কেয়ার কণ্ঠে মুগ্ধ শ্রোতা দর্শক
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ২৯ আগস্ট ২০২৪, ০০:০৫
কেয়া চৌধুরী একজন শ্রোতানন্দিত গায়িকা। তবে তিনি একজন ডেন্টিস্টও বটে। দুই পেশাতেই তার ভীষণ মনোযোগ। কোনোটার চেয়ে কোনোটার প্রতি তার হৃদয়ের টান কম নয়। ডাক্তারী তার পেশা, মানুষকে সেবা দেয়ার মধ্য দিয়ে নিজে সুখ অনুভব করেন। আর শ্রোতা দর্শককে গান শুনিয়ে নিজে শান্তি পান কেয়া। বাংলাদেশের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী শাকিলা জাফরের কণ্ঠে ‘ভুলিতে পারি না তারে ভোলা যায় না’ গানটি এক বহুল শ্রোতাপ্রিয় গান। এই গান গাওয়া যেকোনো শিল্পীর পক্ষে সহজ কোনো বিষয় নয়। কারণ গানটি অনেক কঠিন একটি গান। কঠিন এই গানটি এরই মধ্যে বৈশাখী টিভিতে প্রচারিত একটি অনুষ্ঠানে কেয়া শ্রোতা দর্শককে গেয়ে শুনিয়েছেন। গানটি নিজের ফেসবুক ওয়ালে শেয়ার করার পর, এই গান গাওয়ার সাহস করার জন্য কেয়া প্রথম সাধুবাদ পান। এরপর গানটি গাওয়ার জন্যও ভীষণ প্রশংসিত হন কেয়া। নানানজন তার কণ্ঠে এই গান শনে ভূয়সী প্রশংসা করেন। কেয়া চৌধুরীও ভীষণ অনুপ্রাণিত হন। কেয়া বলেন, ‘শ্রদ্ধেয় শাকিলা জাফর ম্যাডাম আমার অত্যন্ত প্রিয় একজন শিল্পী। একজন গায়িকা হিসেবে তিনি অসাধারণ, তার পারসোনালিটিও আমাকে মুগ্ধ করে। বৈশাখী টিভিকে ধন্যবাদ আমাকে তাদের চ্যানেলে এই গানটি গাওয়ার সুযোগ করে দেয়ার জন্য। যন্ত্রশিল্পীদের প্রতি আন্তরিক কৃতজ্ঞতা, ভালোবাসা। গানটি প্রচারের পর শ্রোতা দর্শকের কাছ থেকে যে সাড়া পেয়েছি আমি তাতে সত্যিই অভিভূত। আমি ভাবতেও পারিনি যে এতটা সাড়া পাবো।’ কেয়ার গ্রামের বাড়ি চট্টগ্রামের হালি শহরে। গানে তার হাতেখড়ি মৃদুল দাসের কাছে। তারপর মিহিল লালা ও মোস্তফা কামালের কাছে তালিম নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে সুজিত মোস্তফার কাছেও তালিম নিচ্ছেন।
কেয়ার বাবা জয়দেব দাস কেয়া যখন উচ্চ মাধ্যমিকে পড়তেন তখন কিডনি জটিলতায় মারা যান। তার মা আদরি দাস, চট্টগ্রামে একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। কেয়ার স্বামী শুভ চৌধুরী ও তাদের একমাত্র সন্তান ¯েœহা। উল্লেখ্য, ভুলিতে পারি না তারে... গানটি লিখেছেন ও সুর করেছেন শুভ্র দেব।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা