হাপস্যালু
- সেলিম বুলবুল চৌধুরী
- ০৩ জুলাই ২০২৪, ০০:০৫
হাপস্যালু একটি শহর। এটি তেমন বড় নয়, কিন্তু এর আকর্ষণ দারুণ। এ শহরের অবস্থান সাগরতীরে- এস্তোনিয়ার পশ্চিম উপকূলে। শত শত বছর ধরে এটি গরম সাগরজল, উপশম-সহায়ক কাদা আর শান্তিপূর্ণ আবহের জন্য সুপরিচিত। এখানে সঙ্কীর্ণ অনেক গলিতে কাঠের বাড়িগুলো ক্রমশ নেমে গেছে সাগরের দিকে। শোভাম-িত এ বাড়িগুলো তৈরি করা হয় ২০ শতকে।
হাপস্যালু নামটি এসেছে এস্তোনীয় হাপ (চিনার বা পপলারগাছ) ও স্যালু (আঙুর) থেকে।
শহরটি গড়ে ওঠে ১৩ শতকে। প্রথম দিককার অনেক দালান এখনো টিকে আছে। এগুলোর মধ্যে হাপস্যালু দুর্গ অন্যতম।
অনেক দিন ধরে স্থানীয়রা দাবি করে আসছিল, এখানকার সাগরের কাদার উপশম গুণ রয়েছে। ১৮২৫ সালে একজন সামরিক চিকিৎসক কার্ল আব্রাহাম হুনিউস এখানে একটি কর্দমণ্ড উপশম রিসোর্ট খোলেন। এ খবর অচিরেই সেন্টপিটার্সবার্গের অভিজাত মহলে পৌঁছে যায়। এ সময় সেন্টপিটার্সবার্গ ছিল রুশ সাম্রাজ্যের রাজধানী এবং এস্তোনিয়া ছিল এ সাম্রাজ্যের অংশ। এখনো হাপস্যালু একটি গ্রীষ্ম গন্তব্যস্থল। পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনেকেই এখানে আসেন কাদা বা নরম ভেজা মাটির চিকিৎসা নিতে। বর্তমানে হাপস্যালুতে তিনটি কর্দম উপশম-সহায়ক স্থাপনা আছে।
হাপস্যালু মূলত একটি ভ্রমণ-বিনোদন শহর। প্রতিদিন অনেক মানুষ এখানে ভিড় করে।
আরো সংবাদ
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা
-
- ৫ঃ ৪০
- খেলা