৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

ডেঙ্গু রোগে ভয় নয়, চাই সচেতনতা

ডেঙ্গু রোগে ভয় নয়, চাই সচেতনতা - ছবি : সংগৃহীত

এই সময়ে বাংলাদেশের অন্যতম আলোচিত তিন রোগ চোখ ওঠা, ডেঙ্গু ও কোভিড-১৯। আজ ডেঙ্গু রোগ নিয়ে আলোচনা করছি। মহামারীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে যখন মানুষ ক্লান্ত, তখন ডেঙ্গুর প্রকোপ সাধারণ মানুষকে হতবিহ্বল করে তুলছে। প্রতিদিনই দেশব্যাপী বাড়ছে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা বাস্তবে সত্য হয়ে সেপ্টেম্বর মাসে ডেঙ্গু আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েছে। বাড়ছে মৃত্যুও। গত ২ অক্টোবর স্বাস্থ্য অধিদফতরের ডেঙ্গুবিষয়ক প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় (শনিবার সকাল ৮টা থেকে রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত) ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৫৬৮ জনের মধ্যে ঢাকার বাসিন্দা ৩৬০ জন এবং ঢাকার বাইরের ২০৮ জন। নতুন ৫৬৮ জনসহ বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে সর্বমোট ভর্তি থাকা ডেঙ্গুরোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে দুই হাজার ২১০ জনে।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের তথ্যমতে, চলতি বছরে ১ জানুয়ারি থেকে ২ অক্টোবর পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন সর্বমোট ১৭ হাজার ২৯৫ জন। এর মধ্যে সুস্থ হয়ে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৭ জন। ১ জানুয়ারি থেকে এ পর্যন্ত ডেঙ্গুতে মোট মৃত্যু হয়েছে ৫৮ জনের। এ বছর ২১ জুন ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে প্রথম মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়।

২০২০ সালে করোনা মহামারীকালে ডেঙ্গুর সংক্রমণ তেমন একটা দেখা না গেলেও ২০২১ এ সারা দেশে আক্রান্ত হন ২৮ হাজার ৪২৯ জন। সে বছর দেশে ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ১০৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

ডেঙ্গুজ্বর আমাদের দেশে অতিমারী না হলেও কোনো অংশে কম নয়। প্রতি বছর বিপুলসংখ্যক মানুষ ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে ও অনেকে মারা যাচ্ছে। বাংলাদেশে ডেঙ্গু একটি পুনরাবির্ভূত রোগ হিসেবে গণ্য। ১৯৮২-৮৩ সালের মধ্যে পরিচালিত ঢাকা মহানগরের স্কুলের শিশুদের মধ্যে পরিচালিত এক জরিপে সর্বমোট দুই হাজার ৪৫৬ রক্তের নমুনার মধ্যে ২৭৮টিতে ডেঙ্গুর লক্ষণ ধরা পড়ে। ১৯৮৪-৮৬ সালে ঢাকা শহরের হাসপাতাল থেকে সংগৃহীত রক্তের ২১টি নমুনার সবগুলোতেই সংক্রমণের অস্তিত্ব পাওয়া যায়। ১৯৯৭ সালে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসার জন্য আসা প্রায় ১১ শতাংশ রোগীর ডেঙ্গু পজিটিভ ছিল। ২০১৮ এবং ২০১৯ সালে ভয়াবহ ডেঙ্গুর মোকাবেলা করছে বাংলাদেশ।

২০০২ সালে দেশে প্রথম ব্যাপকভাবে ডেঙ্গু রোগী দেখা যায়। সে সময় পাঁচ হাজার ৫১১ রোগী ভর্তি হয়েছিল। ২০০১ সালে ডেঙ্গুর প্রকোপ কিছুটা কমলেও ২০০২ সালে রোগীর সংখ্যা ছয় হাজার ছাড়িয়ে যায়। এরপর থেকে ক্রমান্বয়ে ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বাড়তে থাকে। প্রধানত এশিয়ার গ্রীষ্মমণ্ডলীয় এলাকার একটি ভাইরাসঘটিত সংক্রামক ব্যাধি। ডেঙ্গু ভাইরাস গোত্রভুক্ত, যার প্রায় ৭০ ধরনের ভাইরাসের মধ্যে আছে ইয়েলো ফিভার ও কয়েক প্রকার এনসেফালাইটিসের ভাইরাস। ডেঙ্গুজ্বরের অনুরূপ একটি রোগের মহামারীর প্রথম তথ্য পাওয়া যায় ১৭৭৯ ও ১৭৮০ সালে চিকিৎসাসংক্রান্ত বইপুস্তকে। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে কলকাতায় প্রথম ডেঙ্গুজ্বর শনাক্ত হয়। ১৮৭১-৭২ সালে এ রোগ মহামারী আকারে দেখা দেয়। ওই সময় থেকে এ রোগের প্রকোপ এ উপমহাদেশে প্রায়ই ঘটে। ১৯৩৯-৪৫ সাল থেকে গোটা মহাদেশে ১০ থেকে ৩০ বছর পরপর ডেঙ্গুজ্বর দেখা দিতে থাকে।

রক্তক্ষরা ডেঙ্গুজ্বর ও ডেঙ্গু শক সিনড্রমের প্রথম প্রাদুর্ভাব ঘটে ১৯৫৩-৫৪ সালে ম্যানিলায় ও ১৯৭৫ সালের মধ্যে নিয়মিত বিরতিসহ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বেশির ভাগ দেশে। ১৯৮০ ও ১৯৯০ সালে মহামারী আকারে রক্তক্ষরা ডেঙ্গু ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ ও পূর্বদিকে চীনে ছড়িয়ে পড়ে। রক্তক্ষরা ডেঙ্গুজ্বর ও শক সিনড্রম ডেঙ্গু এখন এশিয়ায় হাসপাতালে ভর্তি ও শিশুমৃত্যুর একটি প্রধান কারণ।

ডেঙ্গুজ্বরের বাহক মশা, চার প্রকারের ডেঙ্গু ভাইরাস ১. ২. ৩. ৪ হলো ডেঙ্গু ও রক্তক্ষরা ডেঙ্গুর কারণ । যেকোনো একটি সেরোটাইপ বিশেষ কোনো ভাইরাসের বিরুদ্ধে আজীবন প্রতিরোধ ক্ষমতা দেয়, কিন্তু অন্য ভাইরাসগুলোর বিরুদ্ধে নয়। মানুষের আবাসস্থলের সাথে সংশ্লিষ্ট দিনের বেলায় দংশনকারী মশা এসব ভাইরাসের বাহক। কোনো কোনো অঞ্চলে অন্যান্য প্রজাতির মশাও সংক্রমণ ঘটায়। রোগীকে দংশনের দুই সপ্তাহ পর মশা সংক্রমণক্ষম হয়ে ওঠে ও গোটা জীবনই সংক্রমণশীল থাকে।

ডেঙ্গু হলে অনেকে সকাল-বিকেল প্লাটিলেট পরীক্ষার জন্য অস্থির হয়ে পড়েন বা প্লাটিলেট একটু কমতে থাকলেই আতঙ্কিত হতে থাকেন। এর কোনোই দরকার নেই। বারবার পরীক্ষা করালে দুশ্চিন্তা ও মানসিক চাপ বৃদ্ধি ছাড়া আর কোনো উপকার হয় না। আবার মেশিনে গুনলে এই সংখ্যা ভুল হতে পারে, কারণ প্লাটিলেট ক্লাম্প বা গুচ্ছ হিসেবে থাকায় মেশিন অনেকগুলোকে একটি হিসাবে ধরে সংখ্যা নিরূপণ করে।

মূলত ডেঙ্গুতে গুরুতর রক্তক্ষরণ হলে, যেমন মলের সাথে রক্তপাত বা রক্তবমি হলে রক্তের বদলে রক্ত দেয়াই উত্তম, প্লাটিলেট নয়। তা ছাড়া প্লাটিলেট সঞ্চালন খুবই ব্যয় ও শ্রমসাধ্য ব্যাপার। এক ইউনিটের জন্য চারজন দাতাকে রক্ত দিতে হয়। প্লাটিলেট পৃথক করার যন্ত্রও সবখানে নেই। তাই ডেঙ্গু হলে প্লাটিলেট কমা ও প্লাটিলেট জোগাড় নিয়ে অযথা দুশ্চিন্তা ও ছোটাছুটি করবেন না। সাধারণ ডেঙ্গু হলে পর্যাপ্ত বিশ্রাম নিন, যথেষ্ট তরল খাবার খান।

ডেঙ্গু থেকে রক্ষা পেতে ব্যক্তিকে যেমন সচেতন থাকতে হবে, তেমনি অন্যকেও সচেতন করতে হবে।

ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
ডেঙ্গু-ভাইরাসের সংক্রমণ উপসর্গবিহীন থেকে নানা রকমের উপসর্গযুক্ত হতে পারে। সচরাচর দৃষ্ট ডেঙ্গুজ্বর, যাকে প্রায়ই ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু বলা হয়, সেটি একটি তীব্র ধরনের জ্বর যাতে হঠাৎ জ্বর হওয়া ছাড়াও থাকে মাথার সামনে ব্যথা, চক্ষুগোলকে ব্যথা, বমনেচ্ছা, বমি ও লাল ফুসকুড়ি। প্রায়ই চোখে প্রদাহ ও মারাত্মক পিঠব্যথা দেখা দেয়। এ সব লক্ষণ পাঁচ-সাত দিন স্থায়ী হয় ও রোগী আরো কিছু দিন ক্লান্তি অনুভব করতে পারে এবং এরপর সেরে ওঠে।

বেশির ভাগ সংক্রমণই বিশেষত ১৫ বছরের কমবয়সী শিশুর ক্ষেত্রে, সম্পূর্ণ লক্ষণহীন অথবা ন্যূনতম লক্ষণযুক্ত হতে পারে। ত্বকে স্ফোট দেখা দেয় প্রায় ৫০ শতাংশ ক্ষেত্রে, যা প্রথমে হাতে, পায়ে ও পরে ঘাড়ে ছড়ায়। জ্বর চলাকালীন সময় মুখ, গলা বা বুক রক্তাভ দেখায়।

ডেঙ্গু-আক্রান্ত রোগীর চোখে রক্তক্ষরণ
রক্তক্ষরা ডেঙ্গুজ্বর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার প্রধানত শিশুদের একটি রোগ। এটি ডেঙ্গুর একটি মারাত্মক ধরন। মূল লক্ষণগুলো বয়স নির্বিশেষে সবার ক্ষেত্রেই অভিন্ন। এতে থাকে মাথাব্যথা, ক্রমাগত জ্বর, দুর্বলতা এবং অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশীর তীব্র ব্যথা। শ্বাসযন্ত্রের ঊর্ধ্বাংশের সংক্রমণসহ রোগটি হালকাভাবে শুরু হলেও আচমকা শক ও ত্বকের অভ্যন্তরে রক্তক্ষরণ ও কান দিয়ে রক্তপাত শুরু হয়ে যায়। রক্তে ক্রমাগত অণুচক্রিকা কমতে থাকে এবং রক্তের বর্ধমান রক্তবিকেন্দ্রিক প্রবণতা থেকে আসন্ন শকের ইঙ্গিত পাওয়া যায়। রক্তক্ষরা ডেঙ্গুরোগীর প্রয়োজন উত্তম সেবাশুশ্রূষা ও পর্যবেক্ষণ। কেননা, খুব দ্রুত রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হয়ে উঠতে পারে।

রক্তক্ষরা ডেঙ্গু উৎপত্তির মূলে আছে অপরিকল্পিত ও অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, মশক দমনের অভাব ও জনস্বাস্থ্য কাঠামোর অবনতি।

ডেঙ্গু থেকে বাঁচার উপায়
প্রতিকারের চেয়ে প্রতিরোধই উত্তম। শুধু উত্তম বললেও কম বলা হয়। এটিই বাঁচার ভালো উপায়। তাই ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে মশার প্রজনন বন্ধ করার সাথে মশা নির্মূলের বিকল্প নেই। পানি জমতে পারে এমন কোনো অবস্থায়ই যেন না হয় সেটি খেয়াল রাখতে হবে। সব প্রকারের ডাবের খোসা, গাড়ির টায়ার, ভাঙা বোতল, পরিত্যক্ত ফুলের টব ইত্যাদি সবই সরিয়ে ফেলতে হবে নিজ উদ্যোগেই। বাঁচতে হলে যার যার নিজ উদ্যোগে এগুলো করতে হবে। মনে রাখবেন, আপনার বাড়ির পাশের মশা আপনাকেই আক্রমণ করবে।

ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকারে ঘরোয়া পরামর্শ
ডেঙ্গু প্রতিরোধ ও প্রতিকারে কিছু ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করা যেতে পারে। প্রতিদিন মধু সেবনে ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কালিজিরা বা কালিজিরা তেলকে বলে সব রোগের মহৌষধ! তবে প্রতিদিন তিন চা-চামচের বেশি খাওয়া ঠিক নয়! আগে কখনো না খেয়ে থাকলে আধা চামচ করে শরীরে এডজাস্ট করে নিতে পারেন। যেকোনো পেশেন্ট ও গর্ভবতী মহিলা সেবনের আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

নিমের তেল : বাড়িতে মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে পানির সাথে নিমের তেল মিশিয়ে স্প্রে করা যেতে পারে। এ ছাড়া ১০-১৫ ফোঁটা নিম তেল আধা কাপ নারিকেল তেলের সাথে মিশিয়ে গায়ে লাগালেও মশারা আর ধারেকাছে ঘেঁষবে না। নারিকেল তেল গায়ে লাগালে মশারা কাছে ঘেঁষে না।

হলুদ : হলুদের মধ্যে প্রোটিন, ভিটামিন, খনিজ লবণ, ফসফরাস, ক্যালসিয়াম, লোহা প্রভৃতি নানা পদার্থ রয়েছে। তাই হলুদ খেলে শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ে। প্রতিদিন দুধ বা পানির সাথে হলুদের গুঁড়ো বা রস মিশিয়ে খাওয়া অভ্যাস করলে অনেকটাই সুস্থ থাকা সম্ভব। হলুদ সাধারণত বিভিন্ন রান্নায় পরিমাণমতো ব্যবহার করা হয়। তা ছাড়া সরাসরি সেবন করা যায়, তবে অবশ্যই মাত্রাতিরিক্ত নয়! পেশেন্ট, বিভিন্ন ওষুধ সেবনকারী ও গর্ভবতী মহিলারা সেবনের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

পেঁপে : পেঁপে খুব দ্রুত রক্তের প্লাটিলেটের পরিমাণ বাড়াতে সক্ষম। মালয়েশিয়ার এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির গবেষণায় দেখা গেছে, ডেঙ্গুজ্বরের কারণে রক্তে প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে পেঁপেপাতার রস তা দ্রুত বৃদ্ধি করে। রক্ত প্লাটিলেটের পরিমাণ কমে গেলে প্রতিদিন পেঁপেপাতার রস কিংবা পাকা পেঁপের জুস পান করুন।

ড্রাগন ফল : ড্রাগন ফলে আছে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট! এটি রক্তের সাদা সেল (ডইঈ) বাড়াতে সাহায্য করে।

করণীয়
ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীকে উচ্চ তাপমাত্রা রোধ করতে শরীর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে মুছে দিতে হবে। শরীর বেশি ঠাণ্ডা মনে হলে খাবার স্যালাইন দিতে হবে। হেমোরেজিক ডেঙ্গুজ্বরে আক্রান্ত রোগীকে হাসপাতালে নিতে হবে। তাকে পূর্ণ বিশ্রামে রেখে বেশি করে পানি খেতে দিতে হবে। মোট কথা, ডেঙ্গুজ্বর হলে আতঙ্ক নয়, দরকার সচেতনতা। যথাযথ চিকিৎসা করা হলে রোগী দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠে।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি
ইমেল : [email protected]


আরো সংবাদ



premium cement
ইন্দুরকানীতে মাসুদ সাঈদীর আহ্বানে তুরস্কের ইজার ক্যাপাসি সংস্থার সহায়তা এক ম্যাচ রেখেই সিরিজ জয় জ্যোতিদের আমদানি বন্ধ থাকায় রাজস্ব আয় কমেছে দর্শনায় বগুড়া বার নির্বাচনে বিএনপি সমর্থিত প্যানেল জয়ী ‘কন্টেম্পোরারি বাংলা কয়্যার’ নামে নতুন স্যাম্পল প্যাক প্রকাশ পেয়েছে স্প্লাইস-এ গাজায় ইসরাইলি গণহত্যাকে হোলোকাস্টের সাথে তুলনা করল অক্সফোর্ড ইউনিয়ন বিয়ানীবাজারে নিখোঁজের একদিন পর কিশোরের লাশ উদ্ধার সিরিজ জয়ের খুব কাছে বাংলাদেশ পাবনায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সভাপতি রেজাউল, সম্পাদক বিপ্লব আশুলিয়ায় হত্যা মামলায় গ্রেফতার ২ ‘জামায়াতকে নিষিদ্ধ করতে গিয়ে ফ্যাসিস্ট হাসিনা নিজেই নিষিদ্ধ হয়ে গেছেন’

সকল