অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে : সিইসি
- পাবনা প্রতিনিধি ও ঈশ্বরদী সংবাদদাতা
- ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৭:১৬, আপডেট: ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১৭:৪৮
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হলে বিতর্ক সৃষ্টি হতে পারে এমন মন্তব্য করে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে বোঝাপড়ায় ফাঁক থাকলে, নির্বাচনে কেন্দ্রে কেন্দ্রে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না থাকলে, সে নির্বাচন প্রত্যাশিত মাত্রায় অংশগ্রহণমূলক বলা যাবে না। সে নির্বাচন নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হতে পারে।
রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) সকালে পাবনার ঈশ্বরদীতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও শক্তিশালীকরণ প্রকল্প কর্তৃক আয়োজিত ‘নির্বাচনে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের চ্যালেঞ্জসমূহ এবং উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা স্বস্তিদায়ক হিসেবে এবং সহজভাবে নির্বাচন আয়োজন করতে চাই। সেজন্য আমরা প্রত্যাশা করি, দেশের বড় রাজনৈতিক দলগুলো যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে, তাদের মধ্যে মোটাদাগে বোঝাপড়া থাকে তাহলে ভালো নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। আমরা সেই আস্থা এখনো রেখে যাচ্ছি। রাজনৈতিক নেতৃত্বের মধ্যে যদি কোনো বোঝাপড়ার গ্যাপ থাকে তাহলে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করুন। সবার সহযোগিতায়, সব রাজনৈতিক দলগুলোর অংশগ্রহণে জনগণের কাছে অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন উপহার দিতে চেষ্টা করবো।
কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেন, নির্বাহী বিভাগ ও প্রশাসনের আন্তররিকতা দরকার। ভোটাররা নির্ভয়ে ভোট দিতে পারছেন সেটার পরিবেশ কারার দায়িত্ব কিন্তু জেলা প্রশাসনের, পুলিশ প্রশাসনের। আমাদেরও প্রচেষ্টা আছে যে নির্বাচন কমিশনকে আস্থায় নিয়ে যেতে হবে। আমি বিশ্বাস করি ইভিএম এখন অনেকটাই আস্থায় এসে গেছে। আগে যে অনাস্থা ছিল, গালমন্দ করা হতো, এখন অতটা গালমন্দ করা হয় না। কারণ এখন পর্যন্ত কেউ নির্বাচন কমিশনের অথবা আদালতে প্রমাণ নিয়ে দাখিল করতে পারেননি যে এইভাবে কারচুপি হযেছে।
বাংলাদেশ সুগারক্রপ গবেষণা ইন্সটিটিউটের সেমিনার হল রুমে আয়োজিত কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার জি এস এম জাফর উল্লাহ। স্বাগত বক্তব্য দেন রাজশাহী আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা দেলোয়ার হোসেন, বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা