টিকিট সমস্যার সমাধানকে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ০১ জুলাই ২০২৪, ০০:০৫
টিকিট নাই, অথচ বিমানের সিট খালি- এমন সমস্যা থেকে মুক্ত হতে চাচ্ছেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম ভূঞা।
গতকাল রোববার বিমানের বলাকা ভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সাথে এক সৌজন্য সাক্ষাতে মিলিত হয়ে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, আমি বিমানের টিকিট সমস্যার সমাধানকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছি। শুধু তাই নয়, এই সমস্যার সম্পূর্ণ সমাধান করতে চাই। ডিজিটালের পূর্ণ সুবিধা ব্যবহার করে যাত্রীদের সুবিধা দিতে চাই।
বিমান এমডি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে বলেন, থার্ড টার্মিনালে বিমান গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিংয়ের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। বিমান এ কাজ করছে প্রায় ৫২ বছর ধরে। বিভিন্ন দেশের বেশির ভাগ বিমানবন্দরে যারা ন্যাশনাল ক্যারিয়ার বা তাদের সিস্টার্স কনসার্ন তারাই এই দায়িত্ব পালন করে। সেই হিসেবে বিমান এটা দাবি করে। আমরা আশাবাদী। সংবাদের জন্য সাংবাদিকদের তথ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে তৎপর থাকব জানিয়ে বিমান এমডি বলেন, আমাদের এক্সিস্টিং ফ্লাইট বাড়ানোর পরিকল্পনা আছে।
বিমানের ফ্লাইট ডিলে সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদের অন-টাইম পারফরম্যান্স নরমালি ৭৪ পার্সেন্ট। গত মাসে সেটি ছিল ৬৭ শতাংশ। কিভাবে ডিলে কমানো যায় সেই বিষয় নিয়ে আমি পরিকল্পনা করছি।
দুর্নীতি করে কোনো প্রতিষ্ঠান এগোতে পারে না জানিয়ে বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, এখানে কোনো সুযোগ নেই। এর আগে এখানে যারা দুর্নীতি করেছে বিভিন্ন লেয়ারে, তাদের শাস্তি হয়েছে। আমিও এই জায়গাগুলোতে কাজ করব এবং অব্যাহত রাখব। মোটকথা আমরা টিকিটিংয়ের জায়গা ও দুর্নীতির জায়গা থেকে মুক্ত হতে চাই।
এর আগে গত ২৭ মে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের এক প্রজ্ঞাপনে এমডির দায়িত্ব দেয়া হয় জাহিদুল ইসলামকে।
জাহিদুল ইসলাম ভূঞা বিসিএস (প্রশাসন) ১৮তম ব্যাচের কর্মকর্তা। তিনি প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমানের একান্ত সচিব হিসেবে সাড়ে পাঁচ বছর দায়িত্ব পালন করেন।
মাঠপ্রশাসনের বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালনের পর জাহিদুল ইসলাম ভূঞা শিল্প মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এবং প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কাজ করেন। তিনি বাংলাদেশ দূতাবাস, সিউলে প্রথম সচিব (শ্রম) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা