২৯ নভেম্বর ২০২৪, ১৪ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৬ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

পররাষ্ট্রনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ধর্মের প্রভাব

পররাষ্ট্রনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্কে ধর্মের প্রভাব - ফাইল ছবি

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গঠনে ধর্মের কী প্রভাব?
সেকুলারিজম বা (কথিত) ধর্মনিরপেক্ষতাকে বিশ্বায়নের গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক স্তম্ভ হিসেবে ধরা হয়। এমন এক বিশ্বে উপরের প্রশ্নটি কিছুটা অদ্ভুত মনে হতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গঠনে ধর্মের গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব রয়েছে। আমেরিকা-ইসরাইল সম্পর্ক গঠনে ধর্মের ভূমিকা সেরা উদাহরণ।

ঈশ্বর আমাদের ক্ষমা করবেন না
১৯৯৪ সালে ইহুদি কংগ্রেসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন বলেছিলেন, আমরা ইসরাইলকে পরিত্যাগ করলে ঈশ্বর আমাদের ক্ষমা করবেন না; কারণ ঈশ্বরের ইচ্ছা হলো, ইসরাইল সর্বদাই ইহুদি ধর্মাবলম্বীদের প্রতিশ্রুত রাষ্ট্র হবে। তাই আমেরিকা সবসময় তার সাথে থাকবে।
ক্লিনটনের ধর্মীয় পরিভাষার ব্যবহার বাগ্মিতা ছিল না। এটিকে যুক্তরাষ্ট্রের কেউই কথিত ধর্মনিরপেক্ষতার জন্য চ্যালেঞ্জ মনে করেনি, আপত্তিও করেনি। এ থেকে স্পষ্ট, আমেরিকা-ইসরাইল সম্পর্কে ধর্মীয় মাত্রা যুক্ত।

ড্যানিয়েল হুমেল বলেন, ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে ইহুদিবাদী আন্দোলনের উত্থানের পর থেকে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গি আমেরিকার বৈদেশিক সম্পর্ক গঠন করেছে। ১৯৪৮ সালে ইসরাইল গঠনের পর থেকেই অব্যাহতভাবে আমেরিকা তার পক্ষাবলম্বন করছে। ইসলামের ব্যাপারে আমেরিকার অবস্থান ইসরাইলের সাথে তার সম্পর্ক জোরদার করতে ভূমিকা রেখেছে। অতএব, হুমেলের মতে আমেরিকা-ইসরাইল সম্পর্ক, রাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি গঠনে ধর্মের ভূমিকার বিষয়টি স্পষ্ট করে। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষণে ধর্মের প্রভাব উপেক্ষা করা যায় না।

ঈশ্বরপুত্রের প্রত্যাবর্তন
ইহুদি সম্পর্কিত ‘ঈশ্বরপুত্র তাদের ভূমিতে ফিরে আসবেন’ ধারণাটি আমেরিকায় ব্রিটিশ অভিবাসীদের চিন্তাধারায়, ধর্মীয় ঐতিহ্যে গুরুত্বপূর্ণ ছিল। খ্রিষ্টানরা এই ভবিষ্যদ্বাণীটি তাদের সাথে বহন করছিল। এটি সপ্তদশ, অষ্টাদশ শতাব্দীতে আমেরিকান খ্রিষ্টান সম্প্রদায়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং একে কেন্দ্র করে এক ধরনের ঐক্য গঠন হয়। ড্যানিয়েল হুমেল মনে করেন, প্রোটেস্ট্যান্টদের বিকাশ ও ফিলিস্তিনে ইহুদিদের বসতি স্থাপনের আগ্রহের মধ্যে একটি যোগসূত্র রয়েছে। অটোমান সা¤্রাজ্যের শত্রুতার ব্যাপারে তৈরি সম্পর্কের মতো খ্রিষ্টান ঔপনিবেশিক সংস্কৃতির সাথে বসতি স্থাপনের সম্পর্ক তৈরি হয়।
ফিলিস্তিন হলো খ্রিষ্টের দেশ ও খ্রিষ্টান বিশ্বাসের আবাসস্থল, এ ভিত্তিতে সপ্তদশ শতাব্দী থেকে আমেরিকান খ্রিষ্টীয় ধর্মীয় বক্তৃতা গঠন হতে থাকে। ১৮১৯ সালে আমেরিকান কাউন্সিল অব মিশনারি ফিলিস্তিনে একটি মিশন পাঠায়, (যেখানে আরব খ্রিষ্টানও ছিল) কিন্তু সেই মিশনটি সমস্ত ফিলিস্তিনবাসীর প্রতিরোধের সম্মুখীন হয়। তাই তারা কাউন্সিলের কাছে বার্তা পাঠায় যা অটোমান সা¤্রাজ্যের বিরুদ্ধে আমেরিকায় ধর্মীয় বৈরিতা বাড়াতে অবদান রাখে। ফলে আমেরিকান কর্তৃপক্ষ এমন ভাষ্য প্রচার করতে থাকে যে, ‘ঈশ্বরের প্রিয় পুত্রদেরকে তাদের জমিনে ফিরিয়ে দেয়ার মাধ্যমে ঈশ্বরের ইচ্ছা পূরণ করা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য।’ তেমনিভাবে ‘ইহুদিরা তাদের ভূমি থেকে অনেক দূরে নির্বাসনে বাস করে এবং ঈশ্বরের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে ইহুদি ও খ্রিষ্টানরা সমান অংশীদার।’ এমন দাবির ভিত্তিতে, অনেক খ্রিষ্টান ধর্মীয় গোষ্ঠীর দ্বারা গৃহীত একটি বক্তৃতা ঊনবিংশ শতাব্দীতে আমেরিকায় ছড়িয়ে পড়েছিল।

ওই বর্ণনা থেকে আমেরিকা-জায়নিস্ট সম্পর্কের ভিত্তি তৈরির সমস্ত ভাষ্যে ধর্মীয় বক্তৃতার উপস্থিতি প্রতিমেয়। আমেরিকা বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণীর প্রচারে অবদান রেখেছিল যার ভিত্তিতে ইহুদিবাদী কাঠামো প্রতিষ্ঠিত হয় যা ১৮৯৭ সালে থিওডোর হার্জলকে প্রথম জায়নিস্ট কংগ্রেস গঠনে উৎসাহিত করে।
ইহুদিদের ফিলিস্তিনে অভিবাসনের দাবিটি অনেক আমেরিকান খ্রিষ্টান পাদ্রি প্রচার করেন, যাদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ছিলেন উইলিয়াম ব্ল্যাকস্টোন। তিনি আমেরিকান রাজনীতিতে এই ইস্যুর বিশেষ অবস্থান তৈরিতে অবদান রেখেছিলেন এবং এই ধারণা প্রচার করেছিলেন যে, ইহুদিদের ফিলিস্তিনে প্রত্যাবর্তন মাসিহের প্রত্যাবর্তনের ভূমিকা স্বরূপ।

খ্রিষ্টান ধর্মযাজক কর্তৃক বেলফোর ঘোষণার প্রতি মার্কিন সমর্থনের তীব্র প্রচারণা, মার্কিন প্রেসিডেন্ট উড্রো উইলসনকে ১৯১৭ সালের বেলফোর ঘোষণা সমর্থন করতে এবং জায়নিস্ট আন্দোলনের লক্ষ্য বাস্তবায়নে বাধ্য করেছিল।
যেমনভাবে বিংশ শতাব্দীজুড়ে ইঞ্জিলের ভবিষ্যদ্বাণী মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের নীতি গঠনে অবদান রাখে, তেমনি ইসরাইল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি মার্কিন প্রেসিডেন্ট রুজভেল্টের নির্বাচনী প্রচারণায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং তার বিজয়ে বিশেষ অবদান রাখে।

ইসরাইলের চিত্র
আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতি ইসরাইলকে বাইবেল নির্মিত রাষ্ট্র হিসেবে চিত্রিত করতে তৎপর। এই কনসেপ্টটি আমেরিকার সাংস্কৃতিক নির্মাণ তথা উপন্যাস, চলচ্চিত্রে বিশেষ স্থান দখল করে আছে। এই সাংস্কৃতিক নির্মাণ যে কনসেপ্ট প্রচার করে তা হলো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুরক্ষা এবং সহায়তা ইসরাইলের প্রাপ্য, কারণ ইসরাইল ঈশ্বরের মনোনীত পুত্র। ধর্মীয় অনুভূতির ভিত্তিতে নির্মিত এই সাংস্কৃতিক প্রযোজনা ও চিত্রনাট্য ইসরাইল এবং আরব দেশগুলোর সাথে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গঠনে ভূমিকা রাখে। বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণীর ভিত্তিতে ক্রমবর্ধমান খ্রিষ্টান প্রবণতা হলো আরমাগেডনের যুদ্ধ অতি শিগগিরই সংঘটিত হবে এবং ইসরাইল অনেক রক্ত ক্ষয়ের পর তাতে জয়ী হবে। (কিয়ামতের আগে পৃথিবী এক ভয়ানক যুদ্ধে নিমজ্জিত হবে। এই যুদ্ধকে হাদিসে ‘আল-মালহামাতুল-আজমা’ এবং বাইবেলে আরমাগেডন বলা হয়েছে)।
এই প্রবণতা আমেরিকান পররাষ্ট্রনীতি গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই অঞ্চলে ইসরাইলের আধিপত্য নিশ্চিত করতে যেকোনো ক্ষেত্রে ইসরাইলকে পূর্ণ সমর্থন প্রদান করে।

১৯৬৭ সালে ইসরাইলি আগ্রাসনে জেরুসালেম দখলের পর আমেরিকা ও ইসরাইলের সম্পর্কে ধর্মীয় অনুভূতির প্রভাব স্পষ্টরূপে দৃশ্যমান হয়, যেহেতু আমেরিকানদের বিশ্বাস ইসরাইলের জেরুসালেম দখল একটি অলৌকিক ঘটনা, তাই খ্রিষ্টানদের ইহুদি রাষ্ট্রের প্রতি সর্বোচ্চ সমর্থন দেয়া উচিত। ধর্মীয় ভবিষ্যদ্বাণী ব্যাপকভাবে প্রচার হতে থাকে, যাতে অংশগ্রহণ করেছিল আমেরিকার সমস্ত খ্রিষ্টান সম্প্রদায়। এভাবে আমেরিকা ধর্মীয় ভবিষ্যদ্বাণীকে ইসরাইল-সম্পর্কের মাপকাঠি বানায়, যা পররাষ্ট্রনীতি ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গঠনে ধর্মের ভূমিকার প্রমাণ।

দ্য লাস্ট গ্রেট প্ল্যানেট
১৯৭০ সালে হ্যাল লিন্ডসে তার বই ‘দ্য লাস্ট গ্রেট প্ল্যানেট’ প্রকাশ করেন। বইটি বেস্টসেলার হয়, এর ১০ মিলিয়ন কপি বিতরণ করা হয়। যা খ্রিষ্টের ভবিষ্যদ্বাণী পূরণে ইসরাইলের ভূমিকার ব্যাপক প্রচার করে। তাই খ্রিষ্টানদের কাছে এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরাইলের আধিপত্য নিশ্চিত করতে সব ধরনের সহযোগিতা করতে তারা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়। এ বইয়ের কারণে ইহুদি ইতিহাসের প্রতি আগ্রহ বৃদ্ধি পায়, যা খ্রিষ্টান-ইহুদি সংস্কৃতি গড়ে তোলার ভিত্তি স্থাপন করে আমেরিকায় ইহুদিবাদের শক্তি বৃদ্ধির দিকে এগোতে থাকে। যা পরে আমেরিকা এবং ইউরোপের পররাষ্ট্রনীতিকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করে।

এ ধর্মীয় প্রভাব শুধু মার্কিন-ইসরাইল সম্পর্ক গঠনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল না; বরং আমেরিকা ও সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে সমঝোতার নীতি প্রণয়নেও প্রভাবক ছিল। কারণ ইসরাইলে সোভিয়েত ইহুদিদের অভিবাসনের দরজা খুলতে আমেরিকা সোভিয়েত ইউনিয়নের সম্মতি পেতে আগ্রহী ছিল।

জিমি কার্টার আব্রাহামিক ধর্মগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতার উপর ভিত্তি করে মিসর ও ইসরাইলের মধ্যে শান্তিচুক্তি গঠনে ধর্মের ভূমিকা নিয়ে উদগ্রীব ছিলেন। মধ্যপ্রাচ্যের সাথে আমেরিকার সম্পর্ক এবং আমেরিকার পররাষ্ট্রনীতির লক্ষ্য নির্ধারণে ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গির গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা কার্টার স্পষ্ট করেছিলেন বাইবেলের সেই সমস্ত আয়াতের উপর ভিত্তি করে যেখানে শান্তি অর্জনের জন্য যেকোনো কাজ ন্যায়সঙ্গত করা হয়েছে এবং যেখানে পূর্বপুরুষদের সেই প্রভুর উপর আস্থা রাখতে বলা হয়েছে যিনি জ্ঞান দান করেন। তাই তিনি নিজেকে জুডিও-খ্রিষ্টান শান্তি অর্জনে আমেরিকার প্রতিনিধি মনে করেন।

