১২ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`
নয়াপল্টনে বিএনপির বিশাল সমাবেশে মির্জা ফখরুল

খালেদা জিয়াকে মুক্তি না দিলে কঠিন পরিণতি

নয়াপল্টনে বিএনপির জনসভায় বক্তব্য রাখছেন (ইনসেটে) মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর : নয়া দিগন্ত -

বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে রাজধানীতে বিশাল সমাবেশ করেছে বিএনপি। গত ২৮ অক্টোবরের পর গতকাল নয়া পল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বড় এই জমায়েত থেকে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের উদ্দেশে হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিন, অন্যথায় যেকোনো পরিণতির জন্য প্রস্তুত থাকুন। দলের সিনিয়র নেতারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া মানেই গণতন্ত্র। খালেদা জিয়া নেই মানে গণতন্ত্র নেই। তিনি অসুস্থ মানে বাংলাদেশ অসুস্থ। তার মুক্তির প্রশ্নে কারো সাথে কোনো আপস করা হবে না।
দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে ৩ দিনের কর্মসূচির প্রথম দিনে গতকাল ঢাকায় এই সমাবেশ করে বিএনপি। সমাবেশে উপস্থিতি ছিল ব্যাপক। কমিটি পুনর্গঠনের এই সময়ে ঢাকা মহানগরসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনে পদপ্রত্যাশী নেতারা বিশাল বিশাল মিছিল নিয়ে সমাবেশে আসেন। বৃষ্টি উপেক্ষা করে দুপুরের পর থেকেই মিছিলে মিছিলে পরিপূর্ণ হয়ে যায় নয়া পল্টন কার্যালয়ের সামনের সড়ক ও এর আশপাশ। বিকেল পৌনে ৩টায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের সভাপতিত্বে সমাবেশ শুরু হয়।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে এই দেশ আওয়ামী লীগের হাতে, এই বর্বরদের হাতে, এই লুটেরাদের হাতে একটুও নিরাপদ নয়। এক দিকে তারা আমাদের ভোটের অধিকার হরণ করেছে, অন্য দিকে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে প্রায় ৬ বছর আটক করে রাখা হয়েছে। আমরা পরিস্কার বলতে চাই, দেশনেত্রীকে মুক্তি দিন। অন্যথায় আপনাদের যেকোনো পরিস্থিতির জন্য তৈরি থাকতে হবে। বাংলাদেশের মানুষ কখনো দেশনেত্রীকে এভাবে অন্যায়ভাবে কারাগারে বন্দী অবস্থায় চলে যেতে দেবে না। এটা আপনাদের মনে রাখতে হবে।
মির্জা ফখরুল বলেন, আমাদের কাছে আর কোনো বিকল্প নেই। এই সরকার থাকা মানে হচ্ছে আমাদের দেশ ধ্বংস হওয়া, গণতন্ত্র ধ্বংস হওয়া, দেশের মানুষ ধ্বংস হওয়া। তাই আজকে দেশনেত্রীকে রক্ষা করতে হলে আমাদের নিজেদেরকে রক্ষা করতে হলে আমাদের সামনের দিকে অবশ্যই আরো তীব্র থেকে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমেই এদেরকে পরাজিত করতে হবে।
দুই আন্দোলনকে একত্রীভূত করতে হবে : মির্জা ফখরুল বলেন, বেগম খালেদা জিয়া গণতন্ত্রের প্রতীক, আমাদের আন্দোলনের প্রতীক। তাকে বাঁচাতে হলে তাকে রক্ষা করতে হবে। একই সাথে আমাদের গণতন্ত্রকে রক্ষা করতে হলে, আমাদের অধিকারকে রক্ষা করতে হলে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। একই সাথে অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে আহ্বান জানাতে চাই, আসুন আজকে আমরা যেমন গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরে পাবার জন্য সংগ্রাম করছি, লড়াই করছি, যুগপৎ আন্দোলন করছি। আজকে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনকে একইভাবে একত্রীভূত করে সোচ্চার আওয়াজ তুলি। যুব সমাজের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, তরুণ-যুবকদের কাছে আমার আহ্বান থাকবে যে, আছো জোয়ান, হও আগোয়ান, হাঁকিছে ভবিষ্যৎ। তোমাদের হাতে কিন্তু নির্ভর করছে এদেশের ভবিষ্যৎ। আমাদের নেতা ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আজকে সুদূরে নির্বাসিত হয়ে আছেন। তাকেও মিথ্যা মামলা ও সাজা দিয়ে নির্বাসিত করে রাখা হয়েছে। আমি বলতে চাই, বারবার সময় আসে না, সুযোগ আসে না আজকে সমস্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে আমাদেরকে সেই সামনের দিকে এগিয়ে যেতে এই ভয়াবহ দানব যে আমাদের দেশকে ধবংস করছে, গণতন্ত্রকে ধ্বংস করছে, স্বাধীনতাকে ধ্বংস করছে তাকে নিশ্চিহ্ন করতে হবে।
দেশের স্বার্থ ভারতকে বিলিয়ে দিয়েছে : মির্জা ফখরুল বলেন, সরকার ভারতের সাথে চুক্তি করেছে। এই চুক্তিকে দেশবিরোধী বলেছেন দেশের বিশেষজ্ঞরা। তারা বলছেন, এসব চুক্তি বাংলাদেশ বিরোধী, বাংলাদেশের স্বার্থের বিরোধী। আমরা পানি চাই, আমরা আমাদের ন্যায্যহিস্যা চাই, আমরা সীমান্তে হত্যা বন্ধ চাই, আমার যেসব সমস্যা আছে তার সমাধান চাই। তা না করে এই সরকার সব কিছু বিলিয়ে দিয়েছে। শেখ হাসিনা এর আগে বলেছিলেন, আমি সব উজাড় করে দিয়েছি। আপনি উজাড় করে দিয়েছেন তাহলে বাংলাদেশ কি পেল। বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে ঘৃণা, বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে তার অধিকার হরণ করা, বাংলাদেশের মানুষ পেয়েছে তার যে সম্পদগুলো আছে সেগুলোকে লুণ্ঠন করার আরো পথ তৈরি করা। বিএনপি মহাসচিব নেতাকর্মীদের মৃত্যু ভয় উপেক্ষা করে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
খালেদা জিয়া সুস্থ হলে দেশ সুস্থ হবে : সভাপতির বক্তব্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, একটা ব্যানারে দেখলাম, খালেদা জিয়া সুস্থ হলে দেশ সুস্থ থাকবে। কথাটা ঠিক। বেগম জিয়া অসুস্থ, আজকে পুরো জাতি অসুস্থ হয়ে গেছে। চোর-ডাকাত-বাটপার-বদমাইস সবাই মুক্তি পেয়ে যায়, আর বেগম খালেদা জিয়াকে আপনি (প্রধানমন্ত্রী) মুক্তি দিতে চান না। তিনি বলেন, দেশনেত্রীকে যেকোনো মূল্যে মুক্তি দিতে হবে। তার মুক্তির স্বার্থে কোনো আপস কারো সাথে হবে না, তার মুক্তি ইনশা আল্লাহ আমরা করে ছাড়ব। তিনি বলেন, দেশনেত্রীর মুক্তির লক্ষ্যে কর্মসূচি দেয়া হয়েছে। এরপর আরও কর্মসূচি আসবে। আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, আমরা বহুদিন পরে প্রথম বেগম খালেদা জিয়াকে নিয়ে মুখ খুলেছি, এই মুক্তির আন্দোলন থামবে না। কোথায় গিয়ে থামবে সেটা আল্লাহই বলতে পারেন।
মির্জা আব্বাস বলেন, চোর ডাকাতে ভরে গেছে দেশ। এটা আমার বক্তব্য না, পত্রিকা খুললেই আজকাল দেখা যায়। আমাদের কিছু কিছু সাংবাদিক ভাইয়ের ইদানীং কিছু সাহস হয়েছে বলে মনে হয়। সব তো পত্রিকায় লিখতে চায় না, চুরি-বাটপারির কথা লিখতে চায় না, চোরদের কথা লিখতে চায় না। কিন্তু কিছু কিছু খবর ফাঁস হয়ে যায় বিশেষ করে সোস্যাল মিডিয়ার কারণে। আন্দোলনের আরও জোরদার করতে সমর্থকদেরও মাঠে নিয়ে আসার জন্য নেতাকর্মীদের আরো তৎপর হাওয়ার আহ্বান জানান মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ২৮ তারিখে আমরা আন্দোলনের ফসল ঘরে আনতে পারি নাই কারণ আমাদের মৃত্যু ভয় ছিলো।
স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, দেশনেত্রী এখনো আমাদের মাঝে মুক্ত নন, এখনো তিনি কারাগারে। আবার তিনি চিকিৎসা পান না যেটা মানুষের মৌলিক অধিকার। তিনি জামিন পান না অথচ খুনের আসামি জামিন পায়, মৃত্যুদণ্ডের আসামি জামিন পায়। সকাল বেলা ঝড়-বৃষ্টি হয়েছে আজকে এরকম আবহাওয়ার মধ্যেও সবাই এসেছেন আমি সবার কাছে কৃতজ্ঞ। তাই বলব, আমরা যখন নামছি একবার চেষ্টা করি। আমরা প্রতিদিন বক্তৃতা দেই না, আবার বক্তৃতা না দিতে পারলে মনটা খারাপ লাগে। আর আমার নেত্রী ৭ বছর ধরে মঞ্চে আসেন না, ৭টি বছর ধরে তার কণ্ঠ জনগণ শুনতে পায় না। তাই আসেন বক্তৃতা থামান, বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে ঘরে ফেরেন। তাহলেই দেশ মুক্ত, গণতন্ত্র মুক্ত, স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব মুক্ত।
স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, কী অভিযোগে বেগম খালেদা জিয়াকে সাজা দেওয়া হলো? খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মূল অভিযোগ তিনি দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা, তিনি দেশের জনগণের পক্ষে কথা বলেন। চিকিৎসা একটি মানবিক অধিকার। একজন নেত্রী মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তার উন্নত চিকিৎসা প্রয়োজন। তার সুস্থতা শুধুমাত্র তার জন্য নয়; দেশ ও দেশের মানুষের জন্য প্রয়োজন।
স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশে আজকে আইনের শাসন বলে কিছু নাই। যেখানে আইনের শাসন নাই, যেখানে অন্যায় আইন হয়ে যায়, যেখানে মানবাধিকার নাই, যেখানে বিরোধী দলসহ ভিন্নমতকে রুদ্ধ করে রাখে। যেখানে জীবনে নিরাপত্তা নেই, যেখানে জেলখানায় মানুষের মৃত্যু হয়, সেই দেশে শুধু প্রতিবাদ করে এই অবস্থা থেকে উত্তরণ ঘটনো যাবে না। তিনি বলেন, যেখানে অন্যায় আইনে পরিণত হয়ে যায় সেখানে প্রতিরোধ কর্তব্য হয়ে পড়ে। আজকে প্রতিরোধ অনিবার্য। দেশনেত্রীকে মুক্ত করতে হলে প্রতিরোধে নামতে হবে।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেন, কয়দিন আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলছেন জনগণ থেকে সরে গেলে আমি আর বাঁচব না। আমি বলব আপনার দল ও সরকারের অনেক আগেই রাজনৈতিক অপমৃত্যু হয়েছে। র‌্যাব পুলিশ যদি আপনার কাছ থেকে সরে যায় তাহলে আপনার সরকারের অপমৃত্যু ঘটবে।
তিনি বলেন, কয়েক দিন আগে শেখ হাসিনা ভারত সফরে গিয়েছিলেন। পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিকে ম্যানেজ করতে কয়েক কার্টুন ইলিশ নিয়ে গেছেন, কিন্তু ম্যানেজ করতে পারেননি। উল্টো সর্বশেষ ১০টি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব বিকিয়ে দিয়েছেন।
প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকুর পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, এ জেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, নিতাই রায় চৌধুরী, আহমেদ আজম খান, আসাদুজ্জামান রিপন, কেন্দ্রীয় নেতা জয়নুল আবদিন ফারুক, ফরহাদ হালিম ডোনার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, হাবিব উন নবী খান সোহেল, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, আবদুস সালাম আজাদ, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সাইয়েদুল আলম বাবলু, শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, শিরিন সুলতানা, সালাউদ্দিন আহমেদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের রফিকুল আলম মজনু, উত্তরের আমিনুল হক, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের এস এম জিলানি, কৃষক দলের শহিদুল ইসলাম বাবুল, শ্রমিক দলের আনোয়ার হোসাইন, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাদেক আহমেদ খান, তাঁতী দলের আবুল কালাম আজাদ, মৎস্যজীবী দলের আবদুর রহিম, ছাত্রদলের রাকিবুল ইসলাম রাকিব প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। ঢাকা জেলার খন্দকার আবু আশফাক, নারায়ণগঞ্জ জেলার গিয়াস উদ্দিন, মহানগর সাখাওয়াত হোসেন খান, টাঙ্গাইলের ফরহাদ ইকবাল, গাজীপুর মহানগরের শওকত হোসেন সরকারও বক্তব্য রাখেন। সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান আলতাফ হোসেন চৌধুরী, আবদুল আউয়াল মিন্টু, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনুসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা।
ঢাকা মহানগর যুবদলসহ বিভিন্ন অঙ্গসংগঠনের পদপ্রত্যাশী নেতারা সমাবেশকে কেন্দ্র করে বিশাল শোডাউন দিয়েছেন। নেতাদের মধ্যে সালাহউদ্দিন আহমেদ, আমিনুল হক, রফিকুল আলম মজনু, সাইফুল আলম নিরব, শহীদুল ইসলাম বাবুল, মোনায়েম মুন্না, নুরুল ইসলাম নয়ন, আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, মাহবুবুল হাসান পিংকু, কাজী আবুল বাশার, নিপুন রায়, রাজিব আহসান বিশাল বিশাল মিছিল নিয়ে সমাবেশে যোগ দেন।
সমাবেশ উপলক্ষে নয়া পল্টন, কাঁকরাইল, ফকিরেরপুল, বিজয়নগর সড়কের বিভিন্ন স্থানে বিপুল পুলিশ মোতায়েন করা হয়।


আরো সংবাদ



premium cement
র‍্যাবে আয়নাঘর ছিল, স্বীকার করলেন ডিজি আবারো গাজায় অবিলম্বে নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পাশ জাতিসঙ্ঘের ডিএসইতে মূল্যসূচক বাড়ল ১৪.৪৮ পয়েন্ট সিরিয়ায় বাশার সরকারের পতনে ইরানি মুদ্রার মান রেকর্ড তলানিতে নারায়ণগঞ্জে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে কলেজেছাত্র আহত তারেক রহমান কবে ফিরবেন, জানালেন মির্জা ফখরুল কালিয়াকৈরে ছুরিকাঘাতে যুবককে হত্যা ৫ আগস্টের পর চাঁদাবাজি-ছিনতাইয়ে র‍্যাবের ১৬ সদস্য আটক : ডিজি মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহর থেকে শত শত সৈন্যসহ জেনারেল আটক শনিবার থেকে শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা ‘অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে’

সকল