১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

গাজায় ইসরাইলের জয়ের ব্যাপারে সন্দিহান যুক্তরাষ্ট্র

নির্যাতিত ফিলিস্তিনিদের পক্ষে বিক্ষোভ করায় পুলিশের হাতে আটক গ্রিসের এথেন্স ইউনিভার্সির শিক্ষার্থীরা : আল জাজিরা -

- রাফাকে মৃত্যুফাঁদ মনে করছে ইসরাইলি সেনাদের পরিবার
- ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহারের হুমকি মিসরের
- শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বিমান হামলা, শিশুসহ নিহত ১৪
- এথেন্সে ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষোভ

গাজায় ইসরাইল হামাসের বিরুদ্ধে যে চূড়ান্ত জয়ের কথা বলে, তা পাবে বলে মনে করে না যুক্তরাষ্ট্র। সোমবার ফ্লোরিডার মিয়ামিতে ন্যাটো ইয়ুথ সামিটে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের ডেপুটি সেক্রেটারি কার্ট ক্যাম্পবেল। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর এক খবর থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
কার্ট ক্যাম্পবেল জানান, গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে ইসরাইল যে কৌশল বর্তমানে অনুসরণ করছে, তাতে দেশটির পক্ষে চূড়ান্ত জয় পাওয়া সম্ভব নয়। মার্কিন এই কূটনীতিক বলেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজায় ইসরাইলের জয়ের যে তাত্ত্বিক আলাপ বা ধারণা, তার বাস্তবায়নের বিষয়ে সন্দিহান।
ক্যাম্পবেল বলেন, ‘কখনো কখনো আমরা ইসরাইলের অধিকাংশ নেতার কাছ থেকে শুনি যে, তারা যুদ্ধক্ষেত্রে এক ধরনের ব্যাপক বিজয়, সম্পূর্ণ বিজয়ের ধারণা নিয়ে কথা বলেন। তবে আমি মনে করি না যে, আমরা (যুক্তরাষ্ট্র) বিশ্বাস করি যে, এটা (ইসরাইলের জয়) সম্ভব।’ ক্যাম্পবেলের এই মন্তব্য বাইডেন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় কোনো কর্মকর্তার কাছ থেকে এখন পর্যন্ত ইসরাইলের জয়ের বিষয়ে সন্দেহ পোষণ করে দেয়া সবচেয়ে স্পষ্ট বক্তব্য। এর আগে কোনো মার্কিন কর্মকর্তাই এতটা স্পষ্ট করে বলেননি যে, ইসরাইল হয়তো হামাসের বিরুদ্ধে সম্পূর্ণ বিজয় অর্জন করতে পারবে না, যার প্রতিশ্রুতি তারা দিয়েছে। মার্কিন কর্মকর্তারা এর আগে সতর্ক করে দিয়েছিলেন, ইসরাইল হামাসের আদর্শকে পরাজিত করতে পারবে না।
এদিকে, একই দিনে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান সাংবাদিকদের কাছে জোর দিয়ে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে পরামর্শ দেয়া অব্যাহত রাখবে। তবে এটি একটি সার্বভৌম দেশ হিসেবে ইসরাইল নিজের সিদ্ধান্ত নিজে নেবে। তিনি বলেন, ‘তাদের নেতৃত্ব বেছে নিচ্ছে, কিভাবে এই যুদ্ধ চালিয়ে নেয়া যায়।’

সংবাদ সম্মেলনে জেক সুলিমান আরো বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, নিরপরাধ বেসামরিক নাগরিকদের সুরক্ষা ও কল্যাণে ইসরাইলের তরফ থেকে আরো অনেক কিছু করার আছে। তবে আমরা বিশ্বাস করি না যে, গাজায় যা ঘটছে (ইসরাইল ঘটাচ্ছে) তা কোনোভাবে গণহত্যা।’
রাফাকে মৃত্যুফাঁদ মনে করছে ইসরাইলি সেনাদের পরিবার : বিশ্বজুড়ে প্রতিবাদ বিক্ষোভ চললেও ইসরাইলিরা মনে করে, গাজায় হামলা চালানোর পদক্ষেপটি সঠিক ছিল। কারণ এটি ছাড়া হামাসকে দমন করা সম্ভব নয়। তবে তারাই বিশেষ করে ইসরাইলি সেনাদের পরিবারের সদস্যরা মনে করে, রাফাতে অভিযান চালানো ইসরাইলি সেনাদের জন্য ভালো কিছু হবে না। বরং এটি তাদের জন্য একটি মৃত্যুফাঁদ। এ খবর দিয়েছে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
গত সাত মাস ধরে গাজার বিভিন্ন অংশে হামলা চালালেও রাফায় ইসরাইলি বাহিনী কোনো অভিযান চালাবে না বলেই মনে করা হয়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি তারা রাফায় হামলা চালাতে মরিয়া হয়ে উঠেছে। ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু বলছেন, রাফায় অভিযান না চালালে হামাসের বিরুদ্ধে হামলা পূর্ণতা পাবে না। এতে হামাস আবার শক্তিশালী হওয়ার সুযোগ পাবে।

রাফাতে অভিযান চালানোর কথা প্রকাশ হতেই দুই দফায় ৯ শতাধিক ইসরাইল সেনার বাবা-মায়েরা দেশটির প্রতিরক্ষা বাহিনীর কাছে চিঠি লিখেছেন। ওই চিঠিতে তারা রাফাকে তাদের সন্তানদের জন্য ‘মৃত্যুফাঁদ’ আখ্যায়িত করে সেখানে অভিযান না চালাতে অনুরোধ করেন। গত ২ মে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, বেশ কিছুদিন আগে থেকেই রাফাতে হামলার ব্যাপারে হুঁশিয়ারি দিয়ে আসা হচ্ছিল। ফলে প্রতিপক্ষ এর মধ্যেই যথাযথ প্রস্তুতি নিয়ে আমাদের হামলার অপেক্ষা করছে। ইসরাইলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্ট এবং ইসরাইল প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) চিফ অব স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল হারজি হালেভিকে সম্বোধন করে লেখা ওই চিঠিতে স্বাক্ষর করেছিলেন প্রায় ৬০০ সৈন্যের বাবা-মা। পরে আরো ৩০০ সৈন্যের বাবা-মা এতে স্বাক্ষর করেন। চিঠিতে বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে যুদ্ধ করে আমাদের সন্তানেরা শারীরিক ও মানসিকভাবে খুবই ক্লান্ত। আর এখন তাদের এই বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাঠানোর পরিকল্পনা করছেন। এটা অদূরদর্শিতা ছাড়া কিছুই মনে হচ্ছে না। গাজায় ইসরাইলি বিশেষ বাহিনীর এক সেনাসদস্যের মা আনাত বলেন, রাফা এখন একটি মৃত্যুফাঁদে পরিণত হয়েছে। কারণ আমাদের সৈন্যদের হত্যার জন্য প্রস্তুত হতে অনেক সময় পেয়েছে হামাস। আমরা পুরো ব্যাপারটি নিয়ে তাই প্রচণ্ড উদ্বিগ্ন। এরই মধ্যে আমরা কিছু কিছু এলাকায় আমাদের এ আশঙ্কাকে সত্যি হতে দেখেছি। আনাত নামের ওই নারী আরো বলেন, এর আগে যুদ্ধের প্রথম মাসগুলোতে আমরা পুরো অভিযানকেই সমর্থন দিয়েছি। কারণ আমরা মনে করি, গাজায় যুদ্ধ করা ছাড়া হামাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার আর কোনো উপায় ছিল না। কিন্তু গত কিছুদিন ধরে আমরা বুঝতে পারছি, আইডিএফের কোনো সুস্পষ্ট পরিকল্পনা নেই। গত সপ্তাহে ইসরাইলি বাহিনী পূর্ব ও মধ্য রাফা খালি করে দেয়ার সতর্কবার্তা জারি করেছিল। তাদের সেই সতর্কবার্তার পরিপ্রেক্ষিতে প্রায় পাঁচ লাখ বাসিন্দা রাফা ত্যাগ করেছে। গত সাত মাসে ইসরাইলি হামলায় গাজার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রাফায় এসে আশ্রয় নিয়েছিল প্রায় ১৩ লাখ ফিলিস্তিনি।

ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহারের হুমকি মিসরের : ইসরাইল ও মিসরের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের শুরু ৪৫ বছর আগে। এই সময়ের মধ্যে দুই দেশের সম্পর্ক খুব একটা উষ্ণ না হলেও একটি ন্যূনতম সম্পর্ক বজায় ছিল। তবে গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসনকে কেন্দ্র করে দুই দেশের সম্পর্কে ফাটল তৈরি হয়েছে। এমনকি তেল আবিব থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহারের মতো সিদ্ধান্ত নেয়ার কথাও ভাবছে কায়রো।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে মিসরীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন, রাফায় দেশটির অভিযানকে কেন্দ্র করে দুই দেশের মধ্যে মতভেদের বিষয়টি প্রকট আকার ধারণ করেছে। এই অবস্থায় ইসরাইলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক সীমিত করার কথা ভাবছে মিসর। বিশেষ করে গাজায় একটি যুদ্ধবিরতি বাস্তবায়নে ইসরাইল বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে বলে মনে করে দেশটি। এই অবস্থায় ইসরাইলের সাথে কূটনৈতিক সম্পর্ক পুরোপুরি ছিন্ন না করে তা সীমিত করার কথা ভাবছে বলে জানিয়েছেন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মিসরীয় কর্মকর্তারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক মিসরীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কায়রো ইসরাইল থেকে রাষ্ট্রদূত প্রত্যাহারের বিষয়টিও বিবেচনা করে দেখছে। অপর এক মিসরীয় কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেছেন, ‘আমাদের যে অবস্থান সে অনুসারে কূটনৈতিক সম্পর্কচ্ছেদ বা ক্যাম্পডেভিড চুক্তি ছুড়ে ফেলার ইচ্ছা আমাদের নেই।’ ১৯৭৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাম্প ডেভিডে স্বাক্ষরিত মিসর-ইসরাইলের মধ্যকার শান্তি চুক্তির কথা উল্লেখ করে তিনি এ কথা বলেন। এর আগে, চলতি সপ্তাহের রোববার মিসর জানায়, আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে (ইন্টারন্যাশনাল কোর্ট অব জাস্টিস) গাজায় ইসরাইলি গণহত্যার অভিযোগে যে মামলা দায়ের করেছে দক্ষিণ আফ্রিকা, তাতে সমর্থন দেবে কায়রো।

শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি বিমান হামলা, শিশুসহ নিহত ১৪ : ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরাইলি বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৪ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো বহু মানুষ। অবরুদ্ধ এই উপত্যকাটির মধ্যাঞ্চলীয় নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি ভবনে ইসরাইল হামলা চালালে হতাহতের এই ঘটনা ঘটে। গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে আলজাজিরা।
সংবাদমাধ্যমটি বলছে, নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে ইসরাইলি সেনাবাহিনী বিমান হামলা চালানোর পরে ১৪ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন বলে ফিলিস্তিনের সরকারি বার্তাসংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে। গাজার চিকিৎসা সূত্রের বরাত দিয়ে ওয়াফা বলেছে, বিমান হামলায় নিহতদের মধ্যে শিশুও রয়েছে। এছাড়া হামলায় আরো বহু মানুষ আহত হয়েছেন। নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের দক্ষিণ অংশে একটি তিনতলা বাড়িতে ইসরাইল ওই বিমান হামলা চালায়। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সোমবার জানিয়েছে, গত অক্টোবর থেকে গাজা উপত্যকায় ইসরাইলের চলমান হামলায় নিহত ফিলিস্তিনিদের সংখ্যা ৩৫ হাজার ৯১ জনে পৌঁছেছে। হামলায় অন্তত ৭৮ হাজার ৮২৭ জন আহত হয়েছেন বলেও মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে। ইসরাইলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৫৭ জন নিহত এবং আরো ৮২ জন আহত হয়েছেন উল্লেখ করে মন্ত্রণালয় বলেছে, অনেক লোক এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন কারণ উদ্ধারকারীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।

এথেন্সে ছড়িয়ে পড়ছে বিক্ষোভ : মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের পথ ধরে ইউরোপেও ছড়িয়ে পড়েছে ইসরাইলবিরোধী বিক্ষোভ। ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতি ও ফিলিস্তিনের স্বাধীনতার দাবিতে ইউরোপের অন্যান্য দেশের মতো গ্রিসেও বিক্ষোভ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীরা।
রয়টার্স জানায়, গত ৭ মে গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে ফিলিস্তিনপন্থী সমাবেশ চলাকালে পুলিশের সাথে বিক্ষোভকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার পূর্বাঞ্চলীয় রাফায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর স্থল ও আকাশপথে হামলা শুরুর পরদিন এথেন্সে এই সংঘর্ষ হয়।
ফিলিস্তিনি পতাকা ও ব্যানার বহনকারী ৩০০ জনেরও বেশি বিক্ষোভকারী ওই সমাবেশে অংশ নেন। এ সময় তাদের হাতে ফিলিস্তিনিদের সমর্থনে লেখা বিভিন্ন ধরনের প্ল্যাকার্ড দেখা যায়। গ্রিসের রাজধানীতে অবস্থিত পার্লামেন্ট ভবনের বাইরে সমাবেশ করেছেন তারা। দেশটির ৬০ বছর বয়সী পেনশনভোগী অ্যান্তোনিস দাভানেলোস বলেন, থথআমরা এখানে সংহতি জানাতে এসেছি এবং ফিলিস্তিনিরা যখনই (সংহতির জন্য) ডাকবে, আমরা তখনই সাড়া দেবো।
এথেন্সে পার্লামেন্ট ভবনের বিপরীত পাশে অবস্থিত মিসরীয় দূতাবাসের ফটকে উঠে একদল বিক্ষোভকারী বিক্ষোভ করেন। এ সময় বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে পুলিশ। পরে বিক্ষোভকারীদের সাথে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।

 


আরো সংবাদ



premium cement
ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচারে ৫৩ নাগরিকের উদ্বেগ ইঞ্জিনিয়ারিং খাতে দুর্নীতি কে প্রশয় দেয়া হবে না : জাতীয় নাগরিক কমিটি ফতুল্লা থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশাল থেকে উদ্ধার মহানবী সা:-কে নিয়ে কটূক্তি করা শিক্ষককে চাকরিচ্যুতের দাবি টাইম ম্যাগাজিনের বর্ষসেরা ব্যক্তি ট্রাম্প আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য দিবসে রিকের র‌্যালি ও মানববন্ধন অনলাইন এডিটরস অ্যালায়েন্সের সভাপতি হাসান শরীফ, সাধারণ সম্পাদক সোহেল চুয়েটে র‌্যাগিংয়ের দায়ে ১১ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার ঢাকায় উচ্চমাত্রার হর্ন ব্যবহার না করতে ডিএমপির নির্দেশনা তামিমের ঝড়ে জয় পেল চট্টগ্রাম তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্য নিয়ে ধোঁয়াশা, কর্মকর্তা প্রত্যাহার

সকল