০৩ জুলাই ২০২৪, ১৯ আষাঢ় ১৪৩১, ২৬ জিলহজ ১৪৪৫
`

হুমকিতে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য

বোটানিক্যাল সোসাইটির পরিবেশবিষয়ক ওয়েবিনারে তথ্য
বোটানিক্যাল সোসাইটির পরিবেশবিষয়ক ওয়েবিনারে তথ্য -

বিশ্ব পরিবেশ ও মরুকরণ দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ বোটানিক্যাল সোসাইটির উদ্যোগে আয়োজিত এক অনলাইন সেমিনারে বলা হয়েছে, অসম পানিপ্রবাহ ও বণ্টনের ফলে দীর্ঘমেয়াদে সুন্দরবনের স্থলজ ও জলজ পরিবেশের লবণাক্ততা বাড়ছে। ফলে কম লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদের সংখ্যা দ্রুত কমছে। একই সাথে স্থলজ ও জলজ পরিবেশের ভৌত ও রাসায়নিক গুণাগুণের বিপর্যয়ের কারণে সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য বিপন্ন হয়ে পড়ছে। বিলুপ্তি ঝুঁকি বাড়ছে কুমিরের মতো প্রাণীর।
সেমিনারে বলা হয়, সুন্দরবনের মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা বাড়ায় উদ্ভিদ প্রজাতিতে অনেক পরিবর্তন দেখা দিচ্ছে। সুন্দরবনের নি¤œ লবণাক্ত এলাকায় উচ্চ লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদ সিরিয়পস ডিকান্ড্রার মতো নানান ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি বাড়ছে। অন্যদিকে নি¤œ লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদের উপস্থিতি দিন দিন কমছে। লবণাক্ততা বাড়ায় সুন্দরবনে উদ্ভিদ রিজেনারেশন খুব নি¤œ মাত্রায় হচ্ছে ।
গত শনিবার রাতে এই অনলাইন সেমিনারের আয়োজন করা হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. রাখ হরি সরকারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই ওয়েবিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স ডিসিপ্লিনের অধ্যাপক ও পরিবেশবিদ ড. মো: আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী। তার প্রবন্ধের শিরোনাম ছিল ‘জীববৈচিত্র্যের ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব’।
অনলাইন সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন, হামদর্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রোভিসি অধ্যাপক ড. আবুল খায়ের। বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন সাবেক শিক্ষাসচিব মো: নজরুল ইসলাম খান ও ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেসের অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. অনিল চন্দ্র বসাক। আলোচনায় অন্যান্যের মধ্যে অংশ নেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মাদ মনিরুজ্জামান খন্দকার ও অধ্যাপক আজমল হোসেন ভুঁইয়া, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ও অধ্যাপক হাসানুর রহমান, বাংলাদেশে শীতপ্রধান দেশের স্ট্রবেরির প্রবর্তক অধ্যাপক ড. মনজুর হোসেন, নেপালের ড. নারায়ন প্রসাদ গিমিরি, দিনাজপুরের হাজী দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) ক্রোপ ফিজিওলজি ও ইকোলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. শ্রীপতি শিকদার, ইডেন মহিলা কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. ফেরদৌসী নূর, রাবির ইনস্টিটিউট অব এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্সের পরিচালক এবং উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাবরিনা নাজ, শিক্ষা ও গবেষণাবিষয়ক প্রতিষ্ঠান বোটানি লিমিটেডের প্রধান গ্রিন মিজানুর রহমান, বিসিএসআইআর সিনিয়র বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. নজরুল ইসলাম ভুঁইয়া, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) অধ্যাপক ড. অনিমেশ বিশ্বাস, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) অধ্যাপক ড. মনিরুজ্জামান খন্দকার ও ড. আমিনুল ইসলাম খন্দকার, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ফ্যাকাল্টি অব বায়ো-সায়েন্সের ডিন ড. সুব্রত দাস, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) ড. শাহিদুর রহমান, নেত্রকোনা সরকারি কলেজের উপাধ্যক্ষ ড. বিমল সরকার, রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজের শিক্ষক মো: আশরাফুল আলম, নওগাঁ সরকারি কলেজের শিক্ষক আবু কাউসার ও ড. জাবেদ হোসেন, গবেষক ব্যাংকার ও মহীয়সী সম্পাদক শারমিন আকতার প্রমুখ।
প্রফেসর ড. আবুল খায়ের গাছকে কেন্দ্র করে মানুষ, প্রাণী ও পাখির খাদ্য, জীবন, আবাসনের বিষয়টি বিবেচনায় এনে ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে বেশি করে গাছ লাগানো ও তার পরিচর্যা করার আহ্বান জানান। সেই সাথে পানির পরিমিত ব্যবহারের বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে বলেন।
মূল প্রবন্ধে খুবির অধ্যাপক ও পরিবেশবিদ ড. মো: আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী জীববৈচিত্র্য হ্রাস ও বিপন্নতার কারণগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তন অভিঘাত, মানবসৃষ্ট ব্যাঘাত ও পৃথিবীর ধনী-দরিদ্র তথা উন্নত বনাম অনুন্নত বিশ্বের দ্বান্দ্বিক সম্পর্ককে চিহ্নিত করেন।
সুন্দরবন নিয়ে নিজের দীর্ঘমেয়াদি গবেষণার ফলাফলের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, স্থলজ ও জলজ পরিবেশের ভৌত ও রাসায়নিক গুণাগুণের বিপর্যয়ের কারণে জীববৈচিত্র্য বিপন্ন হয়েছে, এমনকি বিলুপ্তি ঝুঁকি বাড়ছে কুমিরের মতো প্রাণীর। অসম পানিপ্রবাহ ও বণ্টনের ফলে দীর্ঘমেয়াদে সুন্দরবনের স্থলজ ও জলজ পরিবেশের লবণাক্ততা বাড়ছে। ফলে কম লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদের সংখ্যা দ্রুত কমছে।
ড. মো: আব্দুল্লাহ হারুন চৌধুরী বলেন, সুন্দরবনের মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা বাড়ায় উদ্ভিদ প্রজাতিতে অনেক পরিবর্তন দেখা দিচ্ছে। সুন্দরবনের নি¤œ লবণাক্ত এলাকায় উচ্চ লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদ ক্ষতিকর উপাদানের উপস্থিতি ক্রমেই বাড়ছে। অন্যদিকে নি¤œ লবণাক্ততাপ্রিয় উদ্ভিদের উপস্থিতি দিন দিন কমছে। লবণাক্ততা বাড়ায় সুন্দরবনে উদ্ভিদ রিজেনারেশন খুব নি¤œ মাত্রায় হচ্ছে।
তিনি উল্লেখ করেন, ইতোমধ্যে এসব উদ্ভিদের ওপর আবাসন ও খাদ্যের জন্য নির্ভরশীল পাখি (যা বাংলাদেশের মোট পাখির ৪৬ শতাংশ) ও অন্যান্য প্রাণীর অস্তিত্ব সঙ্কট তৈরি করেছে এবং যার মাত্রা প্রতিনিয়ত বাড়ছেই। জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে ক্রমাগত বায়োডাইভার্সিটিতে তার বিরূপ প্রভাব পড়ছে। মাটি ও পানিতে লবণাক্ততা অধিক মাত্রায় বেড়ে যাওয়ায় সুন্দরবনের প্রধান উদ্ভিদ যেমন সুন্দরী, গড়ান, গেওয়া একেবারে কমে গেছে।
ড. মো: আব্দুল্লাহ হারুন আরো বলেন, বিশ্বের জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য উদ্ভিদ ও প্রাণী প্রজাতির ওপর নানা ধরনের প্রভাব পড়ছে। এর মধ্যে বাসস্থান হারানো, লিঙ্গ অনুপাতের পরিবর্তন, প্রতিযোগিতামূলক ক্ষমতার পরিবর্তন হচ্ছে অন্যতম। জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণীর অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়ে যাচ্ছে। ভঙ্গুর অবস্থানে রয়েছে অনেক উদ্ভিদ ও প্রাণী। এমনকি কিছু কিছু জনপ্রিয় প্রাণী এনডেনজারড হয়ে যাচ্ছে। বিলুপ্তির ঝুঁকিতে পড়া প্রাণীর মধ্যে গরিলা, টাইগার, পোলার বেয়ারের মতো অনেক বিখ্যাত প্রাণী রয়েছে। বিশ্ব যদি এই জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় ঠিক মতো পদক্ষেপ না নেয় বা ব্যর্থ হয় তাহলে এটা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য মহা বিপর্যয় সৃষ্টি করবে।
অধ্যাপক মনিরুজ্জামান খন্দকার তার বক্তব্যে বাংলাদেশের জীববৈচিত্র্যের অতীত ও বর্তমানকে বিবেচনায় এনে দেশব্যাপী জলজ ও স্থলজ সব পরিবেশে সমন্বিত দীর্ঘমেয়াদি গবেষণার গুরুত্ব উল্লেখ করে বলেন, তথ্য সংগ্রহে বস্তুনিষ্ঠতা ও ব্যাপকতা থাকলে আমরা জীববৈচিত্র্যের সঙ্কট ও তা উত্তরণের জন্য জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ফোরামে দাবি তুলতে পারব।
অধ্যাপক মনজুর হোসেন আরো বলেন, বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত বিভিন্ন দেশের যেসব যৌথ নদী রয়েছে সেগুলোতে দেশের বাইরে থেকে পানিপ্রবাহ কমে গেছে বলে আমাদের দেশের নদীতে পানি কমে গেছে। এতে অনেক পরিচিত ছোট নদীর অস্তিত্ব বিলীন হয়ে গেছে। হ্যাবিটাট লসের কারণে উদ্ভিদ ও প্রাণীর বিভিন্ন প্রজাতি কমে যাচ্ছে। বায়োডাইভার্সিটি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। অনেক প্রজাতি হারিয়ে গেছে। সাগরের পানিতে লবণাক্ততা বাড়ার সাথে সাথে এসিডিক লেভেল বেড়ে গেছে, যা উদ্ভিদ ও প্রাণীর ওপর অনেক খারাপ প্রভাব ফেলছে ।
তিনি আরো বলেন, ঋতু ও জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে সাথে উদ্ভিদ ও প্রাণীর জীবনের প্রাকৃতিক ঘটনাবলির ফেনোলজিক্যাল পরিবর্তন হয়েছে অনেক। এ বছর রাজশাহী অঞ্চলে আমের উৎপাদন প্রায় ৫০ শতাংশ কম হয়েছে। এর কারণও জলবায়ু পরিবর্তন। আমের মুকুল ভালো মতো হয়নি। জানুয়ারি মাসের শেষের দিকে মুকুল এসেছে। অথচ এর অনেক আগে আমের মুকুল আসার কথা। ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে রাজশাহীতে বেশ ভালো বৃষ্টি হয়। কিন্তু এ বছর বৃষ্টি না হওয়ার কারণে আমের মুকুল টিকেনি। এতে আমের ফলনও ভালো হয়নি।
তিনি আরো বলেন, আগে বাংলাদেশে প্রায় ১৬৭ ধরনের উদ্ভিদ ছিল, যেগুলোকে শাক হিসেবে ব্যবহার করা হতো। কিন্তু প্রকৃতিতে পার্থেনিয়াম নামক এক ধরনের গাছের উপস্থিতির জন্য শাকের প্রজাতির সংখ্যা কমে গেছে। বাড়ির আঙ্গিনায় পার্থেনিয়াম গাছ থাকলে সেটা কেটে ফেলা উচিত।
অধ্যাপক মনজুর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বনগাঁ মহকুমা হাসপাতালের সুপার চিকিৎসক শঙ্করপ্রসাদ মাহাতোর বক্তব্যের উল্লেখ করে বলেন, পার্থেনিয়াম মানুষের পক্ষে খুবই ক্ষতিকারক। এর ফুলের রেণু বাতাসে ছড়িয়ে পড়ে শ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে ফুসফুসে পৌঁছতে পারে। যা থেকে শ্বাসকষ্ট, চর্মরোগ, অ্যালার্জি, হাঁপানি হতে পারে। শুধু মানুষ নয়, এর ফলে গবাদিপশু ও ফসলেরও ক্ষতি হয়। গরু-ছাগল এই গাছ খেয়ে ফেললে জ্বর ও বদহজমের সমস্যা দেখা দেয়। কৃষিজমিতে থাকলে ফসলের উৎপাদন কমিয়ে দেয়। পুড়িয়ে ফেললেও রেণু উড়ে অন্যত্র বিস্তার লাভ করতে পারে।
ড. মনজুর দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, আমাদের শাসক যারা দেশ চালায় তাদের সাথে অ্যাকাডেমিশিয়ানদের তেমন কোনো যোগাযোগ নেই। অথচ যেকোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য প্রশাসনিক লোকদের সদিচ্ছা সবচেয়ে বেশি জরুরি। তাদের অংশগ্রহণ ছাড়া আমাদের সেমিনার ও সিম্পোজিয়াম কার্যকর ও বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণে খুব একটা ভূমিকা রাখতে পারবে না।
নেপাল থেকে যুক্ত হয়ে ড. নারায়ন প্রসাদ গিমিরি বলেন, পিরিয়ডিক পরিবর্তন কেন হচ্ছে? কিভাবে হচ্ছে? তা বুঝার জন্য নিয়মিত আমাদের গবেষণা চালানো দরকার।
ঢাবির উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক আজমল হোসেন ভুঁইয়া বলেন, ভারত থেকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পানির প্রবাহ না আসার কারণেও আমাদের দেশে বায়োডাইভার্সিটির কম্পোনেন্ট কমে গেছে।
রাবির অধ্যাপক হাসানুর রহমান বলেন, আসলে আমাদের ভাবনাগুলো স্থানান্তর করতে হবে। জলবায়ুর পরিবর্তনটা কিভাবে আমাদের পরিবেশে ক্রমাগত পরিবর্তন ঘটিয়ে যাচ্ছে সেটা আমরা চাক্ষুষ দেখতে পাচ্ছি। আমাদের চোখের সামনে কিভাবে বিভিন্ন প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে! জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে ইকোসিস্টেমের পরিবর্তন ঘটছে। এর ফলে ফুড চেইনের ওপর ক্ষতিকর প্রভাব পড়ছে। জলবায়ুর পরিবর্তন পরিবেশের ওপর যে ভয়াবহ প্রভাব ফেলছে তা প্রশাসনের কাছে আমাদের উপস্থাপন করতে হবে।
অধ্যাপক ড. শ্রীপতি শিকদার বলেন, বায়োডাইভার্সিটি সংরক্ষণ, খাদ্যনিরাপত্তা, জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে কাজ করতে হবে সব সময়।
সেমিনারের সভাপতি ও ঢাবির অধ্যাপক ড. রাখ হরি সরকার বলেন, আমাদেরকে সামনে এগিয়ে যেতে হবে। শুধু আলোচনা করলে হবে না । উদ্ভিদবিজ্ঞানী হিসেবে দেশের জলবায়ু পরিবর্তনের বিষয়টা প্রশাসনের কাছে তুলে ধরতে হবে এবং কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে।
অনলাইন এই সেমিনারে বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি কলেজের শিক্ষক, বিজ্ঞানী ও গবেষক, গবেষণা প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, বিজ্ঞানী, গবেষক, বেসরকারি পরিবেশ সংগঠনের প্রতিনিধি, গণমাধ্যমের প্রতিনিধিসহ সার্কভুক্ত দেশগুলোর উদ্ভিদবিজ্ঞানীরা সক্রিয় অংশ নেন।


আরো সংবাদ



premium cement