২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

পারিবারিক পেনশনের হয়রানি কেন

-

পারিবারিক পেনশনের হয়রানি কেন
পেনশনার স্বামী মারা যাওয়ার পর বৃদ্ধা-অসুস্থ বিধবা পত্নী পারিবারিক পেনশন প্রাপ্তিতে চরম দুর্ভোগ-হেনস্তার সম্মুখীন হন, তা অনুচিত-অভব্য-অসভ্যতা। পেনশনার মারা যাওয়ার পর পারিবারিক পেনশন পাবার একমাত্র এবং একমাত্র হকদার শোকার্ত স্ত্রী। একাধিক স্ত্রী থাকলে সমবণ্টনীয় বা সমঝোতাযোগ্য। অথচ নানা রকম ছক, কাগজপত্র, নাগরিকত্ব সার্টিফিকেট, উত্তরাধিকার সনদ, স্বামীর শেষ কর্মস্থলের স্বাক্ষর, পরিচয়পত্রে নামের বানান ভুল, পারিতোষিকের ঝনঝনানি, টরেটক্কা-লারেলাপ্পা আরো কত রকমের বাহানা-ছুতা ধরে বৃদ্ধা অচল পরিবারিক পেনশনারকে নরক যন্ত্রণা দেয়া হয়। কখনো বাধ্য হয়ে নিপীড়নক্লিষ্ট অসহায় বৃদ্ধাকে ধরতে হয় দালাল-টাউট। এর অবসান বাধ্যতামূলক। বিধান জারি করা হোক, শুধু মরণসনদ দাখিল সাপেক্ষে স্বপ্রণোদিত (স্যুয়োমটো) ও স্বয়ংক্রিয়ভাবে পক্ষকালের মধ্যে পেনশনারের কাছে পেনশন মঞ্জুরির কাগজপত্র, বই, আরো কিছু, রেজিস্ট্রি ডাকে বা বাহক মারফত পৌঁছে দিতে হবে। জানি-দুর্নীতি আর দুর্গতির দেশে ‘আঙুল বাঁকা’ না করলে কোনো কাজ হয় না। তারপরও এই ক্ষুদ্র প্রয়াস। এ ব্যাপারে পত্রিকা-কর্তৃপক্ষকে সম্পাদকীয় লেখার আহ্বান জানাই।
বঙ্গবন্ধুকন্যা যিনি নিজেই একজন মানবিক গরিয়ান মহিলা, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট বিভাগ, শাখা-প্রশাখা, হিসাব মহানিয়ন্ত্রক, কেন্দ্রীয় পেনশনার সমিতি ও সমাজপ্রেমিক গোষ্ঠী-সংস্থার দৃষ্টি আকর্ষণ করি। আবেদন রাখি সভ্যতা, মানবতা ও জাতির বিবেকের প্রতি নারীপ্রেমিক সংস্থার প্রতি।
মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন, নূরীয়া লাইব্রেরি, ঝালকাঠি


বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মহোদয় সমীপে
মহোদয়, আমি ১৯৯৭ সালে ঝালকাঠি পৌরসভার কলেজ রোডের গণগ্রন্থাগারের উত্তর-পশ্চিম দিকে সাত শতাংশ নিষ্কণ্টক জমি ক্রয় করি। মিউটেশন করে এ যাবৎ খাজনা পরিশোধ করে আসছি। আমার দক্ষিণ দিকের প্রতিবেশী ধূর্ত ও ধড়িবাজ আব্দুস ছাত্তার হাওলাদার গত ২১ সালের ২ ডিসেম্বর গভীর রাতে আমার নিষ্কণ্টক জমির একাংশ গুণ্ডা মাস্তান ভাড়া করে দখল করে দেয়াল তুলে দেয়। থানা ও পুলিশের হস্তক্ষেপে দুর্বৃত্ত ছাত্তার ওই দেয়াল ৬ ডিসেম্বর ভেঙে ফেলে। ব্যাপারটি মিটে যায়। ধূর্ত ও ফন্দিবাজ আ: ছাত্তার অপরাধমূলকভাবে দখলকৃত জমি দাবি করে ১৪ ডিসেম্বর ঝালকাঠি সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে একটি কপট ও মিথ্যা স্যুট দায়ের করে- যার নম্বর ৪৮৭/২১। উকিল কমিশন বসিয়ে ঘুষ দিয়ে নিজের পক্ষে মিথ্যা রিপোর্ট কিনে নিয়েছে। অন্য দুই আইনজীবী টাকা খেয়ে এ মামলার পক্ষে দাঁড়িয়েছে। আমি অসচ্ছল মানুষ ও বৃদ্ধ এবং অসুস্থ। দুর্নীতি জর্জরিত আদালতে বহু বছর ধরে স্যুট চালানোর সক্ষমতা ও অর্থ আমার নেই।
ঘুষ নিয়ে মিথ্যা প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ঝালকাঠি বারের উকিল কমিশনার নাসিরউদ্দিন মুন্সীর সনদ বাতিলের আবেদন জানাই। অপর দুই আইনজীবী মো: শাহাদত হোসেন ও মো: লিয়াকত আলী খান আইন পেশা ও সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানের নীতিমালা ও নৈতিকতা বিসর্জন দিয়ে টাকায় বিক্রি হয়ে জাল ও মিথ্যা ও প্রতারণাপূর্ণ মামলা গ্রহণ করায় তাদের ছয় মাসের বহিষ্কারাদেশ প্রার্থনা করি। এতে দুর্নীতি উৎপাটিত না হলেও কালো লোকদের কাছে একটি সতর্ক বার্তা দেয়া যাবে, যা পাপের রাশ টানতে সহায়ক হবে।
মো: দেলোয়ার
শিক্ষার্থী

 


আরো সংবাদ



premium cement
রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিনের সাথে ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ দোহারে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু নিখোঁজের ৮ দিন পর পুকুর থেকে বৃদ্ধার ভাসমান লাশ উদ্ধার দেশে প্রথমবার পুরানো ল্যাপটপে ৫০ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি মুন্সীগঞ্জে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা ও লেন্স সংযোজন সাবেক মেয়র সাঈদ খোকনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সিরিয়ার পাশে থাকবে তুরস্ক : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফিদান শেখ পরিবারের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের তদন্ত নিয়ে যা জানা যাচ্ছে নড়াইলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ রাহাত ফতেহ আলি খানের সম্মানে নৈশভোজের আয়োজন পাকিস্তানের হাইকমিশনারের চাঁদপুরে থেমে থাকা জাহাজ থেকে ৫ জনের লাশ উদ্ধার

সকল