২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১০ ফাল্গুন ১৪৩১, ২৩ শাবান ১৪৪৬
`

দুদক ও গোয়েন্দা জালে ১২০ আমলা

-


শেখ হাসিনার স্বৈরাচারী হয়ে ওঠার অন্যতম সহযোগী ছিলেন মাঠ প্রশাসনের কর্মকর্তারা। বারবার ভোটারবিহীন একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা তার স্বৈরাচারী শাসনকে দীর্ঘায়িত করেন। এসব নির্বাচনে ব্যাপক আর্থিক সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ ওঠে রিটার্নিং অফিসার এবং সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্বে থাকা জেলা প্রশাসক এবং উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের বিরুদ্ধে। অনৈতিক আর্থিক সুবিধা নিয়েই কর্মকর্তারা রাতের ভোট এবং একতরফা ভোটের এসাইনমেন্ট বাস্তবায়ন করেন। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর এসব কর্মকর্তার আর্থিক অনিয়মের তদন্তে নামে অন্তর্বর্তী সরকার। অবৈধ ভোটের দায়িত্বে থাকা আমলাদের দুর্নীতি তদন্তের জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন এবং জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থাকে পৃথক চারটি চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। দুদক ও গোয়েন্দা জালে আটকা পড়তে যাচ্ছেন অন্তত ১২০ জন আমলা। সংশ্লিষ্ট সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর মধ্যে ৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বিষয়ে দেয়া এক চিঠিতে তাদের দুর্নীতি সংক্রান্ত কোনো অভিযোগ বা বিষয় তদন্তাধীন আছে কিনা, থাকলে তার তথ্য, না থাকলে দুর্নীতি সংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এ সংক্রান্তে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য দুদক চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। জনপ্রশাসনের দেয়া তালিকায় থাকা কর্মকর্তারা হলেন- সম্প্রতি বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো অতিরিক্ত সচিব আবু সালেহ মোহাম্মদ ফেরদৌস খান, ড. সুভাষ চন্দ্র বিশ^াস, রাব্বী মিয়া, তন্ময় দাস ও শওকত আলী।

এছাড়া বিভাগীয় কমিশনার থাকাকালীন কর্মকাণ্ডের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহপূর্বক জরুরি ভিত্তিতে প্রেরণের জন্য জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতরের মহাপরিচালককে চিঠি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে দেয়া তালিকায় রয়েছেন, বরিশালের সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও সম্প্রতি বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত সচিব মো: শওকত আলী, চট্টগ্রামের সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও সম্প্রতি বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত সচিব মো: তোফায়েল ইসলাম, ঢাকার সাবেক বিভাগীয় কমিশনার বর্তমানে ভূমি আপিল বোর্ডের সদস্য মো: সাবিরুল ইসলাম, খুলনার সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও বর্তমানে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতরের মহাপরিচালক মো: হেলাল মাহমুদ শরীফ, ময়মনসিংহের সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও সম্প্রতি বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত সচিব উম্মে সালমা তানজিয়া, রাজশাহীর সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও সম্প্রতি বাধ্যতামূলক অবসরে যাওয়া অতিরিক্ত সচিব ড. দেওয়ান মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, রংপুরের সাবেক বিভাগীয় কমিশনার ও বর্তমানে ওএসডি থাকা মো: জাকির হোসেন, সিলেটের সাবেক বিভাগীয় ও বর্তমানে বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান কমিশনার আবু আহমেদ সিদ্দিকী।
অন্য এক চিঠিতে দুর্নীতিসংক্রান্ত অভিযোগ বা বিষয় তদন্তাধীন আছে কি না; থাকলে তার তথ্য, না থাকলে ৪৩ জন কর্মকর্তার দুর্নীতিসংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এ-সংক্রান্তে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য দুদক চেয়ারম্যানকে অনুরোধ করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

ওই চিঠিতে উল্লেখ করা ২০১৮ সালের রাতের ভোটের রিটার্নিং অফিসাররা হলেন বান্দরবানের সাবেক ডিসি মোহাম্মদ দাউদুল ইসলাম, বরগুনার সাবেক ডিসি কবির মাহমুদ, বরিশালের সাবেক ডিসি এস এম অজিয়র রহমান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ডিসি হায়াত উদ দৌলা খান, চাঁদপুরের সাবেক ডিসি মাজেদুর রহমান খান, অর্থ বিভাগের যুগ্মসচিব মোহাম্মদ আজাদ ছাল্লাল, চট্টগ্রামের সাবেক ডিসি মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন, চুয়াডাঙ্গার সাবেক ডিসি গোপাল চন্দ্র দাস, কক্সবাজারের সাবেক ডিসি কামাল হোসেন, কুমিল্লার সাবেক ডিসি আবুল ফজল মীর, ফেনীর সাবেক ডিসি ওয়াহিদুজ্জামান, নড়াইলের সাবেক ডিসি আনজুমান আরা, নরসিংদীর সাবেক ডিসি সৈয়দা ফারহানা কাউনাইন, নাটোরের সাবেক ডিসি মো: শাহরিয়াজ, নেত্রকোনার সাবেক ডিসি মঈনউল ইসলাম, নীলফামারীর সাবেক ডিসি নাজিয়া শিরিন, বরিশালের সাবেক ডিসি, নারায়ণগঞ্জের সাবেক ডিসি জসিম উদ্দীন, পঞ্চগড়ের সাবেক ডিসি ড. সাবিনা ইয়াসমিন, পটুয়াখালীর সাবেক ডিসি মো: মতিউল ইসলাম চৌধুরী, পিরোজপুরের সাবেক ডিসি আবু আলী মো: সাজ্জাদ হোসেন, রাজশাহীর সাবেক ডিসি এস এম আবদুল কাদের, রাঙ্গামাটির সাবেক ডিসি এ কে এম মামুনুর রশিদ, সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি এস এম মোস্তফা কামাল, ফরিদপুরের সাবেক ডিসি উম্মে সালমা তানজিয়া, গোপালগঞ্জের সাবেক ডিসি মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার, হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি মাহমুদুল কবির মুরাদ, ঝিনাইদহের সাবেক জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ, বরিশালের সাবেক ডিসি শহিদুল ইসলাম, খুলনার সাবেক ডিসি মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি সুলতানা পারভীন, কুষ্টিয়ার সাবেক ডিসি আসলাম হোসেন, লক্ষ্মীপুরের সাবেক ডিসি অঞ্জন চন্দ্র পাল, লালমনিরহাটের সাবেক ডিসি শফিউল আরিফ, মাদারীপুরের সাবেক ডিসি ওয়াহিদুল ইসলাম, মানিকগঞ্জের সাবেক ডিসি এস এম ফেরদৌস, মাগুরার সাবেক ডিসি আলী আকবর, মেহেরপুরের সাবেক ডিসি ড. মো: আতাউল গনি, শরীয়তপুরের সাবেক ডিসি কাজী আবু তাহের, শেরপুরের সাবেক ডিসি আনার কলি মাহবুব, সুনামগঞ্জের সাবেক ডিসি মোহাম্মদ আবদুল আহাদ, সিলেটের সাবেক ডিসি এম কাজী এমদাদুল ইসলাম, টাঙ্গাইলের সাবেক ডিসি মো: শহিদুল ইসলাম, ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক ডিসি ড. কে এম কামরুজ্জামান সেলিম।
অপর এক চিঠিতে ৬৪ জন কর্মকর্তার দুর্নীতিসংক্রান্ত বিষয়ে অনুসন্ধানপূর্বক যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ এবং এ-সংক্রান্তে জনপ্রশসান মন্ত্রণালয়কে হালনাগাদ প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য দুদককে অনুরোধ করেছেন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

চিঠিতে উল্লেখ করা ২০২৪ সালের একতরফা ভোটের রিটার্নিং অফিসাররা হলেন- বাগেরহাটের সাবেক ডিসি ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহা: খালিদ হোসেন, বান্দরবানের সাবেক ডিসি ও বিআইডব্লিউটিএ’র পরিচালক শাহ মোজাহিদ উদ্দিন, বরগুনার সাবেক ডিসি এবং বিপিএটিসির পরিচালক মোহা: রফিকুল ইসলাম, বরিশালের সাবেক ডিসি ও বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের পরিচালক শহিদুল ইসলাম, ভোলার সাবেক জেলা প্রশাসক ও শেখ কামাল আইটি ট্রেনিং অ্যান্ড ইনকিউবেশন সেন্টারের উপপ্রকল্প পরিচালক আরিফুজ্জামান, বগুড়ার সাবেক ডিসি এবং বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপসচিব সাইফুল ইসলাম, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সাবেক ডিসি ও সমাজসেবা অধিদফতরের পরিচালক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান, চাঁদপুরের সাবেক ডিসি ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপসচিব কামরুল হাসান, চাঁপাইনবাবগঞ্জের সাবেক ডিসি ও বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (উপসচিব) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ কে এম গালিব খান, চট্টগ্রামের সাবেক ডিসি এবং পরিচালক, বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, আবুল বাশার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান, চুয়াডাঙ্গার সাবেক ডিসি ও প্রধান শিক্ষা কর্মকর্তা, চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন ড. কিসিঞ্জার চাকমা, কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও উপনিয়ন্ত্রক, ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর সার্টিফিকেটের জন্য প্রত্যয়নকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রক কার্যালয় মুহাম্মদ শাহীন ইমরান, কুমিল্লার সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন খন্দকার মু. মুশফিকুর রহমান, ঢাকার সাবেক ডিসি ও উপ-ওয়াকফ প্রশাসক, ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয় আনিসুর রহমান, দিনাজপুরের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি শাকিল আহমেদ, ফরিদপুরের সাবেক ডিসি ও উপসচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ কামরুল আহসান তালুকদার, ফেনীর সাবেক ডিসি ও পরিচালক, নিউরো ডেভেলপমেন্টাল প্রতিবন্ধী সুরক্ষা ট্রাস্ট মুছাম্মদ শাহীনা আক্তার, গাইবান্ধার সাবেক ডিসি ও অতিরিক্ত পরিচালক, বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ কাজী নাহিদ রসুল, গাজীপুরের সাবেক ডিসি ও উপপরিচালক, বঙ্গবন্ধু বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ ট্রাস্ট আবুল ফাতে মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম, গোপালগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন কাজী মাহবুবুল আলম, হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বিভাগীয় কার্যালয়, সমাজসেবা অধিদফতর, রংপুর বিভাগ মোছা: জিলুফা সুলতানা, জামালপুরের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি শফিউর রহমান, যশোরের সাবেক ডিসি ও উপসচিব, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ মোহাম্মদ আবরাউল হাছান মজুমদার, ঝালকাঠির সাবেক ডিসি ও উপপ্রধান, পরিকল্পনা বিভাগ ফারাহ গুল নিঝুম, ঝিনাইদহের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি এস এম রফিকুল ইসলাম, জয়পুরহাটের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বীমা উন্নয়নস ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ বাংলাদেশ সালেহীন তানভীর গাজী, খাগড়াছড়ির সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন সহিদুজ্জামান, খুলনার সাবেক ডিসি ও অর্থনৈতিক উপদেষ্টা, বাংলাদেশ মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন সংস্থা খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, কিশোরগঞ্জের সাবেক ডিসি ও উপপরিচালক, জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘরে বদলির আদেশাধীন মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ, কুড়িগ্রামের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউট (বিয়াম) ফাউন্ডেশন মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ, কুষ্টিয়ার সাবেক ডিসি ও উপপরিচালক, জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন এহেতেশাম রেজা, লক্ষ্মীপুরের সাবেক ডিসি ও উপপ্রকল্প পরিচালক, হার পাওয়ার প্রকল্প প্রযুক্তি সহায়তায় নারীর ক্ষমতায়ন সুরাইয়া জাহান, লালমনিরহাটের সাবেক ডিসি ও পরিচারক জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল মোহাম্মদ উল্যাহ, মাদারীপুরের সাবেক ডিসি ও মুখ্য পরিচালন কর্মকর্তা, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশন মোহাম্মদ মারুফুর রশিদ খান, মাগুরার সাবেক ডিসি ও মুখ্য পরিচালন কর্মকর্তা, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস করপোরেশন ও উপসচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলির আদেশাধীন মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, মানিকগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ ফলিত পুষ্টি গবেষণা ও প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট (বারটান) রেহেনা আকতার, মৌলভীবাজারের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন ড. উর্মি বিনতে সালাম, মেহেরপুরের সাবেক ডিসি ও ব্যবস্থাপক বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ মো: শামীম হাসান, মুন্সীগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি) আবু জাফর রিপন, বিপিএএ, ময়মনসিংহের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ পার্ট করপোরেশন দিদার আলম মোহাম্মদ মাকসুদ চৌধুরী, নওগাঁ সাবেক ডিসি ও পরিচালক (উপসচিব), বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস প্রশাসন একাডেমি গোলাম মওলা, নড়াইলের সাবেক ডিসি ও ভূসম্পত্তি ও আইন কর্মকর্তা সড়ক ও জনপথ অধিদফতর মোহাম্মদ আশফাকুল ইসলাম চৌধুরী, নারায়ণগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ মাহমুদুল হক, নরসিংদীর সাবেক ডিসি ও উপ-ভূমি সংস্কার কমিশনার উপ-ভূমি সংস্কার কমিশনারের কার্যালয়, চট্টগ্রাম বিভাগ বদিউল আলম, নাটোরের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি আবু নাছের ভূঞা, নেত্রকোনার সাবেক ডিসি ও পরিচচালক, সমাজসেবা অধিদফতর শাহেদ পারভেজ, নীলফামারীর সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বাংলাদেশ লোকপ্রশাসন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র (বিপিএটিসি) ও কোম্পানি সচিব, বাংলাদেশ স্যাটেলাইট কোম্পানি লিমিটেডে বদলির আদেশাধীন পঙ্কজ ঘোষ, নোয়াখালীর সাবেক ডিসি ও বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (উপসচিব) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় দেওয়ান মাহবুবুর রহমান, পাবনার সাবেক ডিসি ও উপসচিব, পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ মু. আসাদুজ্জামান, পঞ্চগড়ের সাবেক ডিসি ও উপভূমি সংস্কার কমিশনার, ভূমি সংস্কার বোর্ড জহুরুল ইসলাম, পটুয়াখালীর সাবেক ডিসি ও সচিব, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নূর কুতুবুল আলম, পিরোজপুরের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, বস্ত্র অধিদফতর মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান, রাজবাড়ীর সাবেক ডিসি ও পরিচালক, পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ কর্তৃপক্ষ আবু কায়সার খান, রাজশাহীর সাবেক ডিসি ও ওয়াকফ প্রশাসক, ওয়াকফ প্রশাসকের কার্যালয় শামীম আহমেদ, রাঙ্গামাটির সাবেক ডিসি ও নির্বাহী পরিচালক, আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন খান, রংপুরের সাবেক ডিসি ও প্রধান সমাজকল্যাণ ও বস্তি উন্নয়ন কর্মকর্তা, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন মোহাম্মদ মোবাশ্বের হাসান, সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির, শরীয়তপুরের সাবেক ডিসি ও উপপ্রকল্প পরিচালক, ডিজিটাল সংযোগ স্থাপন (০১-১২-২০২১ হতে ৩০-১১-২০২৫) অনুমোদিত মুহাম্মদ নিজাম উদ্দিন আহাম্মেদ, শেরপুরের সাবেক ডিসি ও উপসচিব, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়, আব্দুল্লাহ আল খায়রুম, সিরাজগঞ্জের সাবেক ডিসি ও পরিচালক, জাতীয় উন্নয়ন প্রশাসন একাডেমি মীর মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, সুনামগঞ্জের সাবেক ডিসি ও উপপ্রকল্প পরিচালক বাংলাদেশ এনভায়রনমেন্টাল সাসটেইনেবিলিটি অ্যান্ড ট্রান্সফরমেশন (বিইএসটি) প্রজেক্ট (০১-০৭-২০২০ হতে ৩১-১২-২১) অনুমোদিত মোহাম্মদ রাশেদ ইকবাল চৌধুরী, সিলেটের সাবেক ডিসি, পরিচালক, জাতীয় জনসংখ্যা গবেষণা শেখ রাসেল হাসান, টাঙ্গাইলের সাবেক ডিসি ও প্রশিক্ষক, জাতীয় পরিকল্পনা ও উন্নয়ন একাডেমি (এনএপিডি) মো: কায়ছারুল ইসলাম ও ঠাকুরগাঁওয়ের সাবেক ডিসি, সচিব, টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) মো: মাহবুবুর রহমান।

 


আরো সংবাদ



premium cement
পবিপ্রবিতে বিএনপির দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ২ দাউদকান্দিতে স্কুলশিক্ষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ নেত্রকোনায় ফিরছেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ভারতের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তান চট্টগ্রামে পঞ্চম বিয়ে করায় চতুর্থ স্ত্রীর হাতে স্বামী খুন! নাইজেরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১৪ কম্বোডিয়ায় গ্রেনেড বিস্ফোরণে ২ শিশু নিহত মার্কিন এফ-১৬ যুদ্ধবিমানে হামলা চালিয়েছে ইয়েমেনের সশস্ত্র বাহিনী আমতলীতে অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বাড়িতে ডাকাতি ৫ দফা দাবিতে চমেক হাসপাতালে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি এস আলমের ৮ হাজার ১৩৩ কোটি টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

সকল