গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি বোর্ডকে মিটিং করতে বাধা দেয়ায় নিন্দা
- নয়া দিগন্ত অনলাইন
- ১৮ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২:১৯
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি বোর্ডকে মিটিং করতে বাধা দেয়ায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একমাত্র জীবিত ট্রাস্টি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. নাজিম উদ্দিন আহমেদ।
বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে ডা. নাজিম উদ্দিন আহমেদ এ প্রতিবাদ জানান।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আমি বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা. নাজিম উদ্দিন আহমেদ, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের একমাত্র জীবিত ট্রাস্টি। গণস্বাস্থ্য কেন্দ্র ১৯৭২ সালে একটি দলিলের মাধ্যমে নিবন্ধিত দাতব্য সংস্থা। এই ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য ছিলেন ১. ডা. জাফর উল্লাহ চৌধুরী, ২. ডা, নাজিম উদ্দিন আহমেদ, ৩. সাদেক খান, ৪ এম জাকারিয়া। আমি ছাড়া বাকিরা মৃত্যুবরণ করেছেন। তাদের শূন্যস্থান পূরণের লক্ষ্যে দু’জন সদস্য ট্রাস্ট্রি বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
ওই দু’জনের নামে মামলা চলমান থাকায় ট্রাস্ট্রের কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি হচ্ছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে গত ১ ডিসেম্বর একটি নতুন ট্রাস্ট্রি সম্পাদনের মাধ্যমে চারজন সদস্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যা প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ওই ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্যরা গতকাল গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রে মিটিং করার জন্য উপস্থিত হলে পুলিশ অন্তর্বর্তী সরকারের কতিপয় উপদেষ্টার কথা বলে আমাদের হেনস্তা করে এবং মিটিং ভন্ডুল করে দেয়। তারা আমিসহ জনাব ডা. গোলাম রহমান শাহজাহান, ২. প্রফেসর নজরুল ইসলাম ও ৩. অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমানের সাথে দুর্ব্যবহার করে। যা অনভিপ্রেত ও দুঃখজনক।
বর্তমান সরকার আগের মতো ফ্যাসিবাদী আচরণ করবে এটা আমাদের প্রত্যাশা ছিল না। রাষ্ট্রযন্ত্রকে ব্যবহার করে একটি দাতব্য সংস্থার নিবন্ধিত ট্রাস্টিদের কাজে বাধা দেয়া ও জোর করে বের করে দেয়া জাতির জন্য অশনিসঙ্কেত। আমরা অবিলম্বে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সুদৃষ্টি কামনা করছি। গণস্বাস্থ্যের মতো একটি স্বাধীন সংস্থার কাজে যারা হস্তক্ষেপ করছেন তাদের বিচার দাবি করছি।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা