জনগণ আন্দোলনের মাধ্যমে এ টি এম আজহারকে মুক্ত করে আনবে : ডা: শফিক
- নিজস্ব প্রতিবেদক
- ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ০১:২৭
জামায়াতে ইসলামীর সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে রাজধানীসহ সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে দলটি। রাজধানীর পুরানা পল্টন মোড়ে গতকাল বিকেলে ঢাকার দক্ষিণ ও উত্তর মহানগরীর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত বিশাল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদীদের পতন হলেও মজলুম জননেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম এখনো কারাগারে অন্তরীণ রয়েছেন; তাই আমাদের স্পষ্ট ঘোষণা, অবিলম্বে তাকে নিঃশর্ত মুক্তি না দিলে আমাদের বিক্ষোভ-সমাবেশ-আন্দোলন কোনোভাবেই বন্ধ হবে না বরং জনগণ তাদের নেতাকে দুর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে মুক্ত করেই ছাড়বে।
কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমির নূরুল ইসলাম বুলবুলের সভাপতিত্বে এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সেক্রেটারি ড. মুহা: শফিকুল ইসলাম মাসুদ এবং কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিমের যৌথ পরিচালনায় সমাবেশে বক্তৃতা করেন- জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমির মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন এবং ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম সাদ্দাম। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য মোবারক হোসেন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন সরকার, ঢাকা মহানগরী উত্তরের নায়েবে আমির ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, দক্ষিণের নায়েবে আমির আব্দুস সবুর ফকির ও অ্যাডভোকেট হেলাল উদ্দিন, শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, ঢাকা মহানগরী উত্তরের সহকারী সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান, নাজিমুদ্দিন মোল্লা ও ডা: ফখরুদ্দিন মানিক এবং ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি দেলোয়ার হোসেন, কামাল হোসেন ও ড. আব্দুল মান্নান প্রমুখ।
বিকেল ৪টা ৫৫ মিনিটে আনুষ্ঠানিকভাবে এই বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হলেও দুপুরের পর থেকেই পল্টন মোড়ে জড়ো হতে শুরু করেন জামায়াত নেতাকর্মীরা। ৪টার আগেই উপস্থিতি পল্টন মোড় ছাড়িয়ে বিজয়নগর-নাইটিংগেল মোড় ও আশপাশের এলাকা ছাড়িয়ে যায়। পল্টন মোড়ে তিনটি খোলা ট্রাকে অস্থায়ী মঞ্চ বানিয়ে এই সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে জামায়াত আমির ডা: শফিকুর রহমানের নেতৃত্বে একটি মিছিল বের হয়ে জাতীয় প্রেস ক্লাব, মৎস্য ভবন হয়ে শাহবাগ মোড়ে গিয়ে শেষ হয়।
একইভাবে জামায়াতের ৭৯টি মহানগরী ও জেলা শাখায় বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে বলে দলটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর জামায়াত এই প্রথম রাজপথে বড় ধরনের সমাবেশ করল।
সমাবেশে ডা: শফিকুর রহমান বলেন, ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত আওয়ামী ফ্যাসিবাদীরা দেশে অপশাসন-দুঃশাসন চালিয়েছে। এ সময় বাকশালীরা জামায়াতকে বিশেষভাবে টার্গেট করে দলের শীর্ষ নেতাদের একের এক গ্রেফতার করে কারারুদ্ধ করেছে। এ সঙ্কটকালে এ টি এম আজহারুল ইসলাম দলের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেলের দায়িত্ব পালন করছিলেন। কিন্তু আওয়ামী লীগ তাদের পথের কাঁটা সরানোর জন্য তাকেও মিথ্যা, ভিত্তিহীন ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অভিযোগে দীর্ঘ ১৩ বছর পর্যন্ত সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে কারাগারের অন্ধকার প্রকোষ্টে আটক করে রেখেছে। জামায়াত আমির সরকারের কাছে প্রশ্ন রেখে বলেন, দেশ ফ্যাসিবাদ মুক্ত হলেও এ টি এম আজহার মুক্ত হলেন না কেন? তিনি সরকারের কাছে আজহারুল ইসলামের মুক্তির সময়সীমা জানতে চেয়ে বলেন, আমরা তার মুক্তি কবে হবে তা সুস্পষ্টভাবে জানতে চাই। আমাদের উদারতা ও ভদ্রতাকে দুর্বলতা মনে করবেন না। তিনি এ বিষয়ে সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন, ছাত্র-জনতার আগস্ট বিপ্লবের সকল মজলুম একে একে মুক্তি লাভ করলেও এ টি এম আজহারই ব্যতিক্রম। মূলত তিনিসহ জামায়াতের শীর্ষ নেতারা ফ্যাসিবাদের সাথে আপস করেননি বলেই তাদের ওপর ইতিহাসের বর্বর ও নির্মম নির্যাতন চালানো হয়েছে। শীর্ষ নেতাদের ফাঁসির মঞ্চে পাঠানোর আগেও তাদেরকে নানাবিধ আপস প্রস্তাব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু আমাদের আপসহীন ও অকুতোভয় নেতারা সেসব প্রস্তাবকে পায়ের তলে ফেলে শাহাদতকে হাসিমুখে বরণ করে নিয়েছেন। আর আমরা তাদেরই উত্তরসূরি। তাই আমরা চরম ধৈর্যের সাথে পরিস্থিতি মোকাবেলা করছি। কিন্তু সবকিছুর সীমা আছে। তিনি অবিলম্বে সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের নিঃশর্ত মুক্তি, দলীয় প্রতীক দাড়িপাল্লা ও দলীয় নিবন্ধন ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান।
জামায়াত আমির বলেন, আমরা গত সাড়ে ১৫ বছর ফ্যাসিবাদের জুলুম-নির্যাতন ধৈর্য ও সাহসিকতার সাথে মোকাবেলা করেছি। আমরা কারো সাথে আপস করিনি। কিন্তু দেশ এখনো বৈষম্যমুক্ত হয়নি। তাই দেশ যতদিন বৈষম্যমুক্ত না হবে, ততদিন আমাদের আন্দোলন সংগ্রাম বন্ধ হবে না। কারণ আমাদের বিজয় সবে শুরু হয়েছে; কিন্তু শেষ হয়নি। তিনি উচ্চকিত কণ্ঠে সেøাগান দিয়ে বলেন, ‘আবু সাঈদ মুগ্ধ; শেষ হয়নি যুদ্ধ’। তিনি জনতার উদ্দেশে প্রত্যয় ব্যক্ত করে বলেন, আমাদের যুদ্ধ-সংগ্রাম চলছে এবং চলবে ইনশাআল্লাহ।
তিনি মহল বিশেষকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ফ্যাসিবাদের ভাষায় কথা বলবেন না। রাজনৈতিক ভাষায় কথা বলুন। আমাদের ভয় দেখাবেন না; চোখ রাঙিয়ে কথা বলবেন না। আমরা কারো চোখ রাঙানিকে ভয় করি না। তিনি সকল প্রকার দলমতের ঊর্ধ্বে ওঠে সকল প্রকার ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন বলেন, এ টি এম আজহারুল ইসলামকে বিচারের নামে প্রহসন ও ক্যাঙ্গারু কোর্টের মাধ্যমে গুরুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে। কিন্তু স্বৈরাচারের পতনের পরও তার মুক্তির দাবি নিয়ে আমাদেরকে রাজপথে নামতে হয়েছে। তিনি অনতিবিলম্বে এ টি এম আজহারের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফিরিয়ে দেয়ার জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান। অন্যথায় আগামী দিনের আন্দোলনকে সর্বাত্মক রূপ দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন।
সভাপতির বক্তব্যে নূরুল ইসলাম বুলবুল বলেন, আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পতনের পর অনেকের নামে মামলাগুলো প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। কিন্তু এ টি এম আজহারুল ইসলাম সম্পূর্ণ অন্যায়ভাবে ১৪ বছর কারারুদ্ধ থাকলেও সরকার তার মুক্তির ব্যবস্থা করেনি। দলীয় নিবন্ধন এবং প্রতীকের বিষয়টি অমীমাংসিতই রয়ে গেছে। তিনি টালবাহানা বন্ধ করে অবিলম্বে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, দলীয় নিবন্ধন ও প্রতীক ফেরত দিতে সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান। অন্যথায় দুর্বার গণ-আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে দাবি মানতে বাধ্য করা হবে বলে হুঁশিয়ার করেন।
আজহারকে মুক্তি না দিলে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ব রাজপথে : এ টি এম মা’ছুম
নোয়াখালী অফিস জানায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মা’ছুম বলেছেন, দলের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তি, জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন ফিরিয়ে না দিলে আমরা প্রয়োজনে আবারো রাজপথে জনগণকে নিয়ে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ব। জালিম সরকার তাকে বন্দী করে রেখেছে বর্তমান সরকার কেন তাকে মুক্তি দিচ্ছে না। তিনি গতকাল বিকেলে নোয়াখালী জেলা শহর মাইজদীর শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বিক্ষোভ-পূর্ব এক বিশাল সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মাওলানা সাইয়েদ আহমদের সভাপত্বিত্বে ও জেলা সেক্রেটারি মাওলানা বোরহান উদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে আরো বক্তব্য রাখেন মাওলানা আলা উদ্দিন, মাওলানা নিজাম উদ্দিন ফারুক, মাওলানা দেলাওয়ার হোসেন, মো: ইসমাইল হোসেন মানিক, অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জহিরুল আলম এবং মাওলানা মো: ইউসুফ, হাবিবুর রহমান আরমান প্রমুখ।
এ টি এম আজহার কারাগারে কেন জাতি জানতে চায় : রফিকুল ইসলাম খান
সিলেট ব্যুরো জানায়, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান ‘ছাত্র- জনতার রক্তাক্ত গণ-অভ্যুত্থানে ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, প্রধান বিচারপতিকেও পালাতে হয়েছে’ মন্তব্য করে বলেছেন, সেসব জুডিশিয়াল কিলারদের প্রহসনের বিচারে জননেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামকে এখনো কারাগারে কেন জাতি জানতে চায়। বাংলাদেশের রাজনীতিতে জামায়াত ইতোমধ্যে অনেক পরীক্ষা দিয়েছে। নতুন করে পরীক্ষা নেয়ার চেষ্টা করবেন না। তিনি বলেন, ৫ আগস্টের পরে তৎকালীন বিরোধী দলের সাজাপ্রাপ্ত সবাই মুক্ত হয়েছেন। তাহলে আজহার ভাই এখনো জেলে কেন?
তিনি গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে ঐতিহাসিক রেজিস্ট্রারি মাঠে জামায়াত কেন্দ্রঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে সিলেট জেলা ও মহানগর জামায়াত আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিলপূর্ব সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও সিলেট মহানগরী আমির মুহাম্মদ ফখরুল ইসলামের সভাপতিত্বে, মহানগর সেক্রেটারি মো: শাহজাহান আলী ও জেলা সেক্রেটারি জয়নাল আবেদীনের যৌথ পরিচালনায় রেজিস্ট্রারি মাঠে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ মিছিল পূর্ব সমাবেশে বক্তব্য রাখেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও সিলেট জেলা আমির মাওলানা হাবিবুর রহমান।
এ টি এম আজহারের মুক্তির দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ
বরিশাল ব্যুরো জানায়, জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মুক্তির দাবিতে বরিশাল মহানগর ও জেলা জামায়াতের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল নগরীর টাউন হল চত্বরে কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও মহানগর আমির অধ্যক্ষ জহির উদ্দিন মু: বাবরের সভাপতিত্বে ও মহানগর অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি হাফেজ মোহাম্মদ আতিকুল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল অ্যাডভোকেট মুয়াযয্ম হোসাইন হেলাল এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও বরিশাল অঞ্চলের টিম সদস্য মাওলানা এ কে এম ফখরুদ্দিন খান রাজি ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও বরিশাল জেলা আমির অধ্যাপক আব্দুল জব্বার।
খুলনায় এ টি এম আজহারের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
খুলনা ব্যুরো জানায়, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার প্রেসিডেন্টকে ফ্যাসিবাদের প্রতীক আখ্যা দিয়ে বলেছেন, ফ্যাসিবাদের জুলুম থেকে রক্ষার জন্য অন্তত একটি সুবিচার করুন, এ টি এম আজহারের দণ্ডকে বাতিল ঘোষণা করুন।
তিনি গতকাল বিকেলে খুলনা মহানগরীর শহীদ হাদিস পার্কে জামায়াত আয়োজিত বিশাল বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তৃতা দিচ্ছিলেন। কেন্দ্রঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে খুলনা মহানগরী ও জেলা জামায়াতে ইসলামী আয়োজিত সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন মহানগরী জামায়াতের আমির অধ্যাপক মাহফুজুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাওলানা আবুল কালাম আজাদ।
খুলনা জেলা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি মুন্সি মিজানুর রহমান ও মহানগরী সহকারী সেক্রেটারি প্রিন্সিপাল শেখ জাহাঙ্গীর আলমের পরিচালনায় সমাবেশে আরো বক্তৃতা দেন খুলনা জেলা আমির মাওলানা এমরান হুসাইন, নায়েবে আমির অধ্যক্ষ মাওলানা কবিরুল ইসলাম, মহানগরী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট শেখ জাহাঙ্গীর হোসাইন হেলাল, বটিয়াঘাটা উপজেলা আমির মাওলানা শেখ মো: আবু ইউসুফ, অধ্যক্ষ গাউসুল আজম হাদী, আজিজুল ইসলাম ফারাজী, ইসলামী ছাত্রশিবিরের নেতা আরাফাত হোসেন মিলন, আবু ইউসুফ ফকির ও আবু জার আল গিফারী।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা