নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেস
- ২৫ জুন ২০১৮, ০০:০০
এখন আন্তঃনগর ট্রেন আর লোকাল ট্রেনের মধ্যে তেমন পার্থক্য নেই। যেমন, আন্তঃনগর ট্রেন নোয়াখালী উপকূল এক্সপ্রেসে দাঁড়ানো যাত্রী বহন করা ছাড়াও এত বেশি বিরতি দেয়া হয় যে, এই ট্রেনের মূল বৈশিষ্ট্যই বিলুপ্ত। ট্রেনের মধ্যে হকার আর ভিুকদের অবাধ বিচরণ দেখে মনে হয় না, রেলের কোনো প্রশাসন রয়েছে।
ভৈরব, কুমিল্লা, আশুগঞ্জ, ঢাকা বিমানবন্দর স্টেশন থেকে এত যাত্রী ওঠানো হয় যে, এখন ট্রেনটাকে লোকাল বলেই মনে হয়। এসব যাত্রীর বেশির ভাগই বিনা টিকিটের। এদের কেউ ‘ভাড়া’ দিলেও তা রেলের তহবিলে জমা না হয়ে টিকিট চেকারের পকেটে যায়।
আন্তঃনগর ট্রেনের গৌরব ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার ভিত্তিতে যাত্রাবিরতি পুনঃনির্ধারণ করে রেলের গতি বৃদ্ধি এবং অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন বন্ধ করে হকার ও ভিুকদের ট্রেনের কামরায় প্রবেশ কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করার জন্য কর্তৃপক্ষের ও রেলমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন হৃদয়
নোয়াখালী
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা