ষোড়শ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা ২০১৯
- ০৮ জুন ২০১৯, ০০:০০
দেশের বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক হতে আগ্রহী প্রার্থীদের নিবন্ধন ও প্রত্যয়নের লক্ষ্যে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) কর্তৃক আয়োজিত ষোড়শ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা-২০১৯-তে অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীদের কাছ থেকে আবেদনপত্র আহ্বান করা হয়েছে। অনলাইনে আবেদনপত্র জমা দেয়ার শেষ তারিখ ও সময় : ১৯ জুন ২০১৯, সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত। লিখেছেন মাহমুদ কবীর
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা : এ পরীক্ষায় প্রার্থীদের প্রথম ধাপে প্রিলিমিনারি টেস্ট, প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দ্বিতীয় ধাপে লিখিত পরীক্ষা এবং পরবর্তী ধাপে লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
পর্যায়সমূহ : তিনটি পর্যায়ে নিবন্ধন পরীক্ষা হবে। স্কুলপর্যায় (সহকারী শিক্ষক), সহকারী শিক্ষক (শরীর চর্চা)/ শরীরচর্চা শিক্ষক, সহকারি মৌলবি, ইবতেদায়ি প্রধান ও প্রদর্শক পদ। স্কুলপর্যায়-২ (ট্রেড ইনস্ট্রাক্টর, জুনিয়র মৌলবি, জুনিয়র শিক্ষক (সাধারণ) ও ইবতেদায়ি কারী) ও কলেজ পর্যায়ে (প্রভাষক)/ইন্সট্রাক্টর (টেক)/ ইন্সট্রাক্টর (নন-টেক)।
প্রিলিমিনারি টেস্টের সময়সূচি : স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের প্রিলিমিনারি টেস্টের পরীক্ষা আগামী ৩০ আগস্ট ২০১৯, সকাল ১০টা থেকে সকাল ১১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলেজ পর্যায়ের প্রিলিমিনারি টেস্টের পরীক্ষা আগামী ৩০ আগস্ট ২০১৯, বিকেল ৩টা থেকে সকাল ৪টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। প্রার্থীদের ১০০ নম্বরের এমসিকিউ টাইপ প্রিলিমিনারি টেস্টে অংশগ্রহণ করতে হবে। পরীক্ষার পূর্ণ সময় ১ ঘণ্টা। অপটিক্যাল মার্ক রিডেবল লিথো কোডযুক্ত উত্তরপত্র ওএমআর মেশিনে কম্পিউটারের মাধ্যমে মূল্যায়ন করা হবে। প্রিলিমিনারি টেস্টে মোট ১০০টি প্রশ্ন থাকবে। প্রার্থী প্রতিটি শুদ্ধ উত্তরের জন্য ১ নম্বর পাবেন, তবে ভুল উত্তর দিলে প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য প্রাপ্ত মোট নম্বর থেকে ০.৫০ নম্বর কাটা যাবে। প্রিলিমিনারি টেস্টে পাস নম্বর ৪০%। তিনটি পর্যায়ে যথাÑ ১. স্কুল পর্যায়, ২. স্কুল পর্যায়-২, ৩. কলেজ পর্যায়ে পৃথক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষার্থীরা প্রিলিমিনারি টেস্টে অংশগ্রহণ করবেন।
প্রিলিমিনারি টেস্টের বিষয় ও নম্বর বণ্টন : প্রিলিমিনারি টেস্টে বাংলায় ২৫, ইংরেজিতে ২৫, সাধারণ গণিতে ২৫, সাধারণ জ্ঞানে ২৫ নম্বরসহ মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি : স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১৫ নভেম্বর ২০১৯, সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। কলেজ পর্যায়ের লিখিত পরীক্ষা আগামী ১৬ নভেম্বর ২০১৯, সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। ১০০ নম্বরের প্রতিটি বিষয়ের লিখিত পরীক্ষার সময় ৩ ঘণ্টা। লিখিত পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে মেধাক্রম অনুসারে প্রতিটি বিষয়ে কর্তৃপক্ষ কর্তৃক বিধি মোতাবেক নির্ধারিত সংখ্যক প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচন করা হবে। লিখিত পরীক্ষায় বাংলা, ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষা সম্পর্কিত বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর সংশ্লিষ্ট ভাষাতেই লিখতে হবে। অন্যান্য বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর বাংলা বা ইংরেজি মাধ্যমের যেকোনো একটিতে লেখা যাবে।
মৌখিক পরীক্ষা : লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশের পর উত্তীর্ণ প্রার্থীদের অনুকূলে মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র যঃঃঢ়://হঃৎপধ. ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এসএমএস প্রাপ্তির পর ইতঃপূর্বে প্রদত্ত ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে মৌখিক পরীক্ষার প্রবেশপত্র যথাসময়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন। লিখিত পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের ভিত্তিতে বিধি মোতাবেক যোগ্য প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষায় আমন্ত্রণ জানানো হবে। মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত প্রার্থীদের এসএমএস-এর মাধ্যমে মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান সম্পর্কে জানানো হবে। নির্বাচিত প্রার্থীদের ২০ নম্বরের মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার নম্বরের দু’টি অংশ যথাÑ শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ওপর ১২ নম্বর ও প্রশ্ন ও উত্তরের ওপর ৮ নম্বর। মৌখিক পরীক্ষার উভয় অংশে শতকরা ৪০ শতাংশ নম্বর না পেলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থী জাতীয় মেধা তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার যোগ্য বিবেচিত হবেন না।
আবেদনের যোগ্যতা : শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কমপক্ষে স্নাতক বা সমমান ও বিএড ডিগ্রি বা সমমান বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে শিক্ষাজীবনে যেকোনো একটি তৃতীয় বিভাগ বা সমমান জিপিএর ফলাফল গ্রহণযোগ্য হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার বিস্তারিত প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি বা ওয়েবসাইট থেকে জানা যাবে।
আবেদন প্রক্রিয়া : শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষার জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনে। আবেদন করতে হবে যঃঃঢ়://হঃৎপধ.ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইটে প্রদত্ত ফরম পূরণের মাধ্যমে। প্রথমে শিক্ষাগত যোগ্যতা অনুযায়ী প্রার্থীকে পদ নির্বাচন করতে হবে। তারপর প্রার্থী সেই পদের রেডিও বাটন সিলেক্ট করে আবেদনপত্রের ফরম ওপেন করবেন। আবেদনের সময় নির্বাচন করতে হবে লিখিত পরীক্ষার ঐচ্ছিক বিষয় ও পরীক্ষা কেন্দ্র। অনলাইন আবেদনপত্রে প্রার্থী ৩০০ ´ ৩০০ পিক্সেল আকারের রঙিন ছবি এবং ৩০০ ´ ৮০ পিক্সেল আকারের স্ক্যান করা স্বাক্ষর নির্ধারিত স্থানে আপলোড করবেন। যঃঃঢ়://হঃৎপধ. ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নিয়মানুযায়ী ছবি এবং স্বাক্ষর আপলোড করে আবেদনপত্র যথাযথভাবে পূরণ করে সাবমিট করা সম্পন্ন হলে প্রার্থীরা কম্পিউটারে ছবিসহ অঢ়ঢ়ষরপধঃরড়হ চৎবারবি দেখতে পাবেন। নির্ভুলভাবে আবেদনপত্র সাবমিট করা সম্পন্ন হলে প্রার্থী একটি ইউজার আইডি, ছবি এবং স্বাক্ষরযুক্ত একটি অঢ়ঢ়ষরপধহঃ’ং কপি পাবেন। এই অঢ়ঢ়ষরপধহঃ’ং কপি প্রার্থী প্রিন্ট অথবা ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করবেন। অঢ়ঢ়ষরপধহঃ’ং কপিতে প্রদত্ত ইউজার আইডি ব্যবহার করে প্রার্থীদের নিচে উল্লেখিত পদ্ধতিতে যেকোনো টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বরের মাধ্যমে দু’টি এসএমএস করে পরীক্ষার ফি বাবদ ৩৫০ টাকা আবেদনপত্র জমা দেয়ার (১৯ জুন ২০১৯, সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে শুধু ইউজার আইডি প্রাপ্ত প্রার্থীরা) পরবর্তী ৭২ ঘণ্টার (২২ জুন ২০১৯, সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত) মধ্যে জমা দিতে পারবেন।
প্রথম এসএমএস : প্রথমে ঘঞজঈঅ < স্পেস > টংবৎ ওউ লিখে পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে। ফিরতি এসএমএসে প্রার্থীরা চওঘ নম্বর পাবেন।
দ্বিতীয় এসএমএস : ঘঞজঈঅ< স্পেস> ণবং <স্পেস>চওঘ লিখে আবার ১৬২২২ নম্বরে দ্বিতীয় এসএমএস পাঠাতে হবে। মোবাইলের ব্যালেন্স থেকে ৩৫০ টাকা কেটে রেখে ফিরতি এসএমএসে প্রার্থীদের টংবৎ ওউ ও চধংংড়িৎফ জানিয়ে দেয়া হবে। পরবর্তী ধাপের জন্য এটি সংরক্ষণ করতে হবে।
প্রবেশপত্র সংগ্রহ : প্রবেশপত্র প্রাপ্তির বিষয়টি প্রার্থীর প্রদত্ত মোবাইল নম্বরে যথাসময়ে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানানো হবে। এসএমএস প্রাপ্তির পর প্রার্থী তার প্রবেশপত্র যথাসময়ে যঃঃঢ়://হঃৎপধ. ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
প্রিলিমিনারি টেস্টের প্রবেশপত্র : নির্দেশনা অনুসারে প্রার্থীর পরীক্ষার নির্ধারিত ফি জমা হলে টেলিটক বাংলাদেশ লি: থেকে এসএমএস-এর মাধ্যমে প্রার্থীর মোবাইল নম্বরে ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড পাঠানো হবে। প্রেরিত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে প্রার্থী তার প্রিলিমিনারি টেস্টের প্রবেশপত্র যথাসময়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র : প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পর উত্তীর্ণ প্রার্থীদের অনুকূলে প্রবেশপত্র যঃঃঢ়://হঃৎপধ. ঃবষবঃধষশ.পড়স.নফ ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এসএমএস প্রাপ্তির পর ইতঃপূর্বে প্রদত্ত ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র যথাসময়ে ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
মৌখিক পরীক্ষার সময় ও স্থান : লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার সময় ও স্থান এসএমএস-এর মাধ্যমে যথাসময়ে জানানো হবে।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা প্রিলিমিনারি টেস্টের প্রবেশপত্র ও লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংরক্ষণ করবেন এবং মৌখিক পরীক্ষা ও নিবন্ধন সনদ গ্রহণের সময় সেগুলো অবশ্যই দেখাতে হবে।
পরীক্ষার কেন্দ্রসমূহ : অনলাইন আবেদনপত্রে প্রার্থী কর্তৃক পূরণকৃত পরীক্ষা কেন্দ্রে প্রার্থী প্রিলিমিনারি টেস্টে অংশগ্রহণ করবেন।
প্রিলিমিনারি টেস্টের কেন্দ্র : দেশের ২৪টি জেলা শহর যথাÑ দিনাজপুর, রংপুর, গাইবান্ধা, বগুড়া, রাজশাহী, নওগাঁ, পাবনা, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, জামালপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর, ফরিদপুর, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, বরিশাল, পটুয়াখালী, সিলেট ও রাঙ্গামাটিতে ষোড়শ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা-২০১৯ অনুষ্ঠিত হবে।
লিখিত পরীক্ষার কেন্দ্র : প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের দেশের বিভাগীয় ৮টি জেলা শহরÑ রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট ও ময়মনসিংহে লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের অঢ়ঢ়ষরপধহঃ’ং কপি ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের হার্ডকপি পাঠানোর ঠিকানা : প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের এসএমএসের মাধ্যমে অঢ়ঢ়ষরপধহঃ’ং কপি ও সনদপত্রের হার্ড কপি প্রেরণের তারিখ ও সময় অবহিত করা হবে। প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এসএমএসে প্রাপ্ত নির্দেশনা মোতাবেক অনলাইনে পূরণকৃত আবেদন ফরমের সাথে নিচে উল্লিখিত সনদ বা কাগজপত্র প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড কর্মকর্তা কর্তৃক সত্যায়িত করে খামে ভরে সময় হাতে রেখে ডাকযোগে প্রাপক, ঢাকা জিপিও বক্স নম্বর-১০৩, ঢাকা-১০০০ ঠিকানায় পাঠাতে হবে।
প্রিলিমিনারি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের যেসব কাগজপত্র জমা দিতে হবে : অনলাইনে পূরণকৃত আবেদন ফরমের হার্ডকপি। সব শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের সত্যায়িত কপি, স্নাতক (পাস বা সম্মান) পর্যায়ের নম্বরপত্রের সত্যায়িত কপি, নাগরিকত্ব সনদপত্রের সত্যায়িত কপি, প্রশিক্ষণপ্রাপ্তদের প্রশিক্ষণ সনদপত্রের সত্যায়িত কপি, সহকারী শিক্ষক পদে আবেদনকারীদের অনলাইনে আবেদনের সময় উল্লিখিত ঐচ্ছিক বিষয়ের সপক্ষে প্রমাণ হিসেবে স্নাতক (পাস/ সম্মান) পর্যায়ের প্রবেশপত্র/ পত্রসমূহের সত্যায়িত কপি, জাতীয় পরিচয়পত্র/ জন্মনিবন্ধন সনদপত্রের সত্যায়িত কপি। প্রিলিমিনারি টেস্টে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের হার্ডকপি পাঠানোর ক্ষেত্রে স্কুল পর্যায়-২-এর প্রার্থীদের হার্ডকপি সাদা খামে, স্কুল পর্যায়ের প্রার্থীদের হার্ডকপি খাকি খামে এবং কলেজ পর্যায়ের প্রার্থীদের হার্ডকপি হলুদ খামে এবং খামের ওপর ‘ষোড়শ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা ২০১৯-এর আবেদনপত্র’ লিখতে হবে।
যোগাযোগ : পরীক্ষাসংক্রান্ত তথ্য এনটিআরসিএ’র ফোন নম্বর : ০২-৪১০৩০১৩২, ০২-৪১০৩০১২৮ থেকে জানা যাবে।