২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`
অন্তর্বর্তী সরকার অধ্যাদেশ অনুমোদন

বিচার শুরু হলে ভারতের কাছে হাসিনাকে ফেরত চাইবে সরকার

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক
-

সংস্কার কমিশনগুলো আগামী ১ অক্টোবরের মধ্যে কাজ শুরু করবে এবং আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল। তিনি জানান, এ প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দ্বিতীয় ধাপে উপদেষ্টামণ্ডলী রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে সংস্কার ভাবনা নিয়ে আলোচনা শুরু করবে। এরপর আরো বৃহৎ আকারে আলোচনা হবে, সমাজের সর্বস্তরের মানুষের প্রতিনিধিত্ব থাকবে। সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন পাওয়ার পরে সেগুলো অনলাইনে উন্মুক্ত করা হবে। সবার মতামতের প্রতিফলন করার চেষ্টা করা হবে। এদিকে ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে উপদেষ্টা পরিষদ। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে এ অনুমোদন দেয়া হয়। একইভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা, ২০২৪-এর খসড়ার অনুমোদন দেয়া হয়েছে পরিষদের বৈঠকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর হেয়ার রোডে ফরেন সার্ভিস অ্যাকাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন আসিফ নজরুল। এর আগে গতকাল সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে সরকার গঠিত ছয়টি সংস্কার কমিশনের প্রধানদের নিয়ে প্রথমবারের মতো বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ ভার্চুয়ালি যুক্ত হন বৈঠকে, বাকি পাঁচজন সশরীরে উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয় জানাতে সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেন, ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের প্রত্যাশা শুধু নির্বাচনের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল না। সেটা ছিল একটা রাষ্ট্রসংস্কারের প্রশ্ন এবং প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন। বাংলাদেশে যেন আর কোনো দিন, কখনো ফ্যাসিবাদী শাসন জাঁকিয়ে উঠতে না পারে সেটা রোধ করতে কী কী সংস্কার প্রয়োজন সে লক্ষ্য নিয়ে সংস্কার কমিশন প্রাথমিকভাবে কাজ শুরু করেছে। তিনি বলেন, বৈঠকে প্রধানত আলোচনা হয়েছে সংস্কার ভাবনা নিয়ে। কমিশনগুলো কিভাবে কাজ করতে চায়, কর্মপদ্ধতি কী হবে, সদস্য বাছাইয়ের প্রক্রিয়া কী হবে, কবে প্রতিবেদন দেবেন। তাদের সাথে রাজনৈতিক দল বা পেশাজীবী সংগঠন আছে তাদের অংশগ্রহণ কিভাবে হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
ভারতে অবস্থান করা পতিত স্বৈরশাসক শেখ হাসিনার বিষয়ে সরকারের পদক্ষেপ সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, আমাদের সাথে ভারতের বন্দিবিনিময় চুক্তি আছে। সেখানে যদি কোনো সাজাপ্রাপ্ত আসামি থাকেন, উনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বা যায়ই হোন না কেন, ওনার প্রত্যর্পণ আমরা চাইতে পারি।
তিনি বলেন, আমরা আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আপনাদের দ্রুত জানাব ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় যে গণহত্যা হয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধ হয়েছে, সেটার বিচারের লক্ষ্যে আমরা কিছু পদক্ষেপ নিয়েছি। যার দৃশ্যমান পদক্ষেপ আছে। এ সময় ট্রাইব্যুনালে চিফ প্রসিকিউটর নিয়োগের কথা জানান তিনি। অচিরেই আদালত পুনর্গঠন করা হবে জানিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, বিচার শুরু হলে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ চাইবে সরকার।
সংবিধান সংস্কার কী প্রক্রিয়ায় হবে এমন প্রশ্নে আসিফ নজরুল বলেন, সংবিধান কিভাবে হবে সেটা বলে দিলে আলোচনার প্রয়োজন পড়ে না। কমিশন গঠন করা হয়েছে তারা সব সম্ভাবনা পর্যালোচনা করা হবে। সেটা গণভোট কিংবা গণপরিষদের মাধ্যমে হতে পারে। গণপরিষদ সংবিধান তৈরি করতে বা গ্রহণ করতে পারে। আবার রাজনৈতিক দলগুলোর সমঝোতার ভিত্তিতে সংবিধান প্রণয়নের কাজ চলতে পারে। কী হবে? সে সিদ্ধান্ত আমরা নেব না, সেটা নেবে বাংলাদেশের জনগণ। জনগণের পক্ষে কাজ করার জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়েছে। সেখানে সমাজের সর্বস্তরের মানুষের মতামতের প্রতিনিধিত্ব করা হবে।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের মতামত নেয়া হবে কিনা, সে ব্যাপারে আসিফ নজরুল বলেন, যারা গণহত্যাকারী ছিল, মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে। আমাদের প্রায় অন্তত এক হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। আরো অনেক অনেক মানুষকে গুরুতর আহত করেছে, চক্ষুহীন করেছে এবং যারা বিচারের ভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তাদের সাথে কোনো আলোচনা হবে না। তাদের বাদে সমাজের যত প্রতিনিধিত্বকারী শ্রেণী আছে, রাজনৈতিক দল আছে, সামাজিক, পেশাজীবী, ছাত্রসংগঠন, বিপ্লবী অভ্যুত্থানে ছিলেন তাদের প্রত্যেকের সাথে যতভাবে পারা যায় মতামত প্রতিফলিত করা হবে। এ কাজটা কিভাবে হবে সেটা আমরা নির্দেশনা দিতে চাই না। সেটা কমিশন ঠিক করবে।
অতীতে নানান ধরনের সংস্কার কমিশন হয়েছিল কিন্তু সেটা ফলপ্রসূ হয়নি, এবারে হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে আসিফ নজরুল বলেন, আমরা এ কমিশনগুলোতে জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠার জন্য সবার সাথে আলোচনা করব। রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে আলোচনা করব। অতীতের কমিশনগুলো ঠিক এইভাবে আলাপ করে নাই। আমরা জনগণের মালিকানা প্রতিষ্ঠা করতে চাই, যাতে পরর্বর্তীকালে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে যে সরকার আসবে সেও মালিকানা অনুভব করে এবং এটা কনটিনিউ করে। বাস্তবায়ন বড় চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সবাইকে সহযাত্রী করার জন্য আমরা এ আলোচনা শুরু করব। অতীতের কমিশনের রিপোর্টগুলোও বিবেচনায় নেয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে দুটো হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে উপদেষ্টা পরিষদে আলোচনা হয়েছে কিনা, হলে তার আউটকাম সম্পর্কে জানতে চাইলে আসিফ নজরুল বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনায় আমাদের সবাইকে মর্মাহত করেছে। কষ্ট দিয়েছে। আমরা ইতোমধ্যে ব্যবস্থা নিয়েছি, ইতোমধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ধরনের ঘটনা এড়ানোর জন্য যত রকম পদক্ষেপ নেয়া দরকার, তত রকম পদক্ষেপ নেব। আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই বাংলাদেশে কোনো রকম মব জাস্টিস, আইন নিজের হাতে তুলে নেয়া, গণপিটুনি দেয়া কোনোভাবেই গ্রহণ করা হবে না। বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড গ্রহণ করা হবে না। এগুলো ঘটলে সরকার তাৎক্ষণিকভাবে ব্যবস্থা নেবে। আইনের মাধ্যমে তদন্তসাপেক্ষে উপযুক্ত বিচার করা হবে।
সংস্কার কমিশন গঠনের কারণ সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মাহফুজ আলম বলেন, দেশের মানুষ দীর্ঘ সময় ধরে ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট ছিল। এখন জনগণের অংশগ্রহণে সুষ্ঠু নির্বাচনের বিষয়টি যেমন আছে। তেমনিভাবে নির্বাচনের আগে গণ- অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকারের দায়িত্ব আছে। সেটা হচ্ছে দেশের যে প্রতিষ্ঠানগুলো গত ১৫ বছরে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে, সেগুলো জনগণের স্বার্থে কাজ করতে পারছে না, সেগুলোকে ঢেলে সাজানো। প্রাথমিকভাবে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠিত হয়েছে। তারা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করবে। কমিশনগুলো স্বাধীনভাবে কাজ করবে। তাদের ওপর কোনো রকম রাজনৈতিক চাপ না থাকে সে ব্যাপারে আলোচনা হয়েছে বলে জানান তিনি। ছয়টি ছাড়াও আরো সংস্কার কমিশন গঠনের ইঙ্গিত দেন মাহফুজ আলম। তিনি বলেন, পরবর্তীতে আরো সংস্কার কমিশন গঠনের প্রস্তাব টেবিলে আছে।
বদিউল আলম মজুমদার বলেন, আমরা একটা কর্তৃত্ববাদী সরকারের অধীনে ছিলাম। বিভিন্ন ভাবে বঞ্চিত হয়েছি। ভোটাধিকার থেকে শুরু করে বহুক্ষেত্রে বঞ্চনা। এটার যেন পুনরাবৃত্তি না ঘটে এ জন্য কতগুলো পরিবর্তন আনতে হবে। কতগুলো সংস্কার করতে হবে। আমাদের প্রতিবেদনে উপদেষ্টা পরিষদ কী আশা করছে, সেটা বৈঠকে আলোচনা হয়েছে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪ এর খসড়া অনুমোদন
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪ এর ব্যাপারে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে বিগত আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক ব্যাপক দমন-পীড়ন ও গণহত্যা চালানোর ফলশ্রুতিতে সমগ্র দেশে দল মত নির্বিশেষে ছাত্র-জনতা উত্তাল গণবিক্ষোভ করে এবং আন্দোলনের একপর্যায়ে মানুষের জীবনের নিরাপত্তা ও ন্যায়বিচারের দাবিতে সরকার পতনের এক দফা দাবিতে ঐক্যবদ্ধ ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগ করে দেশ ত্যাগ করেন। পরদিন ৬ আগস্ট রাষ্ট্রপতি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সাংবিধানিক সঙ্কট মোকাবেলা, জনস্বার্থ ও রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা রক্ষা, অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সচল রাখা এবং রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্য পরিচালনার জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন বিষয়ে জনগুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি সুপ্রিম কোর্টের মতামত যাচনা করেন।’
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদে প্রদত্ত উপদেষ্টামূলক এখতিয়ার প্রয়োগ করে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ ৮ আগস্ট স্পেশাল রেফারেন্স নম্বর-০১/২০২৪ দ্বারা মতামত প্রদান করেছে যে, ‘রাষ্ট্রের সাংবিধানিক শূন্যতা পূরণে জরুরি প্রয়োজনে মহামান্য রাষ্ট্রপতি রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্য পরিচালনার নিমিত্ত অন্তর্বর্তীকালীন ব্যবস্থা হিসেবে প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্যান্য উপদেষ্টা নিযুক্ত করতে পারবেন। মহামান্য রাষ্ট্রপতি উক্তরূপে নিযুক্ত প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্যান্য উপদেষ্টাগণকে শপথ পাঠ করাতে পারবেন।’
বিদ্যমান পরিস্থিতিতে ডক্ট্রিন অব নেসেসিটি অনুসারে সাংবিধানিক সঙ্কট মোকাবেলায় সর্বস্তরের জনগণের ঐকান্তিক ইচ্ছা ও পরম অভিপ্রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে, গণ-অভ্যুত্থানকারী ছাত্র-জনতার প্রতিনিধিদের প্রস্তাবের ভিত্তিতে এবং ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্র সংস্কার আকাক্সক্ষা পূরণের ও রাষ্ট্রের নির্বাহী কার্য পরিচালনার জন্য রাষ্ট্রপতি কর্তৃক গত ৮ আগস্ট অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়েছে।
মন্ত্রিসভা বিভাগ জানায়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্ষমতা ও দায়িত্ব, প্রধান উপদেষ্টা ও উপদেষ্টাদের পদমর্যাদা ও সুযোগ-সুবিধা, পদত্যাগ এবং আনুষঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে বিধান করা জরুরি। বর্ণিত প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪-এর খসড়া প্রস্তুত করা হয়েছে। উপদেষ্টা পরিষদ ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অধ্যাদেশ, ২০২৪’-এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করেছে।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গের আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালার খসড়া প্রণয়নপূর্বক উপদেষ্টা পরিষদ-বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং সমমর্যাদাসম্পন্ন ব্যক্তিবর্গ যারা সরকার অথবা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত, তারা প্রতি বছর আয়কর জমা দেয়ার সর্বশেষ তারিখের পরবর্তী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে নীতিমালায় সংযুক্ত ছকে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের মাধ্যমে প্রধান উপদেষ্টার কাছে তাদের আয় ও সম্পদ বিবরণী জমা দেয়ার বিধান রেখে খসড়া ‘আয় ও সম্পদ বিবরণী প্রকাশের নীতিমালা’ উপদেষ্টা পরিষদ-বৈঠকে অনুমোদিত হয়।


আরো সংবাদ



premium cement