যদিও আমেরিকা খ্রিষ্টধর্ম এবং ইহুদিধর্ম থেকে তার নৈতিকতা অর্জন করে কিন্তু কার্টারের ধর্মীয় বক্তৃতা সত্ত্বেও, তিনি আমেরিকান খ্রিষ্টান সংগঠনগুলোর আক্রমণের শিকার হন ইসরাইলের ওপর চাপ সৃষ্টির অভিযোগে। তেমনিভাবে কার্টারের আব্রাহামিক ধর্মগুলোর পারস্পরিক সহযোগিতার ধারণার উপরও অভিযোগ উঠে যে তা ইসলামফোবিয়ার ফলে সৃষ্ট।

খ্রিষ্টান জায়নবাদী চাপ
আমেরিকান বৈদেশিক নীতিনির্ধারকদের উপর খ্রিষ্টান জায়োনিস্ট সংগঠনগুলোর চাপ বৃদ্ধি পায়, কারণ এতে কয়েক মিলিয়ন লোক অন্তর্ভুক্ত ছিল যারা ইসরাইলের পক্ষে চাপ তৈরি করেছিল। তারা ভাষ্য নির্মাণ করেছিল যে, এখানে দু’টি পক্ষ একদিকে ইহুদি ও খ্রিষ্টান, অন্যদিকে ইসলাম। এভাবে ধর্ম এবং আমেরিকান পররাষ্ট্রনীতির মধ্যে সীমানা মুছে ফেলা হয়েছে। খ্রিষ্টান-জায়নবাদী লবি ইসরাইলের প্রতিরক্ষা গ্রহণের জন্য মার্কিন কংগ্রেসের উপর ক্রমাগত চাপ সৃষ্টি করছে।

জেরি ফলওয়েল ও প্যাট রবার্টসনের মতো খ্রিষ্টান জায়োনিস্ট মুখপাত্র আমেরিকার রাজনীতি প্রভাবিত করার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল, কারণ তারা মিডিয়া ও আর্থিক ক্ষমতার মাধ্যমে লাখ লাখ আমেরিকানের কাছে পৌঁছতে পেরেছিল।

২০০৬ সালে, জন হেগি ‘ইসরাইলের জন্য খ্রিষ্টান ইউনাইটেড’ সংগঠন করেন, যার সদস্য সংখ্যা ছিল ৪০ লাখ। এই সংগঠনটির লক্ষ্য ছিল ইসরাইলকে সমর্থন করার জন্য কংগ্রেস ও হোয়াইট হাউজকে প্রভাবিত করা এবং ইসরাইলের সাথে আমেরিকার রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক শক্তিশালী করা। এই সংগঠনটি ইসরাইলে অবিচ্ছিন্নভাবে পর্যটন ভ্রমণ চালু রাখতে কাজ করেছিল ও ভবিষ্যদ্বাণী সম্পর্কে কথা বলে লাখ লাখ বই বিক্রি করেছিল।

ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচিত হওয়ার পর জেরুসালেমকে ইসরাইলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়ার পর অন্যান্য খ্রিষ্টান ইহুদিবাদী সংগঠনের সাথে এই সংগঠনেরও শক্তি বেড়েছে। ধর্ম আমেরিকা ও ইসরাইলের মধ্যে বিশেষ সম্পর্ক তৈরি করেছে এবং বিশ্বব্যাপী ভূ-রাজনৈতিক বাস্তবতায় পরিবর্তন এনেছে এবং আমেরিকা-ইসরাইল সম্পর্ক একটি মডেল দাঁড় করিয়েছে যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক গঠনে ধর্মের ভূমিকার একটি স্পষ্ট প্রমাণ।

তথ্যসূত্র :
১. Gros. P, Israel in the mind of America (New York : Shoken,1984)
২. Quandt. W, peace process : American diplomacy and the Arab Israeli conflict (Washington D.C : Brookings,2005)
৩. Hummel. D, foreign policy and religion, Oxford research encyclopedia of politics 2019

লেখক : গবেষক, সেন্টার ফর ইসলামিক থট অ্যান্ড স্টাডিজ
ইমেল : [email protected]


আরো সংবাদ



premium cement