অন্তর শোবিজের ড্রোন শোতে বাংলাদেশের ৫০ বছর
- বিনোদন প্রতিবেদক
- ০৯ এপ্রিল ২০২২, ০০:০০
অন্তর শোবিজ। দেশের প্রথম এ শীর্ষস্থানীয় পেশাজীবী ইভেন্ট অরগানাইজিং প্রতিষ্ঠান। দেশে ও বিদেশে প্রায় পাঁচ শতাধিক সাংস্কৃতিক ইভেন্ট এবং দেশ-বিদেশের তিন শতাধিক সম্মাননা অর্জনের মাধ্যমে অতিক্রম পূরণ করতে যাচ্ছে প্রতিষ্ঠার ৩০ বছর। বিগত এই তিন দশকে ৩০টির বেশি চমকপূর্ণ ইভেন্ট ব্যাপক সাফল্য ও সুনামের সাথে সম্পন্ন করেছে অন্তর শোবিজ। স্বাভাবিকভাবেই এই কৃতিত্ব অন্তর শোবিজের চেয়ারম্যান স্বপন চৌধুরীর। বাংলাদেশে বাজার এবং সুযোগ বুঝে অনেকেই বিদেশী শিল্পী এনে এক-দু’টি ইভেন্ট করে থাকে বিভিন্ন পেশার মানুষ। কিন্তু ইভেন্টকেই নেশা ও পেশা হিসেবে নিয়ে নানা প্রতিকূল অবস্থার মধ্যেও শুধু ইভেন্ট নিয়েই টানা কাজের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সফল হয়েছে কেবল অন্তর শোবিজই। বলা যায়, ইভেন্ট অরগানাইজকে পেশা হিসেবে নেয়ার পথ প্রবর্তক স্বপন চৌধুরী ও তার অন্তর শোবিজ। সম্প্রতি হাতিরঝিলে মহান স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বর্ণাঢ্য সমাপনীর পুরো অনুষ্ঠাটির ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে ছিল অন্তর শোবিজ। এবারই বাংলাদেশে প্রথমবার কোনো ‘ড্রোন শো’ আয়োজন করা হয়। রাতের আকাশে ড্রোনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, বর্তমান সরকারের পদ্ম সেতু, মেট্রোরেলসহ নানা উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডসহ ড্রোন শোতে দেখানো হয় বাংলাদেশের ৫০ বছরের ইতিহাস। পরে টানা ৩০ মিনিট আতশবাজির বর্ণিল খেলা দর্শকদের ব্যাপক মুগ্ধ করে। এই অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা ছিল স্বাধীনতা উদযাপন সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি ও সহযোগিতায় মুক্তিযুদ্ধ-বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এই ইভেন্টের মাধ্যমে অন্তর শোবিজ আবারো তার স্বকীয়তা প্রমাণ করল। এদিন ড্রোন শোয়ের পর মঞ্চে ওঠেন দেশের স্বনামখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন, রফিকুল আলম, শাহিন সামাদ, শুভ্রদেব, কোনাল, লিজাসহ আরো অনেকেই। স্বপন চৌধুরী বলেন, ‘প্রতিষ্ঠার পর থেকেই অন্তর শোবিজ নতুন এবং ভিন্ন কিছু আয়োজনের চেষ্টা করে আসছে। ব্যক্তি উদ্যোগের বাইরে সরকারি-বেসরকারি ইভেন্ট অরগানাইজের ক্ষেত্রেও এগিয়ে অন্তর শোবিজ। ২০২০ মুজিববর্ষের ফাইনাল কাউন্ট ডাউন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের ব্যবস্থাপনার দায়িত্বও পেয়েছিল অন্তর শোবিজ। হাতিরঝিল সড়ক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানটির ব্যবস্থাপনায় ছিল অন্তর শোবিজ। এর আগে ঢাকায় তিন দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত এশিয়া প্যাসিফিক ইন্টেলিজেন্স চিফ কনফারেন্স-এপিআইসিসির আয়োজন করে অন্তর শোবিজ। এই কনফারেন্সে বিশ্বের ১৫০ গোয়েন্দা প্রধান উপস্থিত ছিলেন, যেখানে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা