ’ গঠন করা হয়। সব দল, সংগঠন এমনকি সামরিক ও বেসামরিক কর্মকর্তাদের ওই দলে যোগ দিতে বাধ্য করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা কমিয়ে রাষ্ট্রপতিকে বিচারক নিয়োগের ক্ষমতা দেয়া হয়। সংবিধানে নাগরিকদের প্রদত্ত মৌলিক অধিকারগুলো ব্যাপকভাবে খর্ব করা হয়। এক কথায়, দেশে সংসদীয় গণতন্ত্রের কবর রচিত হয় এমন নেতা ও তার দলের হাতে যারা দীর্ঘকাল গণতন্ত্রের মুখরোচক কথা কপচিয়ে জনগণের হৃদয় জয় করেছিলেন। শেখ মুজিব কেন এমন অপরিণামদর্শী ও অজনপ্রিয় পদক্ষেপ নিতে গেলেন- এ প্রশ্নের জবাব এক কথায় দেয়া কঠিন।

শেখ হাসিনার আমলে সংবিধানের সংশোধনী
১৯৭৫ সালে ১৫ আগস্ট শেখ মুজিবুর রহমান সেনা অভ্যুত্থানে সপরিবারে যখন নিহত হন তখন তার দুই মেয়ে বিদেশে ছিলেন। জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে আসেন। প্রেসিডেন্ট জিয়া চাইলে তাকে দেশে ফিরে আসতে বাধা দিতে পারতেন। জিয়া হয়তো তাকে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী বিবেচনা করেননি। দুর্ভাগ্য জেনারেল জিয়া কয়েক মাসের মধ্যে ঘাতকের হাতে নিহত হন। বিচারপতি আবদুস সাত্তারের কাছ থেকে বন্দুকের নলের মুখে জেনারেল এরশাদ ক্ষমতা ছিনিয়ে নেন। জারি করা হয় সামরিক শাসন। এতে শেখ হাসিনা বিবিসির কাছে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন এভাবে, ‘আমি অখুশি নই’।

জেনারেল এরশাদের শাসনামলে শেখ হাসিনা ধীরে ধীরে দলকে গুছিয়ে আনেন। ইতোমধ্যে বেগম খালেদা জিয়াও রাজনীতিতে আসেন। স্বৈরাচারী এরশাদের অপশাসনের বিরুদ্ধে সব দল মোটামুটি ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলনে অবতীর্ণ হয়। শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া নতুন ইমেজ নিয়ে রাজনীতিতে কঠিন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে থাকেন। বিরোধী দলগুলো যখন নির্বাচন বয়কট করে সাফল্যের প্রায় দ্বারপ্রান্তে; তখন শেখ হাসিনা চট্টগ্রামের এক জনসভায় ঘোষণা দেন, যারা এরশাদের অধীনে নির্বাচনে যাবে তারা ‘জাতীয় বেঈমান’ হিসেবে চিহ্নিত হবে। কিন্তু সবাইকে বিস্মিত করে এক দিনের ব্যবধানে তিনি সেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার ঘোষণা দেন। ধারণা করা হয়, স্বৈরাচারী এরশাদের সাথে আঁতাত করে নির্বাচনে অংশ নিয়ে তিনি নিজেই নিজের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেন।

১৯৯১ সালের নির্বাচনে ক্ষমতায় যাওয়ার মতো আসন আওয়ামী লীগ না পাওয়ায় তিনি আশাহত হন। দেশ-বিদেশের পর্যবেক্ষকরা ওই নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ বলে অভিহিত করলেও শেখ হাসিনা ‘সূক্ষ্ম কারচুপি’র অভিযোগ তোলেন। ক্ষমতায় যেতে না পারলেও তিনি দমে যাননি। নতুন উদ্যমে দল সক্রিয় করে তোলেন। সিভিল সার্ভিসের কতিপয় কর্মকর্তার মাধ্যমে সিভিল সার্ভেন্টদের নেতৃত্বে অভ্যুত্থান ঘটিয়ে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে প্রান্তিক সাফল্য লাভ করেন। পতিত স্বৈরাচার এরশাদের সহায়তায় সরকার গঠন করেন। এবার কাক্সিক্ষত সাফল্য আসে। তিনি ক্ষমতায় এসে শেখ মুজিব হত্যার ‘ইনডেমনিটি আইন’ বাতিল করে হত্যা মামলা দায়ের করে আসামিদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করান। স্বাভাবিক আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে বিচারকাজ সম্পাদন করা হয়। ওই দিকে সরকার পরিচালনায় দুর্নীতি, আইনশৃঙ্খলার অবনতি, বিচার বিভাগের প্রতি অসহিষ্ণুতাসহ নানা কারণে জনগণ তাদের দিক থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপির নেতৃত্বে চারদলীয় জোট বিজয়লাভ ও ক্ষমতা গ্রহণ করে। এবারে তিনি ‘স্থূল কারচুপির’ অভিযোগ করেন। কিন্তু কেউ তা গ্রাহ্য করেননি। দৃশ্যত শেখ হাসিনা তখন হতাশ হয়ে পড়েন। বিগত দিনের কর্মকাণ্ডে তার দলের নেতাকর্মীদের নামে নানা ধরনের মামলা হয়। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তিনি আবার ঘুরে দাঁড়াতে থাকেন। বিরাট সফলতা পান সেক্যুলার ও বাম ঘরানার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ করে। এমনকি স্বৈরাচারী এরশাদের জাতীয় পার্টির সাথেও নির্বাচনী ঐক্য গড়ে তোলেন।

২০০৭ সালের নির্ধারিত নির্বাচন ঠেকিয়ে দিয়ে জরুরি অবস্থা জারির মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেন। ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর ‘লগি-বৈঠার অভিযান’ চালিয়ে প্রতিপক্ষকে কুপোকাত করেন। দেশী-বিদেশী চক্রান্তকারীদের তৎপরতা জোরদার হয়ে ওঠে। আবার সামরিক বাহিনী দৃশ্যপটে চলে আসে। সামরিক বাহিনীর পৃষ্ঠপোষকতায় একটি নির্দলীয় সরকার গঠিত হয়। তখন শেখ হাসিনা বলেন, ‘এ সরকার তাদের আন্দোলনের ফসল। তিনি সরকারে গেলে এ সরকারের সব কাজের বৈধতা দিয়ে দেবেন’। একপর্যায়ে শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া উভয়কে কারাগারে নেয়া হয়। এরপর সরকার নির্বাচন দিতে বাধ্য হয়। ধারণা করা হয় যে, সামরিক বাহিনী সমর্থিত নির্দলীয় সরকার আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করে নির্বাচনের আয়োজন করে। ফলে ২০০৮ সালের ডিসেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ তথা ১৪ দলীয় জোট দুই-তৃতীয়াংশ আসন পেয়ে জয়ী হয় এবং সরকার গঠন করে।

শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনে দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে ২০১১ সালের সংবিধানে কতগুলো গুরুত্বপূর্ণ সংশোধনী আনেন। আদালতের সহায়তায় সংবিধানে ১৯৭২ সালের রাষ্ট্রীয় মূলনীতিগুলো প্রতিস্থাপন করেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার বিধান বাদ দেয়া হয়। এ সংশোধনীর কারণে বিরোধী দল ২০১৪ সালের নির্বাচন বর্জন করে। ২০১৮ সালে নির্বাচনে অংশ নেয়ার সময় ক্রমাগত দমন-পীড়নের সম্মুখীন হয়। এ নির্বাচনে রাতে ব্যালটবাক্স ভর্তি করে আওয়ামী লীগ ও তার মিত্ররা ৯৬ শতাংশ আসনে জয়ী হয়। ওই নির্বাচনের পর থেকে দেশ-বিদেশে আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে সমালোচনা ও অসন্তোষ বাড়তে থাকে। ২০২৪ সালেও বিরোধী দলবিহীন অনুষ্ঠিত হয় ‘আমি-ডামির নির্বাচন’। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত সাড়ে পনেরো বছর ধরে বাংলাদেশের নাগরিকরা বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের অভাবে তাদের ভোট দিতে পারেননি।

লেখক : গবেষক ও বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব


আরো সংবাদ



premium cement
বগুড়ায় ফোকাসের কৃতী শিক্ষার্থী সংবর্ধনা ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে অর্জিত বিজয় নস্যাতের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে হবে : আব্দুস সবুর আ’লীগ ছাড়া নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না : ড. বদিউল আলম তারুণ্য নির্ভর ন্যায়-ইনসাফের সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন উভয় পুঁজিবাজারে কমেছে সূচক ও লেনদেন কুতুবদিয়া ঘাট পারাপারের ইজারা বাতিল করে সরকারি নিয়ন্ত্রণ দাবি ইবিএল-ইয়ুথ গ্রুপ পে-রোল ব্যাংকিং চুক্তি ন্যাশনাল লাইফের ২৪তম আইসিএবি ন্যাশনাল অ্যাওয়ার্ড অর্জন এলজিইডির ক্রিলিক আয়োজিত ৫ দিনের প্রশিক্ষণের উদ্বোধন শীষ হায়দার চৌধুরী আইসিটি বিভাগের নতুন সচিব সব পোশাক কারখানা খুলছে রোববার

সকল