০১ অক্টোবর ২০২৪, ১৬ আশ্বিন ১৪৩১, ২৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

স্থল হামলা মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ

-

- হামলা অব্যাহত, নিহত আরো ১০৫
- সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি যুক্তরাষ্ট্রের
- নাসরুল্লাহ হত্যায় মার্কিন বোমার ব্যবহার
- উত্তর ইসরাইলে লেবাননের রকেট বৃষ্টি

লেবাননের প্রতিরোধ সংগঠন হিজবুল্লাহ যেকোনো পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুত এবং তারা ইসরাইলের বিরুদ্ধে চলমান লড়াই চালিয়ে যাবে। গতকাল সোমবার এ ঘোষণা দিয়েছেন হিজবুল্লাহর উপপ্রধান নাইম কাসেম। সংগঠনটির শীর্ষ নেতা হাসান নাসরুল্লাহ ইসরাইলি হামলায় নিহত হওয়ার পর এই প্রথমবার জনসম্মুখে এলেন কাসেম। ভাষণে তিনি বলেন, হিজবুল্লাহ তাদের সাবেক প্রধানের পরিকল্পনা অনুযায়ী বিকল্প কৌশল গ্রহণ করছে এবং শিগগির নতুন নেতা নির্বাচন করা হবে। আলজাজিরা, রয়টার্স, এএফপি ও টাইমস অব ইসরাইল।
নিহত নেতার স্মরণে শোক প্রকাশ করে নাইম কাসেম বলেন, আমরা একজন প্রিয় ভাই ও নেতাকে হারিয়েছি, যিনি ধর্মযোদ্ধাদের প্রতি গভীর ভালোবাসা পোষণ করতেন। তিনি বলেন, ইসরাইল যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থনে ফিলিস্তিনি বেসামরিক নাগরিকদের ওপর গণহত্যা চালাচ্ছে। হিজবুল্লাহর সামরিক সক্ষমতার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে কাসেম জানান, তারা ইসরাইলের অভ্যন্তরে ১৫০ কিলোমিটার গভীরে লক্ষ্যবস্তুতে হামলা চালিয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন, হিজবুল্লাহর সামরিক কার্যক্রম আগের মতোই চালু রয়েছে এবং হাসান নাসরুল্লাহর মৃত্যুর পরও এই তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
ইসরাইলের সম্ভাব্য স্থল অভিযান সম্পর্কে তিনি বলেন, হিজবুল্লাহ যেকোনো স্থল অভিযান মোকাবেলায় প্রস্তুত। দীর্ঘ যুদ্ধের জন্যও মানসিকভাবে তারা প্রস্তুত। নতুন নেতৃত্ব প্রসঙ্গে কাসেম বলেন, আমরা শিগগির নতুন নেতা নির্বাচন করব। নিজেদের মূল লক্ষ্য সম্পর্কে হিজবুল্লাহর উপপ্রধান বলেন, গাজার প্রতি সমর্থন এবং লেবাননের সুরক্ষা অব্যাহত থাকবে। বক্তৃতার শেষাংশে তিনি ২০০৬ সালের ইসরাইল-হিজবুল্লাহ যুদ্ধের কথা উল্লেখ করে বলেন, আমরা ২০০৬ সালের মতোই বিজয়ী হবো।
লেবাননের ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট করছে যে দক্ষিণ লেবাননের ওয়াজানিতে একটি চেকপয়েন্টে ইসরাইলি হামলায় আহত হওয়ার পর লেবাননের এক সেনা সৈন্য নিহত হয়েছে।

নিহত আরো ১০৫ : লেবাননে বর্বর হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইল। মধ্যপ্রাচ্যের এই দেশজুড়ে হওয়া সর্বশেষ হামলায় আরো শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন আরো সাড়ে তিন শতাধিক মানুষ। লেবাননের রাজনৈতিক নেতারা ইমরাইলি এই হামলা ও হত্যাকাণ্ডকে ‘গণহত্যা’ বলে উল্লেখ করেছেন। গতকাল সোমবার আলজাজিরার খবরে বলা হয়েছে, ইসরাইলের অবিরাম হামলার কারণে আরো একটি রক্তাক্ত দিনের সাক্ষী হয়েছে লেবানন। দেশটির স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের মতে, নিরলস ইসরাইলি বোমাবর্ষণে সারা দেশে কমপক্ষে ১০৫ জন নিহত এবং আরো ৩৫৯ জন আহত হয়েছেন।
লেবাননের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, দক্ষিণ সিডনের কাছে আইন আল-দেলবে একটি হামলায় দু’টি আবাসিক ভবনকে সম্পূর্ণ গুঁড়িয়ে গেছে এবং এতে ৩২ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ঘটনাস্থলে আশ্রয় নেয়া অনেক বাস্তুচ্যুত পরিবারের সদস্যরাও রয়েছেন। লেবাননের বেশ কিছু রাজনীতিবিদ এই হামলাকে ‘গণহত্যা’ বলে বর্ণনা করেছেন। যদিও ইসরাইল বলেছে, তারা হিজবুল্লাহর কয়েক ডজন লক্ষ্যবস্তুতে হামলা করেছে। তবে লেবাননের কর্মকর্তারা বলেছেন, দক্ষিণ লেবানন, বেকা, বালবেক-হারমেল গভর্নরেট এবং বৈরুতের দক্ষিণ শহরতলিতে বাড়িঘরের পাশাপাশি অন্যান্য ভবনগুলোতে হামলা করা হয়েছে।
এ দিকে সোমবার ভোরে স্থানীয় মিডিয়া আউটলেটগুলো বৈরুতের কেন্দ্রস্থলে কোলা ব্রিজ এলাকায় ইসরাইলি বিমান হামলার খবর দিয়েছে। গত বছর সঙ্ঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে শহর সীমানার মধ্যে এটিই ইসরাইলের প্রথম আক্রমণ এবং সম্ভবত এটিকে সঙ্ঘাতের আরেক ধাপ বৃদ্ধি হিসাবে দেখা হবে। লেবাননের রাজধানীকে আগে ইসরাইলি আক্রমণ থেকে নিরাপদ আশ্রয়স্থল হিসাবে দেখা হতো। তবে সরাসরি বৈরুত শহরে বোমা হামলার ঘটনায় বোঝা যাচ্ছে, দেশের অন্যান্য অংশের মতো বর্তমানে রাজধানী শহরও ইসরাইলি হামলার অধীনে রয়েছে। হামলায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন বলে লেবাননের সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে।
হামাস ও পিইএলপি নেতা নিহত : লেবাননে ইসরাইলি বিমান বাহিনীর (আইএএফ) হামলায় হামাসের স্থানীয় নেতা ফাতাহ শরিফ আবু আল-আইন তার স্ত্রী-সন্তানসহ নিহত হয়েছেন। একই দিন কাছাকাছি সময়ে বৈরুতে নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনের বামপন্থি দল পপুলার ফ্রন্ট ফর দ্য লিবারেশন অব প্যালেস্টাইনের (পিইএলপি) তিন নেতা।

ফাতাহ শরিফ আবু আল-আইনের নিহতের সংবাদ সোমবার এক বিবৃতিতে নিশ্চিত করেছে হামাস। বিবৃতিতে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, “সোমবার হামাসের লেবানন শাখার নেতা ফাতাহ শরিফ আবু আল-আইন সোমবার দক্ষিণ লেবাননের আল-বাস শিবিরে নিজ ঘরে অবস্থানকালে আগ্রাসনকারী শক্তির বিমান হামলায় শহীদ হয়েছেন। হামলায় তার স্ত্রী, পুত্র এবং কন্যাও শাহাদাতবরণ করেছেন।’
ইসরাইলে রকেট বৃষ্টি : উত্তর ইসরাইলে সোমবার সকাল থেকে একর পর এক রকেট হামলা চালিয়ে যাচ্ছে লেবানন। ইসরাইলি সেনাবাহিনী-্আইডিএফ জানিয়েছে, সোমবার সকাল থেকেই হিজবুল্লাহ রকেট বৃষ্টি শুরু করেছে উত্তর ইসরাইলে। এর মধ্যে উত্তর গোলান মালভূমিতে একসাথে গিয়ে ১৫টি রকেট আঘাত হানে। তারপরে দক্ষিণ গোলান এবং আপার গ্যালিলে ২০টি রকেট গিয়ে আছড়ে পড়ে। আইডিএফ আরো জানায়, কিছু রকেট বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিহত করা হয়েছে, বাকিগুলো খোলা জায়গায় আঘাত করেছে।
তবে এতে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি এবং হতাহত হয়েছে ইসরাইল তা জানায়নি। অবশ্য, কখনোই ইসরাইল তা জানায় না। এর আগে গত ইহুদিবাদী ইসরাইল মার্কিন নির্মিত এফ-৩৫ জঙ্গিবিমানের সাহায্যে লেবাননের রাজধানী বৈরুতের দক্ষিণে দাহিয়েহ এলাকায় ভয়াবহ আগ্রাসন চালিয়ে ছয়টি বেসামরিক ভবন সম্পূর্ণ উড়িয়ে দেয়ার পর হিজবুল্লাহ যোদ্ধারা এই হামলা চালায়।

হিজবুল্লাহ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা এক ঝাঁক ফাদি-৩ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সোমবার সকালে রামাত ডেভিড সামরিক বিমান ঘাঁটিতে হামলা চালিয়েছে। এর পাশাপাশি পশ্চিম গ্যালিলি অঞ্চলের কাবরি ইহুদি বসতিতেও ক্ষেপণাস্ত্র হামলার কথা নিশ্চিত করেছে হিজবুল্লাহ। পাশাপাশি ভূমধ্যসাগর তীরবর্তী নাহারিয়া শহরেও ফাদি-১ ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালানো হয়। ইসরাইল গণমাধ্যম জানিয়েছে, হিজবুল্লাহ শুক্রবার রাতে প্রায় ৭৫টি রকেট ছুড়েছে। এরমধ্যে ইসরাইলের সাফেদ শহরে অন্তত ৩০টি রকেট আঘাত হানে। এতে শহরের কয়েকটি এলাকায় বড় রকমের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ইসরাইলি বাহিনীর স্বীকার করেছে।
সেনা মোতায়েনের প্রস্তুতি যুক্তরাষ্ট্রের : ইরানকে চলমান সঙ্ঘাত আর না বাড়ানোর বিষয়ে সতর্ক করে দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী রোববার বলেছে, তারা মধ্যপ্রাচ্যে বিমান সহায়তার সক্ষমতা বাড়াচ্ছে এবং ওই অঞ্চলে সেনা মোতায়েনের জন্যও অনেক বেশি প্রস্তুত রাখছে। লেবাননের হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহকে ইসরাইলের হত্যার ঘটনা তেহরানকে প্রতিশোধ নিতে প্ররোচিত করতে পারে- এমন উদ্বেগ বাড়তে থাকার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মধ্যপ্রাচ্যে মার্কিন বাহিনীর অবস্থান ঠিক করে নিতে পেন্টাগনকে নির্দেশ দেয়ার দু’দিন পর এই ঘোষণা এলে।
এক বিবৃতিতে পেন্টাগনের মুখপাত্র মেজর জেনারেল প্যাট্রিক রাইডার বলেছেন, ‘ইরান, ইরান-সমর্থিত অংশীদার এবং ছায়া গোষ্ঠীগুলোকে চলমান পরিস্থিতিকে কাজে লাগানো কিংবা সঙ্ঘাত বাড়িয়ে তোলা থেকে বিরত রাখতে যুক্তরাষ্ট্র বদ্ধপরিকর।’ তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘ইরান বা ইরান-সমর্থিত গোষ্ঠীগুলো যদি চলমান পরিস্থিতিকে কাজে লাগিয়ে মধ্যপ্রাচ্য অঞ্চলে আমেরিকান কর্মী বা স্বার্থকে লক্ষ্যবস্তু করে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র নিজ জনগণকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেবে।’পেন্টাগনের বিবৃতিতে নতুন কতগুলো বিমান মোতায়েন করা হবে বা কি আকারে করা হবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু বলা হয়নি। কেবল বলা হয়, ‘আগামী দিনে আমরা আমাদের প্রতিরক্ষামূলক বিমান সহায়তা সক্ষমতা আরো শক্তিশালী করব।’ হোয়াইট হাউজের জাতীয় নিরাপত্তার মুখপাত্র জন কারবি রোববার বলেছেন, ‘হিজবুল্লাহ এখন নেতৃত্ব শূন্যতা পূরণ করতে কী করে যুক্তরাষ্ট্র তা দেখছে। একইসাথে এর পরের সঠিক পদক্ষেপ কী তা নিয়ে ইসরাইলের সাথে আলাপ করছে।’

জবাব দেবে ইরান : ইসরাইলের কোনো ‘অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের জবাব ছাড়া থাকবে না ইরান। সোমবার ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র নাসের কানআনি বলেন, হিজবুল্লাহ প্রধান ও লেবাননে ইরান গার্ডের এক ডেপুটি কমান্ডার হত্যার প্রতিশোধ নেবে তারা। লেবাননে হিজবুল্লাহ এবং ইয়েমেনে হাউছি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ইসরাইল আক্রমণ জোরদার করায় মধ্যপ্রাচ্যে লড়াই নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়ার এবং ইরান ও ইসরাইলের মিত্র যুক্তরাষ্ট্রের এতে জড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা বেড়েছে।
সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে কানআনি বলেন, আমরা দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিয়েছে। এমনভাবে কাজ করব যাতে শত্রু অনুতপ্ত হয়। তিনি আরো বলেন, ‘ইরান যুদ্ধ চায় না, তবে যুদ্ধের ভয়ও করে না।’ কানআনি বলেন, ইরান লেবাননের কর্তৃপক্ষের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে বিষয়গুলো পর্যবেক্ষণ করছে।
মার্কিন বোমার ব্যবহার : লেবাননে হিজবুল্লাহ নেতা সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহকে হত্যায় ইসরাইল যে বোমা ব্যবহার করেছিল তা যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন সিনেটর। রোববার এনবিসিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে মার্কিন সিনেটর মার্ক কেলি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি গাইডেড বোমার আঘাতে হিজবুল্লাহ প্রধান নিহত হন। মার্কিন সিনেটের আর্মড সার্ভিসেস এয়ারল্যান্ড সাব-কমিটির চেয়ারম্যান মার্ক কেলি বলেছেন, নাসরুল্লাহ হত্যায় ইসরাইল দুই হাজার পাউন্ড (৯০০ কেজি) ওজনের মার্ক ৮৪ সিরিজের বোমা ব্যবহার করেছে। নাসরুল্লাহর ওপর হামলায় কোনো অস্ত্র ব্যবহার করা হয়েছে, সে বিষয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন কোনো মার্কিন কর্মকর্তা। তিনি বলেছেন, ‘আমরা গাইডেড অস্ত্রের ব্যবহার দেখছি। কারণ এই অস্ত্রগুলো যুক্তরাষ্ট্র সরবরাহ করে। সাধারণত সরাসরি আক্রমণের জন্য এ ধরনের গাইডেড অস্ত্র ব্যবহৃত হয়।’ গাইডেড অস্ত্র সাধারণ অনিয়ন্ত্রিত বোমাকে জিপিএস ইনডিকেটর সিস্টেমের মাধ্যমে নির্দেশিত অস্ত্রে পরিণত করে। তবে ইসরাইলি সেনাবাহিনী এই হামলায় কী ধরনের অস্ত্র ব্যবহার করেছে সে বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি। এমনকি পেন্টাগনের কাছ থেকেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।

 


আরো সংবাদ



premium cement
খেলাপি ঋণে আর ছাড় নয় রাষ্ট্র সংস্কারের আগে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসবে সরকার স্থল হামলা মোকাবেলায় প্রস্তুত হিজবুল্লাহ শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার আশুলিয়ায় শ্রমিক ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সংঘর্ষ, নিহত ১ অনুপস্থিত থাকায় ইউপি চেয়ারম্যানরা অপসারণ হচ্ছেন সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্তে টাস্কফোর্স গঠনের নির্দেশ সাইবার আইনের মামলা প্রত্যাহার হচ্ছে, মুক্তি পাবেন গ্রেফতারকৃতরা উত্তরবঙ্গে বন্যার্তদের পাশে দাঁড়াতে সরকারের প্রতি তারেক রহমানের আহ্বান অটোমেটেড ব্যবস্থা অপচয় ও দুর্নীতি কমাচ্ছে : অর্থ উপদেষ্টা ২০ হাজার ভিসা আবেদনকারীর পাসপোর্ট ফেরত দিল ভারতীয় হাইকমিশন

সকল