আমি এক-একটা চরিত্র হয়ে বেঁচে থাকি: জয়া আহসান
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ০৬ আগস্ট ২০২৪, ০০:০৫
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। অনুভূতি কেমন?
‘বিউটি সার্কাস’ সিনেমাটিতে অভিনয় করার সময়ই মনে হয়েছিল এর মাধ্যমে ভালো কিছু অর্জন হবে। আজতো সেটারই বাস্তবায়নের খবর পেলাম। যে কোনো পুরস্কারকে আমার মনে হয় ভালো কাজের স্বীকৃতি। পুরস্কার ঘোষণার পর চারদিক থেকে সুসংবাদ আসছে। তবে আমি ‘বিউটি সার্কাস’ টিমকে ধন্যবাদ জানাই। তারা না থাকলে এটা অর্জন হয়ত সম্ভব ছিলো না।
শিল্পী জীবনের সবচেয়ে বড় ইতিবাচক দিক কোনটি?
একজন শিল্পী এক জীবনে নানা রকম চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ পান। একই মানুষ কত রকম মানুষের চরিত্রে করেন। এক জীবনে অনেক জীবন পান। এটা কি অভিনয়শিল্পী না হলে সম্ভব হতো? কখনোই হতো না। শিল্পী জীবনে এটাকে বড় পাওয়া বলে মনে করি।
ফেলে আসা জীবনে কোনো কিছু কি আপনার জীবনে প্রভাব ফেলে?
আমি ভারতেশ্বরী হোমসে পড়ালেখা করেছি। ক্লাস ফোরে পড়ার সময় আমাকে টাঙ্গাইলের ভারতেশ্বরী হোমসে রেখে আসা হয়েছিল। ওখানে তো অনেক নিয়ম-কানুন। সব কিছু মানিয়ে নিয়েছিলাম ছোটবেলায়। ওটা ছিল আমার জীবনের বড় একটি শিক্ষা। কেননা-একলা চলা, একলা সব কিছু করা এটা তো সবাই পারেন না। আমি ওখানে পড়ালেখা করে এইসব শিখেছি। এটা আমার জীবনের বড় একটি প্রভাব ফেলেছে। এখনো যে কোনো পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে পারি। এটা শিখেছি ওখানে পড়ালেখা করে।
অভিনয় ছাড়া সবচেয়ে প্রিয় কাজ কি?
এই সময়ে এসে বাগান করা। ছাদ বাগান আছে আমার। বারান্দায় নানা রকম গাছ আছে। ঈদের দ্বিতীয় দিনে এসেই মাকে বলেছি চলো ছাদ থেকে সবজি নিয়ে এসে রান্না করি। সব কিছু ফ্রেশ। এটা যে কতটা শান্তি দেয় তা বলে বোঝানো সম্ভব না। নিজের গাছের পরিচর্যা করা এই সময়ে সত্যিই ভীষণ প্রিয় কাজ।
বাংলাদেশের পাশাপাশি ভারতে আপনি নিয়মিত কাজ করেন। ওখানকার অভিজ্ঞতা কেমন?
আমি কাজকে আলাদাভাবে ভাগ করতে চাই না। সব জায়গার প্রত্যেকটা কাজই আমার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ মনে হয়।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা