২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার

সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল দরকার - ফাইল ছবি

গত ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি অংশ নেয়নি। সরকারি দল আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টি মিলে ভাগাভাগির নির্বাচন করেছে। সরকার জাতীয় পার্টিকে সংসদে বিরোধী দলে বসিয়েছে। আমরা এটিকে পূর্ণাঙ্গ বিরোধী দল বলতে পারি না। জাতীয় পার্টি প্রকৃত বিরোধী দল নয়। কিন্তু একটি দেশে গণতন্ত্রের সুষ্ঠু বিকাশের জন্য শক্তিশালী বিরোধী দল থাকা দরকার। না হলে গণতন্ত্রের পথ বন্ধ হয়ে যায়।

কার্যকর ও গণতান্ত্রিক সংবিধানের আলোকে দেশ চলছে কি না, তার ওপর নির্ভর করে ওই রাষ্ট্রের চরিত্র। বাংলাদেশের সংবিধানে জনগণের সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচার নিশ্চিত করার অঙ্গীকার রয়েছে। কিন্তু স্বাধীনতার প্রায় অর্ধশতাব্দী পরেও মানবিক মর্যাদাপূর্ণ সমাজগঠন এবং সামাজিক ন্যায়বিচার বা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব হয়েছে কি না- জনমনে প্রশ্ন রয়েছে। আবার বিভিন্ন সময়ে সরকারগুলো তাদের রাজনৈতিক অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য সংবিধানে যেসব সংশোধনী এনেছে, সেখানে বৃহত্তর জনস্বার্থ কতটুকু রক্ষিত হয়েছে, সে প্রশ্নও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। অন্য দিকে সংবিধানের বিবিধ বিষয় নিয়ে মাঝে মধ্যেই এমন সব রাজনৈতিক তর্ক উত্থাপিত হয় যা রাজনৈতিক দলগুলোর বিভেদ স্পষ্ট করে। আইন ও বিচার বিভাগ মুখোমুখি দাঁড়ায়। সংবিধান জনগণকে সব ক্ষমতার মালিক ঘোষণা করলেও সেই ক্ষমতার প্রয়োগে এমন সব শর্র্র্র্ত রাখা হয়েছে, যাতে আখেরে নির্ধারিত সময় পরপর ভোট দেয়া ছাড়া রাষ্ট্রক্ষমতায় জনগণের মালিকানা নিশ্চিত না হয়। সংবিধান রাষ্ট্রের গঠনতন্ত্র। দেশের সর্বোচ্চ আইন। একটি রাষ্ট্র কিভাবে চলবে, তার গঠন-প্রকৃতি কী হবে, সেখানে নাগরিকের অধিকার কতটুকু থাকবে এবং সর্বোপরি সেই রাষ্ট্রের জনগণ কতটা গণতন্ত্র ভোগ করবেন, তা নির্ভর করে ওই রাষ্ট্রের সংবিধান কতটা গণতান্ত্রিক, তার ওপর।

সরকারে এবং সংসদে ভারসাম্য রক্ষা বা চেক অ্যান্ড ব্যালান্সের জন্য শক্তিশালী বিরোধী দলের গুরুত্ব অপরিসীম। বলা হয়, দেশের গণতন্ত্র কতটা শক্তিশালী হবে তা নির্ভর করে সে দেশের বিরোধী দল কতটা শক্তিশালী ও গণমুখী তার ওপর। কেননা, শক্তিশালী বিরোধী দল না থাকলে সরকার স্বৈরাচারী হতে পারে, জনবিরোধী আইন করতে পারে, নাগরিকদের অসুবিধা বিবেচনায় না নিয়ে অতিরিক্ত কর আরোপের মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারে। দশম সংসদ নির্বাচনের পর বিরোধী দল জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বারবারই বলা হয়েছিল, তারা প্রকৃত বিরোধী দল হিসেবে ভূমিকা রাখতে চায়। সরকারের গঠনমূলক সমালোচনা করতে চায় এবং জনগণের ভোগান্তি হয় এমন কোনো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচি তারা দেবে না। তাত্ত্বিকভাবে এই অবস্থান প্রশংসনীয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, জাতীয় পার্টি একইসাথে মন্ত্রিসভায় থাকায় তাদের নৈতিক অবস্থান ছিল দুর্বল।

১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ সংসদ নির্বাচন হয়। যেখানে ৩০০ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ২৯২টিতে জয়লাভ করে। সাতটি আসন পায় বিরোধী পক্ষ। একজন প্রার্থী দুর্ঘটনায় নিহত হলে ওই আসনের উপনির্বাচনেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী জয়লাভ করেন। ফলে দলটির মোট আসনসংখ্যা দাঁড়ায় ২৯৩। ফলে প্রথম সংসদে সেই অর্থে কোনো বিরোধী দল ছিল না। বাংলাদেশে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয় ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর। নানা কারণে সমালোচিত এই নির্বাচনেও আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। আসন সংখ্যার (২৫টি) ভিত্তিতে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে জাতীয় পার্টি বিরোধী দলের আসনে বসে। তবে আগের দশম সংসদের সঙ্গে এই দফার তফাত হলো, একাদশ সংসদে তারা সরকারের অংশ হয়নি। অর্থাৎ জাতীয় পার্টি থেকে কাউকে মন্ত্রী করা হয়নি। বাংলাদেশে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দু’টি নতুন ঘটনার জন্ম দিয়েছিল; ১৫২টি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়া এবং ২. প্রথমবারের মতো একটি ‘সরকারি বিরোধী দল’ গঠন।

শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্বের সংসদীয় ইতিহাসে দশম সংসদের বিরোধী দল জাতীয় পার্টি একটি ব্যতিক্রমী উদাহরণ হয়ে থাকবে। ২০১৮ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনায় যে আত্মসমালোচনা করেন, যে গ্লানিবোধের কথা বলেন, সেটিকে দশম সংসদের ‘সেরা আকুতি’ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। কিন্তু দশম সংসদে জাতীয় পার্টি বিরোধী দল হিসেবে আদৌ কোনো ভূমিকা রাখতে পেরেছে কি? এরপর একাদশ সংসদে সেই বিরোধী দলের চেহারাটি কেমন? সেই সাথে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এ যাবৎ যারা বিরোধী দলে ছিল, তারা সংসদীয় সংস্কৃতির উন্নয়ন তথা ছায়া সরকার হিসেবে কতটা ভূমিকা রাখতে পেরেছে সেটিও আমরা দেখতে পারি। গণতন্ত্রে কেন বিরোধী দল দরকার- এই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান লিখেছেন, ‘যতদিন না আমরা অপর পক্ষের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনতে এবং তা গ্রহণ করি বা না করি সৎভাবে বিবেচনা করতে শিখব, তত দিন দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে না । যে সংসদে প্রধানমন্ত্রী বক্তৃতা দিলে বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রী অনুপস্থিত থাকেন এবং বিরোধীদলীয় নেতা বা নেত্রী তার বক্তব্য পেশ করলে প্রধানমন্ত্রী অন্তর্ধান করেন, সেখানে গণতন্ত্র আসবে না। সেখানে সংসদের ভেতর কোরামহীন ধু-ধু মরুভূমি হবে এবং সংসদের বাইরে লাগাতার ধর্মঘটীদের হাতে ভগ্ন যানবাহন এবং পেটের দায়ে যে রিকশাওয়ালা রাস্তায় বের হয়েছিল, তার দগ্ধ কালো কঙ্কাল দেখা যাবে।’ (গঙ্গাঋদ্ধি থেকে বাংলাদেশ, পৃষ্ঠা ১২৩)

একটি কার্যকর সংসদ মানেই সেখানে শক্তিশালী বিরোধী দল থাকবে এবং প্রাণবন্ত বিতর্ক হবে। অনেক সময় সংখ্যায় বিরোধী দলের সদস্য বেশি হলেও তাদের অব্যাহত বয়কটে সংসদ প্রাণহীন হয়ে যায়। আবার সংখ্যায় কম হলেও জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে বিরোধী দলের সদস্যরা সরকারের ভুলত্রুটি ধরিয়ে সংসদকে প্রাণবন্ত রাখতে পারেন। বাংলাদেশের সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসে ১৯৯১-১৯৯৪ সালকে সংসদীয় গণতন্ত্রের ‘স্বর্ণযুগ’ মনে করা হয়। কেননা ওই সময়ে সরকার ও বিরোধী দলের সমানসংখ্যক সদস্য নিয়ে গঠিত সংসদীয় তদন্ত কমিটি ‘সিটিং মন্ত্রীর’ বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তদন্ত করেছে। সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাবও ভোটাভুটিতে সমাধান হয়েছে। অষ্টম সংসদে বিরোধী দল ছিল আওয়ামী লীগ।

ঐতিহ্যগতভাবেই আন্দোলনমুখী এই দলটি বিরোধী দলে থাকা মানে সরকারের ওপর বাড়তি চাপ। সে হিসেবে অষ্টম সংসদে সরকারি দল বিএনপিকে সংসদে এবং সংসদের বাইরে শক্তিশালী বিরোধী দল আওয়ামী লীগের মোকাবেলা করতে হয়। কিন্তু সংসদীয় গণতান্ত্রিক ভাবধারার দল হওয়া সত্ত্বেও অষ্টম সংসদে আওয়ামী লীগ বিরোধী দল হিসেবে সত্যিকারের কতটুকু দায়িত্ব পালন করেছে, তাও প্রশ্নাতীত নয়। কারণ, বিরোধী দল হিসেবে আওয়ামী লীগ ছায়া সরকারের ভূমিকা পালন করেনি। সংসদের ভেতরে বাজেটের গঠনমূলক আলোচনা, জরুরি জনগুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সরকারের সমালোচনা এবং সেই সাথে সরকারকে পরামর্শ দেয়া, সংসদীয় কমিটিগুলোর বৈঠকে অংশ নিয়ে মন্ত্রণালয়কে আরো বেশি দায়বদ্ধ করাসহ একটি আদর্শ বিরোধী দলের যেসব ভূমিকা পালনের কথা, তার খুব সামান্যই করেছে অষ্টম সংসদের বিরোধী দল।

এরশাদের ৯ বছরের শাসনামল ছিল রাষ্ট্রপতি শাসিত। সেখানে সংসদের খুব বেশি ভূমিকা ছিল না। সঙ্গত কারণে তার আমলে সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দলের অস্তিত্ব কল্পনা করা যায় না।

তবে নবম সংসদের বিরোধী দল বিএনপি অন্যান্য বছরের মতো সংসদের বাইরে বিকল্প বাজেট প্রস্তাব পেশ করে। বাজেটে কী কী বিষয় থাকা উচিত, কোন খাতগুলোকে অগ্রাধিকার দেয়া উচিত ইত্যাদি বিষয়ে একটা দিকনির্দেশনা থাকে ওই প্রস্তাবে। সেই সাথে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিপর্যয়ের চিত্রও তুলে ধরা হয়। সরকারের ব্যর্থতা, বিদায়ী অর্থবছর ও আগামী অর্থবছরের জন্য বিএনপির প্রস্তাব এবং আগামী দিনের বাংলাদেশের চিত্র তুলে ধরেন দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক ঐক্যের উদাহরণ নির্বাচনকালীন নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধানসংবলিত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী। ১৯৯৬ সালে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের আন্দোলনের মুখে অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত ষষ্ঠ সংসদে এই বিলটি পাস হয়েছিল। তার মানে দাঁড়াচ্ছে, বাংলাদেশে রাজনৈতিক সঙ্কটের সমাধানে কিংবা একটি কার্যকর সংসদ প্রতিষ্ঠায় বিরোধী দল কখনোই ওই অর্থে ভূমিকা রাখেনি; বরং দশম সংসদে এসে জাতীয় পার্টি যে ধরনের বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করেছে, তাতে সংসদে পয়েন্ট অব অর্ডারের বক্তৃতা দেয়ার নামে খিস্তিখেউর আর ফাইল ছোড়াছুড়ি বন্ধ হয়েছে ঠিকই; কিন্তু বিরোধী দল হিসেবে তারা জন-আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। জনগুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে সরকারকে নতুন কোনো নীতিনির্ধারণে বাধ্য করতে পেরেছে- এমন উদাহরণ জাতীয় পার্টি তৈরি করতে পারেনি। বরং জাতীয় পার্টি সরকারের অংশ বা আরো স্পষ্ট করে বললে ‘সরকারি বিরোধী দলের’ ভূমিকাই পালন করেছে। পক্ষান্তরে আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ¦ী বলে পরিচিত বিএনপি নানা কারণে সংসদে এবং সংসদের বাইরে কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। ১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হয় দেশের দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচন। ২৯টি রাজনৈতিক দলের এবং স্বতন্ত্র মিলিয়ে মোট দুই হাজার ১২৫ জন প্রার্থী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দি¦তা করেন। ১৭টি দলের কোনো প্রার্থী একটি আসনও পাননি। বিএনপি জয়লাভ করে ১৯০টি আসনে। আর আওয়ামী লীগ পায় ৩৯টি। তৃতীয় স্থানে ছিল সবুর খানের নেতৃত্বাধীন মুসলিম লীগ। দলটি ১২টিতে জয়ী হয়। ৯টি আসনে জয়ী হয় জাসদ।

অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচনে বিরোধী দলগুলোর আসন ছিল যথেষ্ট কম। সঙ্গত কারণেই তখন সংসদে শক্তিশালী বিরোধী দল গঠন সম্ভব হয়নি। দ্বিতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ৩৯টি আসন পেলেও শক্তিশালী বিরোধী দল হওয়ার ক্ষেত্রে এটিও যথেষ্ট ছিল না। তবে দেশের সংসদীয় রাজনীতির ইতিহাসে পঞ্চম, সপ্তম ও অষ্টম জাতীয় সংসদেই বিরোধী দলের সংসদ সদস্য ছিলেন তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি এবং একটি শক্তিশালী বিরোধী দল হতে গেলে যে কয়টি আসন (এক-তৃতীয়াংশ) অন্তত দরকার, তার কাছাকাছি ছিল। এর মধ্যে এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করে দেশে আবারো সংসদীয় ব্যবস্থা চালু করে। ওই মেয়াদে বিরোধী দল ছিল আওয়ামী লীগ। এরপর ১৯৯৬ এর নির্বাচনে জয় লাভ করে আওয়ামী লীগ। সংসদে বিরোধী দলে থাকে বিএনপি।
আবার অদূর ভবিষ্যতে যে বাংলাদেশের সংসদীয় রাজনীতিতে বড় ধরনের গুণগত পরিবর্তন আসবে, আপাতত তারও কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।

লেখক : কলামিস্ট, নব্বইয়ের সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্যের কেন্দ্রীয় সাবেক ছাত্রনেতা


আরো সংবাদ



premium cement
উগ্রবাদী সংগঠন ইসকনকে নিষিদ্ধ করতে হবে : চরমোনাই পীর সাড়ে ১৫ বছরের অপরাধীদের ক্ষমা করা হবে না : জামায়াত আমির রাজউকের ৫ কর্মকর্তাকে বদলি বিভক্তি নয়, দেশ গঠনে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন : মাওলানা হালিম রাজশাহীতে তামাকজাত দ্রব্যের ক্ষতিকর প্রভাব ও প্রতিকার বিষয়ক কর্মশালা দেশী-বিদেশী চক্রান্তকারীরা দেশে হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা লাগাতে চায় : স্বপন ইয়েমেনে মার্কিন ও ব্রিটিশদের যৌথ বিমান হামলা আলিফ হত্যার বিচার ও ইসকন নিষিদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি হেফাজতের ‘ইসরাইল-হিজবুল্লাহর যুদ্ধবিরতি অবস্থা নড়বড়ে’ গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত, পায়রা বন্দরে ২ নম্বর সংকেত গাজায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৪২ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরাইল

সকল