২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১, ২৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

সম্পর্ক সুদৃঢ় করতে চায় চীন

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই-এর সাথে আলোচনা শেষে ড. ইউনূস
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই : পিআইডি -

কারখানা স্থাপনে আগ্রহী। চীনা সরকার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখছে। গত মাসে ঢাকায় চীনের রাষ্ট্রদূত প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূসের সাথে সৌজন্য সাক্ষাৎ করতে এলে তিনি চীনের সোলার প্যানেল প্রস্তুতকারকদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান।
শফিকুল আলম বলেন, বাংলাদেশে সোলার প্যানেলে চীনা বিনিয়োগ এলে সেটি আমাদের বিদেশী বিনিয়োগের ক্ষেত্রে মাইলফলক হবে। সাক্ষাৎকালে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী অধ্যাপক ইউনূসকে ‘চীনের জনগণের পুরনো বন্ধু’ উল্লেখ করেন এবং তাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানান।
চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বেইজিং দুই দেশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে সহযোগিতা এবং অংশীদারত্ব বাড়াতে উৎসাহিত করবে। তিনি জানান, জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের সময় গুরুতর আহত ছাত্র-জনতাকে চিকিৎসা দিতে চীনের রেড ক্রস চিকিৎসকদের একটি টিম ঢাকায় পাঠিয়েছে এবং চীন বাংলাদেশ থেকে আরো বেশিসংখ্যক শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাবে। অধ্যাপক ইউনূস এই আন্তরিকতার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান। তিনি চীনের লাখ লাখ মানুষকে দারিদ্র্য অবস্থা থেকে বের করে আনার অদম্য প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন।
ড. ইউনূস বলেন, চীনের সোলার কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বড় আকারে বিনিযোগ করতে পারে, যা অনেক ধনী দেশে রফতানির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকারমূলক বাজার প্রবেশাধিকারের সুবিধা পাবে। সোলার কোম্পানি ছাড়াও অন্যান্য চীনা প্রস্তুকারক তাদের কারখানা বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে পারে।
এই সরকার কোনো সমালোচনায় বিচলিত নয় : বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার তার কর্মকাণ্ডের যেকোনো সমালোচনাকে স্বাগত জানাবে উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসন বাকস্বাধীনতা বজায় রাখার অঙ্গীকার করেন। এই সরকার কোনো সমালোচনায় বিচলিত নয়। আসলে আমরা সমালোচনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি। সরকার দেশে কারো কণ্ঠরোধ করবে না। তার সরকার দেশে মানবাধিকার ও বাকস্বাধীনতা সমুন্নত রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নিউ ইয়র্ক সময় বুধবার রাতে একটি হোটেলে শীর্ষস্থানীয় মানবাধিকার সংগঠনের বেশ কয়েকজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তার সাথে দেখা করতে এলে তিনি এ মন্তব্য করেন।
এ দিন প্রধান উপদেষ্টা ব্যস্ততম সময় পার করেন। জাতিসঙ্ঘ অধিবেশনের ফাঁকে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পাকিস্তান ও নেপালের প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠক করেন। এ ছাড়া বিশ্ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ও বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দাতাসংস্থা বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা প্রধান উপদেষ্টার সাথে সাক্ষাৎ করেন। এ ছাড়া তিনি দ্য নিউ ইয়র্ক টাইমসের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক একটি আলোচনায় যোগ দেন (এটি এনওয়াইটি স্টুডিও থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয়েছে)। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়নে সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার ঋণসহায়তা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টার সাথে মানবাধিকার সংগঠনের নেতাদের বৈঠকে জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান এবং শেখ হাসিনার দীর্ঘ ১৫ বছরের স্বৈরশাসনের সময় সংঘটিত নৃশংসতা ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার ও জবাবদিহিতা নিয়ে আলোচনা হয়। মানবাধিকার কর্মকর্তারা স্বৈরশাসকের সময় প্রায় তিন হাজার বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের অধিকতর তদন্তের প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন। তারা নিরাপত্তা খাতের সংস্কার, সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রত্যাহার ও নির্বিঘেœ ন্যায়বিচার প্রাপ্তি এবং শেখ হাসিনার স্বৈর-শাসনামলে বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের আটক কেন্দ্রের কার্যক্রমের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার আহ্বান জানান।
রবার্ট এফ কেনেডি মানবাধিকারের সভাপতি কেরি কেনেডি ৯ জন মানবাধিকার কর্মকর্তার প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন। অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ডও বৈঠকে যোগ দেন। ক্যালামার্ড বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ‘একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠানো যে, এটি এক নতুন বাংলাদেশ।’
প্রফেসর ইউনূস কিভাবে আগের স্বৈরাচারী শাসনামলে নাগরিকদের স্বাধীনতা ও মানবাধিকার হরণ করা হয়েছিল এবং তার সরকার দেশে মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় এ পর্যন্ত কী করেছে- তা সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করেন।
তিনি বলেন, বাংলাদেশে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের জন্য তার সরকার পুলিশ সংস্কারসংক্রান্ত একটি কমিশনসহ বেশ কয়েকটি কমিশন গঠন করেছে।
হংকং-ভিত্তিক সাবেক মানবাধিকার কর্মী মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান ও হিউম্যান রাইটস ওয়াচের সিনিয়র গবেষক জুলিয়া ব্লেকনারও বৈঠকে বক্তৃতা করেন।
জ্বালানি সহযোগিতা জোরদারে ইউনূস-ওলি আলোচনা : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা ওলি দু’দেশের মধ্যে জ্বালানি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদারের বিষয়ে আলোচনা করেছেন। নিউ ইয়র্ক সময় বুধবার বিকেলে জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) অধিবেশনের ফাঁকে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে উভয় নেতা এ সহযোগিতার বিষয়ে আলোচনা করেন। একইসাথে দুই নেতা বাংলাদেশে নেপালি শিক্ষার্থীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতির কথাও উল্লেখ করেন।
নেপালের প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে দেখা করে আমি আনন্দিত। তার সাথে আমার নেপাল-বাংলাদেশ সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। এ সময়ে জ্বালানি ও ট্রানজিট সহযোগিতা, পর্যটন, সাংস্কৃতিক বিনিময়, শিক্ষাগত সম্পর্ক এবং আঞ্চলিক ও বহুপক্ষীয় ফোরামে সহযোগিতার ওপর নজর দেয়া হয়।’
সংস্কার কাজে বিশ্বব্যাংক ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ঋণ দেবে : অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগকে সমর্থন করতে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে সাড়ে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার সহজ শর্তে ঋণ দিবে। বুধবার নিউ ইয়র্কে জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে জাতিসঙ্ঘ সাধারণ অধিবেশেনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সাথে বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট অজয় বাঙ্গা সাক্ষাৎ করেন।
এ সময় বিশ্বব্যাংক প্রেসিডেন্ট এই সহায়তার ঘোষণা দেন। অধ্যাপক ইউনূসের দীর্ঘ দিনের বন্ধু অজয় বাঙ্গা বলেন, কমপক্ষে ২ বিলিয়ন ডলার হবে নতুন ঋণ এবং আরো ১.৫ বিলিয়ন ডলার বিদ্যমান কর্মসূচি থেকে পুনঃব্যবহার করা হবে। তিনি জানান, বিশ্বব্যাংক ডিজিটালাইজেশন, তারল্য সঙ্কট উত্তরণ, জ্বালানি ও বিদ্যুৎ এবং পরিবহন খাতের সংস্কারে সহায়তা হিসেবে এই ঋণ দেবে। অধ্যাপক ইউনূস বিশ্বব্যাংকের ঋণ কর্মসূচিতে উদ্ভাবন আনার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘দেশ পুনর্গঠনের এটি একটি বড় সুযোগ।’
বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট দক্ষিণ এশিয়ায় জ্বালানি খাতের সহযোগিতা এবং নেপাল ও ভুটানে উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ কিভাবে ভারত ও বাংলাদেশসহ প্রতিবেশী দেশগুলোর সাথে ভাগ করা যেতে পারে তা নিয়ে আলোচনা করেন। সাক্ষাৎকালে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান উপস্থিত ছিলেন।
গেটস ফাউন্ডেশনকে স্বাস্থ্য খাতে সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় দাতব্য সংস্থা বিল অ্যান্ড মেলিন্ডা গেটস ফাউন্ডেশনকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে আরো সহায়তা বাড়াতে এবং সামাজিক ব্যবসা পরিচালনার আহ্বান জানিয়েছেন। গত বুধবার জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে ইউনূসের সাথে গেটস ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক সুজমান সাক্ষাৎ করেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা গেটস ফাউন্ডেশনকে বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসহ অন্যান্য খাতে প্রতিষ্ঠানটির সহযোগিতা বাড়ানোর অনুরোধ করেছেন। এতে মার্ক সুজমান ইতিবাচক সাড়া দিয়ে বাংলাদেশে তাদের সম্পৃক্ততা বাড়ানোর বিষয়ে আগ্রহ দেখান।’
‘হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত’
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। গত বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্কে এক অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের সম্মুখীন করা উচিত বলে মনে করেন কি না জানতে চাওয়া হলে ড. ইউনূস পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দেন : ‘কেন উচিত হবে না?’ এরপর বলেন, ‘তিনি যদি অপরাধ করে থাকেন, তাহলে তাকে দেশে ফিরিয়ে আনা এবং বিচারের সম্মুখীন করা উচিত। আপনি তো বিচারের পক্ষে কথা বলছেন, তাহলে উনারও তো বিচারের সম্মুখীন হওয়া উচিত।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী পত্রিকা নিউ ইয়র্ক টাইমস ‘ক্লাইমেট ফরওয়ার্ড’ শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। জাতিসঙ্ঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেয়ার ফাঁকে অধ্যাপক ইউনূস ওই অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশে কবে নির্বাচন হবে, তার কোনো সময়সীমা তার কাছে নেই। যে কয়েকটি কমিশন গঠন করা হয়েছে, তারা সামনের মাসগুলোতে সংস্কার সুপারিশ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। তারপর নির্বাচনের জন্য একটি তারিখ নির্ধারণ করা হবে। এক প্রশ্নের উত্তরে ড. ইউনূস বলেন, নির্বাচনে দাঁড়ানোর কোনো পরিকল্পনা তার নেই। তিনি পাল্টা প্রশ্ন করেন ‘আমাকে দেখে কি মনে হয় আমি নির্বাচনে লড়ব?’
গণপিটুনি বা মব জাস্টিস সংক্রান্ত এক প্রশ্নের উত্তরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এ বিষয়ে আপনারা বাইরে থেকে ‘অতিরঞ্জিত’ খবর পাচ্ছেন, যা ঘটছে সেটাকে বাড়িয়ে বলা হচ্ছে। তিনি বিদেশী সাংবাদিকদের বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানিয়ে তিনি বলেন, আপনারা নিজ চোখে যেটা দেখবেন সেটাই রিপোর্ট করেন।
ক্লাইমেট ফরওয়ার্ড শীর্ষক ওই অনুষ্ঠানে ড. ইউনূস বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত বিশ্ব বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় আটকে থাকবে, ততক্ষণ জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত প্যারিস চুক্তি কার্যকর হবে না। জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সীমিত করার লক্ষ্যে ‘প্যারিস চুক্তি’ করা হয়। বৈশ্বিক এই চুক্তি ২০১৬ সালে কার্যকর হয়।
অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস বলেন, এই ব্যবস্থা (অর্থনৈতিক ব্যবস্থা) সর্বোচ্চ মুনাফাকেন্দ্রিক। ব্যবস্থাটি একটি ক্ষুদ্র গোষ্ঠীর জন্য সম্পদ তৈরি করছে। এটি ব্যাপক বর্জ্য উৎপন্ন করছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বলেন, আমরা যে অর্থনৈতিক ব্যবস্থা তৈরি করেছি, তা এই গ্রহ ধ্বংসের মূল। তিনি বলেন, মানুষ একটি আত্মবিনাশী সভ্যতা তৈরি করেছে।
ড. ইউনূস বলেন, চুক্তিতে যে পরিবর্তনই করা হোক না কেন, বিশ্বের মৌলিক ব্যবস্থাগুলোকে নতুন করে না সাজানো পর্যন্ত তা কোনো পার্থক্য বয়ে আনবে না। প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ধনী দেশগুলোর মাধ্যমে হওয়া জলবায়ুর ক্ষতির বোঝা বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর বহন করা উচিত নয়। ক্লাইমেট ফরওয়ার্ড শীর্ষক অনুষ্ঠানে বিজ্ঞানী, উদ্ভাবক, অধিকারকর্মী ও নীতিনির্ধারক পর্যায়ের ব্যক্তিত্বরা যোগ দেন।


আরো সংবাদ



premium cement
বাংলাদেশের সাথে সহযোগিতা আরো গভীর করতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র তুলে নিয়ে বেঁধে মারধর, মৃত ভেবে দুই ছাত্রদল নেতাকে ফেলে গেল দুর্বৃত্তরা সাকিবের নিরাপত্তার দায়িত্ব নেবে না বিসিবি সার্চ কমিটি থেকে বুলবুলকে অব্যহতি শান্তির জন্য জাতিসঙ্ঘের উদ্যোগে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দুই বন্দর দিয়ে ৬১ টন ইলিশ গেল ভারতে রাষ্ট্র সংস্কার করে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সময়ের দাবি: সৈয়দ ফয়জুল করীম মোদির সাথে ট্রাম্পের সাক্ষাৎ কেন হলো না মিত্রদের যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান, লেবাননে সর্বশক্তি দিয়ে হামলার নির্দেশ নেতানিয়াহুর গোলাপগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১ হাবিপ্রবি থেকেই দ্রুত ভিসি নিয়োগের দাবিতে আবারো মানববন্ধন

সকল