সুলতানের পুত্র
- রূপান্তর : সোনিয়া হুসাইন
- ১৮ আগস্ট ২০২৪, ০০:০৫
আঠারো.
পরের দিন খেজানা তরল সোনা থেকে কিছুটা সোনা নিয়ে বাজারে গেল। সেগুলো চড়া দামে বিক্রি করে, ঘর বানানোর নানা উপকরণ, ও শ্রমিক নিয়ে ফিরে এলো সে। শ্রমিকদের সাথে হাতে হাত মিলিয়ে খেজানা ও ফারাসি দু’দিনের মধ্যেই তৈরি করে ফেলল এক সুরম্য অট্টালিকা।
এমন সুন্দর অট্টালিকা দেখে শহরের অন্যান্য লোকেরা ভাবতে লাগল, নিশ্চয়ই কোনো ধনীর দুলাল এমন সুরম্য বাড়ি বানিয়েছে। চলতো দেখে আসি তাকে। শহরের অনেকেই এসে খেজানা ও ফারাসির সাথে পরিচিত হতে লাগল। কানে কানে এ কথা চলে গেল শহরের সুলতানের কাছে।
সুলতান তার লোক পাঠালেন, এই শহরে সদ্য আসা নতুন অতিথি দু’জনকে আমন্ত্রণ জানাতে। খেজানা জানে, এই শহরের সুলতানই তার বাবা। কিন্তু চমক দেয়ার জন্য এ কথা সে ফারাসিকেও জানায়নি। তারা দু’জন পরের দিন অতিথি হয়ে সুলতানের প্রাসাদে এলেন।
সুলতান এই নতুন সওদাগর যুবককে দেখে তো অবাক। এ যে তার সেই ছোট ছেলে খেজানা! হারানো সন্তানকে ফিরে পেয়ে আনন্দের বন্যা বয়ে গেল সুলতানের প্রাসাদে। পুত্রবধূকে দেখে সুলতান আরো খুশি হলেন। পরিশেষে বললেন, যাদুকর সত্যিই আমার পুত্রকে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত করতে পেরেছেন। আজ আমার পুত্র এক শিক্ষিত ও ধনবান যুবক।
(শেষ)
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা