ইলিশের পুষ্টি গুণ
- ০১ অক্টোবর ২০২৪, ০০:৩৩
ইলিশ একটি চর্বিযুক্ত মাছ। এতে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও খনিজ পদার্থ আছে। এমনকি এই মাছ ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ক্রোমিয়াম, সেলেনিয়াম, পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড, পটাশিয়াম, আয়োডিন ও জিংক সমৃদ্ধও বটে। এসব পুষ্টি উপাদনই শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়।
ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড : ইলিশ সামুদ্রিক মাছ হওয়ায় ইপিএ (ইকোসাপেনটিনোইক এসিড) ও ডিএইচএ (ডোকোসাহেক্সোনোইক এসিড)-এর মতো এ মাছ ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ। যা প্রদাহ, হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে ও ভ্রƒণের সঠিক বিকাশ বজায় রাখতে সাহায্য করে। ইলিশ মাছ খেলে শরীরের রক্ত সঞ্চালনও উন্নত হয়।
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমে : ইলিশে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ অন্যান্য মাছের তুলনায় অনেক কম। তাই রক্তের ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে ও শরীরে ভালো কোলেস্টেরলের পরিমাণ বাড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে হৃদযন্ত্র সুস্থ থাকে।
বাতের ব্যথা কমে : ইলিশ মাছে থাকা ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উপস্থিতি বাতের ব্যথা তথা অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস প্রতিরোধে সহায়তা করে।
ফুসফুস ভালো রাখে : বিভিন্ন গবেষণা প্রমাণ করে যে সামুদ্রিক মাছ ফুসফুসের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। ইলিশও যেহেতু সামুদ্রিক পানির মাছ, তাই এর পুষ্টিগুণও ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। হাঁপানি রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য ইলিশকে দারুণ বিবেচনা করা হয়।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় : ইলিশ মাছ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে। ইলিশে উপস্থিত ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ম্যাকুলার ডিজেনারেশনের মতো রোগ প্রতিরোধ করে। তা ছাড়া ইলিশ মাছেও ভিটামিন এ থাকে, যা রাতকানা রোগ প্রতিরোধে ঢাল হিসেবে কাজ করে। ইন্টারনেট।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা