২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

সারা দেশে শিশু দিবস পালিত

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবসে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর পুষ্পস্তবক অর্পণ : বাসস শিশুদের দিকে তাকিয়েই সব পরিকল্পনা : প্রধানমন্ত্রী -

উন্নত, সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার যে পরিকল্পনা ধরে এগোচ্ছেন, তার কেন্দ্রে শিশুরাই রয়েছে বলে জানালেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০২তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে গতকাল গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি বলেছেন, শিশুর জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে যেতে চাই। তার জন্য দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করে দিয়ে গেলাম।
‘হৃদয়ে পিতৃভূমি’ প্রতিপাদ্যে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এই মর্যাদা ধরে রেখে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলব- এটাই আমাদের অঙ্গীকার। তিনি বলেন, ২০৭১-এ স্বাধীনতার শতবর্ষ উদযাপন করব। বাংলাদেশ কিভাবে উন্নত হবে সেই পরিকল্পনা আমি প্রণয়ন করে দিয়ে গেছি। শিশুদের ভবিষ্যতের দিকে তাকিয়েই আমাদের সব কর্মপরিকল্পনা। বিডিনিউজ, বাসস।
কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের কবিতা ‘ছাড়পত্র’ থেকে আবৃত্তি করে বাংলার ছাত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘চলে যাব- তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ/ প্রাণপণে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল/ এ বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য ক’রে যাব আমি/ নবজাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার।’ বঙ্গবন্ধুর জীবনের নানা দিক তুলে তিনি বলেন, ‘মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ গড়ে তুলে তিনি কেবল এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলেন। তখনই ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাত। আমি আর আমার ছোট বোন রেহানা বেঁচে গিয়েছিলাম। ‘আমার ছেলে জয় (সজীব ওয়াজেদ) এখানে উপস্থিত, রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক এখানে উপস্থিত। স্বজন হারানোর বেদনা বুকে নিয়ে রিফিউজির মতো দেশ-বিদেশে কাটাতে হয়েছে।’ মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্যই দেশে ফেরার কথা জানিয়ে বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এমন একটি অবস্থায় যেখানে ঘাতক, যুদ্ধাপরাধী, আল-বদর, রাজাকারদের রাজত্ব ছিল। তবু আমি ফিরে এসেছিলাম, আমার বাবার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য। এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। তিনি বলেন, ‘এ দেশের শিশু যেন আগামী দিনে আমাদের মতো স্বজন হারার বেদনা নিয়ে বাঁচতে না হয়, তারা যেন সুন্দর জীবন পায়, উন্নত জীবন পায়, যে শিশুদের জাতির পিতা অত্যন্ত ভালোবাসতেন। ভালোবাসতেন বলেই ২১ বছর পর যখন সরকার গঠন করি, তখন ১৭ মার্চকে শিশু দিবস হিসেবে ঘোষণা দিই।’ বাঙালিদের জন্য আজীবন সংগ্রাম করে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকে সেই বাঙালিদের হাতেই প্রাণ দিতে হয়েছিল, সেই নির্মমতার কথাও উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতায়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষের বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজনের কথা তুলে ধরেন তিনি। এবারের আয়োজন সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘একেকটা সংগঠন এই টুঙ্গিপাড়ায় আসবে। ১৮-২৫ মার্চ আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ প্রত্যেককে আলাদা আলাদা তারিখ দেয়া হয়েছে। তারা টুঙ্গিপাড়ায় অনুষ্ঠান করবে।’ প্রধানমন্ত্রী জানান, তার বোন শেখ রেহানার পরিকল্পনায় টুঙ্গিপাড়ায় ‘মুজিব লোকজ মেলা’ করা হবে। তিনি বলেন, ২১ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত সরকারি শেখ মুজিবুর রহমান কলেজ মাঠে মুজিববর্ষ লোকজ মেলা আয়োজন করা হয়েছে। গ্রাম বাংলায় চিরায়ত বৈচিত্র্য তুলে ধরতে নানা ধরনের আয়োজন থাকবে। চলচ্চিত্র প্রদর্শনী হবে। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠান থেকে এই মেলার উদ্বোধন ঘোষণা করেন।
আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দেন মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, মুহাম্মদ ফারুক খান, মুজিববর্ষ উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির প্রধান সমন্বয়ক কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, উত্তর গোপালগঞ্জ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী শেখ মুনিয়া ইসলাম।
বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা : এর আগে রাষ্ট্রপতি মো: আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকালে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। রাষ্ট্রপতি প্রথমে এবং পরে প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী করোনা পরিস্থিতির কারণে ২০২০ সালের ১৭ মার্চের পর প্রথমবারের মতো সশরীরে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করলেন।
পরে দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের সাথে নিয়ে দলের পক্ষে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর মাজারে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। মন্ত্রিসভার সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টারা, সংসদ সদস্য এবং আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতারা এ সময় উপস্থিত ছিলেন। আবদুল হামিদ ও শেখ হাসিনা ফাতেহা পাঠ করেন এবং বঙ্গবন্ধু ও ১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ডে অন্য শহীদদের রূহের মাগফিরাত কামনা করে মুনাজাতে যোগ দেন। পরে মাজার প্রাঙ্গণে রাখা দর্শনার্থী বইয়ে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রপতি।
এর আগে রাষ্ট্রপতি মাজার প্রাঙ্গণে পৌঁছলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাকে স্বাগত জানান। পরে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটির সদস্যদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে আরেকটি পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।
প্রধানমন্ত্রী রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পর টুঙ্গিপাড়ায় যান। কয়েক বছর ধরে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনটি সারা দেশে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
আ’লীগসহ সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা : বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল সকালে তার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু ভবনে জনতার ঢল নামে। প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধু ভবন এলাকা ত্যাগ করার পর আওয়ামী লীগ, কেন্দ্রীয় ১৪ দলসহ, সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তার স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে দলের পক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী ও শাজাহান খান, ড. আব্দুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং ড. হাছান মাহমুদ সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন ও আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ডা: মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
জন্মদিন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণের মাধ্যমে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাতে সকাল সাড়ে ৬টা থেকে আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও পেশাজীবী সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ ধানমন্ডি ৩২ নম্বর সড়কের পূর্ব ও পশ্চিম প্রান্তে জমায়েত হতে থাকে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ উত্তর ও দক্ষিণ, আওয়ামী যুবলীগ, জাতীয় শ্রমিক লীগ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, বাংলাদেশ কৃষক লীগ, তাঁতী লীগ, মৎস্যজীবী লীগ বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
এ ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ, ছাত্রলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, মহিলা শ্রমিক লীগ, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ, যুবলীগ ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট, মুক্তিযোদ্ধা জনতা লীগ, বঙ্গবন্ধু সৈনিক লীগ, মুক্তিযোদ্ধা ফাউন্ডেশন, বঙ্গবন্ধু আইন পরিষদসহ বিভিন্ন সংগঠন এবং সর্বস্তরের মানুষ বঙ্গবন্ধুর প্রতিৃকতিতে শ্রদ্ধা জানায়।
রাজশাহীতে নানা আয়োজন : রাজশাহী ব্যুরো জানায়, বর্ণাঢ্য আয়োজন ও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যে দিয়ে রাজশাহীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। সকালে নগরীর সিঅ্যান্ডবি মোড়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন। জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এ দিন সূর্যোদয়ের সাথে সাথে সব সরকারি, আধা সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত এবং বেসরকারি ভবনগুলোতে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। সকাল ১০টায় বঙ্গবন্ধু চত্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফরউল্লাহ ও জেলা প্রশাসক মো: আবদুল জলিল। সকাল সাড়ে ১০টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিনের কেক কাটা হয়। এরপর আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মো: আবদুল জলিল। প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন বিভাগীয় কমিশনার জিএসএম জাফরউল্লাহ। সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন রাজশাহী রেঞ্জ পুলিশের উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) আবদুল বাতেন, মহানগর পুলিশ কমিশনার মো: আবু কালাম সিদ্দিক, পুলিশ সুপার এ বি এম মাসুদ হোসেন, মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি শাহীন আক্তার রেনী ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ডা: আবদুল মান্নান। সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন রাবির বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক সনৎ কুমার সাহা। এ দিকে বিকেল ৪টায় স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে শোভাযাত্রা বের হয়। এ ছাড়া সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আলোচনা সভা, রচনা প্রতিযোগিতা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
খুলনায় উদযাপন : খুলনা ব্যুরো জানায়, গতকাল খুলনা সার্কিট হাউজ ময়দানে সাত দিনব্যাপী মুক্তির উৎসব ও সুবর্ণজয়ন্তী মেলার আয়োজন করা হয়। খুলনার মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক প্রধান অতিথি থেকে সকালে মেলার উদ্বোধন করেন। মেলায় সরকারি-বেসরকারি ১১০টি প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে। মেলা প্রাঙ্গণে শিশুদের নিয়ে কেককাটার পর বঙ্গবন্দুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার মো: ইসমাইল হোসেন, কেএমপি কমিশনার মো: মাসুদুর রহমান ভূঞা, কেডিএ চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এস এম মিরাজুল ইসলাম, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হারুনুর রশীদ, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মাহবুব হাসান।
আলোচনা সভা শেষে মেলা প্রাঙ্গণ থেকে ৫০টি জাতীয় পতাকা সংবলিত সুবর্ণজয়ন্তী শোভাযাত্রা জেলার ৯ উপজেলা প্রদক্ষিণের উদ্দেশ্যে বের হয়। বীর মুক্তিযোদ্ধাগণ সুবর্ণজয়ন্তী র্যালিতে নেতৃত্ব দেন। এর আগে বাংলাদেশ বেতার খুলনা কেন্দ্রে অবস্থিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে প্রশাসনের কর্মকর্তা, রাজনৈতিকসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানান।

 


আরো সংবাদ



premium cement
শিক্ষা ও গণমাধ্যমসহ বেশ কিছু সংস্কার কমিশনের পরিকল্পনা রয়েছে : নাহিদ ইসলাম ঢাবিতে গণপিটুনিতে নিহত তোফাজ্জলের দাফন সম্পন্ন, বিচার দাবি বাংলাদেশে ‘অলিগার্ক’দের শিল্প কারখানার ভবিষ্যৎ কী দৌলতদিয়ায় ২৬টি অটোরিকশাসহ চোর চক্রের প্রধান গ্রেফতার ‘জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশকে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তুলতে চায়’ ফিলিস্তিনি নারীদের ধর্ষণের জন্য ইসরাইলে কারাগার! অতিরিক্ত ডিআইজি মশিউর ৭ দিনের রিমান্ডে ভারতে ‘এক দেশ, এক ভোট’ প্রস্তাব নিয়ে কেন এত বিতর্ক তিন পার্বত্য জেলার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে সরকার, শান্ত থাকার আহ্বান ১৪৯ রানে অলআউট বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে ইতিহাস লিখলেন হাসান মাহমুদ

সকল