হাবিবুর রহমানের গল্পে ‘মনের সুখ’
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ১৮ জুন ২০২২, ০০:০০
হাবিবুর রহমান, একজন গুণী নাট্যকার। ছোটবেলা থেকেই সংস্কৃতির প্রতি ছিল তার প্রবল ঝোঁক। ১৯৯৭ সালে তার লেখা প্রথম উপন্যাস ‘শুধু তোমাকে ভালোবাসি’ বাংলা একাডেমির একুশে গ্রন্থমেলায় প্রকাশিত হয়। এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলা পিডিয়া’তে স্থান পেয়েছে তার লেখা বাংলা ও ইংরেজিতে ১৪ খণ্ডে প্রকাশিষত বই। কিন্তু বর্তমানে বইয়ের চাহিদা কমে যাওয়ায় তিনি নাটক লেখায় মনোযোগী হয়ে উঠেছেন। এরই মধ্যে তার রচিত নাটকের মধ্যে প্রচারের পর দর্শকপ্রিয়তা পেয়েছে ব্যবধান, ভুল, অনুতপ্ত, বড়লোক হতে চাই। সেই ধারাবাহিকতায় এবার তার রচিত নাটক ‘মনের সুখ’ নির্মাণ করেছেন বরেণ্য নাটক ও চলচ্চিত্র নির্মাতা সালাহ উদ্দিন লাভলু। এটি প্রযোজনা করেছে আহারারা কুটির। এরই মধ্যে রাজধানীর পুবাইলে নাটকটির দৃশ্য ধারণের কাজ শেষ হয়েছে। নাটকটিতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন আহসান হাবিব নাসিম, নাজনীন চুমকিসহ আরো বেশ কয়েকজন। নাটকটি নির্মাণ প্রসঙ্গে সালাহ উদ্দিন লাভলু বলেন, ‘নাটক নির্মাণের আগে আমার প্রথম শর্তই থাকে গল্পটি যেন ভালো হয়, গল্পে যেন একটি মেসেজ থাকে। এই গল্পে তা আছে। যদিও এটি শহুরে গল্পের একটি নাটক। কিন্তু তারপরও সব কিছু বিবেচনা করে আমি নাটকটি পূবাইলে নির্মাণ করেছি। নাসিম এবং চুমকি দু’জনই নিঃসন্দেহে ভালো অভিনয়শিল্পী। আশা করছি দর্শকের ভালো লাগবে।’ নাসিম বলেন, ‘যত দূর মনে পড়ে লাভলু ভাইয়ের নির্দেশনায় প্রথম আমি কইন্যা নাটকে অভিনয় করি। এরপর দ্য ডিরেক্টর নামে একটি নাটকে অভিনয় করি। কয়েক বছর বিরতির পর মনের সুখ নাটকে অভিনয় করা। গল্পটা সাদামাটা হলেও পারিবারিক এবং ব্যক্তিগত আবেগ এই নাটকের প্রধান শক্তি। লাভলু ভাইয়ের সাথে কাজ করার অভিজ্ঞতা সবসময়ই ভালো। আমার বিশ্বাস নাটকটি দর্শকের ভালো লাগবে।’ নাজনীন চুমকি বলেন, ‘গেলো রোজার ঈদেও আমি লাভলু ভাইয়ের নির্দেশনায় একটি নাটকে কাজ করেছি। অভিনয় জীবনটা বেশ মজার। লাভলু ভাই যেমন সহশিল্পী হন আবার পরিচালকও হন। নাসিম ভাই আমার প্রেমিকও হয়েছেন, ভাই হয়েছেন, স্বামীও হয়েছেন। নাট্যকার হাবিব ভাই যত্ন নিয়ে নাটকটি রচনা করেছেন।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা