২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬ হিজরি
`

বাণিজ্য সম্পর্ক জোরদার করতে ইপিএ স্বাক্ষরে সম্মত বাংলাদেশ-জাপান

- ছবি : বাসস

বাংলাদেশ এবং জাপান নিজেদের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক গভীর ও সম্প্রসারণ করতে ২০২৫ সালের শেষে অথবা ২০২৬ সালের শুরুতে ইকোনমিক পার্টনারশিপ এগ্রিমেন্ট (ইপিএ) স্বাক্ষর করতে সম্মত হয়েছে।

রাজধানীর জাপান দূতাবাসে বুধবার ‘ইপিএ স্টাডি রিপোর্ট ’ প্রতিবেদন প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলা হয়।

শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়েছে।

জাপান-বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্টি (জেবিসিসিআই) আনুষ্ঠানিকভাবে ইপিএ জরিপের প্রতিবেদন প্রকাশ করে।

ইপিএ স্বাক্ষর করার লক্ষ্যে জেবিসিসিআই একটি স্ট্যান্ডিং কমিটি গঠন করেছে এবং ‘পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশ লিমিটেড’ নামে একটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে নিয়োগ করেছে। পরামর্শক প্রতিষ্ঠানটি ‘ইপিএ স্টাডি রিপোর্ট’ তৈরি করেছে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইয়োমা কিমিনরি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তিনি জেবিসিসিআইয়ের প্রতিবেদন উপস্থাপন অনুষ্ঠানে আয়োজনের জন্য সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং আশা প্রকাশ করেন যে ‘ ইপিএ স্টাডি রিপোর্ট’র তথ্য উপাত্ত ইপিএ স্বাক্ষরের প্রক্রিয়াকে তরান্বিত করবে।

জেবিসিসিআই’র নির্বাহী পরিচালক মো: ইমরান বলেন, এলডিসি থেকে উত্তরণের পর বাংলাদেশের জন্য শুল্কমুক্ত বাজারে প্রবেশাধিকারকে নিশ্চিত করতে ইপিএ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

জেবিসিসিআইয়ের সভাপতি মানাবু সুগাওয়ারা বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সম্পর্ক বাড়াতে ইপিএ’র প্রতি জোর দেন।

পলিসি এক্সচেঞ্জ অব বাংলাদেশের চেয়ারম্যান এম মাসরুর রিয়াজ ইপিএ’র সুবিধা ও চ্যালেঞ্জ তুলে ধরে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। তিনি ইপিএ’র মাধ্যমে দেশগুলো কিভাবে লাভবান হতে পারে সে বিষয়ও তুলে ধরেন।

সূত্র : বাসস


আরো সংবাদ



premium cement