০২ জানুয়ারি ২০২৫, ১৮ পৌষ ১৪৩০, ১৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৫
`

কীটনাশকের নির্বিচার ব্যবহার মানবতার অভিশাপ

- অধ্যাপক ড. মো: গোলাম ছারোয়ার

হৃদয়ে পৃথিবীর সঠিক রক্ষণাবেক্ষণের জন্য আমাদের শুধু বৈজ্ঞানিক বিষয়গুলো বোঝাই প্রয়োজনীয় নয়, আমাদের বৈশিষ্ট্যসূচক নৈতিক নির্বুদ্ধিতা আর কল্পনাপ্রবণ অদূরদর্শিতাও বোঝাও প্রয়োজন। ম্যালেরিয়া ও টাইফয়েডের নিয়ন্ত্রণে জাতিসংঘ, বিশ্বস্বাস্থ্য-সংস্থাসহ ৫০-এর দশকে যখন দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি বর্গ প্রতিটি বাড়ি বাড়ি গিয়ে (dichlorodiphenlytrichloroethane-DDT) (ডিডিটি) ব্যবহারের জন্য মানুষকে উদ্বুদ্ধ করত, তখন মানুষ বুঝতো না ডিডিটি ধরিত্রীর জন্য আশীর্বাদ না অভিশাপ। ১৯৪৮ সালে ডিডিটির আবিষ্কারক পল হ্যারম্যান মুলারকে দেয়া হয় নোবেল পুরস্কার।

মনে করা হত এই আবিষ্কার মানুষের জন্য এক আশীর্বাদ। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই যখন এর বিরূপ প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। তবে ইতো মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রের অনেক বড় বড় কোম্পানি ডিডিটিসহ অন্যান্য কীটনাশক তৈরি ও বিক্রি করে অঢেল অর্থের মালিক বনে যায়। এমনি এক সন্ধি ক্ষণে র‌্যাচেল লুইস কার্সন নামে এক মেরিন বায়োলোজিষ্ট স্রোতের বিপরীতে গিয়ে ‘সাইলেন্ট স্প্রিং’ এর এক চরম বাস্তব গবেষণা লদ্ধ বই প্রকাশ করে সারা পৃথিবীতে আলোড়ন সৃষ্ট করেন।

এই মহীয়সী লেখিকা ১৯০৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ার জন্ম গ্রহণ করেন। পারিবারিক ছোট্র একটি খামারে বেড়ে উঠা এই গবেষক জীবনের সূচনালগ্নে থেকেই প্রকৃতি আর জীব জগতকে আপন করে নিয়েছিলেন। তাই তো পরিণত বয়সে চ্যাটহ্যাম বিশ্ববিদ্যালয় হতে গ্রজুয়েশন শেষ করে জন হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয় হতে মাছের রেচনতন্ত্রের উপর মাস্টার্স শেষ করেন। প্রকিৃতি প্রেমী কার্সন নিজেকে যুক্তরাষ্ট্রের মৎস্য ব্যুরোর সম্প্রচারিত ‘রোমান্স আন্ডার দ্যা ওয়াটার’ নামক অনুষ্ঠানে পাণ্ডুলিপি লেখার দায়িত্ব নিয়োজিত করেন। এই কথাগুলো এই কারণে বলছি যে তিনি যুক্তরাষ্ট্র বাসীকে মেরিন বায়োলোজি বিষয়ে অত্যন্ত চমৎকারভাবে সম্যক জ্ঞান বিতরণে কতটা তৎপর ছিলেন সেই কারণে। ১৯৫৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ফায়ার এ্যন্ট ইরাডিকেশন করার জন্য ডির্পাটমেন্ট অব অ্যাগ্রিকালচার DDT-এর সাথে আরও কিছু কীটনাশক ও জীবাস্ম জ্বালানী মিশিয়ে স্প্রে করার কারণে পেন সিলভানিয়ার বাসিন্দারা প্রতিবাদ করেছিল, এমনকি চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকির জন্য আইনের আশ্রয়ও নিয়েছিল। একইভাবে ওগাল ওয়েন্স হ্যাকিন্স নামে একজন মহিলা চিঠির অভিযোগে এই দুঃসাধ্য কাজটি করতে তিনি যথেষ্ট উদ্বুদ্ধ হয়েছিলেন। যে ভদ্র মহিলা কার্সনকে চিঠি লিখেছিলেন তার অভিযোগ ছিল তার এলাকায় অপ্রত্যাশিতভাবে পাখি মারা যাচ্ছে। স্প্রিং এ আর পাখির কল কাকলি শোনা যায় না।

আগে বর্ণিত ১৯৫০ এর দশকের শেষে যুক্তরাষ্ট্র সরকার সামরিক সহায়তাপুষ্ট ল্যাবরেটরিগুলো রাসায়নিক কীটনাশক দ্রব্যের ব্যাপক গণউৎপাদন শুর করেছিল। সবচেয়ে জনপ্রিয় কীটনাশকটি ছিল ডাইক্লোরোডাইফিনাইলট্রাইক্লোরোইথেন (ডিডিটি), মূলত দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপগুলোয় ম্যালেরিয়ার জীবানুবহনকারী মশা নির্মূল করার জন্যে এটি পরিকল্পিত হয়েছিল। এটি এত বেশি কার্যকরী এবং উপকারী ছিল যে এটি আবিষ্কারের জন্যে রসায়নবিদ পল হেরমান মুলারকে নোবেল প্রাইজ দেয়া হয়েছিল।

তবে, পরে প্রমাণিত হয়েছিল যে ডিডিটি আসলে একটি ফ্রাঙ্কেনস্টাইন-সুলভ আবিষ্কার। ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়েছিল এটি শুধু ক্ষতিকর মশাই মারছে না, বরং ব্যবহার শুরু হওয়ার বহু মাস পরেও এটি নানা ধরনের কীটপতঙ্গ হত্যা করা অব্যাহত রাখে। অর্থাৎ এর ম্যাক্সিমাম রেসিডিউ লেভেল অনেক হাই।

এছাড়াও, ডিডিটি বৃষ্টির পানির সাথে মিশে, নালা, নদী ও নানা জলাশয়ে প্রবেশ করে এর বিষক্রিয়ায় মাছ, মোল, শিয়াল, খরগোশ এমনকি জীবিত এমন প্রায় সব প্রাণীকেই আক্রান্ত করতে পারে। ডিডিটি ব্যবহার পৃথিবীর খাদ্য সরবরাহ দূষিত করারও শক্তি ছিল, এছাড়াও মানুষের শরীরে স্নেহপদার্থ সংগ্রহকারী কোষগুলোয় এটি জমা হয় এবং বায়ো-একমোলেশন তৈরি করে, যা পরে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনাও বাড়ায়ে দেয়। এই বইটা তীব্র একটি প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছিল। যদিও কার্সন প্রতিষ্ঠিত একজন লেখক ছিলেন, কিন্তু বিভিন্ন ম্যাগাজিন আর খবরের কাগজগুলো তার মতামত বর্জন করতে শুরু করেছিল। যে বিজ্ঞানীরা ডিডিটি আবিষ্কার করতে সহায়তা করেছিলেন আর যে প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে তারা যুক্ত ছিলেন, তারা ক্রুদ্ধ হয়ে কীটনাশকের ঝুঁকি নিয়ে কার্সনের সাবধানবাণীর বিরুদ্ধে তাদের পাল্টা যুক্তি প্রস্তাব করেছিলেন। মনসান্টোর মতো কোম্পানিগুলো কার্সনের বইটির বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদসহ লেখা প্রকাশ করেছিল, এবং একই সাথে কার্সনকে নিয়ে কুৎসিত মন্তব্য করাও অব্যাহত রেখেছিল। কোম্পানীর একজন কর্মকর্তার ক্ষুব্ধ মন্তব্য ছিল, ‘যদি সবাই বিশ্বাসের সাথে মিস কারসনের শিক্ষা অনুসরণ করেন, আমরা তাহলে আবার অন্ধকার যুগে ফিরে যাবো, এবং পোকামাকড়, অসুখ আর জীবাণুরা আরো একবার পৃথিবী রাজত্ব করবে।’

এজরা টাফট বেনসন, যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন কৃষি মন্ত্রী, প্রেসিডেন্ট আইজেনহাওয়ারের কাছে পাঠানো একটি মেমোতে লিখেছিলেন, যেহেতু মিস কারসন শারীরিকভাবে অনাকর্ষণীয় এবং এখনো অবিবাহিত, তিনি ‘সম্ভবত একজন কমিউনিস্ট’। কর্পোরেশন আর তাদের রাজনৈতিক মিত্রদের নানা প্রচেষ্টা সত্ত্বেও, Silent Spring সব দেয়ালই ভাঙ্গতে পেরেছিল। শক্তিশালী রাসায়নিক করপোরেশনগুলো থেকে সমালোচনা প্রত্যাশা করেই তিনি তার বইটি এমনভাবে প্রস্তুত করেছিলেন যেন মনে হত প্রকৃতির স্বপক্ষে এটি একটি আইনি লড়াই। এর সাথে তিনি যুক্ত করেছিলেন ৫৫ পাতার একটি নোট, যেখানে তার যুক্তিগুলোর পক্ষে অকাট্য সব প্রমাণ ছিল। Silent Spring শিরোনামটি একটি ভয়ানক ছবি আমাদের চোখের সামনে তুলে ধরেছিল, এমন একটি পৃথিবী যেখানে কোনো গানের পাখি নেই, আসলেই প্রায় কোনো প্রাকৃতিক জীবনই সেখানে নেই। এটি শুরু হয়েছিল একটি নামহীন ছোট আমেরিকান শহরের বর্ণনা দিয়ে, যা পূর্ণ ভোক্তাদের জন্য সুবিধায়, চোখ ধাঁধানো যন্ত্র আর সস্তা খাদ্যের দোকানে কিন্তু সেখানে কোনো রবিন বা লেডিবার্ড নেই, লার্ক বা কাঠবিড়ালী নেই। একটি পৃথিবী যা স্পষ্টতই মানুষের সুবিধার্থে পরিবর্তিত হয়েছে কিন্তু পরিণতিতে সেটি আর মানুষের পৃথিবী থাকে না। কার্সন আমাদের তাগিদ দেন প্রকৃতিকে মুক্তি দিতে। এটিকে এর নিজের মত করে থাকতে দিতে, প্রকৃতি নিজেই এর কীটপতঙ্গদের অতিবংশবৃদ্ধি তার নিজের মত করেই মোকাবেলা করবে। কিন্তু যদি মানুষ সেখানে হস্তক্ষেপ করে, অনাকাঙ্ক্ষিত কোনো প্রাণীগোষ্ঠী একপর্যায়ে সব বিষের বিরুদ্ধেই তাদের প্রতিরোধ গড়ে তুলবে এবং তারপর খুব দ্রুত এটি আকারে বৃদ্ধি পাবে। কারণ যে কীটগুলো ক্ষতিকর অন্য কীটগুলোকে নিয়ন্ত্রণে রাখে তাদের খাদ্যে পরিণত করে, তারাও কীটনাশকের প্রভাবে অজ্ঞাতসারে মৃত্যুবরণ করে ক্ষতিকারক পোকামাকড়ের সংখ্যা ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করবে।

১৯৬২ সালে তার বইটি প্রকাশ হওয়ার ফলে আমেরিকার সিনেটরে তাকে অনেক প্রশ্নের জবাব দিতে হয়েছিল। তার সুপারিশগুলির সত্যতা অনুসন্ধানে রাষ্ট্রপতি বিজ্ঞানবিষয়ক উপদেষ্টাকে নিদের্শ দিয়েছিলেন। ১৯৬৪ তার মৃত্যুর আট বছর পর আমেরিকাসহ অন্যান্য রাষ্ট্রে DDT নিষিদ্ধ হয়েছিল।

আজ আমাদের সময় এসেছে বাংলাদেশে ব্যবহৃত সকল কীটনাশকের এম আর এল অর্থাৎ ম্যাক্সিমাম রেসিডুয়াল লেভেল বা কতদিন পর্যন্ত কোথায় কোথায় কোন কীটনাশকের বিষক্রিয়া বিদ্যমান থাকে তার তালিকা প্রণয়ন করে সেই মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহণ করা। একই সাথে ফলমূল, শাকসবজি উৎপাদন ও সংরক্ষণে পি এইচ আই বা প্রি হারভেষ্টিং ইন্টারনেট অর্থাৎ শস্য/ ফলমূল শাক সবজি হারভেস্ট করার ন্যূনতম কত আগ পর্যন্ত পুষ্টি সাইডের ব্যবহার করা যাবে তার প্রকৃত গাইডলাইন তৈরি।

মনে রাখতে হবে প্রকৃতি আমাদের আবাসভূমি। একে কোনো হিংস্রতা, জটিল ও কুটিল চিন্তাভাবনার নিরিখে আপন স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না। শুধুই অর্থনৈতিক লালসার চরিতার্থতায় প্রকৃতির উপর নির্বিচার আচরণ করা যাবেনা। যদি এমন উপায়ে আচরণ করে অর্বাচীন দার্শনিকের মত ধারণা করা হয় যে, প্রকৃতি একটি শক্তি, যার উপর বল প্রয়োগ করে আমাদের ইচ্ছামতো নিয়ন্ত্রণ করতে পারব, তাহলে তা নিতান্তই বোকামি। ইহার পরিবর্তে প্রকৃত দার্শনিকের ভাবনা হবে আরো বেশি সৃজনশীল উপায়ে কীভাবে ক্ষতিকর পোকামাকড় থেকে আমরা নিজেদের রক্ষা করতে পারি, যেমন, পোকাদের নির্বীজন বা তাদের প্রজনন করার ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করে অথবা ঠিক সেই রাসায়নিক ‘প্রলোভন’ ব্যবহার করে যা পতঙ্গরা পরস্পরকে ধরার ব্যবহার করে। অথবা কোনো একটি কম্পাঙ্কের শব্দ ব্যবহার করে, যা লার্ভাদের ধ্বংস করবে। অর্থাৎ ন্যূনতম কীটনাশকের ব্যবহার নিশ্চিত কারণে আই পি এম বা সমন্বিত বালাই ব্যবস্থাপনা এবং আই ভি এম বা সমন্বিত বাহক ব্যবস্থাপনাার সমন্বয়ে আই পি ভি এম বা সমন্বিত বালাই ও বাহক ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে হবে। সেক্ষত্রে FAO এবং WHO একসাথে কাজ করতে হবে। আমাদের দেশে কৃষি মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় একসাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে কাজ করবে। প্রকৃতি নিয়ে কোনো কিছু করার আগেই সবসময়ই আমাদের সেটিকে মূল্যায়ন, শ্রদ্ধা আর এর প্রতি সেই বিস্ময় থাকা দরকার, সেই বোঝাপড়া যে, এটি আসলেই একটি বড় শক্তি, যা আমাদের অস্তিত্বের সাথে মিশে আছে এবং যা মূলত মানব নিয়ন্ত্রণের বাইরে এবং এখনও যা আমরা পুরোপুরি বুঝে উঠতে পারিনি।

এবার আসছি মেয়াদোত্তীর্ণ কীটনাশক এগুলোর সংগ্রহ, পরিবহণ ও ডিজপোজাল ব্যবস্থাপনায়। এই ব্যবস্থাপনা আমাদের দেশে বড়ই অপ্রতুল ও নাজুক। এই প্রক্রিয়ার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বর্গ, পরিবেশ ও অন্যান্য প্রাণিকুল অত্যন্ত মারাত্মক ভাবে বিষক্রিয়ার শিকার হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিষক্রিয়া সম্পর্কে জ্ঞানের অভাব। যথাযথ ট্রেনিং এর অভাব বিশেষ করে ইমারজেন্সি রেসপন্স প্ল্যান বা ই আর পি, লিচিং, স্পিলিং, অত্যন্ত কম ফ্লাশ পয়েন্ট সমৃদ্ধ কীটনাশক গুলোর ক্ষেত্রে যথোপযুক্ত তাপমাত্রার ব্যবস্থাপন ইত্যাদি ক্ষেত্রে আমরা বিশাল ঝুঁকিতে আছি। এইক্ষেত্র গুলিতে আমাদের দেশে রাসায়নিক কীটনাশক রেগুলেটরি অথরিটি ভূমিকা এবং উৎপাদিত কোম্পানি গুলির ভূমিকা অবশ্যই মানবতার নিরিখে হওয়া উচিত, অর্থনৈতিক ভাবনার নিরিখে নয়। দেশে এতো এতো মানবাধিকার সংগঠন রয়েছে, পরিবেশবাদী সংগঠন রয়েছে সবার প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, আসুন শুধুই স্প্রিংকে নয় সকল ঋতুকেই জীব বৈচিত্র্যের মহাসমারোহে ভরিয়ে তুলি। র‌্যাচেল কার্সনের মতো শত সহস্র বাধা-বিপত্তি পেরিয়ে নির্মল, সবুজ ও প্রাণবন্ত প্রকৃতি উপভোগ করতে সকলের গবেষণা ও কর্মলদ্ধ ফলাফল প্রয়োগ করি। নির্ভেজাল দূষণমুক্ত পরিবেশে জীবন গড়ি।

লেখক : অধ্যাপক ড. মো: গোলাম ছারোয়ার
অধ্যাপক ও বিভাগীয় প্রধান (কীটতত্ত্ব বিভাগ)
জাতীয় প্রতিষেধক ও সামাজিক চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান (নিপসম) মহাখালী, ঢাকা।


আরো সংবাদ



premium cement
শৈলকুপায় বাইকের ধাক্কায় নিহত ১ ঘিওরে অটোবাইকের চাপায় নিহত ১ বিএসএফ বাংলাদেশ থেকে ‘গুণ্ডাদের’ পশ্চিমবঙ্গে প্রবেশে সহায়তা করছে, অভিযোগ মমতার যোগ্যতার শর্ত পূরণ করেই ভাইবায় ডাক পেয়েছিলেন শিবির সভাপতি মোবারক প্রতিদিনের বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোরছালীন বাবলা রাবিতে 'কমপ্লিট শাটডাউন' ঘোষণা, কর্মবিরতির ডাক অফিসার্স সমিতির হীম ঠাণ্ডায় জুবুথুবু উত্তরাঞ্চল, গরম কাপড়ের জন্য হাহাকার রংপুরের বিপক্ষে দাঁড়াতেই পারলো না বরিশাল দরপত্র ছাড়াই রাসিকে সংস্কার কাজের অভিযোগ, দুদকের অভিযান বরখাস্তকৃত প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট নেসেট থেকে পদত্যাগ করবেন চিন্ময়ের জামিন না পাওয়াকে ‘মানবাধিকার লঙ্ঘন’ বলল মমতার দল

সকল