২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩ আশ্বিন ১৪৩১, ২৪ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরি
`

পরিপূর্ণ মুমিন মুসলিম কেন হবো

-

(সপ্তাংশ)
সম্মানিত পাঠক ভাই ও বোন, আলোচ্য শিরোনামে ইনশাআল্লাহ আমার লিখা বহু অংশে হবে কারণ, আপনাদের জানা আছে ঈমান নিঃসন্দেহাতীতভাবে সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বিষয় এবং সম্পদ। ষষ্ঠাংশের শুরুতে লিখেছিলাম আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ৩০ পারা কুরআনে অসংখ্য বাণী দিয়েছেন বিভিন্ন প্রশংসাক্রমে। ইনশাআল্লাহ আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করব সম্মানিত পাঠক ভাই ও বোনদের মতে খিদমতে পেশ করতে ঈমানসংক্রান্ত আয়াতগুলো প্রয়োজনে সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাসহ এবং তথায় পাঁচটি আয়াত আলোচনা করেছি। এই অংশে ক্রমিক নং ছয় থেকে আল্লাহর নাম নিম্নে শুরু করছি। ঈমান নিয়ে মৃত্যুবরণকারীরা আল্লাহর বিশেষ রহমতপ্রাপ্ত এবং মহা সৌভাগ্যবান, পক্ষান্তরে ঈমানহারা মৃত্যুবরণকারীরা আল্লাহর মহা অভিশপ্ত এবং পথভ্রষ্ট, এক কথায় সর্বহারা। তাই পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদেরকে অনেকগুলো দোয়া কুরআনের মাধ্যমে দান করেছেন ওর মধ্যে একটি দোয়া ঈমান সম্পর্কে বিরাজমান যথা-‘রাব্বানা ফাগফিরলানা জুনুবানা ওয়া কাফফির আন্না সাইয়্যিআতিনা ওয়া তাওয়াফফানা মা‘আল আবরার।’ অর্থ-‘হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদের পাপগুলো ক্ষমা করো, আমাদের মন্দ কার্যগুলো গোপন করো এবং মৃত্যুর পর আমাদেরকে পুণ্যবানদের সাথে বা ঈমানের উপর মৃত্যু দান করো।’
৬. ঈমান সম্পর্কে আল্লাহর বাণী- ‘হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা এক আহ্বায়ককে ঈমানের দিকে আহ্বান করতে শুনেছি, (তিনি বলেছিলেন) ‘তোমরা তোমাদের প্রতিপালকের প্রতি ঈমান আনো।’ সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। অতএব, হে আমাদের প্রতিপালক! তুমি আমাদের পাপগুলো ক্ষমা করো, আমাদের মন্দ কার্যগুলো গোপন করো এবং আমাদের পুণ্যবানদের সাথে বা ঈমানের উপর মৃত্যু দান করো।’ (সূরা আল ইমরান-১৯৩) রাসূল সা: আমাদেরকে ঈমানের ডাক দিয়েছেন এবং পরিপূর্ণ ঈমান অর্জন করার জন্য আল্লাহ আমাদের আদেশ করেছেন, ঈমানহারা মৃত্যু হলো সরাসরি জাহান্নামে প্রবেশ। কাজেই আমাদেরকে অসাধারণ সতর্ক হতে হবে পরিপূর্ণ মুমিন হওয়ার জন্য এবং আল্লাহর শেখানো উপরোক্ত দোয়াটি যথাসাধ্য দাখিল করতে থাকতেই হবে। বর্ণিত কারণে ঈমান সংক্রান্ত আল্লাহর বাণীগুলো যতদূর জানতে পারি ইনশাআল্লাহ পেশ করার ইচ্ছা রাখি। সম্মানিত মুমিন ভাই ও বোন! আপনাদের আমি বিশেষভাবে অনুরোধ করছি, ঈমানসংক্রান্ত আমার লেখাগুলো দয়া করে সংরক্ষণ করুন। সুযোগ পেলেই পড়াশোনা করুন, স্মরণে রাখুন বাস্তবায়ন ও আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য এবং মানবকল্যাণ সাধনের স্বার্থে যে উদ্দেশ্যে আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন। দয়া করে আমার লেখাগুলো প্রচার বা বিতরণ করতে থাকুন, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে রাসূল সা:-এর আদেশ পালনার্থে যথা- ‘বাল্লিগ আন্নি ওয়ালাও আয়াতান’ অর্থ-‘হে আমার উম্মতগণ! একটি ধর্মীয় বাণী তোমাদের জানা থাকলে তা আমার পক্ষ থেকে প্রচার করতে থাকো।’ তা ছাড়া আল্লাহ আমাদের সৃষ্টি করেছেন বিশ্ববাসীর কল্যাণ সাধনের জন্য সৎ কাজের আদেশ প্রদান ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখার মাধ্যমে আমাদের ধর্মীয় দায়িত্ব সদাসর্বদা অন্যদের সৎকাজে আদেশ-উপদেশ প্রদান করা এবং অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখা সর্বান্তরে তাদের উভয় জগতের কল্যাণপ্রাপ্তির সাথে। প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখ্য, সৎকর্ম সম্পাদন করা এবং মন্দকাজ থেকে বিরত থাকা প্রত্যেক মুমিন মুসলিমের সর্বোচ্চ কল্যাণ ইহকাল ও পরকালে, অন্যথায় অকল্যাণ উভয়কালে। পরকালের কল্যাণ জান্নাত এবং অকল্যাণ জাহান্নাম। এই উদ্দেশ্যে পরম করুণাময় আল্লাহ আমাদেরকে দোয়া দান করেছেন কুরআনে- ‘রব্বানা আতিনা ফিদদুনিয়া হাসানাতাঁও ওয়া ফিল আখিরাতি হাসানাতাঁও ওয়া ক্বিনা আজাবান নারি।’ অর্থ-‘হে আমাদের প্রতিপালক! দয়া করে দান করো আমাদেরকে কল্যাণ পার্থিব জীবনে এবং কল্যাণ পারোলৌকিক জীবনে, বিশেষ করে আমাদেরকে রক্ষা করো অগ্নিকুণ্ডের শাস্তি থেকে।’ সম্মানিত মুমিন ভাই ও বোন, চোখের পলক অস্থায়ী পৃথিবীর ক্ষণস্থায়ী জীবনে ধোঁকাবাজ পৃথিবীর ধোঁকায় পড়ে এবং অভিশপ্ত শয়তানের প্ররোচনায় প্ররোচিত হয়ে আমরা যেন কুরআন-হাদিস থেকে বিচ্ছিন্ন বা উদাসীন হয়ে আল্লাহর রোষানলে পতিত না হই। আল্লাহর রোষানলে নিপতিত হয়ে সর্বকালের অনেকেই ধ্বংস হয়ে গেছে, সর্বহারা হয়েছে ইহকাল ও পরকাল। উদাহরণস্বরূপ বিশ্বখ্যাত এবং অসাধারণ এত উঁচু মাপের ক্ষমতাধর যে নিজেকে খোদা বা স্রষ্টা বলে দাবি করল অর্থাৎ ফিরআউন। গণকদের ভবিষ্যদ্বাণীর পরিপ্রেক্ষিতে ফিরআউন মিসরের হাজার হাজার সদ্য প্রসূত সন্তান হত্যা করাল নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য কিন্তু তার ভাগ্যের নির্মম পরিহাস। যে সন্তানকে হত্যা করার জন্য হাজার হাজার সন্তান হত্যা করল সে সন্তানকে ফিরআউন নিজ হাতে ঘরে তুলে লালনপালন করল অসীম শক্তিধর আল্লাহর সিদ্ধান্ত অনুসারে। এ পালিত সন্তান তার নবুওয়াত পাওয়ার পর তাকে এবং তাঁর (মুসা আ:) নবুওয়াত পাওয়ার পর তাকে তার সৈন্য-সামন্তসহ ধ্বংস করতে গিয়ে ফিরআউন নিজেই ধ্বংস হয়ে গেল, তার (ফিরআউন) সব সৈন্য-সামন্তসহ নীলনদে ডুবে আল্লাহর হুকুম, অভিশপ্ত ইয়েমেনের আবরাহা বাদশার ন্যায় (যাকে আল্লাহ ধ্বংস করলেন আবাবিল পাখি দিয়ে)। আল্লাহ ফিরআউনের দেহটাকে সংরক্ষণ করালেন মিসরের মিউজিয়ামে বিশ্ববাসীর দৃষ্টান্ত গ্রহণের জন্য, (কিন্তু পরিতাপের বিষয়, আমরা অনেকেই দৃষ্টান্ত গ্রহণ করছি না)। প্রমাণ আল্লাহর বাণী- ‘আর আমি (আল্লাহ) বনি ইসরাইলকে (মুসা আ:-সহ) সমুদ্র (নীলনদ) পার করিয়ে নিলাম (ফিরআউনের সৌন্যবাহিনীর প্রাণঘাতী আক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য)। আর ফিরআউন ও তার সৈন্যবাহিনী ঔদ্ধত্য প্রকাশ এবং সীমালঙ্ঘনকারী হয়ে তাদের পিছু নিলো। পরিশেষে যখন সে (ফিরআউন নীলনদে) ডুবতে লাগল, তখন বলল- ‘আমি ঈমান এনেছি, সে সত্তা ছাড়া কোনো ইলাহ নেই, যার প্রতি বনি ইসরাইল ঈমান এনেছে। আর আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত’ (এ কথা শুনে আল্লাহ ব্যঙ্গ করে ফিরআউনকে বললেন) এখন (ঈমান আনছ)? অথচ ইতোপূর্বে তুমি (ফিরআউন) অবাধ্য ছিলে এবং অশান্তি সৃষ্টিকারীদের অন্তর্ভুক্ত ছিলে। সুতরাং আজ আমি তোমার দেহটি রক্ষা করব, যাতে তুমি তোমার পরবর্তীদের জন্য নিদর্শন হয়ে থাকো। আর নিশ্চয়ই অনেক মানুষ আমার (আল্লাহর) নিদর্শনগুলোর ব্যাপারে গাফেল।’ (সূরা ইউনুস : ৯০-৯২) লক্ষণীয়, অভিশপ্ত ফিরআউন মৃত্যুমুখে পতিত হতেই ঈমান আনল কিন্তু শতভাগ নিষ্ফল। পক্ষান্তরে আল্লাহ তাকে জানিয়ে দিলেন, আমি তোমার দেহটি সংরক্ষণ করব ভবিষ্যতে বিশ্ববাসীর নিদর্শন ও যথাযথ শিক্ষা গ্রহণের জন্য। মহা শক্তিধর ফিরআউনের নিদারুণ সকরুণ পরিণতি নিশ্চয়ই আমাদের জন্য উঁচুস্তরের শিক্ষণীয় বিষয়। আমরা যেন আল্লাহর অবাধ্য না হই; বরং হই অনুগত এবং একনিষ্ঠ।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে মার্চ মাসে পাক হানাদার বাহিনী বাংলাদেশকে আক্রমণ করল যা চালু ছিল ৯ মাস, তারা হত্যা করল লাখ লাখ বাংলাদেশীকে, অসংখ্য মা-বোনের ইজ্জত হরণ করল, অবশেষে নিক্ষিপ্ত হলো কাহহার (ক্রোধান্বিত) আল্লাহ তায়ালার রোষানলে এবং ডিসেম্বর মাসে ১৯৭১ সালে অভূতপূর্ব অতুলনীয় অত্যাচারী পাক সৈন্য আত্মসমর্পণ করল ভারতীয় সেনাদের কাছে এবং অবশেষে নিগৃহীত ও লাঞ্ছিত হয়ে প্রত্যাবর্তনে বাধ্য হলো স্বদেশে এবং হলো চাকরিচ্যুত। অত্যাচারীর ভয়াবহ পরিণতি লক্ষণীয়! আল্লাহর রোষানলে নিপতিত হয়ে করুণ পরিণতির শিকার ও লাঞ্ছিত হওয়ার দৃষ্টান্ত আমাদের এই ক্ষুদ্র বাংলাদেশে যথেষ্ট বিরাজমান। হে আল্লাহ! এ সব দৃষ্টান্ত থেকে শিক্ষা গ্রহণের এবং তোমার রোষানলে নিপতিত না হওয়ার তাওফিক দয়া করে আমাদের দান করো। আমিন। মূল আলোচনায় আসি। ঈমান সম্পর্কে আল্লাহর বাণী-
৭. ‘নিশ্চয় মুমিন তো তারাই যাদের হৃদয় আল্লাহর স্মরণে কম্পিত হয় এবং তাদের সামনে তাঁর আয়াতগুলো তেলাওয়াত করা হলে তাদের ঈমান আরো বৃদ্ধি হয়। আর তারা তাদের প্রতিপালকের উপরই নির্ভর করে থাকে।’ (সূরা আনফাল-২)
আলোচ্য আয়াতে ঈমানের সুফল বর্ণিত হয়েছে। মুমিনদের হৃদয় কম্পিত হয় আল্লাহর ভয়ে যখন তারা আল্লাহকে জিকির বা স্মরণ করে। তা ছাড়া কুরআন তিলাওয়াত মুমিনগণ শুনলে তাদের ঈমান বৃদ্ধি পেতে থাকে, অর্থাৎ দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয় এবং তারা প্রতিপালকের উপর নির্ভরশীল হতে থাকে। পেতে থাকে নির্ভরশীলতার প্রতিফল, অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা তাদের জন্য তাদের সর্ববিষয়ে, আপদে-বিপদে ‘যথেষ্ট’ হয়ে যান। সর্বোপরি আল্লাহ তায়ালা তাদের ভালোবাসেন, পছন্দ করেন। প্রমাণ আল্লাহর দু’টি বাণী- ১. ‘এবং তাকে তার ধারণাতীত উৎস হতে রুজি দান করবেন। আর যে ব্যক্তি আল্লাহর ওপর নির্ভর করবে, তার জন্য তিনিই (আল্লাহ) যথেষ্ট হবেন। নিশ্চয় আল্লাহ তার ইচ্ছা পূরণ করবেনই। আল্লাহ সব কিছুর জন্য স্থির করেছেন নির্দিষ্ট মাত্রা।’ (সূরা আত-তালাক-৩) ২.‘হে রাসূল! তুমি সংকল্প (কোনো কাজের জন্য) করলে আল্লাহর ওপর নির্ভরশীল হও। নিশ্চয়ই আল্লাহ (তাঁর উপর) নির্ভরশীলদের ভালোবাসেন।’ (সূরা আলে ইমরান-১৫৯) আলোচ্য দুটি আয়াতে আল্লাহর ওপর নির্ভরশীলতার গুরুত্ব তাৎপর্য সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত। আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য পরম করুণাময় আল্লাহর ওপর যথাযথভাবে নির্ভরশীল হওয়া এবং থাকা প্রত্যেকটি কাজেকর্মে ও পদক্ষেপে আমাদের সফলতার স্বার্থে।
সম্মানিত মুমিন ভাই ও বোন! লক্ষ্য করুন ঈমানের উপকারিতা। মুমিনরা আল্লাহর আদেশ ও নিষেধাজ্ঞা পালন করতেই থাকেন, ফলে তাদের ঈমান বৃদ্ধি পেতেই থাকে এবং তারা নির্ভরশীল হন আল্লাহর ওপর। ফলে পেতে থাকেন আলোচ্য নির্ভরশীলতার উপরোল্লিখিত অসাধারণ প্রতিদান।
লক্ষণীয়, উপরোক্ত সূরা আলে-ইমরানের ১৯৩তম আয়াতের শেষাংশে দয়ালু আল্লাহ দয়া করে আমাদের অতুলনীয় মহামূল্যবান দোয়াটি দান করলেন, এটি সীমাহীন দয়ালু আল্লাহর অসীম দয়ার স্বাক্ষর নয় কি? উত্তর হবে, অবশ্যই সীমাহীন দয়ালু আল্লাহর অসীম দয়ার স্বাক্ষর। কারণ আল্লাহ যদি দয়া করে আমাদের এ দোয়াটি কবুল করেন, ইনশাআল্লাহ চিরস্থায়ী জান্নাত অর্জন আমাদের জন্য নিশ্চিত।
আসুন, আমরা এ দোয়াটি সদাসর্বদা মহান আল্লাহর দরবারে পেশ করতে থাকি যেমনি করে পেশ করতে থাকব সূরা ফাতিহার শেষাংশে শেখানো দোয়াটি, অর্থাৎ- ‘ইহদিনাস সিরাতাল মুস্তাকিম থেকে ওয়ালাদ দোয়াল্লিন’ পর্যন্ত।
উপরোক্ত আলোচনা থেকে আসুন আমরা যথাসাধ্য সচেষ্ট হই ঈমানের পরিপূর্ণতা অর্জন করতে একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন করা এবং আমাদের জীবনে যাবতীয় কল্যাণপ্রাপ্তির স্বার্থে।
হে পরম করুণাময় আল্লাহ! দয়া করে আপনার গোলামদের তাওফিক দিন তারা যেন পরিপূর্ণ মুমিন হিসেবে আপনার দরবারে গণ্য হতে পারে, তাদের চিরস্থায়ী জীবনের মহাসফলতার স্বার্থে যার শুরু আছে শেষ নেই। আমিন।
লেখক : সাবেক সভাপতি, ইনস্টিটিউট অব চাটার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশ।


আরো সংবাদ



premium cement
‘শেখ হাসিনা ১৫ বছরে ৪টি গণহত্যা চালিয়েছেন’ আ’লীগের দোসরদের প্রশাসনে রেখে রাষ্ট্র সংস্কার সম্ভব নয় : রিজভী নাস্তিকদের শিক্ষাব্যবস্থা চাই না, নতুন শিক্ষা কারিকুলাম বাতিল করতে হবে : অধ্যাপক এ বি এম ফজলুল করিম নির্বাচিত সরকার ছাড়া দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয় : ডা. তাহের কানপুর টেস্টের দ্বিতীয় দিনের খেলা পরিত্যক্ত পটিয়ায় খাল থেকে ভাসমান লাশ উদ্ধার দক্ষিণ কোরিয়া বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত জাতিসঙ্ঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় খালি অধিবেশন কক্ষ আমার কথা বলে চাঁদা-সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করলে পুলিশে দিন : আসিফ নজরুল সরকারি কর্মকর্তাদের অবৈধ সম্পদ অর্জনের বিষয়ে তদন্ত করবে এনবিআর হাইতিতে সহিংসতায় ৩,৬৬১ জন নিহত

সকল