০৮ জানুয়ারি ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩১, ৭ রজব ১৪৪৬
`

আর্জেন্টিনা বনাম ফ্রান্স : একাদশে জায়গা হবে কাদের

মেসি, বিশ্বকাপ, আর্জেন্টিনা
রাতে মুখোমুখি হবে ফ্রান্স-আর্জেন্টিনা - সংগৃহীত

গ্রুপ ডি থেকে ফেভারিট ছিল আর্জেন্টিনা ও ক্রোয়েশিয়া। এই দুটি দলই দ্বিতীয় পর্বে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু দুটি দেশ দুই রকম উপায়ে। পূর্ব ইউরোপের ক্রোয়েশিয়া নিজেদের তিনটি ম্যাচের তিনটিতেই জয়ী হয়ে শতকরা শতভাগ জয়ের রেকর্ড নিয়ে শেষ ষোলোয় জায়গা করে নিয়েছে। গ্রুপ ফেভারিট হিসেবে আর্জেন্টিনার সহজেই দ্বিতীয় পর্বে যাওয়াটা ধরেই নিয়েছিলেন ফুটবল বিশেষজ্ঞরা এবং পৃথিবীজুড়ে তাদের ভক্ত-সমর্থকেরা। কিন্তু সাম্পাওলির দলের কিছুটা অগোছালো পারফরম্যান্স তাদেরকে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল অনেক হিসাবের সামনে। শেষ পর্যন্ত সে সব হিসাব-নিকাশ ও পাহাড়কে ডিঙিয়ে আলবেসেলেস্তেরা জায়গা করে নেয় দ্বিতীয় পর্বে। নক-আউট পর্ব বা শেষ ষোলোর লড়াইয়ে মেসির আর্জেন্টিনা মুখোমুখি হবে পগবার ফ্রান্সের।

ঘুরে দাঁড়ানো আর্জেন্টিনা এবং হিসেবি ফ্রান্স এখনো নিজেদের ক্ষমতা নিয়ে পুরোপুরিভাবে নিশ্চিত নয় যে, তারা ১৫ জুলাই রাশিয়া বিশ্বকাপের শিরোপা নিয়ে উৎসব করতে পারবে কি না। তবে আর্জেন্টিনা ইতোমধ্যে বেশ কিছু অনিশ্চয়তা ও অস্বাভাবিক পরিস্থিতি এই বিশ্বকাপে মোকাবেলা করে সামনে এগিয়েছে। তাই তাদেরকে ফ্রান্সের বিপক্ষে কিছুটা এগিয়ে থাকতেই দেখা যাবে। তবে গ্রুপ থেকেই অনেকটা হিসেবি ফুটবল খেলা ফ্রান্সকে দক্ষিণ আমেরিকার আর্জেন্টিনার বিপক্ষে আরো একটু মেলে ধরতে হবে, না হলে নিজেরাই বিপদের সম্মুখীন হবে। নিজেদের গ্রুপ থেকে ফ্রান্স চ্যাম্পিয়ন হলেও তারা দুটি ম্যাচে জয় পেয়েছে এবং একটিতে ড্র করেছে। পয়েন্ট টেবিলে তারা সাত পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে থাকলেও গ্রুপ পর্বে মাত্র তিনটি গোল করতে পেয়েছে গ্রিজম্যান, জেরু, এমবাপ্পে ও ডেম্বেলের মতো আক্রমণভাগের খেলোয়াড় থাকা সত্ত্বেও।

অপরদিকে আর্জেন্টিনাকে নিজেদের শেষ ম্যাচে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে মার্কাস রোহর ভলির দরকার হয়েছিল জয়ের জন্য। নিজেদের গ্রুপ থেকে শীর্ষস্থান অর্জন করে দ্বিতীয় পর্বে জায়গা করে নিলে সেই দেশকে নিয়ে উচ্চাশা বা আকাঙ্ক্ষা তৈরি হওয়াটা খুবই স্বাভাবিক; কিন্তু ফ্রান্সের বেলায় তেমনটি ভাবা যাচ্ছে না। তারা অনেক হিসেবি এবং লড়াকু ফুটবল খেলে শেষ ষোলোতে জায়গা করে নিয়েছে। নিজেদের তিন ম্যাচ থেকে সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ সেরা হয়ে দ্বিতীয় পর্বে জায়গা করে নিলেও ফ্রান্সের খেলা তাদের ভক্ত-সমর্থকদের মনমতো বিবেচিত হয়নি। ফ্রান্সের যে খেলোয়াড়দের রাশিয়া বিশ্বকাপে আগুন ঝরানোর কথা ছিল তারা নিজেদের তেমনভাবে প্রকাশই করতে পারেনি। লেস ব্লুসরা তাদের গ্রুপে একমাত্র পেরুর বিপক্ষে নিজেদের ক্লাস দেখাতে সক্ষম হয়েছিল; কিন্তু সকারুজদের বিপক্ষে তাদের দুটি গোলই ছিল বিতর্কিত একটি পেনাল্টি থেকে এবং একটি আত্মঘাতী গোল ছিল।

তিনটি অর্ধ বা সপ্তাহ কেটে গেছে যখন ফ্রান্স তাদের সর্বশেষ গোল করেছিল। দিদিয়ের দেশম অবশ্য নিজের দলের এই অবস্থা নিয়ে খুব একটা চিন্তিত নয়। তার সব চিন্তা ৯৮ বিশ্বকাপের পর দ্বিতীয়বারের মতো দেশকে বিশ্বকাপের শিরোপা এনে দেয়া। তার দলে প্রতিভা বা তারকা ফুটবলারের বেশ প্রাচুর্য আছে। বর্তমান বিশ্বফুটবলে ফ্রান্সেরই সবচেয়ে বেশি ফসল বা ফুটবল তারকা আছে; কিন্তু এটি নিশ্চিত করে বলা যায় ফ্রান্সের তারকারা গ্রুপ পর্বে নিজেদের প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেননি। সব সময় যে সুসংহত ও শক্তিশালী জয় নিজেদের প্রমাণের সুযোগ দেয় না।

আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্সের লড়াইয়ে যে দেশ জয়ী হবে তারা কোয়ার্টার ফাইনালে পর্তুগাল কিংবা উরুগুয়ের মুখোমুখি হতে পারে যা তাদের সামনে আরো ক্ষয়কারী লড়াই হিসেবে বিবেচিত হবে। দেশমের দলে বেশির ভাগই ফ্রান্স ২০ কিংবা ২৩ দলের সদস্য। যারা বিভিন্ন পর্যায় ঘুরে এখন জাতীয় দলে। দেশমের সামনে এখন বড় চিন্তা হলো আর্জেন্টিনার মতো দলের বিপক্ষে একাদশ গঠন করা, যারা অনেক সমালোচনা ও হিসাব-নিকাশ মিলিয়ে দ্বিতীয় পর্বে জায়গা করে নিয়েছে।

দ্বিতীয় পর্বে ফ্রান্স এবং আর্জেন্টিনা দুই দেশ নিজেদের প্রত্যাশা অনুযায়ী খেলার চেষ্টা করবে। শনিবারের ম্যাচে ফ্রান্সকে তাদের ইচ্ছার আরো প্রকাশ ঘটাতে হবে এবং নিজেদের খেলায় আরো উন্নতি ঘটাতে হবে। কেন জানি আর্জেন্টিনার ক্যাম্পে দেশমের দলের বিপক্ষে একটি ভালো করার বাতাস বয়ে চলেছে। দেশম ইতোমধ্যে প্রমাণ করেছে সে একাদশ নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করতে ভালোবাসে। তাই এটি বলা যায় না আর্জেন্টিনার বিপক্ষে কাজান এরিনায় ফ্রান্সের কোন ফুটবলাররা একাদশে থাকবে। হুগো লরিস গোলবারের নিচে আবার ফেরত আসবে। রক্ষণভাগে স্যামুয়েল উমতিতি এবং মাঝমাঠে পল পগবার খেলা নিশ্চিত। আক্রমণভাগে কিলিয়েন এমবেপ্পে ফেরত আসতে পারেন উসমান ডেম্বেলের স্থানে। ওলিভার জিরু খেলার শুরু থেকেই না থাকতে পারে এবং এন্টনিও গ্রিজম্যান আক্রমণভাগের মাঝে স্থান পেতে পারেন। নাবিক ফেকিরকে একাদশে দেখা যেতে পারে শুরু থেকেই। বেঞ্জামিন পাভার্ডের পরিবর্তে জিব্রেল সিদিবেকে দেখা যেতে পারে। নিজেদের সর্বশেষ ছয়টি ম্যাচে ফ্রান্স চারটিতে জয় পেয়েছে এবং দুটি ম্যাচ ড্র হয়েছে।

ফ্রান্স যদিও গ্রুপ পর্ব থেকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণ নিয়ে দ্বিতীয় পর্বে জায়গা করে নিয়েছে; কিন্তু আর্জেন্টিনার বেলায় সেটি মোটেও ছিল না এবং তাদেরকে নিজেদের শেষ ম্যাচে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত একটি গোলের দরকার ছিল শেষ ষোলতে আসতে। আর্জেন্টিনার বেলায় বেশির ভাগ সময়ই তাদের ও বর্তমান বিশ্বের সেরা ফুটবলার মেসির খেলা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হয়েছে। সার্জিও অ্যাগুয়েরোর খেলা গোলরক্ষক উইলি কারবালোর কিছু ছেলেমানুষী ভুল এবং মার্কাস রোহর শেষ মুহূর্তের গোল গ্রুপ পর্বে এই ছিল আর্জেন্টিনা; কিন্তু শেষ পর্যন্ত রোহর গোল সাম্পাওলিকে যেন কারাগার থেকে বের করে দ্বিতীয় পর্বে এনেছে। লে আলবেসেলেস্তেদের ভক্ত- সমর্থকেরা তাদের প্রিয় দলের খেলা নিয়ে মোটেও সন্তুষ্ট ছিল না। তারা আশাই করেনি মেসি যে দলে আছে তাদেরকে এভাবে শেষ ষোলোতে আসতে হবে। তারা নিজেদের ধারা থেকেও কিছুটা নিচু ছিল; কিন্তু নাইজেরিয়ার বিপক্ষে একটি জয় পুরো দলকে একত্র করেছে এমনটিই দেখা যাচ্ছে।

সাম্পাওলি এবং ফুটবলারদের মাঝের সম্পর্ক নিয়ে এখনো সন্দেহ আছে। কোচ সাম্পাওলি তার চাকরি হারানোর খুব কাছেই ছিল; কিন্তু রোহর গোল নাইজেরিয়ার বিপক্ষে সেটি প্রতিহত করেছে। আর্জেন্টিনার ফুটবলারদের মনে হচ্ছে শেষ চেষ্ট করতে প্রস্তুত বিশ্বকাপ শিরোপার জন্য। ফ্রান্সের বিপক্ষে সার্জিও অ্যাগুয়েরোকে আক্রমণভাগে আবার দেখা যেতে পারে। গঞ্জালো হিগুয়েনের ফর্ম খুব ভালো না থাকায়। ফ্রাংকো আরমানি একাদশে তার জায়গা ধরে রাখবে। এঞ্জেল ডি মারিয়ার একাদশে থাকা নিয়েও সন্দেহ করা হচ্ছে। তার জায়গায় আসতে পারে পাওলো দিবালা। যদিও জুভেন্টাসের এই স্ট্রাইকার মেসির পজিশনে খেলে থাকেন এবং তাদের খেলার ধরনও এক। আর্জেন্টিনা নিজেদের শেষ ছয় ম্যাচের তিনটিতে জয় পেয়েছে দু’টিতে পরাজিত হয়েছে এবং একটি ম্যাচ ড্র হয়েছে। আর্জেন্টিনা এবং ফ্রান্সের কাজান এরিনায় শনিবারের ম্যাচটি হবে ১২তম ম্যাচ। আর্জেন্টিনা এর মধ্যে জয় পেয়েছে ছয়বার এবং ফ্রান্স দুইবার ও তিনটি খেলা ড্র হয়েছে। শনিবারের খেলাটি নির্ধারিত সময়ে ১-১ গোলে অমীমাংসিত থাকতে পারে। তবে জয়ের জন্য আর্জেন্টিনা বেশি চেষ্টা করবে; কিন্তু টাইব্রেকারে ফ্রান্সের জয়েরই সম্ভাবনা বেশি এমনটিই মনে করেন ফুটবল পণ্ডিতেরা; কিন্তু আসল ফলাফলের জন্য আমাদের শনিবারের ম্যাচটি শেষ হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।

 

আরো পড়ুন : সেমিতে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল দ্বৈরথ

বিশ্বকাপে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিলের মুখোমুখি লড়াই দেখার প্রত্যাশা থাকে সবার। বিশেষ করে স্বপ্নের ফাইনালেই দেখতে চান এই দুই পরাশক্তিকে। গ্রুপ পর্বের লড়াই শেষে ফিকশ্চার অনুযায়ী ফাইনালে উভয়ের দেখা হওয়ার কোনো সম্ভাবনাই নেই। দুই দলই রয়েছে এক অর্ধে। অর্থাৎ নক আউট পর্বে লায়নেল মেসির দল আর নেইমারের দল নিজেদের ম্যাচগুলোতে জয় তুলে এগোতে পারলেই সেমি ফাইনালে মুখোমুখি হবে তারা। তখন রাশিয়া বিশ্বকাপ দেখবে আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল সেমি ফাইনাল দ্বৈরথ। একটি দলই যেতে পারবে ২১তম বিশ্বকাপের ফাইনালে।

বিশেষ করে বিশ্বকাপ ফুটবলে বাংলাদেশের মানুষের উন্মাদনার পুরোটা জুড়ে দুই লাতিন পরাশক্তি আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল। চার বছর পরপর যখন ফুটবল বিশ্বকাপ আসে, পুরো দেশ ভাগ হয়ে যায় দুই ভাগে। দুইবারের চ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা ও পাঁচবারের চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে ঘিরে এই উন্মাদনা যে শুধু বাংলাদেশে তা নয়, পুরো বিশ্বই দুই পরাশক্তির ফুটবল সৌন্দর্যের পূজারি। ফুটবলে দুই দলের দ্বৈরথ মানেই খেলার চেয়েও বেশি কিছু।

‘ডি’ গ্রুপ থেকে রানার্সআপ হয়ে শেষ ষোলোর টিকিট পেয়েছে আর্জেন্টিনা। অন্য দিকে ‘ই’ গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। তাতেই নক আউট গ্রাফে দুই দলকে পড়তে হয়েছে এক সাইডে। দুই দলই গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন কিংবা রানার্সআপ হলে চিত্রটা হতো ভিন্ন; কিন্তু এখন ‘ডি’ গ্রুপ রানার্সআপ আর্জেন্টিনা শেষ ষোলোতে খেলবে ‘সি’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ফ্রান্সের বিপ।ে অন্য দিকে ‘ই’ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল খেলবে ‘এফ’ গ্রুপের রানার্সআপ মেক্সিকোর বিপ।ে শেষ ষোলো পেরিয়ে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা দুই দলই কোয়ার্টারে উঠলে আর্জেন্টিনার প্রতিপ হবে উরুগুয়ে ও পর্তুগালের মধ্যকার জয়ী দল। অর্থাৎ কোয়ার্টারে মেসি-রোনালদো দ্বৈরথেরও সম্ভাবনা থাকছে। যদি মেসির আর্জেন্টিনা ও রোনালদোর পর্তুগাল জয়ী হয়। অন্য দিকে শেষ ষোলোতে ব্রাজিল মেক্সিকোকে হারিয়ে কোয়ার্টারে উঠলে প্রতিপ হবে বেলজিয়াম ও জাপানের মধ্যকার ম্যাচে জয়ী দল। কোয়ার্টারে নিজ নিজ ম্যাচে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল জয়ী হলেই দুই পরাশক্তির দেখা হবে সেমিফাইনালে।

দুই দলের জন্যই সেমির দুয়ার খোলা। যদি তারা শেষ ষোলো ও কোয়ার্টার ফাইনালে জয়ী হয়। সমর্থকেরা অবশ্য গ্রুপ পর্বের খেলা দেখে সন্তুষ্ট হতে পারছেন না। আর্জেন্টিনা বা ব্রাজিল কেউই অপ্রতিরোধ্য তকমা লাগাতে পারেনি। প্রথম দু’টি ম্যাচের পর তৃতীয় ম্যাচে একটু ঝলক থাকলেও ভয় পিছু হটছে না। আইসল্যান্ডের বিপে ১-১ গোলে ড্র ও ক্রোয়েশিয়ার বিপে ৩-০ ব্যবধানে হারের পর নাইজেরিয়াকে ২-১ গোলে হারিয়ে কোনোমতে দ্বিতীয় পর্বের টিকিট কেটেছে আর্জেন্টিনা। অন্য দিকে ব্রাজিল প্রথম ম্যাচে সুইজারল্যান্ডের বিপে ১-১ গোলে ড্র করে হোঁচট খায়। এরপর কোস্টারিকার বিপে ইনজুরি টাইমে ২-০ গোলের জয়। পরে সার্বিয়াকে হারিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন। সমর্থকেরা অবশ্যই প্রত্যাশা করে আর্জেন্টিনা ও ব্রাজিল আরো দু’টি ম্যাচে জয়ী হয়ে সেমিফাইনালে একে অপরকে মোকাবেলা করবে এবং দুই পরাশক্তির একটি খেলবে ফাইনাল। হতে পারে সেটি আর্জেন্টিনার তৃতীয় শিরোপার মিশন কিংবা ব্রাজিলের হেক্সা মিশন।


আরো সংবাদ



premium cement
বেনজীরের স্ত্রী-মেয়ের আয়কর নথি জব্দের আদেশ নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ইসরাইলি বন্দীদের পরিবারগুলোর মামলা ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব নিয়ে স্বৈরাচারের দোসরদের অপপ্রচারের প্রতিবাদ গ্রামীণ ব্যাংকে কমতে পারে সরকারি মালিকানার অংশীদারিত্ব একেনেকে ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন থিকসানার হ্যাটট্রিকেও জিততে পারল না শ্রীলঙ্কা সাবেক ডিবি প্রধান হারুন ও তার ভাইয়ের আয়কর নথি জব্দের আদেশ ওয়াসার তাকসিমসহ ১০ জনের নামে দুদকের মামলা যুদ্ধাপরাধের দায়ে ব্লিঙ্কেনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে হামাস মতলবে গাছের নিচে চাপা পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু টিসিবির নতুন চেয়ারম্যান ফয়সাল আজাদ

সকল