বিদ্যুৎ চুক্তি পর্যালোচনায় শীর্ষ আন্তর্জাতিক ‘আইন সংস্থা’ চায় কমিটি
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৩:৩৮, আপডেট: ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৪:৫৯
শেখ হাসিনার স্বৈরতান্ত্রিক শাসনামলে ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে সম্পাদিত বিদ্যুৎ উৎপাদনের বড় বড় চুক্তিগুলো পর্যালোচনায় সহায়তার জন্য একটি স্বনামধন্য আইনি ও তদন্তকারী প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করতে চায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত জাতীয় পর্যালোচনা কমিটি।
আজ রোববার অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে এই সংক্রান্ত একটি চিঠি দিয়েছে পর্যালোচনা কমিটি।
বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন কমিটি এক প্রস্তাবে বলেছে, অন্যান্য অপ্রত্যাশিত ও অযাচিত চুক্তির অধিকতর বিশ্লেষণের জন্য আরো সময় প্রয়োজন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং জানিয়েছে, কমিটি এমন প্রমাণ সংগ্রহ করছে, যা আন্তর্জাতিক সালিশি আইন এবং কার্যধারার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সম্ভাব্য পুনর্বিবেচনা বা চুক্তি বাতিল করতে পারে।
প্রস্তাবে বলা হয়, 'এটি সহজতর করতে আমরা আমাদের কমিটিকে সহায়তার জন্য এক বা একাধিক শীর্ষ মানের আন্তর্জাতিক আইনি ও তদন্তকারী সংস্থাকে অবিলম্বে নিযুক্ত করার সুপারিশ করছি।’
প্রস্তাবে বলা হয়, কমিটি নিশ্চিত করতে চায় যে তাদের তদন্ত যেন আন্তর্জাতিক মানের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় এবং আন্তর্জাতিক আলোচনা ও সালিশের ক্ষেত্রে তা গ্রহণযোগ্য হয়।
কমিটি বর্তমানে বেশ কয়েকটি চুক্তির বিস্তারিত তদন্ত করছে।
এর মধ্যে রয়েছে আদানি (গোড্ডা) বিআইএফপিসিএল ১২৩৪.৪ মেগাওয়াট কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, পায়রা ১৩২০ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র মেঘনাঘাট ৩৩৫ মেগাওয়াট ডুয়েল ফুয়েল বিদ্যুৎকেন্দ্র, আশুগঞ্জ ১৯৫ মেগাওয়াট গ্যাস বিদ্যুৎকেন্দ্র, বাঁশখালী ৬১২ মেগাওয়াট কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেঘনাঘাট ৫৮৩ মেগাওয়াট ডুয়েল ফুয়েল বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং মেঘনাঘাট ৫৮৪ মেগাওয়াট গ্যাস/আরএলএনজি বিদ্যুৎকেন্দ্র।
সূত্র : ইউএনবি
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা