২৫ জানুয়ারি ২০২৫, ১১ মাঘ ১৪৩১, ২৩ রজব ১৪৪৬
`

দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে : ডা: শফিকুর রহমান

-


‘মানবিক, দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জামায়াতের সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে।’ গতকাল সকালে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে জেলা জামায়াতে ইসলামীর বিশাল কর্মী সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা: শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘কার ইঙ্গিতে তিস্তা মহাপরিকল্পনা এখনো বাস্তবায়িত হয়নি এবং কেন এখনো এর কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি, তা অবশ্যই জনগণের জানা উচিত। জনগণের এই বিষয়ে জানার অধিকার রয়েছে। ফ্যাসিস্ট সরকারের অযোগ্যতা ও ইচ্ছার অভাবের কারণেই তিস্তা মহাপরিকল্পনার বাস্তবায়ন আজো সম্ভব হয়নি।

ডা: শফিকুর রহমান আরো বলেন, রামুতে বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের মঠ ভাঙচুর, ঘরবাড়ি ধ্বংস এবং অগ্নিসংযোগের সাথে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের দুর্বৃত্তরা সরাসরি জড়িত ছিল। কিন্তু পরিতাপের বিষয় হলো, দেশে যা কিছু চুরি হয়, হারিয়ে যায় বা লুটপাট হয়, তার জন্য সবসময় ‘কেষ্ট বেটা’কে দায়ী করা হয়। তদুপরি প্রতিটি ঘটনায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নাম টেনে আনা হয়, যা সম্পূর্ণ অন্যায় ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
তিনি আরো বলেন, কুড়িগ্রামে একটি কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ঘোষণা করা হয়েছে, কিন্তু সেটির কেবল একটি কঙ্কাল রয়েছে, না আছে মাংস, না আছে চামড়া। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব কোনো ক্যাম্পাসই নেই। অথচ এই প্রতিষ্ঠানটি যদি সঠিকভাবে গড়ে তোলা হতো, তবে এটি এলাকার আর্থসামাজিক অবস্থার আমূল পরিবর্তন ঘটাতে পারত।

জামায়াত আমির বলেন, গত সাড়ে ১৫ বছরে আওয়ামী লীগ সরকার এবং তার সহযোগীরা ২৬ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। এই অর্থ পাচারের ঘটনা তদন্ত করা উচিত এবং যেকোনো উপায়ে এই টাকা দেশে ফেরত আনতে হবে। যারা এর সাথে জড়িত তাদের বিচার করতে হবে।
তিনি জামায়াতের লক্ষ্য হিসেবে বৈষম্যহীন এবং মানবিক বাংলাদেশ গড়ার কথা তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী মজলুমদের দল। আমাদের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। হাজার হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। কিন্তু তবুও আমাদের সংগ্রাম থামেনি। আমরা প্রতিটি নাগরিকের সমান অধিকার নিশ্চিত করতে চাই।
ডা: শফিক তার বক্তব্যে কুড়িগ্রামের ঐতিহাসিক বড়াইবাড়ী যুদ্ধের স্মৃতিচারণ করেন এবং দাবি করেন, এর প্রতিশোধ নিতে পিলখানা হত্যাকাণ্ড ঘটানো হয়েছিল। তিনি বলেন, আমরা অন্যায়, চাঁদাবাজি বা সামাজিক অনাচার মেনে নেবো না। এ জন্যই আমরা রাজনীতি করি, সত্য প্রতিষ্ঠা করাই আমাদের লক্ষ্য।

ডা: শফিকুর রহমান আরো বলেন, গত ১৫ বছরে জামায়াতের দুই আমির, একজন সেক্রেটারি জেনারেল, তিন নায়েবে আমিরসহ মোট ১১ জন দায়িত্বশীল নেতাকে হত্যা করা হয়েছে। মুমিনরা কখনো কারো কাছে মাথা নত করে না। ইনসাফ প্রতিষ্ঠার লড়াই শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের সংগ্রাম চলবে।
জামায়াতের আমির বলেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ফেলানী খাতুনের করুণ মৃত্যু আজো সবার মনে দাগ কেটে রেখেছে। ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ১৫ বছরের নিরপরাধ কিশোরী ফেলানীকে গুলি করে হত্যা করে। তার লাশ দীর্ঘ সময় কাঁটাতারের বেড়ায় ঝুলে থাকার সেই হৃদয়বিদারক দৃশ্য আজও মানবতার প্রতি প্রশ্ন ছুড়ে দেয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও কুড়িগ্রাম জেলা আমির মাওলানা আব্দুল মতিন ফারুকী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আব্দুল হালিম, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মাওলানা মমতাজ উদ্দিন, কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান বেলাল।

মাওলানা আব্দুল হালিম বলেন, এখন দেশের মানুষ আর কোনো জুলুমকারীকে সহ্য করবে না। এক জালেম পালিয়েছে, নতুন জালেম এলেও তাকেও বিদায় করা হবে। মানুষ মুক্তি চায়, তারা জুলুমের শাসন থেকে মুক্ত হতে চায়।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও কুড়িগ্রাম জেলা আমির মাওলানা আব্দুল মতিন ফারুকী বলেন, ফ্যাসিবাদীরা জনগণের কণ্ঠরোধ করতে চেয়েছিল। কিন্তু জনগণ তাদের সঠিক জবাব দিয়েছে। আমরা একটি বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কাজ করছি। আমরা জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করে মানবিক বাংলাদেশ গড়ব।
বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক আ: আজিজ নাহিদ বলেন, তরুণরা কখনো হার মানেনি এবং কখনো হার মানবে না। তাদের সাহস, দৃঢ়তা এবং ন্যায়ের পক্ষে লড়াই করার অদম্য মনোভাবই তাদের প্রকৃত শক্তি।
সম্মেলন শুরুর আগে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ মাঠে। জনসমাগম এত বেশি ছিল যে, কলেজ মাঠ ছাড়িয়ে আশপাশের এলাকাগুলোতেও ছড়িয়ে পড়ে। সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালিত সম্মেলনটি সবার নজর কাড়ে।
জামায়াত চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই এগিয়ে যাবে : রফিকুল ইসলাম খান

ইসলামী কল্যাণরাষ্ট্রে বৈষম্য থাকবে না : শামসুল ইসলাম
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, জামায়াতের কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির ও সাতকানিয়া-লোহাগাড়া আসনের সাবেক এমপি মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম এমপি বলেছেন, কুরআন ও হাদিসের আলোকে ইসলামী ভাবধারায় কল্যাণরাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সমাজে ভেদাভেদ থাকবে না। ধনি-দরিদ্র বৈষম্য থাকবে না। সব শ্রেণিপেশার মানুষের জন্য একটি নিরাপদ ও বাসযোগ্য রাষ্ট্র গড়তে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে জামায়াতে ইসলামীসহ ইসলামী সংগঠনগুলো। আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি উন্নত ও ইনসাফভিত্তিক সমাজ প্রতিষ্ঠায় দেশপ্রেমিক তৌহিদি জনতাকে নিজ নিজ জায়গা থেকে কাজ করতে হবে। তিনি গতকাল সাতকানিয়া উপজেলার চরতী দুরদুরী মুহাম্মদিয়া সিনিয়র মাদরাসার বার্ষিক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরি উক্ত কথা বলেন। এতে আরো বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মুহাম্মদ এনামুল হক, চরতী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ডা: রেজাউল করিম। প্রমুখ।

২০২৫ হবে বাংলাদেশের টার্নিং পয়েন্ট : মিয়া গোলাম পরওয়ার
শরীয়তপুর প্রতিনিধি জানান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেছেন, শেখ হাসিনা যেই ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতাদের ফাঁসি দিয়েছিল সেই ট্রাইব্যুনালেই এখন তার বিচারের প্রস্তুতি চলছে। পাঁচ দিন আগে জামায়াতকে নিষিদ্ধের আদেশ দিয়েছিল হাসিনা। চার দিন পরে আল্লাহই তাকে দেশ থেকে নিষিদ্ধ করে দিয়েছেÑ এটাই আল্লাহর বিচার।
২০২৫ সাল হবে বাংলাদেশের সমাজনীতি, রাজনীতি, অর্থনীতি ও ইকামতে দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য টার্নিং পয়েন্ট। যে নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য জাতি আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে, সেই স্বপ্নের দিকে নিয়ে যাওয়ার জন্য জামায়াত নেতাকর্মীদের আরো অনেক পরিশ্রম করতে হবে। তা না হলে, নতুন কোনো নৈরাজ্য আবার দেশকে পিছিয়ে দেবে। আমরা এগিয়ে যাবো নাকি পিছিয়ে থাকব সেই ফয়সালার বছর হচ্ছে ২০২৫ সাল। তা না হলে ২০২৪ সালে যারা দেশের মুক্তির জন্য রক্ত দিয়ে শহিদ হয়েছে, তাদের রক্ত বৃথা যাবে। নতুন স্বাধীনতার জন্য যারা রক্ত দিয়েছে তাদের রক্তের দাগ এখনো শুকায়নি, মায়েদের চোখের পানিও শুকায়নি। তাই নির্বাচনের আগেই গণহত্যা, নির্যাতন ও গুম-খুনের মাস্টার মাইন্ড শেখ হাসিনার বিচার করতে হবে। তবেই ২৪-এর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হবে।
গতকাল সন্ধ্যায় শরীয়তপুর জেলার ডামুড্যা হামিদিয়া কামিল মাদরাসা মাঠে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

শরীয়তপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির কে এম মকবুল হোসাইনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা আমির অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুর রব হাশেমী, শরীয়তপুর তিন নির্বাচনী এলাকার জামায়াত মনোনীত প্রার্থী মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম।
এর পূর্বে তিনি ঢাকাস্থ-খুলনা কাবের উদ্যোগে লঞ্চ ভ্রমণে গোসাইরহাট উপজেলার চর জালালপুর এক মিলনমেলায় অংশগ্রহণ করেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান বলেছেন, আমি বাস্তবতা থেকে দেখেছি জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের সাথে যারাই লাগতে এসেছে ইতিহাসের চরম আস্তাকুঁড়ে তারাই নিক্ষিপ্ত হয়েছে। অনেককে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের সাথে বিরোধিতা করতে গিয়ে চরম পরিণতির শিকার হতে দেখেছি। জুলুম নির্যাতন মোকাবেলা করে সঠিক ইসলামী আন্দোলনের কর্মী হিসেবে সব সময়ে আমরা মহান আল্লাহর সাহায্য পেয়েছি। জামায়াত ও ছাত্রশিবিরের নেতাকর্মীরা সব ধরনের ষড়যন্ত্র চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করেই সামনে এগিয়ে যাবে। কোনো ষড়যন্ত্র মিথ্যাচার করে জামায়াত ও ছাত্রশিবিরকে আর শেষ করা যাবে না। সব রাজনৈতিক দলের নেতারা এ কথা এক বাক্যে স্বীকার করেন, নিজামী সাহেবের মতো পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ বাংলাদেশে আর কেউ ছিলেন না। তারপরও তাঁকে ফাঁসি দিয়ে শহীদ করা হয়েছে। উদ্দেশ্য ছিল জামায়াতের নেতৃত্ব শেষ করার মাধ্যমে পুরো সংগঠনকে শেষ করে দেয়া। কিন্তু না তা হয়নি বরং জামায়াতে ইসলামী বর্তমান বাংলাদেশে সবচেয়ে সুশৃঙ্খল ও সুগঠিত রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে জনগণের আস্থার প্রতীক হিসেবে আজ দাঁড়িয়ে গেছে।

গতকাল জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের চকবাজার-বংশাল জোনের উদ্যোগে রাজধানীর ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স হলে অনুষ্ঠিত বার্ষিক পরিকল্পনা ওরিয়েন্টেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চকবাজার-বংশাল জোন পরিচালক কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের সহকারী সেক্রেটারি মো: দেলাওয়ার হোসেন। অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন চকবাজার-বংশাল জোনের সহকারী পরিচালক এস এম আহসান উল্লাহ, ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের মজলিসে শূরা সদস্য ও বংশাল দক্ষিণ থানা আমির মাহবুবুল আলম ভূঁইয়া, কোতয়ালি থানা আমির মাওলানা মতিউর রহমান, চকবাজার দক্ষিণ থানা আমির মাওলানা আনিসুর রহমান, মাওলানা মাহফুজুর রহমান, মাওলানা তাজুল ইসলাম, মাওলান বিলাল হুসাইন, আবুল হোসেন রাজন, মো: রফিকুল ইসলাম প্রমুখ।
ঢাকা মহানগরী উত্তর : দুনিয়ায় শান্তি ও জান্নাহামের আগুন থেকে মুক্তির জন্যই দ্বীন প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে আমাদের ইসলামী আন্দোলন করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগীয় সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ।

গতকাল রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি মিলনায়তনে জামায়াতে ইসলামী ঢাকা মহানগরী উত্তর আয়োজিত বাছাইকৃত কর্মীদের শিক্ষাশিবিরে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। মোহাম্মদপুর অঞ্চলের টিম সদস্য আব্দুল ওয়াজেদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত শিক্ষাশিবিরে বিশেষ অতিথি ছিলেন জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম। বিষয়ভিত্তিক আলোচনা ও দারস পেশ করেন কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. মাওলানা অধ্যাপক আব্দুস সামাদ ও কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য জিয়াউল হাসান। উপস্থিত ছিলেন মহানগরী মজলিসে শূরা সদস্য অধ্যক্ষ সিরাজুল হক, ডা: শফিউর রহমান, আব্দুল আউয়াল আজম ও মশিউর রহমান প্রমুখ।

 


আরো সংবাদ



premium cement
মহিলাবিষয়ক অধিদফতরে শত শত কোটি টাকার দুর্নীতি নির্বাচন প্রক্রিয়া কেমন হবে সিদ্ধান্ত জনগণের : অধ্যাপক ইউনূস ট্রাম্প নিয়ে ভারতের উচ্ছ্বাসে কি ভাটা? সীমান্তে বিএসএফের বিশেষ সতর্কতা জারি পরিস্থিতি থমথমে সবজির বাজার নিয়ন্ত্রণে, ঊর্ধ্বমুখী চাল-মুরগির দাম মাওনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে দেড় ঘণ্টা মাটিতে পড়েছিলেন আমিনুল পশ্চিমতীরে হামলা বাড়ানোর হুমকি ইসরাইলের লন্ডন ক্লিনিকের ছাড়পত্র পেয়েছেন খালেদা জিয়া দুর্নীতি ও বৈষম্যহীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় সংগ্রাম অব্যাহত থাকবে : ডা: শফিকুর রহমান বহিরাগত শ্রমিকদের তাণ্ডবে দেশ ছাড়ছেন ল্যাভেন্ডার গার্মেন্টের চীনা নাগরিকরা গুজব ছড়ানো হচ্ছে আমরা ভালো আছি : আসিফ নজরুল

সকল