২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ন ১৪৩১, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬
`

আমি তাদের ভালোবাসা উপলব্ধি করতে পারি: মিলি

আমি তাদের ভালোবাসা উপলব্ধি করতে পারি: মিলি -

বর্তমানে সিনেমার ব্যবসা সফলতা কিংবা দর্শকপ্রিয়তার কথা বিবেচনার কথা টানা হলে নানানভাবেই দর্শক, আলোচক, প্রযোজক, পরিচালক এমন কি শিল্পীরা ফারহানা মিলি অভিনীত গিয়াস উদ্দিন সেলিম পরিচালিত ‘মনপুরা’ সিনেমার দৃষ্টান্ত টেনে আনেন। সবাই বারবার একই কথা বলেন যে ‘আরেকটা মনপুরা কি হবে না’। আবার কেউ কেউ এমনও বলেন, ‘মনপুরার মতো এমন সুপারহিট সিনেমা আর হবে কী না সন্দেহ আছে’। দীর্ঘ ১৩ বছর পেরিয়েও এখনো ‘মনপুরা’র জন্য দেশে-বিদেশ নানান জায়গায় মানুষের কাছ থেকে প্রশংসার বাক্য শুনেন ফারহানা মিলি। দেখা গেছে হয়তো বা কোথাও বসে গল্প করছেন, আড্ডা দিচ্ছেন তিনি। এমন জায়গায় কেউবা এসে তাকে বলেই ফেলেন- ‘আপনি ফারহানা মিলি না’? মিলি শুধু মুচকি হেসেই তার উত্তর দিয়ে দেন। যেহেতু দীর্ঘ তেরো বছর পেরিয়ে গেছে সিনেমাটি মুক্তির, তাই অনেকেই ভাবতে পারেন হয়তো বা এই সিনেমায় পরী চরিত্রে মিলির অভিনয়ের কথা অনেকেই ভুলে গেছেন। কিন্তু আসলে তা হয়নি। এখনো সিনেমা পাড়ায়, শিল্পীদের আড্ডায়, সিনেমা হল মালিকদের প্রত্যাশার বাণীতে ‘মনপুরা’র দৃষ্টান্ত বারবার উঠে আসে। শিল্পীদের কাছে ‘মনপুরা’র মতো সিনেমাতে অভিনয় করার স্বপ্ন। কারণ প্রত্যেক শিল্পীই এমন সিনেমাতে অভিনয়ের মধ্যদিয়ে যুগের পর যুগ তার শিল্পীসত্ত্বাকে বাঁচিয়ে রাখতে চান। যেভাবে পরবর্তীতে আর কোনো সিনেমাতে অভিনয় না করলেও ফারহানা মিলি এক ‘মনপুরা’ দিয়েই বাজিমাত করে আছেন। বহুশিল্পী আছে বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ অনেক সিনেমাতে অভিনয় করে গেছেন। কিন্তু তার একটিও সিগনেচার সিনেমা হয়নি। অথচ যে ‘মনপুরা’তে মিলির অভিনয়েরই করার কথা ছিল না, সেই মিলি ‘মনপুরা’তে অভিনয় করে বাংলাদেশের সিনেমায় ইতিহাস হয়ে গেলেন। একজন শিল্পীর জীবনে এটাই বা এক জীবনে কম কিসে; ফারহানা মিলি বলেন, ‘সত্যি বলতে কি দীর্ঘ এক যুগেরও বেশি সময় ধরে এই মনপুরা নিয়ে আমাকে বলা যায় সবসময়ই নানান দর্শকের বা ভক্তের মুখোমুখি হতে হয়েছে। যারা আমাকে চিনতে পারেন তারা এত আন্তরিকতা নিয়ে বিনয়ের সাথে কথা বলেন- আমি সত্যিই বিস্মিত হই, মুগ্ধ হই। মনপুরা আসলে শিল্পী হিসেবে-অভিনেত্রী হিসেবে এমন কিছু মানুষের মনের মাঝে গেঁথে দিয়েছেন যারা সত্যিকার অর্থেই মনপুরার পরী চরিত্রটিকে ভালোবেসেছেন, আমাকে ভালোবেসেছেন। আমি তাদের ভালোবাসাকে উপলব্ধি করতে পারি। এক সিনেমা দিয়েই একজন শিল্পীর জীবনে এত প্রাপ্তি ঘটতে পারে, আমি নিজেই তার উদাহরণ। মানুষের ভালোবাসাতেই আসলে শিল্পী তার জীবনের স্বার্থকতা খুঁজে পায়, যেমনটা আমি পেয়েছি।’ সম্প্রতি মিলি এবি রোকনের পরিচালনায় ‘বিয়ে বাণিজ্য’ নাটকের কাজ শেষ করেছেন।


আরো সংবাদ



premium cement
হাইকোর্টের নজরে ইসকন-চট্টগ্রামের ঘটনা : আদালতকে পদক্ষেপ জানাবে সরকার ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে ইবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ ৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল পুনরায় প্রকাশ ভারত থেকে চিন্ময়ের মুক্তি দাবি কিসের আলামত, প্রশ্ন রিজভীর ‘ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দিতে হবে’ সরিষাবাড়ীতে আগুন লেগে অর্ধ কোটি টাকার ক্ষতি ড. মোশাররফের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা হাইকোর্টে বাতিল বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতৃত্বকে বিভক্ত না হতে মাহাথির মোহাম্মদের আহ্বান চট্টগ্রামে আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ ‘একটি গোষ্ঠী দেশকে অস্থিতিশীল করতে সনাতনীদের উসকানি দিচ্ছে’ দুর্নীতি মামলায় খালাস মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

সকল